somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ফিরোজা বেগমঃ আমি চিরতরে দূরে চলে যাবো। তবু আমারে দেবো না ভুলিতে.......... /:)/:)/:)

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৫২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



নজরুল সংগীতের কথা বললেই যে শিল্পির নামটি সবার আগে মনে আসে-তিনি ফিরোজা বেগমউপমহাদেশীয় সঙ্গীতের এই রাজেন্দ্রাণী গত মঙ্গলবার রাত আটটা ২৮ মিনিটে রাজধানীর অ্যাপোলো হাসপাতালে চিকিত্সাধীন অবস্থায় ৮৫ বছর বয়েসে ইন্তেকাল করেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্নি ইলাহি রাজেউন)।

সঙ্গীতের সকল ক্ষেত্রে তার ছিলো সমান পদচারনা। তবে তিনি বিখ্যাত হয়ে আছেন নজরুল সঙ্গীত শিল্পী হিসেবে। নিজে নজরুলের কাছে গান শিখেছেন, তাকে গান শুনিয়েছেন। নজরুল তার গানের মুগ্ধশ্রোতা ছিলেন, এমনকি যখন কবি ভীষণ অসুস্থ, বোধশক্তিহীন, তখনও তার কন্ঠে নিজের লেখা গান শুনলে কবির মুখ উজ্জ্বল হয়ে উঠত।



বিখ্যাত সুরকার কমল দাসগুপ্তের স্ত্রী, দেশসেরা ব্যান্ড মাইলসের হামিন, সাফিন আহমেদের মা তিনি।




জন্ম ও প্রাথমিক জীবনঃ


ফিরোজা বেগমের জন্ম ১৯৩০ সালের ২৮ জুলাই (১২ শ্রাবণ) ফরিদপুরের গোপালগঞ্জ মহকুমার (বর্তমান জেলা) রাতইল ঘোনাপাড়া গ্রামের এক সম্ভ্রান্ত জমিদার পরিবারে। তাঁর বাবার নাম খান বাহাদুর মোহাম্মদ ইসমাইল এবং মায়ের নাম বেগম কওকাবুন্নেসা। শ্রাবণে জন্ম বলে আদর করে কেউ কেউ শ্রাবণী বলে। ফর্সা টুকটুকে বলে কেউবা ডাকে আনার। কারো কাছে সে আসমানী। আর কাজের লোকেদের কাছে প্রিয় সেজবু।



বরাবরই ছিলেন অন্তর্মুখী স্বভাবের কিন্তু দারুন মেধাবী। স্কুলের প্রোগ্রামে তার দু’হাত জুড়ে থাকত পুরস্কার। একবার স্কুলের এক অনুষ্ঠানে পুরস্কার নেয়ার জন্য মঞ্চে উঠতে গিয়ে অতিথিদের চেয়ারে বসা দুই ব্রিটিশ অফিসার ডিস্ট্রিক্ট ম্যাজিস্ট্রেট আর ডিষ্ট্রিক্ট জাজের পাশে বাবাকে দেখে ভয়ে উল্টোদিকে দৌড় দিতে গিয়ে পড়ে যাচ্ছে সে। শিক্ষক মহাশয় অভয় দিয়ে তাঁকে আবার পাঠাচ্ছেন মঞ্চে।

পরিবারটি রক্ষণশীল না হলেও গান শেখার চল ছিলো না। কিন্তু তিনি বাংলা-ইংরেজি যেকোন কবিতা দেখলেই সুর করে গাইতে শুরু করতেন। গান শোনতে শোনতে তন্ময় হয়ে যাওয়া যেটাকে বলে, সেটা তার বেলায় অনেক ঘটেছে। ভাড়ার ঘরে বসে গান শোনার অভ্যাস ছিলো। একবার কাজের লোকেরা তাকে রেখেই ভাড়ার ঘরে তালা লাগিয়ে দেয়। উনিও তন্ময় হয়ে গান শুনে চলেছেন। যদিও বাসায় তাকে খোঁজাখুঁজি শুরু হয়ে যায় ব্যাপকভাবে।



