somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বাবা

০৪ ঠা মে, ২০১৪ সকাল ১০:২৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



“ ধ্রুব নিথর হয়ে বসে রইল কিছুক্ষন । কান্না এলো না,তেমন কষ্ট হল না । শুধু বুকের ভিতরটা মথিত হয়ে একটা ডাক উঠে আসতে চাইছিল – বাবা ! ”

বহুকাল আগে শীর্ষেন্দুর ‘ দূরবীন ’ বইটায় পড়া লাইনগুলো মনে পড়ে গেল । কি অদ্ভুত! তাই না । আজ ধ্রুবর মতো আমারও বুকের ভিতরটা মথিত হয় । চিৎকার করে বাবাকে ডাকতে ইচ্ছা করে । কিন্তু যাকে ডাকতে চাই সেই মানুষটাই আজ বহুদুরে চলে গেছেন । কতবছর পার হয়েছে কিন্তু আমার আর্তনাদের তীব্রতা আজও অমলিন । যখন সময় ছিল তখন এই শব্দটাকেই বড্ড ভয় পেতাম । আর এখন মানুষটির অভাব বড় বেশি অনুভব করি ।

৫ ভাইবোন আর মা-বাবা আর জগলু কাকা এই নিয়েই আমাদের বৃহৎ পরিবার ছিল । পরিবারে সুখ-শান্তির অভাব হোক আর না হোক একটা জিনিসের অভাব কখনই ছিল না । আর তা হল ভয় । আমরা ৫ ভাইবোন চরম ভয় পেতাম বাবাকে । আমাদের ভাইবোনগুলোর একটা বৈশিষ্ট্য ছিল ; সবগুলাই ছিলাম পিঠাপিঠি । আর তাই মারামারি , ঝগড়াঝাঁটি এমনকি চুল টানাটানিও অহরহ ব্যাপার হওয়ার কথাই ছিল । কিন্তু যার জন্য হল না , তিনি হলেন আমাদের বাবা । বাবা ছিলেন খুব রাগী একজন মানুষ । তিনি কখনই আমাদের সাথে নরম সুরে কথা বলতেন না । সবসময় গম্ভীর হয়ে থাকতেন । তাকে দেখলে মনে যেন একটা আগ্নেয়গিরি জ্বলছে , যখন তখন লাভা উদ্গিরন শুরু করবে । তাই পারতপক্ষে আমরা কেউ তার সামনে যাওয়ার সাহস পেতাম না ।
আমরা ৪ টা বোন আর এক ভাই ছিলাম । ভাই ছিল মাঝামাঝি পজিসনে , মানে থার্ডে । যখন বুঝবার মতো বয়স হল তখন দেখলাম আমরা সবাই স্কুল নামক একটা জেলখানায় ভর্তি হয়ে গেছি । কিন্তু এটাকে জেলখানা বললেও এই একটাই জায়গা ছিল , যেখানে আমরা ৫ জনই আমাদের সকল বাঁদরামি প্রতিভার উন্মেষ ঘটাতে পারতাম । এমন কোন কাজ নাই যা আমরা করিনাই ; আর অন্যরা বিরক্ত হয়নাই । যাই করি না কেন আমাদের পড়াশোনা ভালই হতো , কেননা বাবা আমাদেরকে সন্ধ্যার সময় পড়াতে বসতেন । এমনি সময় যেভাবে পারি লুকিয়ে থাকতাম, কিন্তু এই সময়টায় যদি হাজির না হতাম তাহলে কঠোর শাস্তির ব্যবস্থা থাকতো ।

একটা ঘটনা বলি । আমাদের ভাইটা(অপু) আমাদের চেয়েও বান্দর ছিল । ও একদিন জগলু কাকার চোখ এড়িয়ে এই সময়টাতেই বাইরে লুকিয়ে ছিল । বাবা সাধারণত আমাদের ৩ ঘণ্টা পড়াতেন । এর মধ্যে যদি পড়া শেষ না হতো, তাহলে বাবা আমাদের ফজরের ওয়াক্তে আবার পড়াতে বসতেন । আমরা ২ বার রিস্ক নিতে চাইতাম না , একবারের ডোজই যথেষ্ট । বাবা পড়াতে বসে দেখলেন ও নেই । বাবার মুখ দেখেই বুঝলাম যে বাবা খুব খেপেছেন ।

“ যাও, আজ তোমাদের পড়তে হবে না । ”- গম্ভীর মুখে বাবা বলে উঠলেন । আমরা ৪ জনই অবাক হয়ে বাবাকে দেখতে লাগলাম । আমাদের তখনও বসে থাকতে দেখে বাবা এবার ধমক লাগালেন । আমরা পড়িমরি করে উঠে পড়লাম ।

