somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ইসলাম, সম্প্রদায় ও পরিচয় বিষয়ে দশটি নোক্তা

২৩ শে অক্টোবর, ২০০৯ সকাল ১১:২৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

১. আজকের বিশ্বে ধর্মবিশ্বাস আর আইডেন্টিটি আবার একাকার হওয়া শুরু করেছে মনে হয়। সনাতন সব নীতি ও মূল্যবোধ যখন বিশ্বায়িত পুঁজি, প্রযুক্তি আর জীবীকার সংগ্রামের কাছে পরাজিত হয়ে ভেসে যাচ্ছে, তখন ধর্মকেও এর আদলে বদলে যেতে হয়। পশ্চিমা দুনিয়ায় খ্রীস্টধর্ম অনেক আগেই এই চাপে বদলে গেছে। রিফর্মেশন-এনলাইটেনমেন্ট-এর যুগে। ট্রিনিটি-তে ইমান থাক বা না থাক, শ্বেতবরণ নীলচক্ষু যীশু এবং তার পিতা ঈশ্বরকে তারা ছাড়ে নাই আত্মপরিচয়ের ঠেকা আছে বলে। ধর্মবোধ এখানে আত্মপরিচয়ের মধ্যে দ্বান্দিকভাবে মিলে গেছে। ঊনিশ শতকের শেষ দিকে বিকশিত হওয়া ভারতীয় জাতীয়তাবাদগুলোর সমস্যাও ছিল এটা। এখনো কম্যুনিটি বা জাত আর জাতীয়তা আমাদর চোখে একাকার।

২. ভারতে বিজেপি বা জার্মান নাৎসিরাও কিন্তু ক্যাথলিসিজম ও আর্যবাদের মিশ্রণে ফ্যাসিবাদের আদর্শিক ভিত্তি নির্মাণ করছিল। শিল্পায়ন ও তার ভিতের ওপর দাঁড়ানো সামরিক সক্ষমতা তাদের অভিলাষী করেছিল। আমেরিকায় বা ইউরোপের বাকি অংশে এটা এখনো কঠিন। তিনশ বছরের মানবতাবাদী সংগ্রাম, শ্রেণী সংগ্রাম ও পুরুষতন্ত্র ও বর্ণবাদবিরোধী ঐতিহ্য। ভারতেও একইসঙ্গে উপমহাদেশের সবচে শক্তিশালী গণতান্ত্রিক চেতনা আছে আবার এই ভারতই এখন ধর্মীয় ও সাম্প্রদায়িক ঘৃণার শক্ত আশ্রয়। ইসলাম বাংলাদেশে মেইনস্ট্রিমে নাই, ভারত-পাকিস্তানে আছে।

৩. পশ্চিমা এলিট এমনকি গরিবদেরও আত্মপরিচয় নিয়ে সংকট এখনো জাগে নাই। সেখানকার গরিব ও কালো মানুষটিও সভ্য দুনিয়ার অহংকার আর ক্রাইস্টের ছত্রছায়া অনুভব করে জাতগর্ব উপভোগ করে। এই মনের জোর বাদবাকি বিশ্বে নাই তাদের মাজার জোর কম থাকার জন্য। । ফলে তাদের হয় জাতি বা ধর্মের কাছে ফিরতে হয় অথবা এসব ছেড়ে কাল্পনিক বিশ্বজনীনতার নামে সাদা-জুডিও-খ্রিস্টান-সাম্রাজ্যের মাস্তুলে লটকে থাকার নিয়তি নিতে হয়। তারা ইতিহাস-ভূগোল ও সংস্কৃতি থেকে বিতারিত বা পরিত্যক্ত হয়। আমাদের সুশীল সেকুলারদের বড় অংশই এই পথ ধরেছেন। মধ্যবিত্তের 'আধুনিক' অংশ কর্পোরেট পুঁজি ও তার বাজারের মধ্যে এতই আত্তীকৃত হয়ে গেছে যে, এদের কোনো প্রতিবাদ করার মতাই নাই। এরা বরং দেশ ছেড়ে যাবে অথবা দেশে মার্কিন বাহিনীকে স্বাগত জানাবে। এ অংশটির সুবিধাবাদীতাই তাদের ধর্মীয় বা সেকুলার পথে সংগ্রামী হতে বাধা দেবে।

