
তারা চুরি করতো বলে এরা লুট করেছে। তারা হাওয়া ভবন বানিয়েছে বলে এরা বানালো আয়না ঘর। রাজাকার মন্দ বলছে মন্দ লোক, সেজন্য মাইনাসে মাইনাসে প্লাস হয়ে শ্লোগান উঠলো, তুমি কে রাজাকার, আমি কে রাজাকার। ৭১ এর স্বাধীনতার পর দেখলাম চোর। ২৪ এর স্বাধীনতার পর দেখলাম লুটেরা। সুতরাং গণতন্ত্র ফিরিয়ে দাও। জনগণ যারে ভোট দেয় তার হাতে দাও শাসন ভার।এখন শুনছি ভোট হবে তিন থেকে ছয় বছর পর। কোটা থেকে, ১ দফা, তিন থেকে ছয় বছর। সব ইসুতে জনসমর্থন সমান আছে কি?
তখন তিনি বলেছেন আমেরিকায় যাব না। এখন আমেরিকা বলছে আপনি আমাদের দেশে আসবেন না। আর বাড়াবাড়ি না হয়ে এবার অন্তত গণতন্ত্র হোক। এরা দেশে বসে আন্দোলন করে, এরপর বিদেশ গিয়ে সেখানেও আন্দোলন করে। আপার বদনাম করবেন তাঁর থেকে দেশটা আরো ভালোভাবে চালানোর পর। আপাতত নো উত্তেজনা। কথা কম কাজ বেশী। পুলিশ মেরে কেটে একাকার করার পর দেখা গেলো জনতার পাশে কেউ নেই। তারপর ইবলিশের খালাতো ভাইগণ যখন লুটপাট ও অগ্নিসংযোগ শুরু করলো তখন দেখা গেলো তাদেরকে থামানোর কেউ নেই। আবার রাস্তায় ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণেও কেউ নেই।সেজন্যই বলে অতিরিক্ত কোন কিছুই ভালো না। অবশ্য কিছু অতিরিক্ত পদধারী আছে সেগুলো আবার ভালো।
ইহুদী হামাস মারছে। হামাস বলশালী হলে একটাও ইহুদী রাখবে না। দাবায়া রাখতে পারবানা যারা বলে তারাই আবার দাবায়া রাখতে গিয়ে বিতাড়িত হয়। আবার কিছু লোককে দাবায়া না রাখলে তারা লুট করে, সন্ত্রাস করে। সুতরাং কাজ করতে হবে ওজন বুঝে। হাওয়া ভবনের বদনাম করে যারা আমাদের কান ঝালাপালা করলো তাদের পাওয়া গেলো আয়না ঘর। যেখানে পাওয়া গেলো হাড় আর হাড়। বিরোধী দমনে র্যাব গঠন করেছিলো বিএনপি। তারপর তারা আচ্ছা রকমে তাদেরকে দমন করেছিলো। বিচার বিভাগের মাধ্যমে অবিচারের ব্যবস্থা করে ছিলো আওয়ামী লীগ। এরপর দেখা যাক এ বিভাগ তাদের সাথে কেমন আচরণ করে? সজীব ওয়াজেদ জয় বলেছেন, পনর বছর পর বিএনপি নামে কোন দল থাকবে না। এখন দেখা যাক আওয়ামী লীগের কি দশা ঘটে।
আবার আসব ফিরে ধানসিড়ি নদিটির তীরে এই বাংলায়। তারপর দেখা যাক কারা কিভাবে ফিরে আসে এবং কারা কিভাবে হারিয়ে যায়। আমি বুঝি বেশী উত্তেজিত হয়ে মূলত কোন লাভ নাই।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।


