somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

স্ক্রিপচার রিভিউ- দ্য গ্রীক বাইবেল/ নিউ টেস্টামেন্ট

২২ শে জুন, ২০১৭ দুপুর ১:৫৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



নিউ টেস্টামেন্ট হচ্ছে খৃস্টানদের পবিত্র ধর্ম গ্রন্থ যা প্রথমে গ্রীক ভাষায় রচনা করা হয়েছিল এবং এর সাথে ইহুদীদের ওল্ড টেস্টামেন্ট কে এক সাথে করে খৃস্টানরা তাদের পবিত্র গ্রন্থ ক্রিশ্চিয়ান বাইবেল গঠন করে। এই গ্রীক বাইবেল মুলত ২৭ টি ভিন্ন পুস্তকের সমন্বয়ে গঠিত যার প্রথম চারটি কে বলে গস্পল (গস্পল অফ ম্যাথিও, গস্পল অফ মার্ক, গস্পল অফ লুক, গস্পল অফ জন) । এর পরে রয়েছে এক্টস অফ এপ্সটলস বা এক্টস অর্থাৎ বিভিন্ন ধর্ম প্রচারকদের বিভিন্ন কার্যকলাপ । এই চারটি গস্পল এবং এক্টস -সর্বমোট পাচটি পুস্তকের পরে আছে ২১ টি ইপিস্টলস- অর্থাৎ বিভিন্ন ধর্ম প্রচারকদের মধ্যে বিভিন্ন পারস্পরিক যোগাযোগ, লেখা চিঠি, বিভিন্ন ধর্মীয় উপদেশ ইত্যাদি। এই ২১টি ইপিস্টলের মধ্যে ১৩ টিকে ধারনা করা হয় পলের- যাকে খৃস্টান ধর্মের প্রতিষ্ঠাতা বলে মনে করা হয়। এর পরে আছে “ বুক অফ রিভুলেশন”- যেখানে বিভিন্ন মিথিকাল কাহিনী, ভবিষ্যতবাণী বর্ণনা করা হয়েছে। এই ২৭ টি পুস্তকের মুল লেখক অজানা। উদাহরণস্বরূপ, “গস্পল অফ মার্ক” এর লেখক যে এপ্সটল মার্ক এর কোন প্রমান নেই।

এই চারটা মুল গসপলের মধ্যে প্রথম তিনটা গসপলকে সাইনপ্টিক গসপল বলা হয়। জনের গসপল কে মুলত চতুর্থ গসপল বলা হয়। এই তিনটা সাইনপ্টিক গসপলের মধ্যে জিসাসের বিভিন্ন ঘঠনার একইরকম বর্ণনা আছে। জিসাসের বিভিন্ন ঘঠনার বর্ণনার মধ্যে মার্কের গসপলকে সবচেয়ে পুরাতন বলা হয় কারন মার্ক জিসাসের যেসব ঘঠনার বর্ণনা দিয়েছে, অন্য দুইজনের গসপলেও একই বর্ণনা এসেছে, কিন্তু এর বিপরীত দেখা যায় না। প্রসঙ্গক্রমে এইখানে বলে রাখি, ম্যথিও এবং জন হচ্ছে জিসাসের সহযোগী, মার্ক এবং লুক হচ্ছে পলের সহযোগী। পলের চিঠি থেকে বুঝা যায় যে এই দুই গ্রুপের মধ্য প্রাথমিক দিকে রেষারেষি ছিল পরে (টাকা পয়সার বিনিময়ে )সেটল হয়েছিল।

এই ক্রিশ্চিয়ান বাইবেল সময়ের সাথে সাথে পরিবর্ধন, পরিমার্জন হয়েছে। নিউ টেস্টামেন্টর বিভিন্ন গ্রন্থ লেখার সময়কাল ধারনা করা হয় প্রথম শতাব্দীর শেষের দিকে (খৃস্টাব্দ ৭০ থেকে ১০০ এই সময়ে) অর্থাৎ পলের জীবনকালের শেষের দিক থেকে তার মৃত্যুর পরবর্তী কালে। যদিও ঐ সময়ে প্যালেস্টাইন এবং জেরুজালেমে আরামিক ভাষা প্রচলিত ছিল , নিউ টেস্টামেন্ট মুলত লেখা হয়েছে গ্রীক ভাষায় কারন গ্রীক ভাষা তখন অভিজাত ভাষা হিসাবে গন্য ছিল, এবং ধর্মীয় টেক্সট সবসময় অভিজাত ভাষায় লেখা হত। স্কলাররা এখন নিশ্চিত যে চারটা মুল গসপলের কিছু কিছু অংশ আরামিক ভাষায় রচতি ভিন্ন ভিন্ন গ্রন্থ থেকে কপি করা হয়েছে।