৪. অন্যদিকে জামাতি ইসলাম বা ব্রাদারহুডের মতো যারা তারাও এক প্রতিক্রিয়াশীল বুর্জোয়া ইসলামকে বিকশিত করছে। এদের রাজনৈতিক সংস্কৃতি ও অর্থনৈতিক ভিশন এটা প্রমাণ করে। এরা মোটাদাগে পরাশক্তি ও দেশীয় শাসকদের সঙ্গে কোলাবরেশন করে ক্ষমতা বাড়ায়। এমনকি আমিনী গংও কিন্তু এখানকার বিত্তবানদের মধ্যেই পড়ে। আর অন্য একদল আছে রাজনীতিতে যারা কৃষক-সামন্ত ইসলামের প্রতিভূ। এরা অবক্ষয়শীল আবার চরম শোষিত। প্রায়শই এরা কোনো গোপন বা প্রকাশ্য খুঁটি এমনকি আইএসআই-র-সিআইএ-মোসাদ এদের হাতিয়ার হয়, জেনে না জেনে। আবার এদের শ্রেণী থেকেই কিন্তু ভারতে মাওবাদীরা আসছে। বাংলাদেশে শ্রেণীসংগ্রাম তীব্র হলে এই শ্রেণীর একটা লড়াকু ভূমিকা পাওয়া যাবে। জেএমবি যারা গঠন করে তারা এদের এই প্রবণতাকেই এক্সপ্লয়েট করে এবং ধ্বংস করে।
কার্যত অধিকাংশ মাদ্রাসা ছাত্র মানবতের জীবন-যাপন করে। সবকিছু থেকে বঞ্চনার পর ধর্ম ছাড়া তাদের আর কিছু থাকে না। তারওপর তাদের একটা গহ্বরের মধ্যে আমরাই তো আটকে থাকতে দিয়েছি। তাদের সুপ্ত শ্রেণীক্রোধ বিকৃতপথে জেহাদের মধ্যে ভাষা খুঁজে পায়। এইটুকু না থাকলে তারা নিজেকে মানুষই বলে গণ্য করতে পারতো না। মানুষ হওয়ার পর তারা দেখে কিছুই তাদের নয়। তখন যা কিছু তাদের নয়, তাকে তারা ঘৃণা করতে শেখে। তাই তাদের বিপক্ষে চালনা করা কারো কারো জন্য সম্ভব হয়।

৫. বাংলাদেশে রাজনৈতিক ইসলামের প্রধান ধারাটি মধ্যবিত্ত ও নিম্নমধ্যবিত্ত নির্ভর। জামাতের বেশিরভাগও অ-মাদ্রাসায় শিক্ষিত। এরা সুবিধাবাদী ও সংস্কারবাদী। তাদের মধ্যপন্থায় নিজেদের মতো মডার্নিটি সৃষ্টি করতে চায়। বিশ্বায়ন পরবর্তী আত্মপরিচয় সংকটও এদের ইসলামের দিকে ঝুঁকিয়েছে। ধর্মের বৈষয়িক ভিত সরে যাওয়ায় রাজনীতির মাধ্যমেই সে আবার নিজেদের ক্ষমতা প্রতিষ্ঠা করতে চাইছে। রাজনীতি ছাড়া তা সম্ভবও নয়। এটা সকল ধর্মের বেলাতেই কমবেশি সত্য।

