আর একটা ব্যাপার ছিল, আর্মীরা ছিল স্বেচ্ছাচারী তাদের কোন জবাবদিহিতার ব্যাবস্থা ছিল না। ঘটনার সূত্রপাত হয় এভাবেই একজন সেনা যখন শাকিল আহমেদ কে তাদের দাবীগুলো জানায় তখন সে বলে তোমার এতবড় সাহস তুমি একজন জেনারেল এর সাথে এভাবে কথা বল, ব্লগার ভাইয়েরা আপনারা নিশ্চয়ই আরও ভাল জানেন ঘটনাটি। একটু চিন্তা করুন যদি শাকিল এই কথাগুলো ঠান্ডা মাথায় শুন তো তাহলে হয়তো এই রক্তাক্ত ঘটনার সূত্রপাত হতোনা। আর্মীরা যদিও বি ডি আর এর বিভিন্ন দায়িত্ব পালন করে তারা কিন্তু কখনোই নিজেদের কে বি ডি আর এর সেনা মনে করে না। ফলে বি ডি আর এর সমস্যা তাদের নিজেদের সমস্যা হয়ে দাড়ায় না কখনোই।
এগুলো সবই অতীত, প্রসাষনের এখন এমন কিছু করা উচিত যাতে আর্মী ও বি ডি আর এর এর মতৈক্য দূর হয়ে যায়। তারা আবার কাধে কাধ মিলিয়ে সীমান্তের অতন্ত্র প্রহরীর দায়িত্ব পালন করবে, তারা হবে আমাদের গর্বের সেনাবাহিনি ও বি ডি আর। আমাদের এই প্রিয় জন্মভূমি বাংলাদেশ এর জন্য আমরা ক্ষুদ্র স্বার্থ ত্যাগ করতে দ্বিদঃা করব না, যার জন্য ৩০ লক্ষ লোক জীবন দিয়েছে।
সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ সকাল ১১:৪১