somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

এক নিরুদ্দেশ পথিক
ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব,ইইই প্রকৌশলী। মতিঝিল আইডিয়াল, ঢাকা কলেজ, বুয়েট এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ছাত্র।টেলিকমিউনিকেশন এক্সপার্ট। Sustainable development activist, writer of technology and infrastructural aspects of socio economy.

সমন্বিত ভর্তি পরীক্ষা ও আসন বিন্যাস

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১:৫৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

সমন্বিত ভর্তি পরীক্ষায় সম্মতি বা অনীহার বিষয়টা যতটা না মান ও স্বায়শাসনের বিষয় তার চেয়েও বেশি গবেষণা সংশ্লিষ্টতাহীন বিশ্ববিদ্যালয় ও গবেষণায় জড়িত নয় এমন শিক্ষকদের আয়ের বিষয়। শিক্ষকরা ভর্তি প্রক্রিয়া থেকে দুই ঈদের বোনাসের চেয়েও বেশি আয় করেন।

শিক্ষকদের বেশি আয় মোটেই কোন সমস্যা না, এটা লোভাতুর ব্যাপারও না। বরং আমাদের শিক্ষকদের বৈধ পথে কিভাবে ধনী করে তোলা যায় তা নিয়ে সমাজে আলোচনা হওয়া উচিৎ। এটা নিয়ে প্রশাসনের কাজ করা উচিৎ। আমার একটা কন্সেপ্ট ছিল এরকম, শিক্ষকরা দুই বছর পর পর কিছু অনলাইন কোর্স ও অনলাইন পরীক্ষায় অবতীর্ণ হবেন যার জন্য উনারা বেশ উচ্চ পরিমাণে ভাতা পাবেন, তবে এই অংশগ্রহণ ও ফলাফলের সাথে শ্রেণী শিক্ষা ও গবেষণা সংশ্লিষ্টতা মিলে একটা স্কোরিং মডেলে শিক্ষকদের পদায়ন প্রমোশান হবে। যাই হোক এই নিয়ে অন্যদিন বিস্তারিত আলোচনা হবে।

ভর্তির একটা মডেল এমন হতে পারে যে, বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে উচ্চ শিক্ষার মান, গবেষণা, কর্মসংস্থান চাহিদার আলোকে তিন গ্রেডে ভাগ করা যেতে পারে, এ বি ও সি। পার্ফর্মেন্সের ভিত্তিতে গ্রেড পরিবর্তন হবে। সর্বোচ্চ গ্রেডের ৫ টি এ গ্রেড বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষা নিবে নিজ নিজ মান অনুসারে, বি গ্রেডে থাকবে ১৫ বা ২০টি বিশ্ববিদ্যালয় এরা সমন্বিত ভর্তি নিবে। আর সি গ্রেডের সবাইকে জিপিএ ভিত্তিকে পরীক্ষা ছাড়া ভর্তি করবে।

বুয়েট আইবিএ আইইউটি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় কুয়েট রুয়েট চুয়েট ইত্যাদির কিছু সফস্টিকিটেড সাবজেক্ট ছাড়া দেশের বাদবাকি ৫০+ টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে এমন কোন রকেট সাইয়েন্স পড়ানো হয়না যার জন্য ভর্তি পরীক্ষা নিতে হবে (যেমন- রংপুর টাংাইল কুমিল্লা জগন্নাথ ইত্যাদি)। এইচএসসি ফলাফলেই সেগুলোতে ভর্তি করা যেতে পারে, তবে হ্যাঁ এসএসসি ও এইচএসসি'র পরীক্ষা মানে সমস্যা আছে। নিন্মমান প্রশ্ন ও বাজেভাবে উত্তর মূল্যায়নের হীনতা আছে। বেশি নম্বর দিয়ে পাশ করিয়ে দিয়ে পাশের হার বাড়িয়ে সরকারের সাফল্য দেখানোর হীনতা বন্ধের দরকার আছে।

আর বিশ্ববিদ্যালয়ের উচ্চ শিক্ষার নাম করে সব পাবলিক বিশ্ববিদ্যায়েই একই বাজে বিষয় পড়াতে হবে কেন? কেন এমন বিষয় পড়াতে হবে যার কোন চাহিদা চাকুরি বাজারে নেই। কেন এমন বিষয় পড়াতে হবে যার সাথে কর্মের কোন সংশ্লিষ্টতা নেই?

