somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

এক নিরুদ্দেশ পথিক
ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব,ইইই প্রকৌশলী। মতিঝিল আইডিয়াল, ঢাকা কলেজ, বুয়েট এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ছাত্র।টেলিকমিউনিকেশন এক্সপার্ট। Sustainable development activist, writer of technology and infrastructural aspects of socio economy.

বাংলাদেশে ফরেন রিসোর্স নিয়োগঃ প্রাসঙ্গিকতা

২০ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৫:০৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

১। মাল্টিনেশন কোম্পানি খুব কমই সার্কুলেশন দিয়ে লোক নিয়োগ করে, একটা কালচার অয়ার্ল্ড ওয়াইড এমন হয়ে গেসে যে ইন্টার্নাল রেফারেন্স এই লোক নিয়োগ বেশি হয়। প্রথম দ্বিতীয় এবং তৃতীয় বিশ্বের দেশ মিলে বিদেশে আমার কাজ করা বহুজাতিক কোম্পানিগুলোর এমপ্লয়ইয়ি রিক্রুট্মেন্ট কালচার প্রায় একই দেখেছি। প্রথমে ইন্টার্নাল রেফারেন্স, পরে পাওয়া না গেলে বাইরে থেকে হায়ার করা। ভোডাফোন নেদারল্যান্ডস এ গত মাসের ইন্টারনাল সার্কুলেশনে বলা হয়েছে কোম্পানী ৭৪% রিকুরট্মেন্ট ইন্টার্নাল রেফারেন্স এ করে থাকে, যাকে এখানে "সোশাল রেফারেন্স" বলা হয়। একটি এক্সটার্নাল সার্কুলেশন এর বিপরীতে যে পরিমান সিভি পড়ে তা দীর্ঘ রিভিউ এবং প্রসেসিং টাইম বাবদ খরচ কে দীর্ঘ করে।

২। একটা নতুন টেকনোলজি যখন ডিপ্লয় হয় তখন সেটা বাস্তবায়নের জন্য ডাইমেনশন ডিজাইন এন্ড প্ল্যানিং এবং ইমপ্লেমেন্টেশন রিসোর্স দরকার হয়। সেই টেকনোলিজি উদ্ভাভক কোম্পানীর সাথে সংশ্লিষ্ট কিংবা সেই টেকনোলজির অভিজ্ঞতা থাকা রিসোর্স বাইরে থেকে হায়ার করা দোষের কিছু নয় বরং এটা অনেক সময় মেন্ডেটরি।

কিন্তু কথা হচ্ছে এটার প্রসেস কি হবে, ঠিক কত সময়ের মধ্যে লোকাল কোম্পানী কৌশলী হয়ে টেকনলজি টা ট্রান্সফার করিয়ে নিজেদের এক্সপার্ট্রেইট ক্যাপাসিটি তে নিয়ে নিতে পারবে সেটাই বড় কথা।সাধারনত এই সময় পরিসর ৬ মাস থেকে ১ বছর হওয়া খুব সমীচীন। কারন আধুনিক যুগে টেকনোলজির লাইফ সাইকেল ফাস্ট চেঞ্জিং, তাই নতুন প্রোডাক্ট এর লাইফ সাইকেল ছোট।

এই কৌশল গত ব্যাপাটাতেই বাংলাদেশের কোম্পানী গুলোর কোন ইনশাইট নেই। এটা তাঁরা কতটা পাত্তা দেন আমি জানি না। তাই দেখা যায় আমাদের সেই একই পুরানো টেকনোলজিতে বাইরের লোক লাগছেই আর লাগছেই।


৩। বাংলাদেশ সহ ছোট দেশ গুলোর মাল্টিনেশন হাইজ গুলোর বড় বড় পদে ভারতীয়রা আসীন হচ্ছে। এর একটা কারন কোম্পানীতে ডাইভার্সিটি আনার ব্যবস্থাপনা বডির নির্দেশনা। আরেকটা কারন হচ্ছে নিজ দেশে ম্যানেজেরিয়াল পলিটিক্স এ টিক্তে না পেরে কিংবা ক্যারিয়ার গ্রোথ এর সম্ভাবনা কমে যাওয়ায় অনেক প্রেসার দিয়ে এখানে আসে,
এর ৩ টা লাভ

