রোহিঙ্গা ইসু নিয়ে ভারত ও চীন যখন নিজের সার্থে চুপ থাকে , তখন মাইঙ্কাচিপায় পড়া বাংলাদেশের ঊচিত বাংলার বানিজ্যর মধু দুই নেমক হারাম কে না দিয়ে । তুরস্ক, মালদ্বীপ, ইন্দোনেসিয়ার মত দেশকে খেতে দেয়া , যারা মুখে মুখে হলেও সামনা সামনি সাপোর্ট দিয়েছে ।
চায়না ও ভারতের মত বেহায়া নয়
হাজার হাজার কোটি টাকা বাংলাদেশ থেকে চুসে খেয়ে ভারত প্রথম দিনের হামলায় ৮০ জনের ওপরে সাধারণ রোহিঙ্গা নিহত হলেও বিজেপি নেতৃত্বাধীন সরকার ‘গভীর উদ্বেগ’ জানিয়েছে মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনীর ১০ সদস্যের মৃত্যুতে
ভারতের লাভ দুই দিক দিয়ে, বাংলাদেশ ( রপ্তানি সার, মেডিসিন ++) ও মায়ানমার ( খাদ্য,বনজ, কৃষি জাত) পরস্পর বানিজ্য বন্ধ করে দিলে , দরকারি জিনিস কিনতে দুনো দেশ যাবে কই ? কার কাছে ? আরে ভয় কি দাদারা আছে না ? সেই সুযোগে ......। ওরা যার সাথে আছে তাদের আর শত্রুর দরকার কি ?
আমদানি নির্ভর ও নির্মান ভিত্তিক বড় বড় ব্যবসা সব চিনের দখলে । তার পরেও বাংলাদেশ এর বৈশ্বিক কোন দাবিতে চীন কে পাশে পায় না ।
বেইজিং সম্প্রতি আরাকানি রাজনীতিবিদদের সে দেশে আমন্ত্রণ জানায়। এদের একজন হলেন আরাকান ন্যাশনাল পার্টির চেয়ারম্যান ড. আয় মং। কট্টর জাতীয়তাবাদী আয় মং অতিসম্প্রতি রাখাইন প্রদেশে সেনা মোতায়েন এবং ওই এলাকায় জরুরি অবস্থার দাবি জানান।
১৪ লাখ মানুষের ১০ লাখ মানুষকে ওরা তাড়িয়েছে বিভিন্ন দেশে । সৌদি , পাকিস্তান ( অন্য হিসাব বাদে ) , থাইল্যান্ড কে ধন্যবাদ দেয়া উচিত কিছুটা সহ্য করায় ।
উইকি তে যে বার্মায় ৮ লাখ দেখানো হয় তা আসলে ভুল মনে হয় এখন ।
সর্বশেষ এডিট : ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:১৯