ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যান্টিন একটি ঐতিহাসিক স্থান।
ঢাকার নবাব পরিবারের রাজকীয় বাসস্থানের স্থান থেকে বলা হতো ইসরাত মঞ্জিল।
এখানে যে ঐতিহাসিক অনুষ্ঠান সাফল্যজনকভাবে সম্পন্ন হয়, তা হল, ১৯০৬ খৃঃ সালের অল ইন্ডিয়া মুসলিম এডুকেশনাল কনফারেন্স।
এখানেই এই সম্মেলনেই প্রতিষ্ঠা করা হয় অল ইন্ডিয়া মুসলিম লীগ, সেই ১৯০৬খৃঃ সালে ই
এই মুসলিম লীগই ১৯৪০ সালে লাহোরে পাকিস্তানের প্রস্তাব করে।
এই প্রস্তাব উপস্থাপন করেন শেরে বাংলা একে ফজলুল হক।
এই অল ইন্ডিয়া মুসলিম লীগ হতেই মুসলিম আওয়ামী লীগ প্রতিষ্ঠা করা হয়।
মুসলিম আওয়ামী লীগ হতেই আওয়ামী লীগ আসে।
মুসলিম আওয়ামী লীগ থেকে মুসলিম নামটি পাদ দেওয়া হয় সর্বজনীন করার জন্য।
এবং দলের সকলে তা গ্রহন করেন।
অল ইন্ডিয়া মুহাম্মদান এডুকেশনাল কনফারেন্স যে স্থানটি অনুষ্ঠিত হয়েছিল, সে স্থানটি ঢাকার নবাব পরিবারের এক প্রাসাদ ইশরাত মঞ্জিল নামে পরিচিত ছিল যা পরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার জন্য দান করা হয়েছিল।
১৯১১ সালে এই সম্মেলনের ৫ বছর পর দিল্লির দরবারে বঙ্গভঙ্গ বাতিল হয়ে যায়। ১৯১২ সালে খাজা নবাব স্যার সলিমুল্লাহর নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল লর্ড হার্ডিঞ্জ লেঃ গভর্নরের সাথে একই স্থানে ঐ এলাকায় একটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার দাবিতে সাক্ষাত করে এবং তাতে লেঃ গভর্নর সম্মতি । যার ভিত্তিতে বর্তমান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করা হয়
একই ভেন্যুতে ১৯২১ সালের পহেলা জুলাই থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্যক্রম শুরু হয়।
এখন মধুর ক্যন্টিন নবাব পরিবারের ঐতিহ্য ছিল, খ্যাতি ছিল এবং নামটি ছিল "ইশরাত মঞ্জিল" মধুর ক্যান্টিন
ইশরাত মন্জিল