অরুনাচল প্রদেশে চীনকে বা চীনের প্রভাবকে ঠেকাতে ভারত যা করেছে তা হোলঃ-
ভারত ও তার সামরিক শক্তি বাড়িয়েছে;
১। Brahmos নামক সনিক ক্রুজ মিসাইল স্থাপন করছে। এই সিস্টেম ২০১১ সালে এই স্থাপনা বাস্তবায়িত হয়েছে। এই ক্রুজ মিসাইল এর পরিধি ২৯০ কিমি। এটি ভারতের কৌশলগত সিদ্ধান্ত
২। ৯০,০০০ হাজার অতিরিক্ত সৈন্য অরুনাচল প্রদেশের জন্য একটি পাঁচ বছরের সম্প্রসারণ পরিকল্পনা মাধ্যমে নিয়োজিত করা হচ্ছে।
এবং
৩।পূর্ব খাতে তথা অরুনাচল প্রদেশে চার আরো বিভাগ স্থাপন পরিকল্পনা করেছে।
তা ছাড়া ভারত এখন পারমানবিক শক্তি। ভারত সফলভাবে 5000km পরিসীমা আন্তঃ-মহাদ্বীপীয় ক্ষেপণাস্ত্র মিসাইল (ICBM) পরীক্ষা করেছে। এগলো হচ্ছে , অগ্নি ভী ও এর সমসাময়িক।
এই আন্তমহাদেশিয় মিসাইলের পরিধি চীনা একই ধরনের মিসাইল থেকে কোন অংশে কম নয়। ,
সে হিসাবে এটি হুইলার দ্বীপ থেকে, উড়িষ্যা উপকূল বন্ধ. অগ্নি ভী বেইজিং এবং সাংহাই মত চীনা শহরগুলোতে পৌঁছতে পারে। চীনের পর্যবেক্ষন মতে
পারমাণবিক তীব্রতা, এই ধরনের এশিয়ার ক্রমবর্ধমান ক্ষমতা দুজনের মধ্যে 'সংকেত' এর downsides ছাড়া হয় না।
তা ছাড়াও ভারতকে এই প্রদেশ ধরে রাখতে হলে, এই প্রদেশের ব্যপক উন্নয়ন করতে হবে। কারন স্থানীয়রা ইতি মধ্যে জানিয়েছে। অরুনাচলের রাস্তা ঘাট অপর পারের চীনা শহর থেকে খারাপ।
এই সকল অভিযোগ ও মতামত গ্রহণ করত ভারত চেষ্টা করছে অরুনাচল প্রদেশের ব্যপক উন্নয়ন।
কেন্দ্রীয় সরকারের উচু পদধারি সরকারী কর্মকর্তা এখন অরুনাচল প্রদেশে কিছুটা ঘনঘন যাতায়ত শুরু করেছেন।
ফলাফলে বাংলাদেশকেও ভারত ব্যপক ভাবে চাচ্ছে; কারন উন্নয়নের রসদ সমুূহ বাংলাদেশের মাধ্যমেই অধিকাংশ যেতে হবে
..................................... ........ (চলবে)
সর্বশেষ এডিট : ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫৯

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




