ব্লগে মুক্তিযোদ্ধা ব্লগার হাতেগণা কয়েক জন। তারমধ্যে মুক্তিযোদ্ধা ব্লগার সোনাগাজী একজন। নীতিমালায় আটকা পড়ে তিনি বহুকাল কমেন্ট ব্যানে আছেন। এখন তাঁকে পরীক্ষামূলক কমেন্ট ব্যান থেকে মুক্তি দিয়ে দেখা যেতে পারে তিনি ব্লগের নীতিমালা অনুযায়ী কমেন্ট করা শিখেছেন কিনা।
ফেসবুকে জটিল ভাইকে পেয়ে জিজ্ঞাস করলাম ব্লগে আসেন না কেন? জবাবে তিনি বললেন, বাঁদরটাকে ক’দিন নাচানাচি করতে দিন। আমি চাই নাচানাচি যেন সাবলিল হয়। কোন নাচুনুকে হাত-পা বেঁধে নাচতে দিলে কেমন হয়? তো তাকে হাত-পা খুলে একবার দেখা যেতে পারে তার নাচটা তালে হচ্ছে না বেতালে হচ্ছে। তাঁর নাচ তালে হলে নাচ চলতে থাকবে। কিন্তু তিনি যদি আবার বেতালে নাচ শুরু করেন তাহলে না হয় আবার তাঁর হাত-পা বেঁধে দেওয়া যাবে।
অন্যের পোষ্টে মন্তব্য করতে না পেরে বেচারা কষ্ট পাচ্ছেন। তথাপি নিজের দোষ স্বীকার করছেন না।এমন অবোধ আমি জামায়াত-শিবিরকে দেখেছি। একাত্তরে মহা অপরাধ করেও তারা জাতির কাছে ক্ষমা চায়নি। একজন মুক্তি যোদ্ধা সেই রাজাকারের মত হলে তো চলে না। মুক্তিযোদ্ধা দোষ করলে সহজেই সরি বলবে। তাতে তাঁদের সম্মান আরো বাড়বে।
মেধাবী মডু ছেলেবেলায় শিখেছে দুষ্টগরুর চেয়ে শূন্য গোয়াল ভালো, ছেলেবেলার সে বাগধারা মডু এখনো ভুলতে পারেনি। আমি বলি মডু ভাইয়ূমনি সে বাকধারা আর একবার ভুলে তাকে আবার মন্তব্য করতে দিন। দেখি অতঃপর তিনি জননন্দীত মন্তব্যকারী ব্লগার হতে পারেন কিনা। কিন্তু স্বভাব যায় না মরলে, এ বাগধারার প্রভাবে যদি তা্ঁর মন্তব্য যদি নীতিমালা বিরোধী হয় তা’ না হয় তাঁকে আবার নীতিমালার আওতায় আনা যাবে।
অনেক ব্লগারই চায় জনাব সোনাগাজীকে আর একবার কমেন্ট ব্যান মুক্ত করা হোক। তাদের সাথে সহমত পোষণ করে আমি ব্লগ কর্তৃপক্ষের নিকট অনুরাধটি রাখলাম। তবে শেষ কথাটি হলো আমার অনুরোধের সুবিবেচনায় আপনাদের সদয় মর্জি হয়।
সর্বশেষ এডিট : ২১ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ৯:৪৮