
এখন প্রত্যন্ত গ্রাম অঞ্চলেও সিলিন্ডার পৌঁছে যাওয়ায় দিনে দিনে মাটির চুলা বিলুপ্ত হচ্ছে। এখন থেকে ১০/১৫ বছর আগে, শুধু গ্রাম না, মফস্বলেও মাটির চুলায় রান্না হতো। তখনের খাবারের টেস্ট আর এখনের খাবারের অনেক ডিফ্রেন্ট। অনেক দিন পর মাটির চুলায় রান্না করা 'মোরগ পোলাও' খেলাম। মোরগ পোলাও তো নয় যেন অমৃত।
শহরে কারও বাসায় দাওয়াতে গেলে বা, বিয়ের দাওয়াত খেতে গেলে রিচফুডে টেবিল ভর্তি থাকে।চট্টগ্রামে অতিথি আপ্যায়ন মানেই এলাহি আয়োজন।যারা একেবারে নিম্নমধ্যবিত্ত তারাও নিজের সামর্থ্যে অনুসারে অতিথি আপ্যায়ন করেন। অতিথিপরায়ণতা যেনো চট্টগ্রামের ঐতিহ্য।

চট্টগ্রামে অরিজিনাল মেজবানির মাংস যারা খেয়েছেন তারা জানে কি অসাধারণ এই মেজবানির মাংস। মাংস গুলো রান্না করা হয় ইট দিয়ে চুলা প্রস্তুত। ইউজ করা কাটের বা বাশের লাকড়ি। গ্যাসের বা ইলেট্রিক চুলায় রি ফ্লেভার আনা অসম্ভব।
মন্তব্য করা ও পড়া যাচ্ছিল না। বেশ বিরক্ত লাগতেছিল। এখন মন্তব্য পড়াও যাচ্ছে, করাও যাচ্ছে। মন্তব্য বিহীন ব্লগ কি পরিমাণ প্রাণহীন আমরা হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছি।
পোস্টটি সামুকে সুস্থ করে দেয়ায় 'কাল্পনিক ভালোবাসা' ভাইয়াকে উৎসর্গ করা হলো।
সর্বশেষ এডিট : ০৩ রা জুন, ২০২৩ রাত ১:২৭

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




