২০১৪ সাল সৃতির পাতা অম্লান হয়ে থাকবে সারাটা জীবন। আমারা প্রতি বৎসর অফিস থেকে ভ্রমণ করিনা। তবে সকলে যদি রাজি হয় তবে কোথাও যাওয়া হয় সরকারি বড় ছুটি থাকলে আর সবার সম্মতি থাকলে। প্রতি বসর এর ন্যায় এই বসর ও সবাই কে প্রস্তাব কলাম আমরা কোথাও ঘুরতে যাই চলেন। আমি সকলের সম্মতির জন্য অফিসে মিটিং করলাম। সবাই রাজি কিনা বা কোথায় যাওয়া যায় সবাই ভেবে চিন্তে সিদ্ধান্ত হল আমরা কুমিল্লা কোর্ট বাড়ি যাব। তবে এর মাঝে সবথেকে খুশির সংবাদ দিলেন আমাদের ম্যানেজার সাহেব। তিনি আমাদের জানালেন অখানে আমাদের ক্লাইন্ড আছে তার সাথে যোগাযোগ করলে সেই আমাদের সব ব্যবস্থা করে দিবেন। আমরা নিশ্চিন্ত হলাম যাক তহলে সব জামেলা শেষ সবাইকে চাঁদা ধরা হল সকলের জন্য টি-শার্ট জন্য এবং তার সাথে কোর্ট বাড়ি গিয়ে মাজার সব খেলা হবে ফুট বল আর সাথে থাকবে লটারি সকলের জন্য থাকবে ডিনার সেট আর সবথেকে দাকি পুরুষ্কার হল মোবাইল। সমস্ত টাকা তুলে বড়ি দের হাতে দিয়া হল। বড়রা সমস্ত কিছু কিনে আমাদের কিনাহল এবইবার অবশেষে মহেন্দ ক্ষন আমাদের সামনে হাজির কুমিল্লা যাওযার আগের দিন অফিস শেষ করে অপেক্ষা করতে লাগলাম সবার কাজ শেষ হলে আমরা বলাম যে আমাদের টি-শার্ট আমাদের দিয়ে দেন আমার সবাই বাসা থেকে পড়ে আসব কিন্তু বড়রা বলেন না আমার অফিসে এসে এক সাথে পড়ে বাহির হব যাক তাই রাজি হলাম এক কথায় কিন্তু আমাদের মাঝে একজন বেকে বসল সে বল্য যদি টি-শার্ট না হয় আমাদের গায়ে তবে কিন্ত যাবনা তারা বল্ হবে তোমরা বাড়ি যাও কাল খুব ভোর বেলা চলে এসো আমার তো রাতে ঘুম ভাল হলো না খুব ভোর বেলা আমার চলে আসলাম আমাদের অফিসে সবাই বসে আসে এর ভিতর এক ভাই টি-শার্ট নিয়ে প্রবেশ করল আমার আমাদের সাইজ মত নিয়ে আসলাম কিন্তু কারও সাইজ মত টিশার্ট হলনা সবার মন খুব খারাব আমি তো একটু রাগ করলাম যে আমারা আগেই বলাম যে টিশাটর্ গুলি দিয়ে দিতে দিলেন না এখন কেমন হলও আমাদের বড় ভাইরা বল সমস্যা নাই তোমরা পরে পড়েনিও এখন চল কিন্ত আমাদের মধ্যে বাদল বিবাদ কওউ যাবে কওউ যাবেনা করণ টা হল ওই টিশার্ট অনেক রাগারাগির পর আমি এবং আমার সাথে থাকা ৬জন মিলে ঠিক করলাম আমরা যাবনা যারা যাবার তারা চলে গেল আমরা মোট ৭জন থেকে গেলাম কিন্ত কি করার যায় আমার কি বাড়ি চলে যাব না আমি বলাম চলেন অন্য কোথাও থেকে ঘুরে আসা যাক সবাই মিলে সিদ্ধান্ত নিলাম ঢাকা চিড়িয়া খানা যাব যেই কথা সেই কাজ আমার আমাদের এক বড় ভাই সে অফিসের পাহারা দার তাকে বলাম ভাই আমারা আপনাকে টাকা দিতেছি আপনি আমাদের জন্য বাজার করে রান্না করেন আমার আপনার এই খানে রাত এ খেয়ে বাড়ি যাব সবাই মিরপুর এর বাস এ উঠে বসলাম সরকারী ছুটির দিন রাস্তা একটু ফাকা সকাল সকাল আমার চলে আসলাম মিরপুর চিড়িয়া খানায় খুব ভোর বেলা বাসা থেকে বাহির হয়েছি তাই নাস্তা করার হয়নাই আমারা সবাই মিলে একটা রেস্টুরন্ট এ ডুকলাম নাস্তা করার জন্য
নাস্তা করা শেষ এইবার সবাই মিলে চা খাওয়া
চা এর আড্ডা শেষ করে আমরা সবাই উঠে চিরিয়াখানায় প্রবেশ করার জন্য টিকিট কাটতে গেলাম গিয়ে তেমন একটা ভির নেই আসলে খুব সকাল বেলা চলে আসাতে তেমন একটা ভির পেলাম না সহযেই টিকিট কেটে ভিতরে ঢুকে গেলাম ডুকে প্রথম আমার সবাই ফ্রশ হওয়ার জন্য গেইট এর সাথে বাথ রুম আছে সেখানে থেকে এক এক করে সবাই হাত মুখ ধুয়ে ফ্রেশ হয়ে শুরু কলাম চিড়িয়া খানা অভিযান ডুকতেই প্রথম চেখে পড়ল হরিণ এর পাল নিয়ে নিলাম ছবি
হরিণ ঘুড়ে বেড়াচ্ছে আর হরিণ বৃষ্টিতে যাতে আশ্রয় নিতে পারে তার জন্য করে দিয়া হয়েছে ছাউনি আমারা প্রবেশের পর সবাই মিলে একটা ছবি তুলে রাখলাম সৃতির পাতায় ধরে রাখার জন্য
আমরা সবাই আগে ভাল কের নিদের্শিকা পড়ে নিলাম যাতে করে সম্পূর্ণ টা ভাল ভাবে দেখতে পাড়ি সবাই মিলে ঠিক করলাম ডান পাশ থেকে দেখা শুরু করব দেখে দেখে সম্পূর্ণ শেষ করে বাড়ি ফিরব তার আগে না
বাকি অংশ আবার ২য় পর্বে থাকবে
সর্বশেষ এডিট : ২৮ শে আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১:৪৬