চাইলেই চাকুরি বাজারের চাহিদাহীন কোর্সগুলোকে কয়েকটা মাত্র বিশ্ববিদ্যালয়য়ে মার্জ করা যায়। বলতে পারেন কোন বিষয়ই তো বাজে না। হ্যাঁ সমাজে সব বিষয়েরই কিছু গুরুত্ব আছে। তবে কথা আছে, যদি সেই বিষয়ের উপর উচ্চতর শিক্ষা গবেষণা হয় এবং এই গবেষণা দিয়ে সমাজ ও শিল্পের মনস্তাত্ত্বিক সমস্যাকে এড্রেস করা হয়। এটা না করা হলে ঐ বিষয় 'বাজে বিষয়' হিসেবেই পরিগণ্য। একদিকে নেই সমাজ ও শিল্পের মনস্তাত্ত্বিক বোধ সংস্কৃতি প্রাকৃতিক জ্ঞান ও সমস্যাকে ধারণ করার বোধ, অন্যদিকে নেই চাকুরির বাজার চাহিদা। লাউড এন্ড ক্লিয়ার বলতে চাই জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় সব কোর্স সহ, পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের বহু কোর্স বাজে। এগুলাকে মাত্র দুতিনটি বিশ্ববিদ্যালয়ে মার্জ করা হোক, বদলে বিশ্ববিদ্যালয়ের অবকাঠামোকে কর্মসংস্থান, বাজার চাহিদার কোর্সে, কারিগরি কোর্সে, ইন্ডাস্ট্রি ডিমান্ডেড কোর্সে, কর্মমূখী পেশাদার ট্রেনিং কোর্সের অবকাঠামো হিসেবে রূপান্তর করা হোক।

মূল আলোচনায় ফিরি-
১। কর্মসংস্থানের বাজার চাহিদার আলোকে বিষয়ভিত্তিক আসন সংখ্যা বাড়ায়ে, চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের কর্মসংস্থান চাহিদার আলোকে নতুন নতুন বিষয় শুরু চালু করতে হবে, পর্যাপ্ত সংখ্যক আসন সহ।

যেমন, কম্পিউটার সায়েন্স, ডেটা সায়েন্স, সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং, ইইই, রোবটিক্স, ডেটা সায়েন্স বেইজড মার্কেটিং, ডেটা সায়েন্স বেইজড ম্যানেজমেন্ট, ফিনটেক, বায়োটেক, ন্যানোটেকনোলজি, মাইক্রোবায়োলজি ইত্যাদির কোর্সের বাজার চাহিদা আছে। এখানে হাজার হাজার গ্র্যাজুয়েট তৈরি করলে তারা নিজেরা নিজেদের কর্মসংস্থান খুঁজে নিতে পারবেন, উদ্যোক্তা হতে পারবেন, অন্যকে চাকরি দিতে পারবেন।

কিন্তু আপনি বুয়েট আইবিএ ঢাবি'র নামে হাজার হাজারের বদলে ৬০, ১২০ বা সর্বোচ্চ ১৮০ জন গ্র্যাজুয়েট তৈরি করে এলিট গিরি ফলাবেন তা হবে না। তাই আপনাদেরও 'বাজে' বলার সময় হয়ে যাচ্চে।বিশ্ব র‍্যাংকিং এ এক হাজারেও আপনাদের কোন অবস্থান নেই। বিশ্বের সবচাইতে ঘনবসতির দেশে যেখানে এক ব্যাচে ৩১+ লক্ষ্য শিক্ষার্থী, সেখানে ১৮০ জন গ্র্যাজুয়েট তৈরি করে সমাজে এলিট তৈরির বৈষম্য জারি রাখার বিরুদ্ধে কথা বলার সময় হয়েছে। আপনারা কোয়ালিটি তৈরি করছেন এই কথা বলে বসে থাকার সুযোগ নেই, আমাদের কোয়ান্টিটিও চাই। প্রতিষ্ঠান সয়য়ের সাথে, দেশের চাহিদামত বোধগম্য হারে গ্রো করতে না পারলে তার কোন সফলতা নেই। যা সফলতা, তা মূলত ব্যক্তি মেধাবীর। কেউ কিছু না করলেও অদম্য মেধাবী নিজের মেধা ও প্রাণ শক্তিতে বিশ্বজয় করবে, এর জন্য এলিট প্রতিষ্ঠানের এলিট গিরি লাগে না, যারা দেশের সমস্যাকে গবেষণায় আনে না। প্রমাণ নিকটেই আছে, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের বহু ছাত্র ছাত্রী আন্তর্জাতিক অঙ্গনে খুব ভালো করছেন।

