বড় আপার দোষের অন্ত নাই। সুতরাং বড় আপা আওয়ামী লীগ থেকে সরে দাঁড়ালে আওয়ামী লীগের জন্য ভালো হবে।এরপর ছোট আপা আওয়ামী লীগের হাল ধরতে চাইলে তাঁকে সে দায়িত্ব দেওয়া উচিত। ছোট আপা দায়িত্ব নিতে না চাইলে ভাগ্নে জয় দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত আছে। সে হিসাবে তাকে আওয়ামী লীগের দায়িত্ব দেওয়া যায়।
নতুন কেউ আওয়ামী লীগের দায়িত্ব নেওয়ার পর কাদামাখা নেতাদের পিছনে সরিয়ে ক্লিন নেতাদের সামনে আনা যায়। তারপর নির্বাচন হলে আওয়ামী লীগ বিরোধী দল অন্তত হবে।আপাতত আওয়ামী লীগ বিরোধী দল হতে পারলেই সন্তুষ্ট হবে।
বিধাতা এবং তাঁর নবিরও (সা.) সমালোচনা শুনতে পাওয়া যায়। সুতরাং সমালোচনার বাইরে কেউ নেই। কাজেই মানুষকে ভোট দেওয়ার জন্য মন্দের ভালো খুঁজতে হয়। সেই হিসাবে যে এলাকার আওয়ামী প্রার্থী মন্দের ভালো হবে সেই এলাকার আওয়ামী প্রার্থী এমপি হবে। আর যে এলাকায় আওয়ামী অন্ধ চাপোর্টার বেশী সে এলাকায় আওয়ামী প্রার্থী মন্দ হলেও ভোট পেয়ে এমপি হবে। আওয়ামী লীগকে একবারে ফেলে দেওয়া গেছে সেটা আমার বিশ্বাস হয় না। সুতরাং আওয়ামী লীগকে আমাদেরকে এখনও হিসাবের মধ্যে রাখতেই হচ্ছে। গোয়ালালগঞ্জ থেকে থেকে বুঝা যাচ্ছে আওয়ামী লীগ ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টায় আছে। আর অতীতে তাদের ঘুরে দাঁড়ানোর রেকর্ড আছে। অতি কথন যারা বলছে আওয়ামী সাপ এখনো তাদের থেকে প্রতিশোধ নেওয়ার ক্ষমতা রাখে। সুতরাং সামলে চলা সবার জন্য মঙ্গল জনক।
সর্বশেষ এডিট : ১৪ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১২:১০