
ছবিটি প্রতিকি অর্থে ব্যবহার করা হয়েছে।

দেশে এখন পাঁচ শতাধিক সাংবাদিক বিভুদার মতোই কঠিন পরিস্থিতির মধ্যে আছেন। যাদের ব্যাংক ব্যালেন্স নেই, নেই গাড়ি বা ফ্ল্যাট— এমনকি বেঁচে থাকার শেষ সম্বল চাকরিটুকুও কেড়ে নেওয়া হয়েছে।
তাদের সংসার আছে— স্ত্রী, সন্তান, বাবা-মা আছেন। সংসারের ভরণপোষণের দায়িত্ব আছে, কিন্তু আয়-রোজগারের পথ বন্ধ করে দিয়ে, পরিবারের মুখে একমুঠো ভাত তুলে দেওয়ার সুযোগও কেড়ে নেওয়া হয়েছে।
শুধু তাই নয়, সামাজিক মর্যাদা নষ্ট করা হয়েছে, মাথার উপর ঝুলছে হত্যা মামলা। কারো এক্রিডিটেশন কার্ড বাতিল, কারো প্রেসক্লাবের সদস্যপদ বাতিল। কারো ব্যাংক হিসাব জব্দ, তাদের বিরুদ্ধে চলছে শারীরিক আক্রমণ, ভার্চুয়াল মবিং।
সরকার নিজেদের স্বার্থ হাসিল, অপকর্ম আড়াল এবং ক্ষমতা কুক্ষিগত করে দেশে জঙ্গিবাদ প্রতিষ্ঠার পথ সুগম করার জন্য এসব সাংবাদিককে অপবাদ দেওয়া হয়েছে— ফ্যাসিবাদের দোসর বলে। অথচ ওনাদের ৯৯ শতাংশই কখনো সরকারি সুবিধার ধারেকাছেও ছিলেন না।
সব পেশাতেই কিছু ব্যতিক্রমী মানুষ থাকেন। সাংবাদিকতার ক্ষেত্রেও তা সত্য। যুগে যুগে যেমন কিছু সাংবাদিক সরকারি দালালি করেছেন, তেমনি আজ সেই সংখ্যাটি বেড়ে দশ গুণ হয়েছে— এটাও সত্য।
এই হত্যা ও অত্যাচার বন্ধ হবে কবে...⁉️
সর্বশেষ এডিট : ২৩ শে আগস্ট, ২০২৫ ভোর ৪:২৪

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



