২০০৩ সালে ব্লকবাস্টার হিট চলচিত্র ওক্কাডু তে তিনি একজন তরুন কাবাডি খেলোয়ারের ভূমিকায় করেন। ওক্কাডু সেই সময়ে সর্বোচ্চ আয় করা চলচিত্র। চলচিত্রটি ভারতের অন্যান্য ভাষায় পূন:নির্মিত হয়। ২০০৫ সালে আতাডু চলচিত্রের মাধ্যমে আন্ত:র্জাতিক পরিচিতি লাভ করেন। আতাডু তেলেগু চলচিত্রশিল্পের আরেকটি সর্বোচ্চ আয় করা চলচিত্র।
চলচ্চিত্রটি পোল্যান্ডে মুক্তি দেয়ার জন্য পোলিশভাষায় ডাবিং করে পোসজুকিয়ানি নামে মুক্তি দেয়া হয়। পোল্যান্ডে মুক্তি পাওয়া এটাই প্রথম তেলেগুভাষী চলচ্চিত্র। চলচ্চিত্রটি ব্যাপক সাড়া পায় এবং সেই সময়ে ১০৪ লাখ আয় করতে সক্ষম হয়।
২০০৬ সালে পকিরিতে অভিনয় করে। দুবাইয়ে ৭ম আইআইফা এওয়ার্ডসে ছবিটির প্রিমিয়ার শো প্রদর্শিত হয়।এই ব্লকবাস্টার চলচ্চিত্রটি তামিল, হিন্দী এবং কানাড়া ভাষায় পূনঃনির্মিত হয়।
২০১১ সালে তার অভিনিত দোকুদু চলচ্চিত্র প্রথম তেলেগু চলচ্চিত্র যা একই সাথে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে মুক্তি দেয়া হয়। উত্তর, পূর্ব এবং পশ্চিম ভারতের ২১ টি শহরে ছবিটি প্রদর্শিত হয়। প্রথম তেলেগুভাষী চলচ্চিত্র হিসেবে দোকুদু একসাথে এক বিলিয়ন ভারতীয় রুপি আয় করে। ছবিটি সম্পর্কে লস এঞ্জেলস টাইমস পত্রিকার শিরোনাম ছিলো, "The biggest hit you've never heard of"। ২০১৪ সালে তিনি মনস্তাত্বিক চলচ্চিত্র নেনোক্কাডিনে অভিনয় করেন। প্রথম সপ্তাহেই ছবিটি ১.২২৫ মিলিয়ন ডলার আয় করে। তার অভিনীত বক্স অফিসে সাড়া জাগানো চলচ্চিত্রগুলো হচ্ছে মুরারী(২০০১), বিজিনেসম্যান(২০১২) এবং শিথামা ভকিতলো সিরিমাল্লে চেট্টু (২০১৩)।
তিনি সাতটি রাজ্য নন্দী পুরষ্কার, চারটি ফিল্মফেয়ার সেরা অভিনেতা-তেলেগু, তিনট সিনেমা পুরষ্কার এবং একটি দক্ষিণ ভারতীয় আন্তঃর্জাতিক চলচ্চিত্র পুরষ্কার লাভ করেছেন। তিনি অন্ধ্র প্রদেশ এবং দক্ষিণ ভারতের বেশ কিছু পণ্যের শুভেচ্ছা দূত হিসেবে কাজ করেন। তিনি থামস আপের জাতীয় শুভেচ্ছা দূত।ইন্ডিয়া টাইমস গ্রুপ পরিচালিত অনলাইন সমীক্ষা ‘টাইমস মোস্ট ডিজার্যাবল মেন ২০১৩’ তে তিনি সব থেকে আকর্ষণীয় পুরুষ হিসেবে নির্বাচিত হন।২০১৩ সালে ব্যবসা ম্যাগাজিন ফোর্বস পরিচালিত ‘ফোর্বস ইন্ডিয়াস ১০০ সেলিব্রেটি ১০০’ তে ৩১ তম নির্বাচিত হন।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