৬.এদেশের লোককে ধর্মভীরু বলে আসলে কী বোঝানো হয়? তাহলে তো শরিয়াই কায়েম হতো। এই বলাটাও ধর্মের রাজনৈতিক ব্যবহার। ধর্মভীরু জনগণ কার্টুন বা ভাস্কর্য নিয়ে মাতে নাই। এটা যারা বলে তারা একদিকে মানুষের ধর্মবিশ্বাসকে তোয়াজ করে ধর্মের ভয় দেখিয়ে নিজেদের কোনো কার্যসিদ্ধি চায়। বরং নিম্নবর্গের ধর্মচর্চা অপ্রাতিষ্ঠানিক ও খোলামেলা হওয়ায় তা মানবিক সংস্কৃতিতে বাধ সাধে না। উচ্চবর্গ জ্ঞান, বিত্ত, অবস্থান সবকিছুকেই সামাজিক-সাংস্কৃতিক পুঁজি বানিয়ে নিজেদের ক্ষমতায়ন ঘটায়। ধর্ম তাদের বাহন। উভয়ের ধর্মবোধ আপাতভাবে মিললেও বাস্তব মতাদর্শিক সংগ্রাম জারি থাকলে তার মধ্যে ভেদ আনা সম্ভব।


৭. সত্তর আর আশির দশকে ইসলামের দুটো সংস্করণ হয় : মৌলবাদী আর লোকায়ত। আবার তাদের প্রয়োজনেই আজকে তা ইসলামো-ফ্যাসিস্ট আর মডারেট ধারায় বিভাজিত। সবই তাদের লীলা। অথচ বিশ্বের একমাত্র আত্মস্বীকৃত ধর্মরাষ্ট ইসরাইলকে বর্ণবাদী ও ফ্যাসিস্ট বলা যাবে না। তাকে রার বুশীয় দাপট, তার প্রতি পাশ্চাত্য সিভিল সমাজের বড় অংশের সমর্থন কোনো সাম্প্রদায়িকতা নয়? হলিউডি সিনেমায় অজস্র ক্রুশের ব্যবহার থেকে শুরু করে মার্কিন সমাজে পাদ্রীদের প্রাধান্য কখনোও বিবেচিত হবে না রক্ষণশীলতা বলে। বুশ বা গোর বা ওবামার মুখে 'দুনিয়ায় ঈশ্বরের রাজত্ব প্রতিষ্ঠা সম্ভব' কথা এলেও তাদের সেকুলারিজমের সতীত্ব যায় না। বৈশ্বিক পোপতন্ত্রকে বলা যাবে না প্রতিক্রিয়াশীলতার দুর্গ। (ভাগ্যিস মুসলিমরা এরকম কোনো বৈশ্বিক ধর্মতাত্ত্বিক ঘাঁটি এখনও বানাতে সম হয়নি। তাহলে তাদের যাত্রা আরো দূর অস্তই হতো কেবল) আর হিজবুল্লাহর মতো জাতীয়তাবাদী, দেশপ্রেমিক দলকে বলা হবে ধর্মীয় সন্ত্রাসী। আমাদের বিবেক হিজবুল্লাহ বা হামাসের প্রতিরোধে সামিল হতে চায়, কিনতু চিন্তা বলে, ‘ও তো মৌলবাদী’। ঔপনিবেশিক ঠুলি পড়া চোখে আমরা কেবল তাদের দাড়ি বা টুপিই দেখি। যে সেক্যুলার বাস্তব জাতীয় সংগ্রামের মাটিতে তাদের পা পোঁতা সে জমিনে আমাদের নজর পড়ে না। লেবাননি প্রতিরোধ ধর্মীয় জেহাদ নয়, তা জাতীয় প্রতিরোধ। যদিও এ ফেকড়া তুলেই পশ্চিমা মিডিয়া ঔপনিবেশিক শিায় শিতিদের প্রতিবাদস্পৃহাকে আধুনিকতার আংটা দিয়ে লটকে রাখে শূণ্যে। জনগণের ফরিয়াদকে যদি আমরা ধর্মের জিম্মায় রেখেই খুশি থাকি, তবে জনগণ ‘মৌলবাদের’ দলে গেলে আমাদের আপত্তি থাকবে কেন? জনগণের দায়িত্ব কী চেতনায় আর কী আমলে আমরা নিচ্ছি?

