আমরা কি মুসলমান? নিম্নোক্ত হাদীসে কুদসীর আলোকে নিজেকে মূল্যায়ন করি >>>>>>>>>>
"আনা আমরুকুম বিখামছিন আল্লাহু আমারানি বিহিন্না আলজামায়াতু ওয়াছছাময়ু ওয়াত্তয়াতু ওয়াল হিজরাতু ওয়াল জিহাদু ফিসাবিলিল্লাহ , ফা ইন্না মান খারাজা মিনাল জামায়াতি ক্কাদরা ছিবরিন ফাক্কাদ খালায়া রিবকাতাল ইসলামি মিন উনূকিহী ইল্লা আয়্যুরাযায়া ওয়া মান দায়া বিদাওয়াল জাহিলিয়্যিয়াতি ফাহুয়া মিন জুসায়ি জাহান্নামা, ক্কালু ইয়া রাসুলাল্লাহি ওয়া ইন সামা ওয়া সাল্লাহ । ক্কালা ওয়া ইন সামা ওয়া সল্লা ওয়া যায়ামা আন্নাহু মুসলিমু"
অর্থ:
রাসুলুল্লাহ (সা বলেছেন,
"আল্লাহ আমাকে যা ৫ টি বিষয়ের হুকুম দিয়েছেন আমিও তোমাদেরকে তারই হুকুম দিচ্ছি। তা হলো সংঘবদ্ধ হওয়া, নেতৃ-আদেশ শ্রবন, আনুগত্য , হিজরত ও আল্লাহর পথে জিহাদ। যে ব্যক্তি ইসলামি সংগঠন ত্যাগ করে ১ বিঘত পরিমানও দূরে সরে গেছে , সে যেন নিজের গর্দান থেকে ইসলামের রজ্জু খুলে ফেলেছে। অবশ্য সে যদি পুন:প্রত্যাবর্তন করে , তবে স্বতন্ত্র কথা। আর যে ব্যক্তি জাহিলিয়াতের দিকে আহবান জানাবে, সে হবে জাহান্নামী। এতদশ্রবনে সাহাবাগণ জিঞ্গেস করলেন: হে রাসুল যদি কোন ব্যক্তি নামাজ রোজা আদায় করে তাহলেও কি সে জাহান্নামী হবে? রাসুল (সা বললেন: হ্যা, যদিও সে নামাজ রোজা আদায় করে ও নিজেকে মুসলমান বলে দাবী করে তবুও জাহান্নামী। "
উপরোক্ত হাদীস টি হাদীসে কুদসী, আমরা জানি রাসুল (সা কে আল্লাহ যে সব কাজ করার নির্দেশ দিয়াছেন এবং রাসুল পরে সাহাবীদেরও তা করতে বলেছেন সেগুলোই হাদীসে কুদসী। আমরা মুসলমান জন্মসূত্রে , কেউ যদি আমাকে বলে কাফের আমি সংগে সংগে প্রতিবাদ করি। কিন্তু কেউ যদি আমাকে নামাজে ডাকে আমি বলি যাও পড়ে আসো, আমরা কি মুসলমান।
[email protected]
সর্বশেষ এডিট : ২০ শে মার্চ, ২০০৯ রাত ৮:৪১