ক। উচ্চ বেতন এবং ফেসিলিটি, এক্সপার্ট সমান্ননা
খ। বাংলাদেশের আইন ফাঁকি দিয়ে ওয়ার্ক পারমিট না নিয়েই আস্তে পারা (বিনিয়োগ বোর্ড নাকি ওয়ার্ক পারমিট ৩-৬ মাস পর পর এপ্রুভ করে যা হাস্যকর, এটাকে সহজ এবং রেগুলার প্রসেস এ আনা দরকার, অনেক সময় জটিলতা এবং দীর্ঘ সুত্রিতার কারনে অনেকে ওয়ার্ক পারমিট এল্পাই করেন না, এই সমস্যা আমি আমার শেভ্রন বাংলাদেশের বন্ধুর কাছে জেনেছি)
গ। ট্যাক্স ফাঁকি দিতে পারা


৪। একজন বিদেশী ম্যানেজার সবসময় তাঁর কিছু এক্সপার্ট সারকেল, বন্ধু শুভানুধ্যায়ী এবং চেলা চামুন্ড নিয়ে মুভ করেন। বিদেশি হুয়াতে এদের লোক রিক্রুট করার ক্ষমতা থাকে। সুপারিশের তো বটেই। যেহেতু ওয়ার্ক পারমিট না নিয়েই বাংলাদেশে লোক আনা যায় এবং বেতনও নেয়া যায় তাই বাংলাদেশের কোম্পানী গুলোতে বেদেশীতে সয়লাভ হয়ে যাচ্ছে, এর সাথে এক্সপার্ট হওয়া না হওয়ার সম্পর্ক সীমিত।

৫। সাধারনত কোন দেশের একটি প্রফেশনে বিদেশী রিসোর্স কাজ করতে হলে সেই রিসোর্স কে উক্ত দেশের প্রফেশনাল কমিউনিটিতে এক্সপার্ট ফরেন কোটার মেম্বার শিপ নিতে হয়। প্রফেশনাল কমিউনিটির একটা টিম থাকবে যারা এই ব্যাপারটা সরাসরি ওয়ার্ক পারমিট হ্যান্ডেল করা সরকারি টীমের সাথে কাজ করবে। এর ফলে দেশি রিসোর্স না বাহানা আর অজুহাত দেখানো কস্টকর হয়ে পড়ে।
উদাহরন সরূপ বলবো, অস্ট্রেলিয়ায় কোন ইঞ্জিনিয়ার যেতে হলে তাঁকে "ইঞ্জিনিয়ার্স অস্ট্রেলিয়া" তে রেজিস্ট্রেশ্ন করতে হয়। আমাদের HRD, আই ই বি এইসব নিয়ে ভাবে কিনা!

৬। আরেকটা দিক হোল, প্রতি দেশেই একটা নিয়ম বাধ্যতামূলক থাকে। একই এক্সপারট্রেইট কোটায় এক বা একাধিক লোককে ২ টি বা ৩ টি কন্ট্রাক্ট এর বেশি দেয়া যাবে না। কারন এই সময়ে লোকাল রিসোর্স ডেভেলপ এর বাধ্যবাধকতা। সেই সাথে টেকনোলজি ট্রান্সফারের বাধ্যবাধকতা।

৭। বড় দেশের রিসোর্স ছোট দেশে পেনিট্রেশন করানো একটা কূটনৈতিক ব্যাপার হয়ে গেসে। ভারত এই ব্যাপারে খুব সজাগ।

রিসোর্স আসবেই, আমাদের সকল নীতিমাল এমন ভাবে বানাতে হবে যাতে শুধু মাত্র কার্জকর এবং প্রয়োজনীয় ফরেন রিসোর্সই যাতে আসে, তাও একটি নির্দিস্ট সময়ের জন্য। এই সময়ের ভিতরে একই এক্সপার্ট পজিশন (ব্যক্তি রিসোর্স তো নয়ই!) লোকাল রা ফুলফিল করতে পারেন।

ফরেন রিসোর্স কে অবশ্যই ওয়ার্ক পারমিট নিয়ে আস্তে হবে, ওয়ার্ক পারমিট আবেদন প্রসেস সহজ করতে হবে এবং প্রফেশনাল ইন্সটিটুট এ রেজিস্ট্ররেশন বাধ্যতামূলক করতে হবে।

