ইচ্ছে হলে চুরি ডাকাতি খুন রাহাজানি ছিনতাই মাদক উৎপাদন, মাদক সেবন ও মাদক ব্যবসা করতে দিতে হবে কি? বরং অনাচারের ক্ষেত্রে ইচ্ছেকে অবশ্যই প্রতিহত করতে হবে।দৈহিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে আচার হলো এটা শুধুমাত্র দাম্পত্য ক্ষেত্রে সম্পন্ন হবে। আর দাম্পত্য সম্পর্কের সাক্ষি থাকবে যেন উত্তরাধিকারের দাবী প্রতিষ্ঠিত করা যায়।আর এক্ষেত্রে পায়ুপথ ব্যবহার না করা সংগত।সমকাম, কুমারিমাতৃত্ব ও দৈহিক সম্পর্কে পায়ুপথের ব্যবহার অনাচারের মধ্যে পড়ে।সমকাম দৈহিক সম্পর্কের প্রাকৃতিক নিয়মের পরিপন্থি। কুমারী মাতৃত্ব জটিলতা তৈরী করে।আর দৈহিক সম্পর্কে পায়ু পথের ব্যবহার কূরুচিপূর্ণ।সুতরাং আর দশটা কাজের ন্যায় দৈহিক সম্পর্কের ক্ষেত্রেও আচার অনাচার নিয়ম অনিয়ম রুচি অরুচি কূরুচি ইত্যাদি বিবেচনা থাকতে হবে। কারো ইচ্ছেকে সম্মান জানাতে গিয়ে সমাজ ও সভ্যতার ক্ষতিকরা যাবেনা।
এক কন্যাকে দেখলাম সে কুমারী মাতৃত্বের জয় গান গাচ্ছে। কেনরে বাপু সন্তানের পিতৃ পরিচয় থাকলে অসুবিধা কোথায়? তুমি না চাইলেও তোমার সন্তানতো চাইবে আর সবার মত তারও একজন পিতা থাকুক। তো তোমার ইচ্ছাকে বাস্তবায়িত করতে গিয়ে সন্তানের ইচ্ছাকে কেন জলাঞ্জলি দেওয়া হবে? যৌথ কারবারে সবার ইচ্ছাইতো সম গুরুত্বের হয়।ভদ্রতার ভেসে অনেকেই সমাজ ও সভ্যতায় অনাচার আমদানী করতে চায় যা প্রতিহত করা উচিত।
অনেকে পরকিয়াকেও প্রশ্রয় দিতে চান। অথচ এটা অতিশয় জঘণ্য। বহু বিবাহ ও বিবাহ বিচ্ছেদ না করা উত্তম। অপারগ না হলে এর থেকে দূরে থাকতে হবে এবং এ ক্ষেত্রে অপর পক্ষের মতামতকে গুরুত্ব দিতে হবে।সাকুল্য কথা হলো ইচ্ছাকে অকামের জন্য অবমুক্ত করা যাবেনা।
সর্বশেষ এডিট : ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:১৮