স্মাতক ডিগ্রী নেওয়ার পরও কিন্তু চাকুরী নিশ্চিত নয়।যে বিষয়ের ওপর স্মাতক ডিগ্রী নেওয়া হলো দেখা গেল সে বিষয়ের ওপর চাকুরী পাওয়া যাচ্ছে না। চাকুরী না হলে যে ব্যবসা করা যাবে সেক্ষেত্রে অভিজ্ঞতা ও দক্ষতাও নেই।বাড়ছে চাকুরী প্রত্যাশির সংখ্যা।বাড়ছে স্মাতক ড্রিগ্রীধারীর সংখ্যা।কিন্তু সেক্ষেত্রে কি দক্ষতার পরিচয় সেভাবে মিলছে!যদি নাই মিলে থাকে দক্ষতা ও যোগ্যতার পরিচয়, তাহলে কোথায় ঘাটতি রয়েছে? কারিগরী শিক্ষায় শিক্ষিতদের বেলায়ও দেখা যাচ্ছে ৪ বছর পর একটি সনদপত্র নামধারী কাগজ মিলছে ভাগ্যে।দক্ষতা ও অভিজ্ঞতার জন্য অন্য কোথায় হাতে কলমে কাজ করতে হচ্ছে বছরের পর বছর।তাও এক্ষেত্রে যাদের পরিচয় ও লোকবল আছে তাদের পক্ষেই সম্ভব হচ্ছে। এভাবে শিক্ষিত হওয়ার নামে বোঝা হচ্ছি অনেকেই আমরা। হাতে কলমে শিক্ষার একটা বড় ধরনের চাহিদা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। কিন্তু আসলে হাতে কলমে শিক্ষার অভাবটাই আমাদের ভোগাচ্ছে। যদি এমন একটা শিক্ষা ব্যবস্থা চালু হতো যেখানে আধুনিক কৃষিকাজ, ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসা,ইলেকট্রনিক্স,মেকানিক,গ্রাফিক্স ডিজাইন,অ্যানিমেশন,আউটসোর্স, সেলাইর কাজ, কুটিরশিল্প,ড্রাইভিং,ডেটাএন্ট্রি,ইত্যাদি আরও বাস্তবে কাজে লাগে এমন বিষয়ের ওপর জীবনমুখী শিক্ষা পাওয়া যেত। যেখানে আমরা হাতে কলমে কোনো কাজ করে কাজটি ভালো ভাবে আগে জেনে নিব। তারপর যে জ্ঞান রপ্ত করেছি সে জ্ঞান অনুযায়ী পরীক্ষার খাতায় নিজের ভাষায় লিখব। অবশ্যই প্রশ্নের উত্তর হবে সংক্ষিপ্ত।তবে মূল বিষয়টি স্পষ্ট হতে হবে।আসলে এখানে সরকারী উদ্যোগে মূল্যবান সনদপত্রও দেওয়া যেতে পারে। আর একটা ব্যাপার হলো যে বিষয়ে জ্ঞানটুকু রপ্ত করতে যতটুকু সময় লাগবে পড়াশোনার সময় ততটুকুই ঠিক করা যেতে পারে। যেমন- ১ বছর লাগলে ১ বছর। আবার ৪ বছর লাগলে ৪ বছর।এখানে গুরত্ব পাবে ছাত্র-ছাত্রীর আগ্রহ এবং বাজার চাহিদা।আর যাই হোক এভাবে মেধার অবক্ষ্যয় ঘটবে না। বেকারত্ব বাড়বে না। শিক্ষা নিয়ে আমরা দেশের বোঝা হবো না।
শিক্ষা হতে হবে জীবনমুখী
আইনের ফাঁকফোকর-০৩
যেকোনো চাকরির নিয়োগের পরীক্ষা চলছে। সেটা পাবলিক সার্ভিস কমিশন, বিভিন্ন সংস্থা, বিভাগীয় কমিশনার, জেলা প্রশাসক বা উপজেলা পর্যায়ের কোনো কার্যালয়ে হতে পারে। এই নিয়োগ পরীক্ষায় প্রশ্নপত্র ফাঁস হতে পারে। একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন
গল্পঃ অনাকাঙ্ক্ষিত অতিথি
(১)
মাছ বাজারে ঢোকার মুখে "মায়া" মাছগুলোর উপর আমার চোখ আটকে গেল।বেশ তাজা মাছ। মনে পড়লো আব্বা "মায়া" মাছ চচ্চড়ি দারুণ পছন্দ করেন। মাসের শেষ যদিও হাতটানাটানি চলছে তবুও একশো কুড়ি... ...বাকিটুকু পড়ুন
ব্লগে বিরোধী মতের কাউকে নীতি মালায় নিলে কি সত্যি আনন্দ পাওয়া যায়।
ব্লগ এমন এক স্থান, যেখানে মতের অমিলের কারণে, চকলেটের কারণে, ভিন্ন রাজনৈতিক মতাদর্শের কারণে অনেক তর্কাতর্কি বিতর্ক কাটা কাটি মারামারি মন্তব্যে প্রতিমন্তব্যে আঘাত এগুলো যেনো নিত্য নৈমিত্তিক বিষয়। ব্লগটি... ...বাকিটুকু পড়ুন
সিকান্দার রাজার চেয়ে একজন পতিতাও ভালো।
সিকান্দার রাজা কোকের বোতল সামনে থেকে সরিয়ে রাতারাতি হিরো বনে গেছেন! কিন্তু তাকে যারা হিরো বানিয়েছেন, তারা কেউ দেখছেন না তিনি কত বড় নেমকহারামি করেছেন। তারা নিজেদেরকে ধার্মিক বলে দাবি... ...বাকিটুকু পড়ুন
ব্লগার'স ইন্টারভিউঃ আজকের অতিথি ব্লগার শায়মা
সামুতে ব্লগারদের ইন্টারভিউ নেওয়াটা নতুন না । অনেক ব্লগারই সিরিজ আকারে এই ধরণের পোস্ট করেছেন । যদিও সেগুলো বেশ আগের ঘটনা । ইন্টারভিউ মূলক পোস্ট অনেক দিন... ...বাকিটুকু পড়ুন