গ্রামোফোন রেকর্ড থেকে শুনে শুনে অনায়েসেই যেকোন গান নিজের কন্ঠে তুলে নিতে পারতেন সুন্দরভাবে। নিজেই ছিলেন নিজের শিক্ষক।

১৯৫৬ সালে বিয়ে করেন আরেক বিখ্যাত সুরকার কমল দাশগুপ্ত-কে। তার পরিবার এটা মেনে নিতে পারেন নি। তাই তাকে কলকাতায় এক প্রকার নির্বাসন-জীবন কাটাতে হয়। কলকাতায়ই জন্ম নেন তার তিনসন্তান- তাহসিন, হামীন ও শাফীন।


নজরুলের সাথে পরিচয় এবং প্রথম রেকর্ডিং



কোন এক গ্রীষ্মের ছুটিতে ছোট মামা আর চাচাতো ভাইদের সঙ্গে কলকাতায় গেল সে। ওরা তখন কলকাতায় থাকে। বন্ধুমহলে ভাগ্নীকে নিয়ে উচ্ছ্বসিত মামা। ভাগ্নীও গান শোনাচ্ছে বোদ্ধাদের। ছোট্ট মেয়ের গায়কীতে মুগ্ধ সবাই। একদিন গুণীজনদের মজলিসে গান শুনিয়ে দারুণ তারিফও পেল সে। বাসায় ফিরে মামা বললেন,

'জানিস তুই কাকে গান শুনিয়েছিস আজ?”
“আমি কী করে জানব? আমি কি ওদের চিনি, দেখেছি নাকি কখনো”
মামা বললেন, “ঐ যে টুপি পরা, বড় চুল, আসরের মধ্যমণি হয়ে বসেছিলেন, তোকে আদর করে পাশে বসালেন, উনি বিখ্যাত কবি কাজী নজরুল ইসলাম”।


এই সময়েই অল ইন্ডিয়া রেডিও-তে অডিশন দিয়ে শিশুশিল্পী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন। কিন্তু কলকাতায় স্থায়ীভাবে না থাকার কারনে, তিনি নিয়মত হতে পারেন নি।

১৯৪২ সাল। মাত্র ১২ বছর বয়েসে গ্রামোফোন কোম্পানি থেকে “মরুর বুকে জীবনধারা কে বহাল”-শিরোনামে একটি ইসলামিক গান গেয়ে কিস্তিমাত করে দেন। হু হু করে বিক্রি শুরু হয় তার রেকর্ড। পিচ্চি মেয়ের গায়কীতে মুগ্ধ সবাই।

এরপরে, কমল দাশগুপ্তের তত্বাবধায়নে রেকর্ড করেন উর্দু গান “ম্যায় প্রেম ভরে, প্রীত ভরে শুনাউ” এবং “প্রীত শিখানে আয়া”। এর মাধ্যেমেই পরিচয় হয় কমল দাশগুপ্তের সাথে। পরিচয় থেকে পরিনয়, সংসার।



খ্যাতির চূড়ায়


তার বড়বোন এবং ভগ্নীপতি এইসময় দিল্লি থেকে কলকাতায় স্থায়ী বসতি স্থাপন করলে তিনিও কলকাতায় থাকতে শুরু করেন, আর উপহার দিতে শুরু করেন একের পর এক হিট গান। কিন্তু দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় তাকে ফিরতে হয় ফরিদপুরে। হঠাত সংগীতজগত থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পরার কারনে তিনি অসুস্থ হয়ে পরেন।

যুদ্ধ শেষে আবার কলকাতায় গমন। সেখানে গিয়ে গান শিখেন আরেক বিখ্যাত চিত্ত রায়-এর কাছে। ফিরোজা বেগম বলেন,