ফরেন রিসোর্স এর ট্যাক্স প্রদান নিশ্চিত করতে হবে।

কোন গার্বেজ এক্সপার্ট যাতে না আসে। বর্তমানে আমাদের গার্মেন্টস এবং ব্যাংকিং সেক্টর , আইটি সেক্টর ভারতীয় গারবেজে এ ভরে যাচ্ছে। কারন প্রায় সব কোম্পানির ম্যানেজারিয়াল পোস্টেই তারা আছেন, প্রায় সবাই অপারেশন্স এ লোকাল না নিয়ে বিনা প্রতিবন্ধকতায় নিজ নিজ টীম ভারি করার জন্য তল্পি বাহক নিয়ে আসেন। বর্তমানে টেলিকম এ আন্তর্জাতিক মার্কেটে বাংলাদেশি এক্সপার্ট রা খুবই ভালো করছেন, প্রায় ১৫০ এর বেশি এক্সপার্ট সারা বিশ্বে কাজ করছেন দেশ থেকে কাজের এক্সপেরিয়েন্স নিয়ে। তাঁর পরেও আমাদের টেলিকম সেক্টরে ভারতীয় আর চাইনিজে ভরা। একই কথা প্রযোজ্য গার্মেন্টস, পানীয়, বন্দর এবং এনার্জি সেক্টরে।

একই এক্সপার্ট পজিশনে ফরেন রিসোর্স এবং লোকাল রিসোর্স এর মজুরি এবং সম্মানী ফেসিলিটি কাছাকাছি হতে হবে, এই ব্যাপারে সরকারের এইচ আর ডি সেকশনের সুস্পষ্ট নির্দেশনা থাকতে হবে।

কন্সাল্ট্যান্ট হিসেবে কাজ করতে হলেও ওয়ার্ক পারমিট থাকা চাই। আমরা নিজেরা ওয়ার্ক পারমিট নিয়েই বিভিন্ন দেশে সুনামের সাথে কাজ করছি। বাংলাদেশ থেকে ভারতের অভ্যন্তরে শুধুমাত্র বৈধ ভাবে রেমিটেন্ন্স পাঠানো ৫ লক্ষ সেমি টেকনিসিয়ান শ্রমিক এর কত জনের বাংলাদেশী ওয়ার্ক পারমিট আছে? গার্মেন্টস, এপোলো হসপিট্যাল, এরিক্সন বাংলাদেশ, ইউনিলিভার, রেকিট, এয়ারটেল, আরিভা, কোকাকোলা সহ শত শত কম্পানী তে এরা যে ওয়ার্কপারমিট ছাড়াই কাজ করে। একদিকে ঊনারা ওয়ার্ক পারমিট না নিয়ে চুরি করে কাজ করে, অন্যদিকে শুল্ক না দিয়েই আবাধে বিভিন্ন পন্য নিয়ে আসছে।

আমরা চাই সরকার ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই বিষয় গুলোতে একটু মনযোগী হোক, ভারতীয়রা এই দেশে কাজ করলে আইনগত বা কাঠামোগত কনো সমস্যা নাই। যদিও এটা লজ্জার যে মেধায় তারা এগিয়ে না থাকলেও তাদের কে আমাদের পদ ছেড়ে দিতে হচ্ছে, এখানে এসে তারা রকেট সাইঞ্চ ডেভেলপ করছে না, বরং নিন্ম মানের ভারতীয় টেকনো শ্রমিকরাই এখানে আসছে, উল্টো এরা আমাদের গার্মেন্টস উৎকর্ষ চুরি করছে আর নিজ দেশে ইপিজেড প্রসেস গুলো করে কপি করে আমাদের আর এম জি কাস্টোমার ও অর্ডার সরিয়ে নিচ্ছে। আমরা চাই এই ভারতীয় সেমি টেকনিশিয়ান রা বৈধভাবে কাজ করুক, বাংলাদেশকে প্রাপ্য আয়কর দিক। এভাবে দেশ কোটি কোটি টাকার আয়কর ও শুল্ক সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।

ঢাকার ভারতীয় হাই কমিশন বাংলাদেশীদের ওয়ার্ক পারমিট দিচ্ছে না সেটা নিয়ে কূটনৈতিক পর্যায়ে আল্টিমেটাম ভিত্তিক আলোচনা হওয়া দরকার। (আমাদের খুব ঘনিষ্ঠ কয়েক এক্সপার্ট ২০১০ এ এরিক্সন ইন্ডিয়াতে ওয়ার্ক পারমিট না পাবার কারনে জয়েন করতে পারেননি, একই কারনে আমি এপ্ল্যাই করিনি, ফরটুনেটলি অন্য দেশে জব হয়ে যাওয়ায় )। ভারত যদি আমাদের ওয়ার্ক ভিসা দেয়া শুরু করে তাহলে ভালো, যদি না দেয় অবৈধ ভারতীয়দের সোজা বের করে না দিয়ে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর আয়কর ও শুল্ক ফাঁকি সম্পর্কিত আইনগত ব্যবস্থা নেয়া দরকার, কৈশলী হয়ে। আয়কর ও শুল্ক বিষয়ক ব্যাপার নিয়ে ভারত বেশি দূর আগাতে পারবে না, আয়কর ও শুল্ক ফাঁকি দেবার বিষয় গুলো আন্তর্জাতিক মহলে অত্যন্ত নিচু মানের, যার পর নাই গর্হিত কাজ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এটা দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের চরম অসৎ দিক।