তো ৩ ঘণ্টা পার হবার পর অপু বাড়ি ফিরল । আর ফিরেই বাবার সামনে পড়ে গেল । বাবা ওকে দেখেই জগলু কাকাকে ডাক দিলেন । কাকাকে বললেন কিছুদিন আগে যে কঞ্চিটা বানিয়েছেন সেটা নিয়ে আসতে । কাকা কঞ্চি আনতেই ওর উপর যে জিনিস নামলো তা দেখে আমরাই কাঁদতে লাগলাম । ওই সময় মা যদি ওকে বাবার কাছ থেকে ছাড়িয়ে না আনতেন তাহলে কি হতো বলা যায় না ।

বাবা এরপর মাকে বললেন আজ যেন রাতে ওকে খেতে দেওয়া না হয় । এমনকি আমাদেরকেও বাবার সামনে বসেই খেতে হল যাতে আমরা অপুর জন্য খাবার না নিয়ে যেতে পারি । ওই রাতে অপুর ফোঁপানিতে আমাদের আর ঘুম হল না । অনেক রাতে শুনি বাবা আমাদের ঘরে এসেছেন । এসে অপুকে ডাকছেন । আমাদের ছোট বোন টুনিটা আবার অপুর ন্যাওটা ছিল খুব । ও হঠাৎ বলে উঠলো , “ বাবা , আপনি আবার ভাইয়াকে মারতে এসেছেন ? ” কিন্তু কি অদ্ভুত ব্যাপার , বাবাকে আমরা কাঁদতে দেখলাম এই প্রথমবারের মতো ;হয়তো শেষবারের মতোও । বাবা অপুকে অনেক আদর করে খাওয়াতে নিয়ে গেলেন, এমনকি টুনিকেও নিজ হাতেই খাইয়ে দিলেন । বুঝলাম আমাদের বাবাটা খুব একটা খারাপ না ।

আমরা ৫ ভাইবোন বাবাকে সে অর্থে খুব একটা কাছে পাইনি । কিন্তু যতটুকু পেয়েছিলাম সেইটুকুই অম্লান ছিল । বাবা কখনও আমাদেরকে কাছে ডেকে ভুতের গল্প শোনাতেন না । কখনও পাশে বসে একটু আদরও করতেন না । কখনও দেখিনি বাবা, আমাদের কারো হাতে একটা চকলেট ধরিয়ে দিয়ে বলছেন নে খা । তবুও বাবার ওই সামান্য উপস্থিতি আমাদেরকে বলত, “ তোদের কোন ভয় নেই । আমি আছি না । ”

স্কুলে অনেক বন্ধু-বান্ধবির একটা সার্কেল গড়ে উঠেছিল । ওদের কাছে ওদের বাবাদের মজার মজার গল্প শুনতাম , দেখতাম ছুটি হলে বাবার হাত ধরে ওদের বাড়ি যাওয়ার হুটোপুটি । দেখে কখনও হিংসা হতো , আবার কখনোবা মনে হতো নাহ এই তো বেশ আছি । টুনির বয়স যখন ১০ হল তখন আমাদের সবচেয়ে প্রিয় আশ্রয়স্থল আমাদের মা চলে গেলেন আমাদের ছেড়ে । এজন্য মার উপর অভিমান হতো । আমাদেরকে এভাবে বাবার মতো কঠোর একজন মানুষের কাছে কেন ফেলে গেলেন এই ভেবে । মা মারা যাবার পর বাবা কেমন জানি হয়ে গেলেন । হয়তো অনেক কঠোর ; হয়তো অনেক নরম । কিন্তু আমাদের বকতেন না আর । তবু তার রাগী লাল চোখের রঙটা আরও একপোঁচ গাড় হয়েছিল এটা টের পেয়েছিলাম ।

কিন্তু বাস্তবতা কি জিনিস তখনও পুরোপুরি বুঝিনি । তার ২ বছর পর যখন টুনিটা মারা গেল তখন বুঝলাম আসল জিনিস । বাবাকে একফোঁটা চোখের পানি ফেলতে দেখিনি । কিন্তু তার চোখের কোণে অশ্রু খেলা করতো এটা দেখতে পেতাম । টুনির মৃত্যুর পর জগা কাকাও কোথায় যেন হারিয়ে গিয়েছিলো । ও মারা যাবার পর আমার রাতে ঘুম হতো না । কেন জানি আমি ভাবতাম আমার লক্ষ্মী বোনটা হয়তো রাতে ভয় পাবে , দরজা খুলতে বলবে , আমাকে ডেকে বলবে “ বুবুনি, ভয় লাগছে । একটা গল্প শোনাও না । ” আমি যদি ঘুমিয়ে পড়ি তাহলে আমার বোনটাকে কে দেখবে? কে ওকে গল্প শোনাবে ? কে ওর ভয় তাড়াবে ? ও যে বড্ড ভীতু । আমি জেগে থাকতাম বলে টের পেতাম বাবা মাঝে মাঝে আমাদের ঘরে আসতেন , আমাদের মাথায় হাত বুলিয়ে দিতে চাইতেন । কিন্তু কি এক সঙ্কোচে তার হাত আর নামত না , থেমে যেত আমাদের মাথা স্পর্শ করার আগেই ।

