
আগামী ১৩ নভেম্বর আওয়ামী লীগের ‘ঢাকা লকডাউন’এর
শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি বানচাল ও জনমতে বিভ্রান্ত সৃষ্টির নেপথ্যে
রয়েছে একাধিক সাবেক সমন্বয়ক ও তাদের নিয়ন্ত্রণে থাকা কিশোরগ্যাংয়ের সন্ত্রাসীরা।-এদের থেকে সর্তক থাকুন।
৫ই আগস্টের পর একটি বেসরকারি চ্যানেলের টকশোতে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় শাখার তৎকালীন সমন্বয়ক আরিফ সোহেল স্বীকার করেছেন,গতবছর জুলাই মাসে পুলিশ হ'ত্যা,অগ্নিসংযোগ,ভাংচুর সহ একাধিক ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ডসংগঠনের পেছনে ঢাকার স্থানীয় কিশোরগ্যাংয়ের সদস্যদের ব্যবহার করা হয়েছিল।তিনি জানান,এটি তাদের দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনার অংশ ছিল, যা ২০১৭ সাল থেকে শুরু হয়ে ২০২৪ সালে পূর্ণতা পায়।
বিভিন্ন সমন্বয়কদের ফেসবুক স্ট্যাটাস বিশ্লেষণ করে জানা যায়, কিশোর গ্যাংগুলোকে সংগঠিত করতে মাদকদ্রব্য ও আর্থিক প্রলোভন দেওয়া হয়েছিল।বিশেষ অর্থ বরাদ্দের মধ্য দিয়ে জুলাই-আগস্টে তথাকথিত কোটা আন্দোলনের নামে ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের হামলা ও হত্যা পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করা হয়েছিল।এদের অর্থায়নের নেপথ্যে ছিলো আমেরিকান ইউএসএইডস, ডঃ ইউনুসের একাধিক এনজিও সংস্থা ও বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রীয় দূতাবাস।
১৩ নভেম্বর আওয়ামী লীগের ঘোষিত ‘ঢাকা লকডাউন’ কর্মসূচিকে ব্যর্থ করতে ও জনসাধারণের মনে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে বিদ্বেষ তৈরী করতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ ও অগ্নিসংযোগের মাধ্যমে আতংক ছড়ানোর নেপথ্যে আবারো এই কিশোর গ্যাংয়ের সন্ত্রাসীদের ব্যবহার করা হচ্ছে। অনেকের মতে, এর পেছনে প্রত্যক্ষভাবে মদদ দিচ্ছে অসাংবিধানিক ইউনুস সরকার ও বর্তমান কিংসপার্টি এনিসিপির নেতারা।
-বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ কখনোই সহিংসতা, নৈরাজ্যের
রাজনীতিতে বিশ্বাসী নয়।অবৈধ ইউনুস ও তার সন্ত্রাসীদের ষড়যন্ত্র ছেদ করে আগামী ১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ কর্মসূচি সফল করবে বাংলাদেশের মুক্তিকামী জনগণ।
সর্বশেষ এডিট : ১২ ই নভেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:৫৮

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