ট্রান্সপারেন্ট রিসোর্স ফ্লো (ইন এবং আউট) নিয়ে ভারতের সাথে আলোচনায় কোন ভয় বা শরমের কিছু দেখি না। বর্তমানের ক্ষমতাসীনরা এবং আমাদের প্রধানমন্ত্রী ভারতের অতি ঘনিষ্ঠ বলে তাঁদের এটা পারার কথা।

অবৈধ ভাবে কাজ করা বিদেশীদের নিয়োগ দাতাদের বিরুদ্ধে কিভাবে আইনগত ব্যবস্থার প্রস্তুতি নেয়া যায় সেই দিকে একটু আলোকপাত করেছি নিচের লিংক এ ।

http://www.somewhereinblog.net/blog/fateee/29925534

(লিংক কাজ না করলে কপি পেস্ট করে পড়ুন দয়া করে)


বেকারত্বের অভিশাপ থেকে মুক্তি পেতে, বেশি বেশি কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে অল আঊট কর্মততপরতা শুরু করুন।

যুব শক্তি মুক্তি পাক!
বাংলাদেশ এগিয়ে যাক।


সর্বশেষ এডিট : ২১ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ১:৫১
৪টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আকুতি

লিখেছেন অধীতি, ১৮ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:৩০

দেবোলীনা!
হাত রাখো হাতে।
আঙ্গুলে আঙ্গুল ছুঁয়ে বিষাদ নেমে আসুক।
ঝড়াপাতার গন্ধে বসন্ত পাখি ডেকে উঠুক।
বিকেলের কমলা রঙের রোদ তুলে নাও আঁচল জুড়ে।
সন্ধেবেলা শুকতারার সাথে কথা বলো,
অকৃত্রিম আলোয় মেশাও দেহ,
উষ্ণতা ছড়াও কোমল শরীরে,
বহুদিন... ...বাকিটুকু পড়ুন

ক- এর নুডুলস

লিখেছেন করুণাধারা, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:৫২



অনেকেই জানেন, তবু ক এর গল্পটা দিয়ে শুরু করলাম, কারণ আমার আজকের পোস্ট পুরোটাই ক বিষয়ক।


একজন পরীক্ষক এসএসসি পরীক্ষার অংক খাতা দেখতে গিয়ে একটা মোটাসোটা খাতা পেলেন । খুলে দেখলেন,... ...বাকিটুকু পড়ুন

কারবারটা যেমন তেমন : ব্যাপারটা হইলো কি ???

লিখেছেন স্বপ্নের শঙ্খচিল, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:০২

কারবারটা যেমন তেমন : ব্যাপারটা হইলো কি ???



আপনারা যারা আখাউড়ার কাছাকাছি বসবাস করে থাকেন
তবে এই কথাটা শুনেও থাকতে পারেন ।
আজকে তেমন একটি বাস্তব ঘটনা বলব !
আমরা সবাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্প্রিং মোল্লার কোরআন পাঠ : সূরা নং - ২ : আল-বাকারা : আয়াত নং - ১

লিখেছেন মরুভূমির জলদস্যু, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:১৬

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
আল্লাহর নামের সাথে যিনি একমাত্র দাতা একমাত্র দয়ালু

২-১ : আলিফ-লাম-মীম


আল-বাকারা (গাভী) সূরাটি কোরআনের দ্বিতীয় এবং বৃহত্তম সূরা। সূরাটি শুরু হয়েছে আলিফ, লাম, মীম হরফ তিনটি দিয়ে।
... ...বাকিটুকু পড়ুন

বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন আর আদর্শ কতটুকু বাস্তবায়ন হচ্ছে

লিখেছেন এম ডি মুসা, ১৯ শে মে, ২০২৪ সকাল ১১:৩৭

তার বিশেষ কিছু উক্তিঃ

১)বঙ্গবন্ধু বলেছেন, সোনার মানুষ যদি পয়দা করতে পারি আমি দেখে না যেতে পারি, আমার এ দেশ সোনার বাংলা হবেই একদিন ইনশাল্লাহ।
২) স্বাধীনতা বৃথা হয়ে যাবে যদি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×