
সবুজ একটি ভুখন্ডের উপর ৩০ লক্ষ শহীদের রক্ত পড়ে সৃষ্টি হয়েছে একটি স্বাধীন পতাকা। এটি কোন সাধারণ পতাকা নয়। এই পতাকার সাথে মিশে রয়েছে লক্ষ লক্ষ বিড়ঙ্গনার সম্মান।যাদের জারজরা অসম্মান করেছে,লাঞ্চিত করেছে। এই পতাকার সাথে মিশে আছে ৩০ লক্ষ শহীদের জয় বাংলা বলে দেশের জন্য প্রাণ দেয়ার অহংকার। কিন্তু এই পতাকা খামচে ধরেছে এদেশীয় পাকি জারজ ও তাদের দোসররা। জাতীয়তাবাদের মুখোশ পড়ে জামাত শিবিরের সাথে মিলে রাজাকারের বাচ্চার সাথে কণ্ঠে কণ্ঠ মিলিয়ে রাজনৈতিক ফায়দা লুটার জন্য পবিত্র নারায়ে তকবীর ধ্বনীকে কে বানিয়েছে তাদের দলীয় শ্লোগান। অথচ তাদের রাজনৈতিক এজেন্ডার সাথে -নারায়ে তাকবীর - আল্লাহু আকবর ধ্বনির বিন্দুমাত্র সম্পর্ক নেই, এমনকি এসব এদেশীয় পাকিস্তানি জারজদের সাথে প্রকৃতি ইসলামের সম্পর্ক মাত্র নেই।
রাজনৈতিক স্বার্থ উদ্ধারের জন্য এরা ইসলামের নামে মসজিদে বোমা মারে, বাসে আগুন লাগায়, এদের দল না করলে নাস্তিক বলে গুলি করে, চাপাতি দিয়ে কোপায়।বিশ্রি বিকট কালো কাপড় দিয়ে ঢেকে ঘরের চাকরানী ভোগের সামগ্রী হিসেবে ট্রিট করার মতো ঘৃণ্য কাজ করে। যারা রাজনৈতিক ফায়দা হাসিলের জন্য রাজাকারের সন্তানের সাথে নারায়ে তকবীর এর শ্লোগান দিয়েছিল, আমরা ভুলে যাইনি তারাই উড়য়েছিল রাজাকারের গাড়িতে স্বাধীন বাংলার পবিত্র পতাকা। রক্তাক্ত করেছে মাতৃভূমি প্রেমিদের হৃদয়। ওরা তো তারাই যারা মাদ্রাসায় পবিত্র দ্বীন ইসলামকে কলংকিত করে ছোট্ট কোমলমতি এতিম শিশু গুলোকে বলৎকার করে।এরা না দেশপ্রেমিক না ইসলামিক। এরা আসলে ভন্ড।
তাইতো মহান সৃষ্টিকর্তা এদের ইতিহাসে কলংকিত করার পাশাপাশি ঘৃণ্য করেছে। নির্মন শাস্তি দিয়েছে। নিজেরাই নিজেদের রাজনৈতিক পরিচয় দিতে অপমানিত ও লজ্জিত অনুভব করে। কিন্তু যাদের রক্তে পাকিস্তান তারা স্বাধীন বাংলাদেশকে সহ্য করতে পারবেনা, এটাই স্বাভাবিক।দেশের শত্রুদের বিপক্ষে রাজপথে কিংবা ভার্চুয়াল জগতে যারাই লড়াই তাদেরকে বিভিন্ন ভাবে আক্রমণ করবে, যেমনঃ নির্দিষ্ট রাজনৈতিক পরিচয় থাকার পরও কখনো তাদের রাজাকার বানাতে চাবে, কখনক মালোয়ান বলে গালি দিবে, কখনো ভন্ড দেশপ্রেমিক ট্যাগ দিয়ে নিজেদের দেশপ্রেমিক বলে চেষ্টা করবে অথচ তাদের চাল চলন কথাবার্তা, ওটা বসা সব তাদের পাকি বাপদের মতো। নারী দেখলেই এদের নাকি দেড় ইঞ্চি দন্ডায়মান হয়। পোশাকের কারণেই নাকি মেয়েরা ধর্ষিতা হয়। অথচ ৩ বছরের শিশু বা কোমলপ্রাণ এতিম মাদ্রাসার ছাত্র কেন ধর্ষিত হয়, কেন বোরখা পরা মেয়েও ধর্ষণের শিকার হয় তার কোন উত্তর দেয় না।
জয় বাংলা। ♥️
সর্বশেষ এডিট : ২০ শে অক্টোবর, ২০২২ রাত ৯:৩২

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