৮. বৈশ্বিক মিডিয়া-এনজিও ও ইঙ্গ-মার্কিন-ইসরায়েলি-ভারতীয় মিডিয়া মিলে ইসলাম> নিরাময় অযোগ্য অসুখ> জঙ্গও> জনসংখ্যা সমস্যা> প্রগতি ও গণতন্ত্রের বাধা = বিশ্বসমস্যা; এরকম এক সমীকরণ প্রচারের মাধ্যমে অনেকটুকু প্রতিষ্ঠা করতে সম হয়েছে। সেই কার্য যেভাবে কারণ জন্ম দেয় সেভাবে এদের ইন্ধনে যেমন আল কায়েদা-তালেবান তৈরি হয়েছে, তেমনি তৈরি হচ্ছে হুজি-জেমমবি-লস্কর ইত্যাদি। এভাবে মুসলিমপ্রধান দেশগুলোকে অস্থির, হীনম্মন্য, আত্মদ্বন্দ্বে দীর্ণ এবং কাবু রাখার ফাঁদ সক্রিয় আছে। এর বিপরীতে আরেক জিঘাংসার রস চোঁয়াতে দেখি আমাদের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে। আরবের প্রতিরোধ দেখিয়ে বঙ্গীয় প্রাতিষ্ঠানিক ইসলাম,তথা শরিয়াবাদীদের উত্থানকে মজলুমের উত্থান বলে চালাবার চেষ্টাও দেখি। বুঝি যে, একাত্তরের প্রত্যাঘাতের জমিন তৈরি চলছে।

১০. ইসলাম নামক জুজুর ভয় যে প্রায়শই তা ইহুদী-বিদ্বেষের মতো জায়গায় চলে যায়, তা নিয়ে হুশিয়ার হওয়া দরকার। বুশের ডকট্রিন বা ক্ল্যাশ অব সিভিলাইজেশন তত্ত্বের দিন শেষ হয়নি। সেকারণেই ইরাক-আফগানিস্তান-সোমালিয়া-গুয়ানতানামো প্রভৃতির মধ্যে মুসলিম হলোকস্টের পদধ্বনি কিন্তু শোনা যাচ্ছে। এর বিরুদ্ধে এখনই সচেতন না হলে রমা রঁল্যারা যে ফাঁদে পড়েছিলেন সেই ফাঁদে আমাদেরও পড়তে হবে।

১১. মুসলিম দেশগুলো আসলে সাবেক উপনিবেশিত এবং বর্তমানে নয়া উপনিবেশবাদের প্রত্য শিকার বা দখলাধীন দেশ। এদের শাসকরা দুনিয়ার নিকৃষ্ট গোছের (জাতীয়তাবাদী তুরস্ক-ইরান বা মিসরের নাসের এরকম কিছু ব্যতিক্রম বাদে)। এদেও সমাজে শিল্পায়ন ও ভূমিসংস্কার এবং সার্বজনীন সেকুলার শিক্ষা না আসার সব কুফলই প্রায় পেকে গেছে। এখানে বাইরে থেকে আঘাত করলে সংগ্রামের রক্ত বরং পুঁজ হয়ে বেরুবে। একদিকে ভেতরের সাংস্কৃতিক সামাজিক সংগ্রাম অন্যদিকে রাজনীতিতে কৃষক-শ্রমিক-মধ্যবিত্ত-আদিবাসী-নারী জনসমষ্ঠির জাতীয় সংগ্রাম প্রয়োজন। দরকার বিউপনিবেশন আর রাজনীতিতে বিকেন্দ্রীকৃত সংগ্রামী ক্ষমতার গঠন।

