আওয়ামী লীগের পতনের কারণ:::::
কেউ যদি একনায়ক হতে চায়, পরিপূর্ণ গণতন্ত্রহীন একনায়ক, তাহলে শত্রুর শেষ রাখতে নেই। নির্মমভাবে দমন করতে হয়। যেটা চীন করছে, সোভিয়েত করত বা রাশিয়া করে। উত্তর কোরিয়া করছে। না হলে পতন অবশ্যম্ভাবী।
হাসিনা জামাত কে বাড়তে দিয়েছে। যে ভারতের সহযোগিতায় এত বছর ক্ষমতায় আছে, সেটা ভুলে তার অত্যাধিক চীন প্রীতির জন্য ভারতও মাথার উপর থেকে হাত তুলে নিয়েছিল। তাই ক্ষমতা হারিয়েছে।
এখন যারা ক্ষমতায় এসেছে, তারাও বেশীদিন থাকবে না, থাকা অসম্ভব। মধ্যে পড়ে জালিয়াত নোবেলম্যান ইউনুস ক্ষমতার লোভে দায়িত্ব নিয়ে নিজের অপঘাতে ইন্তেকালের পথ বানিয়ে দিল। অর্থনীতির জন্য শান্তিতে নোবেল পৃথিবীতে এই প্রথম পেয়েছে।
একে যে উদ্দেশ্যে নোবেল দিয়েছে সেটা এ করেই যাবে। যাওয়ার আগে বাংলাদেশকে ঋণ জর্জরিত বানিয়ে দিয়ে যাবে।
একটা ছোট্ট তথ্য, এর তৈরী মাইক্রোফিনান্স মডেলে সুদের হার সম্ভবত এখন ৩০% চলছে। আগে আরও বেশী ছিল। এই বিপুল অর্থ বিদেশে পাচার করে এসেছে এতকাল। এজন্যই জেল খাটছিল। এবার লাগামহীনভাবে শোষণ করবে। ভিক্ষাবৃত্তি ছাড়া বাংলাদেশের আর কিছু করার থাকবে না।
আমেরিকায় রিপাবলিকানরা সম্ভবত ক্ষমতায় আসছে। বাংলাদেশের কাছে এটা সুসংবাদ নয়।
অতিরিক্ত সংযোজন: গতবছর শেষের দিকে নভেম্বর মাসে জনৈক জ্যোতিষী আমাকে বলেছিলেন, নির্বাচনে হাসিনা জিততে পারবে না। সামরিক সরকার হবে। আর তারপর যার হাতে ক্ষমতা আসবে সে এখন জেলে আছে। আমেরিকা, মোসাদ, ভারত এটাই চায়।
আমি তাঁর কথা বিশ্বাস করিনি সম্পূর্ণরূপে। কিন্তু এখন করছি। যিনি বলেছিলেন তিনি আমার ফ্রেন্ড লিস্টেই আছেন। হয়ত এই পোষ্ট তাঁর চোখেও পড়বে। কিন্তু তাঁর নাম উল্লেখ করব না।
পরিশেষে বলে যাই, কখনো ভুলবেন না ওরা আর কমিউনিস্টরা দুই রকম হয় - খারাপ আর খুব খারাপ।
(আমার ফেবু পোস্ট। আজকের।)