
কুমিল্লা ক্যান্টনমেন্ট বয়েজ হাই স্কুলে পড়া কালীন সময়ের কথা' সে সময়ে ঈদে মিলাদুন্নবীতে স্কুলে বিভিন্ন ইভেন্টে প্রতিযোগিতা হতো । এই যেমন কোরআন তেলোওয়াত, হামদ , নাথ, ইসলামের বিষয় ভিত্তিক রচনা ইত্যাদি। তো হলো কি? জুনিয়র গ্রুপ থেকে আমার নামে রচনা জমা হলো। এবং ভাগ্যে সহায়তায় ১ম পুরষ্কারও পেয়ে যাই আমি । পুরস্কার নিয়ে যখন আমি খুব উচ্ছ্বাসিত তখন বড় ভাইয়ের কয়েকজন বন্ধু এসে আমাকে ক্যান্টিনে নিয়ে যায়। কোক খাওয়ানোর পর আমাকে বলে পুরস্কারটা উনাদের হাতে তুলে দেয়ার জন্য! রচনা নাকি উনারাই আমার নামে জমা দিয়েছিলেন। খুব কষ্ট হলেও আমি তাদের পুরস্কার স্বরূপ বইটা ফেরত দিয়ে ছিলাম। তবে দমে যাইনি ! এর পর থেকে যতদিন ঐ স্কুলে ছিলাম তত দিন প্রতিবারের রচনা প্রতিযোগিতার ১ম পুরষ্কার আমার ই দখলে থাকত তবে পরিশ্রমটা কিন্তু সলিড আমারই। স্কুল জীবন গত হলেও গত হয়নি লেখালেখির বাতিকটি। সব সময়ই আমার ভেতরের রবীদা যেন তাগাদা দেয় লিখ ..... লিখ .... লিখ ..... তবে এখন আর কোন অর্জনের তাগাদা নেই। নিজেকে ভালবেসে লিখি নিজেকে ঘৃণা করে লিখিনা। কে কি ভাবছে সেটা কখনোই মুখ্য ছিল না। তবে হ্যাঁ যারা বিরক্তি উপেক্ষা করে অবিরত সাথ দিয়ে যাচ্ছেন তাদের সবাইকে সাধুবাদ জানাচ্ছি। আর যারা বিরক্তির চরমে তাদের বলছি সবাই কি আর ১ম হয়? তবে শেষ কে হবে? আমি না হয় পেছন থেকেই শুরু করলাম! তো আরও একবার ধন্যবাদ প্যানপ্যানানীর শেষ পর্যায়ে ও সাথ দেয়ায়।:-)
সর্বশেষ এডিট : ৩০ শে মে, ২০১৮ দুপুর ১২:৫২

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।


