somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

দারসুল কুরআন -৩

৩১ শে মার্চ, ২০১০ সকাল ৭:২২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

হে ঈমানদারগণ যদি তোমরা আল্লাহকে ভয় করার পন্থা অবলম্বন কর তবে তিনি তোমাদের কষ্টিপাথর দান করবেন,এবং তোমাদের পাপ সমূহ তোমাদের থেকে দূর করে দেবেন এবং তোমাদের ক্রুটি-বিচ্যুতি মা করে দেবেন। আল্লাহ অতিশয় অনূগ্রহশীল।আর স্মরণ করুন সেই সময়ের কথা যখন কাফেররা আপনার বিরোদ্ধে ষড়যন্ত্র করতে ছিল,তারা চাচ্ছিল আপনাকে বন্দি করতে,হত্যা করতে অথবা দেশান্তর করতে।তারা নিজেদের কুটকৌশল প্রয়োগ করছিল অন্যদিকে আল্লাহ ও কৌশল অবলম্বন করলেন,আল্লাহ ই সর্বোত্তম কৌশলী।
আহসান উল্লাহ

اعوذ باالله من الشيطان الرجيم بسم الله الرحمن الرحيم يايهاالذين امنوا ان تتقوا الله يجعل لكم فرقاناويكفر عنكم سياتكم ويغفرلكم –والله ذوالفضل العظيم- واذ يمكروبك الذين كفرواليثبتوك او يقتلوك او يخرجوك ويمكرون ويمكرالله والله خير المكرين--سورة الانفال