আমাদের ছেলে মেয়েরা, ভাই বোনেরা নিজেদের মেধা, ঝোঁক ও ইচ্ছার বাইরে গিয়ে কর্সংস্থানের সাথে সম্পর্কহীন বিষয়ে পড়তে বাধ্য হচ্ছে, সুযোগের অভাবে। মোটিভেশানহীন এই শিক্ষা নিকেই একটা বোঝা। এই প্রসাশনিক ও রাষ্ট্রীয় ভন্ডামি বন্ধ হোক। দেশের টাকার অভাব নেই, কিছু টাকা উচ্চ শিক্ষায় ব্যয় হোক। বালিশ তোলা, পর্দা লাগানো, লাইব্রেরি করা, মাটি কাটা, পুকুর খোঁড়া, বাসায় এসি লাগানোকেই দুর্বিত্তরা মেগা প্রজেক্ট বানিয়ে দিচ্ছে, সুতরাং শিক্ষা ক্ষেত্রে বিনিয়োগের টাকা নাই বলা যাবে না।

২। ভর্তি আবেদন প্রক্রিয়া ডিজিটাল করে সার্টিফিকেইট, মার্কশিট, ছবি,জন্মনিবন্ধন, চেয়ারম্যান সনদ জমাদানের মত বিষয় উঠিয়ে দিয়ে সরাসরি শিক্ষা মন্ত্রণালয়য়ের ডিজিটাল ডেটাবেইজ থেকে তথ্য সংগ্রহ করতে হবে। পেপারওয়ার্ক নিরিক্ষার নামে ভর্তি ফি বাড়ানো, সময় নষ্ট করা যাবে না। HSCর আইডি সনাক্তকরণে ব্যবহার করা যায় যেহেতু এটা খুন রিসেন্ট, এই দিয়ে দুবার ভর্তি পরিক্ষায় অংশগ্রহণ করতে অসুবিধা দেখি না।
করেস্পোন্ডেন্স জমাদানের বাধ্যবাধকতা উঠিয়ে দিন, ভর্তির প্রক্রিয়াকে ডিজিটাল করুন। শিক্ষকদের মজুরি ও সম্মানীর বাইরে করেস্পোন্ডেন্স প্রসেসিং ও আইডির জন্যও ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ফি বাড়ছে।


৩। মেডিক্যাল,ইঞ্জিনিয়ারিং,কৃষি, পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের তাত্ত্বিক ও ফলিত কোর্সের বিজ্ঞান, ব্যবসা,কলা ও মিশ্র ফ্যাকাল্টি মিলে মোট সাত সেট সমন্বিত পরীক্ষা করা যায়। প্রতি সেটে দুটি দীর্ঘ পরীক্ষার গড় ফলাফলের ভিত্তিতে ফলপ্রকাশ করা হবে। কেননা একটি পরীক্ষায় অনেকেই খারাপ করতে পারেন, যেহেতু সমন্বিত পরীক্ষা আলাদা ভাবে একই ধারার কোর্সে ভর্তির সুযোগ রহিত করে দিচ্ছে তাই দুটি পরীক্ষা নেয়া যুক্তিযুক্ত।একটা স্বল্পসময়ের পরিক্ষায় কারো ক্যারিয়ার ডিফাইন করে দেয়া অন্যায়।