*** কোনো ধর্মই তার নিজের গুণে বা গ্রন্থের জোরে বলবান এই বিশ্বাসও একধরনের অলৌকিকতায় বিশ্বাস। বরং তা সমাজ-ইতিহাস-স্বার্থ ও মনোজগতের জটিল বিন্যাসে সক্রিয় থাকে। বাস্তবের ভাল-মন্দ প্রয়োজনই তা মেটায়। তাই ধর্মীয় জগতের সমালোচনাকে শেষপর্যন্ত বাস্তবজগতের সমালোচনা হিসেবে দাঁড় করাবার প্রয়োজন থেকেই যায়। এবং ঐ বাস্তবের মধ্যেই খুঁজতে হয় তার শেকড়বাকর; বেদ-কোরান-পুরান-টেস্টামেন্টের পাতায় বা কোনো বিশ্বাসীর মনের জটিল গুহায় অভিযান চালাবার পথ অনেকসময়ই সর্পকে রজ্জু আর রজ্জুকে সর্প ভ্রমে গিয়ে দাঁড়ায় কিংবা আপন লেজ গিলবার মতো বিপদে গিয়ে শেষ হয়।

*লিখতে গিয়েছিলাম মন্তব্য হয়ে গেল এই জিনিস।
২২টি মন্তব্য ৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

৫০১–এর মুক্তিতে অনেকেই আলহামদুলিল্লাহ বলছে…

লিখেছেন বিচার মানি তালগাছ আমার, ০৩ রা মে, ২০২৪ বিকাল ৩:০০



১. মামুনুল হক কোন সময় ৫০১-এ ধরা পড়েছিলেন? যে সময় অনেক মাদ্রাসা ছাত্র রাজনৈতিক হত্যাকান্ডের শিকার হয়েছিল। দেশ তখন উত্তাল। ঐ সময় তার মত পরিচিত একজন লোকের কীভাবে মাথায় আসলো... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঝিনুক ফোটা সাগর বেলায় কারো হাত না ধরে (ছবি ব্লগ)

লিখেছেন জুন, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ৮:০৯

ঐ নীল নীলান্তে দূর দুরান্তে কিছু জানতে না জানতে শান্ত শান্ত মন অশান্ত হয়ে যায়। ১৯২৯ সালে রবার্ট মোস নামে এক ব্যাক্তি লং আইল্যান্ড এর বিস্তীর্ণ সমুদ্র... ...বাকিটুকু পড়ুন

'চুরি তো চুরি, আবার সিনাজুরি'

লিখেছেন এমজেডএফ, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:৪৮


নীলসাধুকে চকলেট বিতরণের দায়িত্ব দিয়ে প্রবাসী ব্লগার সোহানীর যে তিক্ত অভিজ্ঞতা হয়েছিল তা বিলম্বে হলেও আমরা জেনেছি। যাদেরকে চকলেট দেওয়ার কথা ছিল তাদের একজনকেও তিনি চকলেট দেননি। এমতাবস্থায় প্রায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

বরাবর ব্লগ কর্তৃপক্ষ

লিখেছেন নীলসাধু, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১১:২২

আমি ব্লগে নিয়মিত নই।
মাঝে মাঝে আসি। নিজের লেখা পোষ্ট করি আবার চলে যাই।
মাঝেমাঝে সহ ব্লগারদের পোষ্টে মন্তব্য করি
তাদের লেখা পড়ি।
এই ব্লগের কয়েকজন ব্লগার নিজ নিক ও ফেইক... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছাঁদ কুঠরির কাব্যঃ অপেক্ষা

লিখেছেন রানার ব্লগ, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১১:২৩



গরমের সময় ক্লাশ গুলো বেশ লম্বা মনে হয়, তার উপর সানোয়ার স্যারের ক্লাশ এমনিতেই লম্বা হয় । তার একটা মুদ্রা দোষ আছে প্যারা প্রতি একটা শব্দ তিনি করেন, ব্যাস... ...বাকিটুকু পড়ুন

×