বঙ্গবন্ধু তার তার মহানুভবতার মুল্য পরিশোধ করে গেছেন বুকের রক্ত দিয়ে। হায়েনারা শুধু সেখানেই থেমে থাকেনি।
পৈশাচিকতার দৃষ্টান্ত উপস্থাপন করে রেখেছে ।শিশু, নারী , অন্তসত্বা মা,মেহেদী রাঙা হাতের বধু কাউকে রেহাই দেয়নি নরপিশাচদের দল!
শেখ হাসিনা তার কৃতকর্মের জন্য যে মুল্য দিলেন তার কিন্চিত পরিমানও ফিরে পাবেনা নিশ্চিত। শেখ হাসিনা কাদের দ্বারা অবরুদ্ধ ছিলো তিনি কি জানতেন না⁉️তিনি মনে করেছিলেন তার প্রাণ ভোমরা সাত সাগরের অতল গহব্বরে রক্ষিত আছে। যা মানুষ্য জাতির ধরা ছোয়ার বাইরে।
এবার আসি বর্তমান প্রেক্ষাপটে! যারা বাংলাদেশের বুকে ক্ষত তৈরি করছে তারা কল্পনাও করতে পারছেনা কি পরিনতি অপেক্ষা করছে তাদের জন্য‼️বঙ্গবন্ধু’র একজন অনুসারিও যদি জিবিত থাকে এই বাংলার বুকে এর প্রতিশোধ অবশ্যই নিবে।যদি তারা ভেবে থাকে তারা শেখ হাসিনা’কে অতিক্রম করে হোলেও আজিবন ক্ষমতায় থাকবে সে আশায় গুড়েবালি। কোথাও না কোথাও গিয়ে হোঁচট খাবে অবশ্যই। যদি তারা ভেবে থাকে তারা আন আইডেন্টিফাইড । তাহলে তারা মহামূর্খ বলেই মনে করি। গ্রিন সিগন্যাল কোথা থেকে আসছে তাও আমরা জানি। ইতিহাস স্বাক্ষী সাদ্দাতের বেহেস্তে প্রবেশের বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছিলো ক্ষুদ্রাতি ক্ষুদ্র মশা। যদি আজকের ফেরাউনরা নিজের জিবন রক্ষা করতে চায় নিদেন পক্ষে এক কোটি আওয়ামিলীগের সমর্থক হত্যা করতে হবে। মৃত্যু যেমন গর্দানের এত কাছে থাকে তা উপলব্দিতেই আসেনা। ঠিক তেমনি বঙ্গবন্ধুর সৈনিকরা তাদের কত কাছে বিচরণ করছে । তা তাদের সচেতন বা অবচেতন মনের চাইতেও কাছে।
সেই অধ্যায়ের অংশিদার যদি নাও হোতে পারি । অন্ততপক্ষে অবলোকনের মাধ্যমে ধন্য হোতে চাই। এটা না দেখা পর্যন্ত জিবনের প্রতিটি মুহুর্ত অন্তর্দাহ হোতেই থাকবে। ইংশা আল্লাহ জয় বাংলা প্রতিধ্বনিত হবে বাংলার আকাশে বাতাসে অনন্তকাল॥
ইতিহাস কখনই বিদায় বলেনা । ইতিহাস বলে একটু ধৈর্য্য রেখে , আবার দেখা হবেই হবে।
জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু॥