৪। ভর্তিপরীক্ষার নির্ভরতা কমিয়ে ভর্তির টেকসই সমাধানে এইচএসসি'র প্রশ্ন ও মূল্যায়ন মানে বোধগম্য উন্নতি আনতে হবে। বিশেষায়িত বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়া বাকি বিশ্ববিদ্যালয়ে কিভাবে এইচএসসি'র ফলাফলের ভিত্তিতে ভর্তি করানো যায় সেই পথ বের করতে হবে। এরজন্য এইচএসসি'র শিক্ষা ও শিক্ষক মান উন্নয়নে মনোযোগী হওয়া দরকার।

৫। রাজধানীর বাইরে উচ্চশিক্ষাকে জনপ্রিয় করতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, বুয়েট, আইবিএ ও বিশেষায়িত বিশ্ববিদ্যালয় (যেমন লেদার, ফ্যাশন,সিরামিক ইত্যাদি) ছাড়া সব বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৫% বিভাগীয় কোটা রাখা যায়।


৬। এক সেটের দুটি ভর্তি পরীক্ষার ফি সর্বোচ্চ ২০০ টাকা হবে। অতিরিক্ত অর্থ যা প্রয়োজন হবে তাতে সরকার ভর্তুকি দিবে। শিক্ষকদের ভর্তি পরিক্ষার সম্মানি ভর্তুকিতে হবে, এই পরিমান বেশি হলে আপত্তি নেই ।

৭। বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন সমন্বিত পরীক্ষা কোওর্ডিনেট করবে এবং প্রশ্ন ফাঁস সহ যে কোন ভর্তি জালিয়াতির জন্য দায়বদ্ধ থাকবে।
প্রথমে সাধারণ বিশ্ববিদ্যালয় গুলো মিলে সমন্বিত পরীক্ষা নিবে, এটা প্রশ্ন ফাঁস-উত্তরপত্র জালিয়াতি-ঘুষ দুর্নীতি মুক্তর সম্পন্ন করার যোগ্যতা অর্জন করে মঞ্জুরি কমিশন ঢাবি ও বুয়েটকে সমন্বিত পরীক্ষায় আসার চাপ দিবে। মঞ্জুরী কমিশনের উচ্চ মান সক্ষমতা প্রমাণিত না হবার আগে আমাদের ভালো শিক্ষলয় গুলোকে সমন্বিত পরিক্ষায় না আনাই ভালো। এতে ক্ষতি আরো বাড়বে।

ঢাবি, কৃবি ও বুয়েট সমন্বিত পরীক্ষায় আসতে চাচ্ছে না। বুয়েটে সীমিত সংখ্যাক পরিক্ষার্থী অংশ নেয় বলে তাদের ক্ষেত্রে এটা আর্থিক বিষয় নয় বরং মানের বিষয়। আর বাংলাদেশে পাবলিক পরীক্ষায় যে মান, তাতে তাদের আপত্তির যথেষ্ট কারণ আছে। সুতরাং মঞ্জুরি কমিশনকে প্রশ্ন ফাঁস, উত্তর মূল্যায়নের জালিয়াতি মুক্ত ভর্তি পরীক্ষা আয়োজনের সক্ষমতা অর্জন করে দেখাতে হবে। ঢাবির ক্ষেত্রে আয়ের কিছু বিষয় থাকলেও সেখানেও মানের বিষয় আছে, ঢাবি ও কৃবি'তে বেশ কিছু ইউনিক ও আধুনিক বিষয় পড়ানো হয়। তাই এটা ঢাবি বুয়েটের শুধুই ইগো সমস্যা বলে চালিয়ে দেয়া যাবে না।

৮। নির্দিস্ট দিনে পরীক্ষা হবে, এই দিন গুলোর দুদিন আগে পরে শীক্ষার্থীদের ট্রেন টিকেট ফ্রি থাকবে।
ছাত্র ছাত্রীদের আবাসনে সুবিধা দিতে হল, আঞ্চলিক হোটেল এবং নাগরিক আবাসন সহজীকরণের উদ্যোগ নিবে শিক্ষা মন্ত্রণালয়, মঞ্জুরি কমিশন ও বিশ্ববিদ্যালয়।