প্রতিদিনই দেখতাম বাবা কোথায় যেন চলে যান রাতের আঁধারে । একদিন সাহস করে তার পিছন পিছন গিয়েছিলাম । বাবাকে খুঁজে পেয়েছিলাম টুনির কবরের পাশে । দেখেছিলাম কি অব্যক্ত কষ্টে বাবার মুখ বিকৃত হয়ে যাচ্ছে , কিন্তু চোখ তখনও শুকনো । সেদিন বাবাই আমাকে শেখালেন কিভাবে কষ্টকে বুকে চেপে রাখতে হয় । বাবাকে দেখেই আমিও যেন ওইদিন থেকেই কাঁদতে ভুলে গিয়েছিলাম ।

একসময় আমরা এক এক করে বড় হয়ে উঠলাম । বড় ২ বোনের বিয়ে হয়ে গিয়েছিলো ইন্টার এর পরপরই । আর ভাইটা ভার্সিটিতে গিয়ে আর ফেরেনি । আমি একাই বাবার কাছেই রয়ে গেলাম । এতদিনেও বাবার একটা অভ্যাস ঠিকই ছিল । তা হল প্রতিদিন টুনির কবরে গিয়ে রাত কাটান আর সকালে ফিরে আসেন । এভাবে একদিন দেখি বাবা আর ফিরলেন না । হঠাৎ করেই বুঝলাম তিনি না ফেরার দেশেই চলে গেছেন । গ্রামের কিছু মানুষ বাবাকে নিয়ে এসেছিল বাড়িতে । তারা নাকি টুনির কবরের পাশে বাবাকে পড়ে থাকতে দেখেছিল ।

বাবাকে টুনির পাশেই শায়িত করা হয় । বাবার মৃত্যুতে আমার কেন জানি খারাপ লাগেনি । মনে হচ্ছিল এই তো ভালো হল, এতদিনে মানুষটা একটু শান্তি পেলেন । কতরাত তিনি পড়ে থেকেছেন টুনির পাশে । আজ তো তিনি টুনির কাছেই চলে গেলেন চিরদিনের মতো । এটা ভেবে আমার সুখ হচ্ছিল । একফোঁটা চোখের পানিও আমি ফেলিনি । বাবার কাছ থেকেই তো শিখেছিলাম কিভাবে কান্নাকে চাপা দিতে হয় ।

আজ খুব কাঁদতে ইচ্ছা করে । বাবার চোখ রাঙ্গানি দেখতে ইচ্ছা করে । বাবার কাছে বায়না ধরতে ইচ্ছা করে । বাবাকে ওই রাতে সাহস করে বলতে পারিনি “বাবা , তোমার হাতটা একটু মাথায় রাখবে । একটিবারের জন্য আমি তোমার হাতের স্পর্শ পেতে চাই । আমার খুব একা লাগছে বাবা, খুব ভয় করছে । তুমি একবার মাথায় হাত বুলিয়ে দিলে আমার ভয় একদম কেটে যাবে ।” “আমাকে একটা গল্প শোনাও না বাবা ।” “ কতদিন তোমার বকা শুনিনি বাবা , কতদিন আমাদেরকে তুমি পড়াতে বসাও নি । আজ খুব পড়তে বসতে ইচ্ছা করছে ।” “কখনও তোমায় বাবা বলে ডাকাও হয়নি, শুধু টুনি একবার তোমায় বাবা বলে ডেকেছিল । সে জন্যই কি তুমি টুনির কাছেই থাকতে বেশি বেশি ??? ”