উৎসঃ সূরা আনফাল২৯-৩০

অর্থঃ সূরা আনফাল২৯-৩০


সুরাটির নামকরণঃ
-এই সূরার প্রথম আয়াত يسلونك عن الانفال থেকে নামকরণ করা হয়েছে,তবে অনেক সাহাবী এ সূরাকে سورةالبدر বলেও বর্ণনা করেছেন। অবর্তীনের প্রোপট ঃ এ সুরাটি একটি মাদানী সূরা দ্বিতীয় হিজরীতে বদর যুদ্ধের পর নাযিল হয়।সুরাটি ভাল ভাবে অধ্যয়ন করলে মনে হয় যে,দু-তিনটি আয়াত ছাড়া পুর্ণাঙ্গ সুরাটিই একটি ভাষণে আবতির্ণ হয়েছে।মুলত্ব সুরাটিতে বদর যুদ্ধের পযার্লোচনা করা হয়েছে।এছাড়াও سورةال عمران এ বদর যুদ্ধ সম্পর্কে খানিকটা আলোকপাত করা হয়েছে। সুরাটির আলোচ্য বিষয় ঃ বদর যুদ্ধের পর্যালোচনা করতে গিয়ে এ সুরাতে মুমিনদেরকে يايهاالذين امنوا বলে মোট ছয়বার দৃষ্টি আকর্ষন করেছেন। ১.সুরার ১৫ নং আয়াতে يايهاالذين امنوا اذالقيتم الذين كفروا زحفا فلا تولوهم الادبار যুদ্ধের ময়দানে শত্র“র মুখোমুখী হলে পরে মুমিনগন যাতে পৃষ্ঠপ্রদর্শণ না করে সেই দিকে দৃষ্টিআকর্ষণ করেছেন। ২.সুরার ২০ নং আয়াতে يايهاالذين امنوا اطيعواالله ورسوله ولاتولوا عنه وانتم تسمعون আল্লাহ ও তার রাসুলের আনুগত্য থেকে বের না হওয়ার নির্দেশ দেয়া হয়েছে।তাদের মতো আনুগত্য নয় যারা বলে আমরা শুনেছি অথচ তারা শুনেনি। ৩.সুরার ২৪ নং আয়াতে يايهاالذين امنوا استجيبوالله وللرسول اذا دعاكم لما يحييكم যখন রাসুল তোমাদের এমন জিনিসের দিকে ডাকে যা তোমাদের জীবন দান করে,তখন আল্লাহ ও তার রাসুলের ডাকে তোমরা সাড়া দিবে। ৪. সুরার ২৭ নং আয়াতে يايهاالذين امنوالاتخونواالله والرسول وتخونواامنتكم وانتم تعلمون আল্লাহ ও রাসুলের সাথে বিশ্বাস ঘাতকতা এবং আমানতের খেয়ানত না করার বিষয় দৃষ্টি আকর্ষণ করা হয়েছে। ৫.সুরার ২৯ নং আয়াতে يايهاالذين امنوا ان تتقوا الله يجعل لكم فرقاناويكفر عنكم سياتكم ويغفرلكم –والله ذوالفضل العظيم তাকওয়া অবলম্বন ও তার প্রতিদানের বিষয় দৃষ্টি আকর্ষণ করা হয়েছে। ৬.সুরার ৪৫নং আয়াতে يايهاالذين امنوا اذا لقيتم فئة فاثبتواواذكرواالله كتيرا لعلكم تقلحون শত্র“র মোকাবেলায় দৃঢ়পদ থাকা ও বেশী বেশী আল্লাহকে স্মরণ করার প্রতি দৃষ্টিআকর্ষণ করেছেন। আলোচ্য আয়াতের বিশ্লেষণ ঃ২৯নং আয়াতে মুত্তাকিনদের সম্বোধন করে তাদের তাকওয়ার প্রতিদানের কথা বলা হয়েছে।তাই আমাদের প্রথমে তাকওয়া সম্পর্কে জানা দরকার। التقوى র পরিচয় ঃ وقي শব্দ থেকে এই শব্দটি যার অর্থ বেচে থাকা,সর্তকতা অবলম্বন করা,ভয়করা,জীবনের প্রতিেেত্র আল্লাহর বড়ত্ব,মহত্ব,শ্রেষ্টত্ব,এবং কাঠিন্যতার কথা ভেবে তাকে ভয়করে চলাই হলো তাকওয়া। হযরত উমর(রাঃ) বলেন তাকওয়া হলো কন্টকাকির্ণ একটি পথে যেমন কোন ব্যাক্তি সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করে পথ চলে,তেমনি দুনিয়াতে আল্লাহর সীমা রেখার ব্যাপারে সতর্কতা অবলম্বন করে চলা। التقوى র অবস্থানঃ প্রকৃত তাকওয়া হলো অন্তরে,অন্তরকে তাকওয়াবান করা না গেলে অন্যান্য েেত্র তাকওয়ার ব্যাপ্তি ছড়াবেনা।তাই রাসূল (সাঃ)কে প্রশ্ন করা হলে তিনি তার অন্তরকে আঙ্গুলী দিয়ে নির্দেশ করে বলেন التقوى هاهنا التقوى هاهنا التقوى জীবনের প্রতি েেত্র ঃيايهاالذين امنوا اتقواالله حق تقته ولاتموتن الا وانتم مسلمون *كلمةاالتقوى=يايهاالذين امنوا اتقواالله وقولوا قولا سديدا(الاحجاب ৭০) *زادالتقوى= * لباس التقوى = *قلوب التقوى= *খোদাভীতির উদ্দেশ্য ঃ *আল্লাহকে ভয় করা মানে হলো যে সকল উপায় উপকরণ আল্লাহর খেলাফতের দায়িত্বপালন করা থেকে বিরত রাখে সে সব থেকে বেচে থাকা।عن ابى سهيدنالخدرى رض قال ان الدنيا حلوة خضرة وان الله مستخلفكم فيها فينظر كيف تعملون فاتقواالدنيا واتقواالنساء *ছোট ছোট বিষয়ের ব্যাপারে এমনকি মুবাহ কাজের ব্যাপারেও তাকওয়ার নীতি অবম্বন করা عن عطية السعدى قال قال رسول الله صلى الله عليه وسلم لايبلغ العبد ان تكون من المتقين حتى يدع مالا باس به حذارا لمابه باس ( ترمذى) কোন ব্যক্তি পাপ কাজে জড়িয়ে পরার আশংকায় যেসব কাজে গুনাহ নেই এমন কাজেও পরিত্যাগ না করলে সে ব্যাক্তি খোদাভীরূ হতে পারবেনা। عن عائشة(رض)ان رسول الله صلى الله عليه وسلم قال يا عئشة ومحقرات الذنوب فان لها من الله طاليا (ابن مجاه) রাসুল(সাঃ)বলেন হে আয়েশা ছোট ছোট গুনাহের ব্যাপারেও সতর্ক হও কেননা এ জন্যও আল্লাহর কাছে জবাবদিহি করতে হবে। কুরআন হাদিসে বর্ণিত এই সকল গুনাবলী অর্জনের মাধ্যমে যে তাকওয়া সম্পন্ন অন্তর তৈরী হবে সে তাকওয়াবান ব্যাক্তির তাকওয়ার প্রতিদান কি তা আয়াতের পরবর্তি অংশে বর্ণনা করা হয়েছে। এখানে التقوى র তিনটি প্রতিদানের বর্ণনা প্রদান করেছেন। *يجعل لكم فرقانا ফুরকান দান করা হবে।