“একদিকে চিত্ত রায় অন্যদিকে কমল দাশগুপ্ত। এই দুজনের কাছেই আমি ঋণী। বিশেষত কমল দাশগুপ্তের কাছে। তাঁর কাছে আমি সব ধরনের গান শিখেছি। আমার জীবনের মূল শিক্ষাটাই তো পেয়েছি ওঁর কাছে। ভারতবর্ষে ক্ষণজন্মা এই সুরকার, যাঁর বাজানো যে কোন ইনস্ট্রুমেন্টের একটা ছোট্ট টুকরো শুনলেও আমি বলে দিতে পারি। আজ এই এত বছর পরেও অভিন্ন অনুভব কাজ করে আমার মধ্যে। আজও আমি তৃপ্ত নই। আজও আমার ভাল গান শেখা হয়নি।”

গ্রামোফোন থেকে গানের রেকর্ড বের করার জন্য নামকরা শিল্পীদের যেখানে নানা কসরত করা লাগে,সেখানে ফিরোজা বেগম একের পর এক রেকর্ড বের করে চলছেন।

তার সাফল্যে খুশি তার পিতাও, যদিও তিন তাকে ডাক্তার বানাতে চেয়েছিলেন।

গ্রামোফোন কোম্পানিতে তার সমসাময়িক ছিলো, আংগুরবালা, ইন্দুবালা-দের মত বিখ্যাত সব শিল্পীরা। তাদের মাঝেও তিনি নিজের জায়গা করে নিয়েছিলেন শক্তভাবে।

রেডিওতেও সমানভাবে তার গান গাওয়া চলছে। আব্বাস উদ্দীন, কবি জসীম উদ্দিনের কাছে তালিম নিচ্ছেন লোকসঙ্গীতের। পঙ্কজ মল্লিকের মত রবীন্দ্রসঙ্গীতের মহারথিরা তার বাসায় চলে যাচ্ছেন তাকে রবীন্দ্রসংগিতের তালিম দিতে।

আধুনিক গান, রবীন্দ্রসঙ্গীত, পল্লীগীতি- সঙ্গীতের সকল ক্ষেত্রে তার সমান পদচারনা, সমান জনপ্রিয়তা।



আধুনিক গান থেকে নজরুল সঙ্গীত


সেই সময় নজরুল সঙ্গীত বলে আলাদা কোন সঙ্গীতের শাখা ছিলো না, নজরুল সঙ্গীতকে সবাই অন্যান্য আধুনিক গানের সাথে আধুনিক গান বলেই ডাকত। ফিরোজা বেগম তার ক্যারিয়ারের স্বর্নযুগে, এক আত্মঘাতী (??) সিদ্ধান্ত নিলেন। তিনি কেবল নজরুল সঙ্গীতই গাইবেন। গ্রামোফোন কোম্পানীকে এই প্রস্তাব জানাতে তারা,

তাকে ফিরিয়ে দেয়। নাহ! গ্রামোফোন কোম্পানী তাদের সবচেয়ে লাভজনক শিল্পীকে হারাতে দিবে না। এতদিন ফিরোজা বেগম যা করছিলেন, তাই যেন করেন। মাঝে মাঝে নজরুল গীতি গাইলেই হবে। স্থায়ীভাবে নজরুল সঙ্গীত গাওয়া, আর নিজের ক্যারিয়ারের বারোটা বাজানো একই কথা।

কিন্তু তিনি তার সিদ্ধান্তে অটল থাকেন।

অবশেষে গ্রামোফোন কোম্পানী ১৯৪৯ সালে “আমি গগন গহনে সন্ধ্যাতারা”-গানটি রেকর্ড করে। ১৯৬০ সালের দুর্গাপূজার পরে তিনি রেকর্ড করলেন সর্বকালের জনপ্রিয় দুটি গান “দূর দ্বীপরাসিনী” আর “মোমের পুতুল”। ফিরোজার জনপ্রিয়তাকে আর কেউ ঠেকিয়ে রাখতে পারেনি। পরবর্তি তিনমাসে সবচেয়ে বেশি বিক্রি হয়েছে তাঁর রেকর্ড।

“মোর ঘুম ঘোরে” আর “নিরজনে সখি” গান দুইটি দিয়েই নজরুলে প্রথম লংপ্লে বের হয়।গান দুইটি গেয়েছিলেন এই গুনী শিল্পী। পাকিস্তানেও নজরুলে প্রথম লং প্লে তার মাধ্যমেই বের হয়। সেখানের বিখ্যাত গান-“ওরে শুভ্রবাসনা রজনীগন্ধা”।১৯৬৮ সালে তার গাওয়া “শাওন রাতে যদি”র রেকর্ড এক সপ্তাহের মধ্যে দু'লাখ কপি বিক্রি হয়ে যায়।