জানো বাবা , আজ তোমায় বড্ড দেখতে ইচ্ছা করে । যখন তুমি আমাদের মাঝে ছিলে তখন তোমার অস্তিত্ব ছিল অশরীরীর মতই । আজ তুমি কত দূরে, কিন্তু এখন তোমাকেই অনেক আপন মনে হয় । তখন তোমার অবস্থা দেখে মানুষ বলত তুমি নাকি পাগল হয়ে গেছ । কিন্তু আমি জানি আমার বাবা পাগল ছিলেন না , বাবা তার কষ্টকে প্রকাশ করতে পারতেন না । বাবারে যে তা পারেন না । বাবা ছিলেন আমাদের শরীরের একটা হাত বা পায়ের মতো ... যখন একটা হাত বা পায়ের কোনটা কোনকারনে নষ্ট হয়ে যায় তখন আমরা হয়তো আর একটাকে ব্যবহার করতে পারি । কিন্তু যেটা নেই সেটার অভাব প্রতিনিয়ত অনুভব করি । আমাদের পথ চলা হয়তো থেমে থাকে না ,কিন্তু খুব ধীর হয়ে যায় ।

অথবা বাবা হল একটা গাছের মতো , যে গাছের গোঁড়া কেটে দিলে তার ডালপালার কোন অস্তিত্বই আর থাকে না । একটা ছায়ার মতো , যে ছায়ার নিচে আমরা আমাদের স্বপ্নগুলোর ডানা মেলতে পারি । আজ আমি আমার সেই হাত-পা , সেই গাছ , সেই ছায়ার সন্ধান করি । আজ আমি সারা বিশ্বকে নয় , সারাদেশকে নয় , শুধু আমার বাবাকেই শুনাতে চাই “ বাবা , তোমায় খুব ভালোবাসি , তোমায় খুব মিস করি । যখন তুমি ছিলে তখন তোমায় বুঝতে না পারার জন্য তোমার কাছে অসংখ্যবার ক্ষমা চাই । তোমার হাতটা কিছুসময়ের জন্য আমার মাথায় অনুভব করতে চাই । তুমি কি দেবে না বাবা ??? ”
১টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আকুতি

লিখেছেন অধীতি, ১৮ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:৩০

দেবোলীনা!
হাত রাখো হাতে।
আঙ্গুলে আঙ্গুল ছুঁয়ে বিষাদ নেমে আসুক।
ঝড়াপাতার গন্ধে বসন্ত পাখি ডেকে উঠুক।
বিকেলের কমলা রঙের রোদ তুলে নাও আঁচল জুড়ে।
সন্ধেবেলা শুকতারার সাথে কথা বলো,
অকৃত্রিম আলোয় মেশাও দেহ,
উষ্ণতা ছড়াও কোমল শরীরে,
বহুদিন... ...বাকিটুকু পড়ুন

ক- এর নুডুলস

লিখেছেন করুণাধারা, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:৫২



অনেকেই জানেন, তবু ক এর গল্পটা দিয়ে শুরু করলাম, কারণ আমার আজকের পোস্ট পুরোটাই ক বিষয়ক।


একজন পরীক্ষক এসএসসি পরীক্ষার অংক খাতা দেখতে গিয়ে একটা মোটাসোটা খাতা পেলেন । খুলে দেখলেন,... ...বাকিটুকু পড়ুন

কারবারটা যেমন তেমন : ব্যাপারটা হইলো কি ???

লিখেছেন স্বপ্নের শঙ্খচিল, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:০২

কারবারটা যেমন তেমন : ব্যাপারটা হইলো কি ???



আপনারা যারা আখাউড়ার কাছাকাছি বসবাস করে থাকেন
তবে এই কথাটা শুনেও থাকতে পারেন ।
আজকে তেমন একটি বাস্তব ঘটনা বলব !
আমরা সবাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্প্রিং মোল্লার কোরআন পাঠ : সূরা নং - ২ : আল-বাকারা : আয়াত নং - ১

লিখেছেন মরুভূমির জলদস্যু, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:১৬

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
আল্লাহর নামের সাথে যিনি একমাত্র দাতা একমাত্র দয়ালু

২-১ : আলিফ-লাম-মীম


আল-বাকারা (গাভী) সূরাটি কোরআনের দ্বিতীয় এবং বৃহত্তম সূরা। সূরাটি শুরু হয়েছে আলিফ, লাম, মীম হরফ তিনটি দিয়ে।
... ...বাকিটুকু পড়ুন

বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন আর আদর্শ কতটুকু বাস্তবায়ন হচ্ছে

লিখেছেন এম ডি মুসা, ১৯ শে মে, ২০২৪ সকাল ১১:৩৭

তার বিশেষ কিছু উক্তিঃ

১)বঙ্গবন্ধু বলেছেন, সোনার মানুষ যদি পয়দা করতে পারি আমি দেখে না যেতে পারি, আমার এ দেশ সোনার বাংলা হবেই একদিন ইনশাল্লাহ।
২) স্বাধীনতা বৃথা হয়ে যাবে যদি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×