জোকস কমন পড়লে ও পড়তে পারে......................।
১০১। উল্টো জব্দ!
আমাদের ক্লাসে খোকন নামে এক ছেলে আছে না? সে তো মহা ত্যাঁদড়। মাথায় খালি দুষ্ট বুদ্ধি ঘুরে বেড়ায়। কিন্তু সেদিন ও ভীষণ জব্দ হলো। তখন মদনমোহন স্যারের ক্লাস। ক্লাস শুরুর আগেই কোন এক ফাঁকে সে বোর্ডে লিখে দিয়ে আসল, ‘মদনবাবু গাধা’। তো, যথাসময়ে স্যার আসলেন। আমরা তো প্রমাদ গুণছি। ওই লেখা দেখে স্যার কী রাগটাই না করবেন। ওমা, স্যার এসে একগাল হেসে চক হাতে নিলেন। তারপর পাশে লিখে দিলেন ‘দের পড়ান’। সব মিলে আমরাই গাধা হয়ে গেলাম- ‘মদনবাবু গাধাদের পড়ান’!
১০২।কেমন চুল চাই?
আবদুল সাহেবের মাথার চুল সব পড়ে যাচ্ছে। আর তা নিয়ে উনার যে কী ভাবনা! ভাবতে ভাবতে চুল তো মনে হয় আরো বেশি করে পড়ে যাচ্ছে। শেষে আর কোন উপায় না দেখে গেলেন ডাক্তারের কাছে। বললেন, ‘ডাক্তার সাহেব, আমার চুলতো সব পড়ে যাচ্ছে। ওষুধ দিন না?’
- ‘তা আপনার কেমন চুল চাই?’ বললেন ডাক্তার।
- ‘কেমন চুল মানে? আমার চাই মাথাভরা চুল,’ বললেন আবদুল সাহেব।
- ডাক্তার সাহেব বললেন, ‘না, আপনি যদি লম্বা চুল চান, তাহলে লম্বা ক্যাপসুল দিব। ছোট চুল চাইলে ছোট ক্যাপসুল। আর যদি কোঁকড়া চুল চান, তাহলে দিব কোঁকড়া কোঁকড়া ক্যাপসুল!’
১০৩।প্লেন কিভাবে রং করে?
আলাল আর দুলাল- দুজনে যেমনই প্রাণের বন্ধু, তেমনই দু’জনেই হদ্দ বোকা। ওদের একদিন শখ হলো, এয়ারপোর্টে গিয়ে প্লেন দেখবে। তো প্লেন দেখতে দেখতে আলালের মাথায় এক ভীষণ প্রশ্ন এলো। ‘এতো বড় প্লেনটার রং করে কিভাবে?’
শুনে তো দুলাল হেসেই গড়াগড়ি! ‘এই সোজা ব্যাপারটা তুই বুঝলি না? প্লেন যখন উড়তে উড়তে অ-নে-ক উপরে উঠে যায়, তখন তো ওটা একদম ছোট্ট হয়ে যায়। ব্যস, তখনই তুলি বের করে এক টানে প্লেনটা রং করে ফেলে!’