এজন্য জাপানের সনি কর্পোরেশনের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান সিবিএস তাকে গোল্ড ডিক্স দিয়ে সম্মানিত করে।

তার গানের এই জনপ্রিয়তা থেকেই নজরুলের গান নজরুল সংগীত নামেই পরিচিত হয়।



ঢাকা রেডিও ও ইসলামাবাদ রেডিওর উদ্ভোধন হয়, তার গাওয়া গানের মধ্য দিয়েই।


পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশ


১৯৫৪ থেকে ১৯৬৭ টানা ১৩ বছর ছিলেন কলকাতায়। ৬৭ সালে দেশে ফিরলে তদান্তীন পাকিস্তান সরকার তাকে ২৪ ঘন্টার মধ্যে দেশ ছাড়তে নির্দেশ দেয়। তাকে “ব্ল্যাক লিস্টেড”ও করা হয়। তার বাবা ও ভাইদের ব্যাপক প্রচেষ্টার কারনে তিনি পুর্ব-পাকিস্তানে (তৎকালীন) থাকার অনুমতি পান।

১৯৭৪ সালের ২০ জুলাই পিজি হাসপতালে মৃত্যু হয় কমল দাশগুপ্তের।

১৯৬৮-৬৯ ইসলামাবাদ রেডিওর উদ্বোধন। গান গাইতে হবে ফিরোজা বেগমকে। তাঁকে যাওয়ার প্রস্তুতি নেয়ার জন্য বলা হয়েছে। কিন্তু ফিরোজার এক কথা,
“আগে আমি বাংলা গাইব তারপর উর্দু। নইলে যাব না”।



এখানে তিনি গান,
+“ও ভাই খাটি সোনার চেয়ে খাটি আমার দেশের মাটি”

+“জয়, জয়, জয় বাংলার জয়”

+“জন্ম আমার ধন্য হল মাগো”


মুক্তিযুদ্ধ চলাকারে একাধিকবার তার বাড়ি তল্লাশি করেছে পাকবাহিনী, ১৪ ডিসেম্বর অল্পের জন্য রক্ষাপান।


নজরুল ইন্সটিটিউট

নজরুলের মৃত্যু হয় পিজি হাসপাতালে ২৯ শে অগাস্ট ১৯৭৬ সালে। একপ্রকার আত্মীয়-পরিজনহীন হিসেবে। প্রেসিডেন্ট জিয়া চিন্তা করে দেখলেন, এই দেশে ফিরোজা বেগম ছাড়া নজরুলকে ভালো জানে, এমন কেউ নার নেই। তিনি মৃত্যু নজরুলকে পিজি হাসপাতালে দেখতে গিয়ে, ফিরোজা বেগমকে ডাকান, এবং নজরুলকে কোথায় দাফন করা হবে, এই নিয়ে পরামর্শ চান। ফিরোজা বেগম বলেন, মসজিদের পাশে নজরুলকে দাফন করা হক-এমনই ইচ্ছা ছিলো কবির। জিয়াউর রহমান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রিয় মসজিদের পাশে তাকে সমাহিত করার ব্যবস্থা করেন।

শুধু তাই নয়, নজরুলের স্মৃতি রক্ষার জন্য কী করণীয় এটা নিয়েও শহীদ জিয়া তার সাথে পরামর্শ করেছিলেন। তার ভাষায়,

