
প্রথম থেকেই সবাই খুব আন্তরিক ছিল। বাছাই পদ্ধতি ছিল জটিল এবং কঠিন । প্রায় ২১০০ শিক্ষার্থী, তরুন উদ্যোক্তাদের মধ্য থেকে ৪৫০ জনকে সুযোগ দেয়া হয়। অনেকদিন অপেক্ষার প্রহর শেষে এই যাত্রা শুরু হয় গত ২৬ তারিখ। সকাল ৯ টায় রিপোর্টিং ছিল, যদিও শুরু করতে কিছু দেরি হয়। এ যাত্রায় সমান ভাবে এ দেশের সকল গ্রুপের প্রতিনিধিরা অংশ নেয়। দেশ বরেন্য সফল ব্যক্তিত্বরা তাদের অভিজ্ঞতার আলোকে তরুণদের নেতৃত্ব শেখায়।

নেতৃত্ব শেখাতে আরও এসেছিলেন ম্যক্স ক্ল (হারভার্ড) এবং জো হুসে (MIT) সুদুরের সাগর পাড়ি দিয়ে। তাদের সেশন গুলো ছিল অসাধারন। অনেকে বলছিলনে চীনা প্রবাদের কথা, কাউকে মাছ একদিন না খাইয়ে, তাকে মাছ ধরা শিখিয়ে দিলে সে সারা বছর মাছ খেতে পারে। তাদের শিক্ষকতার ধরন ছিল ঠিক সে প্রকৃতির।
এ যাত্রায় তিন দিনে সেরা ৪৫০ জনের একটি বন্ধন সৃষ্টি হয়, যা আগামি নেতৃত্বে ভুমিকা পালন করবে।
হাতে কলমে নেতৃত্ব শেখানোর এ উদ্যোগ গ্রহন করেন এ দেশেরই একজন তরুণ দায়িত্বশীল ব্যক্তিত্ব এজাজ আহমেদ। তার অক্লান্ত পরিশ্রম এবং মেধা খরচ করে তিনি তরুণদের মাঝে নেতৃত্বের জোয়ার তুলতে সক্ষম হয়েছেন এই অনুসন্ধান যাত্রায়।
আরও খুলে বললে , এই তিন দিনে অংশ গ্রহনকারিরা নেতৃত্ব প্রদান, সমস্যা সমাধান, প্রতিরোধ, প্রতিবাদ, খারাপকে প্রত্যাখান, ভালকে সমর্থন ইত্যাদি সহ নিজেদের ব্যক্তিগত উন্নয়ন শিখতে সক্ষম হয়েছে।
এই যাত্রার নাম ছিলঃ
ইয়ুথ লিডারশিপ সামিট ২০১২
ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের নেতৃত্বঃ একটি অনুসন্ধান যাত্রা
আয়োজন করেঃ বাংলাদেশ ইয়ুথ লিডারশিপ সেন্টার
সর্বশেষ এডিট : ২৯ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ১০:২৭