৯। সাত সেটের মধ্যে কোথাও কেউ ভর্তি বালিত করে অন্য যায়গায় যাবার প্রক্রিয়া সহজ এবং ফি কম করতে হবে, খালি হওয়া আসনে পুনঃ ভর্তির প্রসেসকে অনলাইন কিউতে এনে স্বচ্ছ ও সহজ করতে হবে যাতে আসন ফাঁকা থেকে না যায় এবং এইসব আসনে ঘুষ জালিয়াতির সুযোগ না থাকে।

১০। ক্রীড়া কোটা সহ জালিয়াতি বান্ধব কোটা গুলোর ডিজিটাইজেশন করতে হবে। কোটা থাকবে কি থাকবে না বা কত পরিমাণে থাকবে সেটা ভিন্ন আলোচনা। তবে কোটায় ভর্তি যে বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি জালিয়াতির একটা বড় উৎস সেটা প্রমাণিত।

মোটকথা শিক্ষার্থীর আর্থিক অবস্থা, যাতায়াত, আবাসন, সময় এবং প্রস্তুতি এই পাঁচটি দিক বিবেচনা করে মান অক্ষুণ্ণ রেখেই ভর্তি প্রক্রিয়া সহজ সাশ্রয়ী ও বোধগম্য করতে হবে।
সর্বশেষ এডিট : ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:৩৬
২টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

খুলনায় বসবাসরত কোন ব্লগার আছেন?

লিখেছেন ইফতেখার ভূইয়া, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:৩২

খুলনা প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় তথা কুয়েট-এ অধ্যয়নরত কিংবা ঐ এলাকায় বসবাসরত কোন ব্লগার কি সামুতে আছেন? একটি দরিদ্র পরিবারকে সহযোগীতার জন্য মূলত কিছু তথ্য প্রয়োজন।

পরিবারটির কর্তা ব্যক্তি পেশায় একজন ভ্যান চালক... ...বাকিটুকু পড়ুন

একমাত্র আল্লাহর ইবাদত হবে আল্লাহ, রাসূল (সা.) ও আমিরের ইতায়াতে ওলামা তরিকায়

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৬:১০



সূরাঃ ১ ফাতিহা, ৪ নং আয়াতের অনুবাদ-
৪। আমরা আপনার ইবাদত করি এবং আপনার কাছে সাহায্য চাই।

সূরাঃ ৪ নিসার ৫৯ নং আয়াতের অনুবাদ-
৫৯। হে মুমিনগণ! যদি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। মুক্তিযোদ্ধা

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১



মুক্তিযুদ্ধের সঠিক তালিকা প্রণয়ন ও ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা প্রসঙ্গে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, ‘দেশের প্রতিটি উপজেলা পর্যায়ে মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই কমিটি রয়েছে। তারা স্থানীয়ভাবে যাচাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতীয় রাজাকাররা বাংলাদেশর উৎসব গুলোকে সনাতানাইজেশনের চেষ্টা করছে কেন?

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:৪৯



সম্প্রতি প্রতিবছর ঈদ, ১লা বৈশাখ, স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবস, শহীদ দিবস এলে জঙ্গি রাজাকাররা হাউকাউ করে কেন? শিরোনামে মোহাম্মদ গোফরানের একটি লেখা চোখে পড়েছে, যে পোস্টে তিনি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইরান-ইজরায়েল দ্বৈরথঃ পানি কতোদূর গড়াবে??

লিখেছেন ভুয়া মফিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:২৬



সারা বিশ্বের খবরাখবর যারা রাখে, তাদের সবাই মোটামুটি জানে যে গত পহেলা এপ্রিল ইজরায়েল ইরানকে ''এপ্রিল ফুল'' দিবসের উপহার দেয়ার নিমিত্তে সিরিয়ায় অবস্থিত ইরানের কনস্যুলেট ভবনে বিমান হামলা চালায়।... ...বাকিটুকু পড়ুন

×