“প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান একদিন ডেকে পাঠিয়ে নজরুলকে নিয়ে আমার ইচ্ছের কথা জানতে চেয়েছিলেন। আমি নিজের স্বাচ্ছন্দ্য নয়, নজরুলের গানের জন্যই কিছু একটা করার ইচ্ছে প্রকাশ করি। তিনি বিস্তারিত ব্যাখ্যাও শোনেন। সেটা কোথায় হবে, কেমনভাবে হবে তাও আমার কাছ থেকে জানেন। আমি চেয়েছিলাম ইনস্টিটিউট হোক পাস্থপথের মুখে। আমি আমার ভাইদের সঙ্গে আলাপ করে তাঁকে প্রকল্পের প্রস্তাবও দিয়েছিলাম। কিন্তু তাঁর অকাল প্রয়াণের জন্য তা কখনোই বাস্তবে রূপায়িত হয়নি। নজরুলের প্রতি তাঁর শ্রদ্ধা আর আন্তরিকতায় আমি মুগ্ধ। তিনি আমাকেও যথেষ্ট গুরুত্ব দিয়েছেন”।


পুরস্কার ও সম্মাননা


স্বাধীনতা পুরস্কার, শিল্পকলা একাডেমী পুরস্কার, শ্রেষ্ঠ টিভি শিল্পী পুরস্কার (পাকিস্তান এবং বাংলাদেশে), নাসিরউদ্দিন স্বর্ণপদক, স্যার সলিমুল্লাহ স্বর্ণপদক, দীননাথ সেন স্বর্ণপদক, সত্যজিৎ রায় স্বর্ণপদক, বাচসাস পুরস্কার, সিকোয়েন্স পুরস্কার।

১২ই এপ্রিল, ২০১২ বাংলাদেশের বিশিষ্ট সঙ্গীতশিল্পী ফিরোজা বেগম পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়ের কাছ থেকে "বঙ্গ সম্মান" পুরস্কারটি গ্রহণ করেন। পশ্চিমবঙ্গ সরকার প্রদত্ত এই পুরস্কার আরো পেয়েছেন ভারতের বিশিষ্ট শিল্পী দ্বিজেন মুখোপাধ্যায়, পন্ডিত অজয় চক্রবর্তী, স্বগতালক্ষ্ণী দাশগুপ্ত ও নচিকেতা। নেতাজী ইনডোর স্টেডিয়ামে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রত্যেককে একটি ক্রেস্ট ও এক লাখ রুপি পুরস্কার হিসাবে প্রদান করা হয়। অনুষ্ঠানে সঙ্গীত পরিবেশন করেন শ্রীকান্ত আচার্য, পন্ডিত অজয় চক্রবর্তী, স্বগতালক্ষ্ণী দাশগুপ্ত ও নচিকেতা।




এই মহান শিল্পীরে মৃত্যুতে জানাই গভীর শোক ও শ্রদ্ধা। আল্লাহ তার আত্মার নাজাত দান করুন।





কৃতজ্ঞতাঃ

http://goo.gl/Vu0707
http://goo.gl/b1H7VK
http://goo.gl/UNJrPF
http://goo.gl/puZKbt
http://goo.gl/BdCSvz
http://goo.gl/QYlzVg
http://goo.gl/DNLa8b


ফিরোজা বেগম ও তার পরিবার সম্পর্কে আরও জানতে কবি ও কাব্য ভাইয়ের এই পোস্টটি দেখতে পারেন।

ফেইসবুক নোটের লিঙ্ক
সর্বশেষ এডিট : ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৩১
২৪টি মন্তব্য ১২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

কুড়ি শব্দের গল্প

লিখেছেন করুণাধারা, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:১৭



জলে ভাসা পদ্ম আমি
কোরা বাংলায় ঘোষণা দিলাম, "বিদায় সামু" !
কিন্তু সামু সিগারেটের নেশার মতো, ছাড়া যায় না! আমি কি সত্যি যাবো? নো... নেভার!

সানমুন
চিলেকোঠার জানালায় পূর্ণিমার চাঁদ। ঘুমন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

ধর্ম ও বিজ্ঞান

লিখেছেন এমএলজি, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:২৪

করোনার (COVID) শুরুর দিকে আমি দেশবাসীর কাছে উদাত্ত আহবান জানিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, যা শেয়ার হয়েছিল প্রায় ৩ হাজারবার। জীবন বাঁচাতে মরিয়া পাঠকবৃন্দ আশা করেছিলেন এ পোস্ট শেয়ারে কেউ একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×