যার মাধ্যমে মুমিন ন্যায়-অন্যায়,সত্য-মিথ্যা ও ভাল-মন্দের পার্থক্য করতে পারবে এবং ন্যায়ের পথে টিকে থাকবে।মওদূদী(রঃ)একে কষ্টিপাথর হিসাবে বর্ণনা করেছেন।মুলত্ব এর দ্বারা পবিত্র কুরআনকে বুঝানো হয়েছে।شهر رمضان الذي-----------والفرفان(سورةالبقرة) * ويكفر عنكم سياتكمপাপ সমূহ মুছে দিবেন। * ويغفرلكمএবং মাফ করে দিবেন। তবে তাকওয়ার চুড়ান্ত ফল হলো জান্নাত এবং জান্নাতে দাখিলের মাধ্যমে চুড়ান্ত সফলতা লাভ করবে।ان للمتقين مفازا ৩০ নং আয়াতে আল্লাহ তায়ালা তার রাসূলের প্রতি যে অনুগ্রহ করেছেন,এবং কাফেরদের সকল ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করে দিয়েছেন তার একটি বর্ণনা দেওয়া হয়েছে। واذ يمكروبك الذين كفرواليثبتوك او يقتلوك او يخرجوك ويمكرون ويمكرالله والله خير المكري আল্লাহ পরাক্রমশালী তিনি জানেন চক্রান্তকারীর সকল চক্রান্ত,কিন্তু চক্রান্তকারীরা একথা জানেনা যে আল্লাহ তায়ালার সামনে তাদের অবস্থান খুবই নগন্য।সকল শয়তানী তৎপরতার কবল থেকে আল্লাহ তার রাসূল ও দ্বীন ইসলামকে রা করবেন।একথা আয়াতে ফুটে উঠছে। এবং তাদের ষড়যন্ত্র যত বেশী শক্তিশালী হউক না কেন আল্লাহ তায়ালার মতার সামনে তা কিছুই না,তাদের সকল ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করে দিয়ে আল্লাহ তার রাসূলকে নিরাপদে মদিনায় হিজরত করিয়ে ছিলেন।কুরাইশদের কোন কৌশল সে দিন কাজে লাগেনি।এ বিষয় সুরা ইব্রাহিমের৪৫ নং আয়াতে আল্লাহ তায়ালা বলেছে। وقد مكروا مكرهم وعند الله مكرهم وان كان مكرهم لتزول منه الجبال(سورة ابراهم) তাদের চক্রান্ত পাহাড় টলিয়ে দেয়ার মতো । সুতরাং সকল ষড়যন্ত্র,চক্রান্ত,কুট কৌশল মাড়িয়ে আল্লাহ তার রাসূল ও তার দ্বীন কে হিফাজত করবেন। আমাদের প্রিয় নবী (সাঃ)এর বিরোদ্ধে বড়,বড় অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে।এর মাঝে উল্যেখ যোগ্য হলো। ১.রাসূল (সাঃ) ও তার অনুসারীদের গৃহবন্দি করে রাখা। ২.মদিনায় হিজরত করতে না দিয়ে হত্যা করার সিদ্ধান্ত। ৩.যাদুর মাধ্যমে হত্যার চেষ্টা। ৪.বিষাক্ত বকরীর গোশত খাওয়ানোর মাধ্যমে হত্যার চেষ্টা। ৫.দাওয়াত দিয়ে নিয়ে মাথার উপর থেকে পাথর ফেলে হত্যার চেষ্টা এ ছাড়াও তারা বিভিন্ন ভাবে আল্লাহর রাসূল ও তার অনুসারীদেরকে হত্যা সহ নানাবিদ ষড়যন্ত্রে লিপ্ত ছিল,আছে এবং থাকবে।আর আল্লাহ তায়ালা তাদের এইসব ষড়যন্ত্র থেকে যুগেযুগে তার প্রিয় বান্দাদের রা করেছেন এবং করবেন। অন্যান্য আম্বিয়া (আঃ)দের বিরোদ্ধেও সড়যন্ত্র কম হয়নি।কুরআন পাকে তা উল্যেখ আছে। তাদের মাঝে অন্যতম হলো। ১.সালেহ (আঃ)এর উটনিকে হত্যা করা। ২.ইব্রাহিম (আঃ) এর জন্ম ঠেকানোর জন্য নারী-পুরুষ মিলন নিষিদ্ধ করে।আগুনে নিপে করে হত্যার চেষ্টা। ৩.ইউসুফ (আঃ)কে কুপে নিপে,জেলে ঠুকানো। ৪.মুসা (আঃ) এর জন্ম ঠেকানোর জন্য বনি ইসরাঈলদের সকল নবজাতককে হত্যা করার সিদ্ধান্ত।গো বৎস পুজার প্রচলন। ৫.ঈসা(আঃ) হত্যার চক্রান্ত,আল্লাহ পুত্র বলে প্রচারনা। কিন্তু ইতিহাস স্যা দেয় এবং আল্লাহ সিদ্ধান্ত হলো ষড়যন্ত্রকারীরা সাময়িক চমক দেখালেও তাদের পরিনতি খুবই ভয়াবহ। সুরা নমলে আল্লাহ তায়ালা বলেন।ومكروا مكرا ومكرنا مكرا وهم لا يشعرون-فانظر كيف كان عاقبة مكرهم انا دمرنا هم وقومهم اجمعين(سورة النمل৫০-৫১ এ দারস থেকে আমরা যে শিা পাই ঃ- ১*শত্র“র মোকাবেলায় পিছপা না হওয়া। ২*আল্লাহ ও তার রাসুলের আনুগত্য করা। ৩*জীবনের সকল েেত্র তাকওয়ার পথ অবলম্বন করা। ৪*আমানতের খিয়ানত না করা। ৫*বিপদ যতই ঘনিভূত হউক না কেন ইমানের পথে দৃঢ় থাকা। ৬*ছোট ছোট গুনাহ থেকে বিরত থাকা। ৭*তাকওয়ার প্রয়োজনে অপছন্দনীয় মুবাহ থেকে দূরে থাকা। ৮*শয়তানের ষড়যন্ত্র যতই বড় হউক না কেন আল্লাহর ভরসা করে দৃঢ় পদেেপ মোকাবেলা করা।



১টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

বিজয় দিবসের অপপ্রচারের বিরুদ্ধে, প্রতিবাদ ও ঘৃণা জানিয়ে । সকলকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান ২০২৫, ১৬ই ডিসেম্বর।

লিখেছেন ক্লোন রাফা, ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:১৯




দুঃখ ভারাক্রান্ত মনে ত্রিশ লক্ষ তাজা প্রানের এক সাগর রক্তের বিনিময়। দুই লক্ষাধিক মা বোনের সম্ভ্রম হারানো। লক্ষ শিশুর অনাকাঙ্ক্ষিত মৃত‍্যু। এক কোটি মানুষের বাস্তুহারা জিবন। লক্ষ কোটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

বন্ডাইর মত হত্যাকাণ্ড বন্ধে নেতানিয়াহুদের থামানো জরুরি...

লিখেছেন নতুন নকিব, ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১১:২৫

বন্ডাইর মত হত্যাকাণ্ড বন্ধে নেতানিয়াহুদের থামানো জরুরি...

বন্ডাই সৈকতের হামলাস্থল। ছবি: রয়টার্স

অস্ট্রেলিয়ার সিডনির বন্ডাই সৈকত এলাকায় ইহুদিদের একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠানে সমবেত মানুষের ওপর দুই অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী অতর্কিতে গুলি চালিয়েছে। এতে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমাণ নন বলা কুফুরী

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:১৪



সূরাঃ ২ বাকারা, ২৫৫ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৫৫। আল্লাহ, তিনি ব্যতীত কোন ইলাহ নেই।তিনি চিরঞ্জীব চির বিদ্যমাণ।তাঁকে তন্দ্রা অথবা নিদ্রা স্পর্শ করে না।আকাশ ও পৃথিবীতে যা কিছু আছে সমস্তই... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিজয়ের আগে রাজাকারের গুলিতে নিহত আফজাল

লিখেছেন প্রামানিক, ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:১৩


ঘটনা স্থল গাইবান্ধা জেলার ফুলছড়ি থানার উড়িয়া ইউনিয়নের গুণভরি ওয়াপদা বাঁধ।

১৯৭১সালের ১৬ই ডিসেম্বরের কয়েক দিন আগের ঘটনা। আফজাল নামের ভদ্রলোক এসেছিলেন শ্বশুর বাড়ি বেড়াতে। আমাদের পাশের গ্রামেই তার... ...বাকিটুকু পড়ুন

৫৫ বছর আগে কি ঘটেছে, উহা কি ইডিয়টদের মনে থাকে?

লিখেছেন জেন একাত্তর, ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:৫৮




ব্লগের অনেক প্রশ্নফাঁস ( Gen-F ) ১ দিন আগে পড়া নিউটনের ২য় সুত্রের প্রমাণ মনে করতে পারে না বলেই ফাঁসকরা প্রশ্নপত্র কিনে, বইয়ের পাতা কেটে পরীক্ষার হলে নিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×