এই বইটি কেউ পড়েছেন কিনা জানাবেন।
এখানেই জানতে পারেন, কিছু অংশ;
মেজর অবসরপ্রাপ্ত এম এ জলিল কে অনেকেই হয়তো জানেন না।
তার সংক্ষিপ্ত পরিচয় করে দিচ্ছি; তিনি পাকিস্তানের একটি ট্যাংক রেজিমেন্টের মেজর ছিলেন এবং ১৯৭১ সালের ১৪ই ফেব্রুয়ারি ছুটিতে ঢাকায় আসেন মুলতান থেকে, ছুটিতে এবং ছুটিতে থাকা অবস্থায়ই মুক্তিযুদ্ধে যোগ দেন।
তিনি প্রথম মুক্তিযোদ্ধা যিনি সম্ভবত ৬ঠ জানুয়ারি ১৯৭২ সালে কারাবন্দী হয়েছিলেন।
তিনি মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ে নয় নম্বর সেক্টরের সেক্টর কমান্ডার ছিলেন। নয় নম্বর সেক্টর ছিল খুলনায়।
আমি এই ব্লগে ছবি আকারে তার তিন নম্বর অধ্যায়ের কিছু পৃষ্ঠা টাচ করব আপনাদের পড়ার জন্য করতে পারলে জানিয়েন না করতে পারলে আমি এটি বাংলায় লিখে দেব, উদ্ধৃতি হিসেবে।
এর ৩৩, ৩৪, ৩৫ পৃষ্ঠা একটু গুরত্ব সহকারে পড়ার অনুরোধ রইল।
এখানে উদ্ধৃতি দেয়া আছে জেনারেল অরোরা কি বাজে ভাবে আমাদের তৎকালীন মুক্তিযুদ্ধকালীন প্রধানমন্ত্রী ও রাষ্ট্রপতির সম্বন্ধে উদ্ধৃতি দিয়েছেন। এটি ৩৫ পৃষ্ঠায় দেখা বা পড়া যাবে। একই পৃষ্ঠায় উল্লেখ করছেন যে কলকাতার বালিগঞ্জে অস্থায়ী বাংলাদেশ কার্যালয়ে তৎকালীন আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতাদের তাস খেলতে দেখেছেন।
এর শুরুতে যে উক্তিটি কে দিয়েছেন এই পৃষ্ঠাতে তাও বিশেষ ভাবে লক্ষণীয়।