একটি অতীব গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট।
সকল সাইবার সহযোদ্ধার বিশেষ দৃষ্টি আকর্ষণ করছিঃ
আমরা সবাই জানি প্রজন্ম চত্বরের এই অনন্যসাধারণ আন্দোলন এখন বাংলাদেশের পরিসীমা ছাড়িয়ে সমগ্র বিশ্বের দরবারে পৌঁছে গিয়েছে। বিবিসি, সিএনএন থেকে শুরু করে দ্যা ইকোনোমিষ্ট, দ্যা গার্ডিয়ানের মত পত্রিকাগুলো প্রতিনিয়ত আমাদের এই আন্দোলন সম্পর্কে আপডেট দিচ্ছে। প্রবাসী বাঙ্গালীরাও আমাদের সাথে একাত্মতা ঘোষণা করে সুদূর পরবাসে আন্দোলন করে যাচ্ছে স্ব স্ব উদ্যোগে। আমরা সাইবার যোদ্ধারা প্রতিনিয়ত আপনাদেরকে আপডেট দিয়ে যাচ্ছি দিন রাত শাহবাগের সাইবার যুদ্ধের বুথে বসে। আপনাদের আর আমাদের মিলিত আন্তরিকতা, ঐকান্তিক প্রচেষ্টা, নিরলস পরিশ্রমের মাধ্যমেই এগিয়ে চলেছি আমরা দুর্বার গতিতে; আমাদের কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যের দিকে।
প্রিয় সাইবার সহযোদ্ধারা, আরেকবার সবার সহযোগিতা কামনা করছি। হোয়াইট হাউসের নিজস্ব ওয়েবসাইটের মাধ্যমে পিটিশন দাখিল করানো যায়। প্রক্রিয়াটা হচ্ছে এরূপ, আমরা যদি ১ লক্ষ পিটিশন দাখিল করতে পারি যে কোন দাবীর সপক্ষে, তবে বারাক ওবামা কিংবা তাঁর মুখপাত্র একটি আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দিবেন সেই বিষয়ে। ইতিমধ্যে একটি পিটিশন দাখিল করা হয়ে গিয়েছে আমাদের শাহবাগ আন্দোলনের সাথে একাত্মতা ঘোষণার জন্য যেখানে ১৯৭১-এ আমাদের ২ লক্ষ মা-বোনের সম্ভ্রমহানি এবং ৩০ লক্ষ মানুষের উপর নৃশংস হত্যাকাণ্ডের সহযোগী যুদ্ধাপরাধীদের সর্বোচ্চ শাস্তির জন্য আমরা আন্দোলন করছি। আমরা যদি ১৫ মার্চের মাঝে ১ লক্ষ পিটিশন দাখিলের মাধ্যমে ওবামা প্রশাসনের টনক নাড়াতে পারি এবং তারা যদি এই বিষয়ে বিবৃতি দেয়, তবে বিশ্বমিডিয়ায় তা আমাদের জন্য সহায়ক হিসেবে কাজ করবে নিঃসন্দেহে। এরই মাঝে প্রায় ১৩ হাজার পিটিশন দাখিল করা সম্ভব হয়েছে।
যারা কম্পিউটার কিংবা ল্যাপটপ থেকে নেট ব্রাউজ করেন, তারা Click This Link এই লিংকে গিয়ে পিটিশন দাখিল করতে পারবেন। এর জন্য প্রয়োজন শুধুমাত্র একটি ভ্যালিড ই-মেইল এড্রেস। এখনই পিটিশন দাখিল করুন। যুদ্ধাপরাধীদের বিচারে আরেকটি মাইলফলক অর্জনের পথে আমাদের সহায়তা করুন।
সবাই অনুগ্রহ করে পোস্টটি শেয়ার করুন...... জয় বাংলা ............।