চতুর্থ শতাব্দীর দিকে বিভিন্ন কাউন্সিলের মাধ্যমে এই নিউটেস্টামেন্টের বিভিন্ন গ্রন্থ গুলিকে যাচাই বাছাই করে নিউ টেস্টামেন্টের মধ্যে রেখেছেন এবং অনেক গ্রন্থ কে সন্দেহপূর্বক (এপক্রিফা) বলে বাদ দিয়েছেন। এর মধ্যে প্রধান উল্লেখযোগ্য তিনটি কাউন্সিল অনুষ্ঠিত হয় ৩২৫, ৩৬৪, ৩৯৭ সালে যথাক্রমে নাইকিয়া, লুডিশিয়া, এবং কার্থেজে। প্রতিবারই পূর্বের কাউন্সিলের সন্দেহ পুর্বক বলে বাতিল করা গ্রন্থ গুলিকে পরের কাউন্সিলে অন্তর্ভুক্তি করা হয়। (এর ইতিহাস অনেক বড়, এবং ইন্টারেস্টিং)। এর অনেক পরের দিকের কাউন্সিল গুলিতে আগের সব গ্রন্থ যা সন্দেহ পূর্বক বলে বাতিল করা হয়েছিল তা অন্তর্ভুক্ত করা হয়। এর পর প্রোটেস্টেন্ট রিফ্রমেশনের আগে পর্যন্ত নিউ টেস্টামেন্টের মধ্যে আর কোন গ্রন্থের অন্তর্ভুক্তি বা বাতিল হয়নি।

বর্তমান অনেক বাইবেল স্কলার এই ধারনা পোষন করেন যে গস্পল কে সম্পূর্ণভাবে ঐতিহাসিক কাহিনীর দৃস্টিকোন থেকে দেখা যাবেনা কারন এইটা কোন ঐতিহাসিক গ্রন্থ না। মুলত গস্পলে বর্ণিত বিভিন্ন ঐতিহাসিক ঘটনা এবং বর্ণিত জিওগ্রাফীর সাথে সাথে সমসাময়িক কালের বিভিন্ন ইতিহাসবিদের একই বর্ণনা এবং বর্তমান জিওগ্রাফীর বর্ণনার মধ্য অনেক বৈপরীত্য দেখা যায়। একটা সাধারণ উদাহরণ দেই, যেমন ঃ জুডিয়ার ( জুডিয়া আর জুডা এই দুইটা দুই টার্ম। জুডিয়া বলতে ল্যান্ড অফ জিউ বা ইহুদীদের ভুমি বুঝানো হয়, আর জুডা হচ্ছে ইস্রায়েলী কনফেডারেশনের একটা ট্রাইব বা গোত্র ) রাজা কিং হেরোড যখন শুনল মেসাইয়া জন্ম নিয়েছে এবং ম্যাগাইরা তার অনুসন্ধান করছে, তখন তিনি তার রাজ্যের সমস্ত শিশুপুত্র যাদের বয়স দুই বছর বা তার কম তাদেরকে হত্যা করার আদেশ দেন। রাজা হেরোডের সময়কাল হচ্ছে খ্রিস্ট পুর্ব ৩৭ থেকে খৃস্টাব্দ ৪ সাল পর্যন্ত। এবং তিনি একজন সুপরিচিত ঐতিহাসিক ব্যাক্তি। তার সমকালীন কোন ঐতিহাসিকের বর্ণনা থেকে এই ধরনের কোন রকম ঘঠনার কোন রকম সামান্যতম কোন ইঙ্গিত বা বর্ণনা নেই।

নিউ টেস্টামেন্ট মনোযোগ দিয়ে পড়লে দেখা যাবে যে নিউ টেস্টামেন্ট লেখার মুল উদ্দেশ্য হচ্ছে জিসাস কে বহুল প্রতীক্ষিত ইস্রায়ালী মেসাইয়া হিসাবে প্রমান করা। এর স্বপক্ষে প্রচুর উদাহরণ দেওয়া যায়। নিউ টেস্তমেন্টের বিভিন্ন যায়গায় জিসাসের কাহিনী বর্ণনা করতে গিয়ে লেখকগন ওল্ড টেস্টামেন্টের জিসাস সংক্রান্ত বিভিন্ন ভবিষ্যৎবানীর (বেশির ভাগই আইজায়ার ভবিষ্যতবাণী) রেফারেন্স টেনে প্রমান করতে চেয়েছেন যে জিসাস হচ্ছে ওল্ড টেস্টামেন্টে বর্ণিত প্রতীক্ষিত মেসাইয়া। সম্ভবতঃ জিসাস সংক্রান্ত এই সব কাহিনীগুলি ওল্ড টেস্টামেন্টের বিভিন্ন ভবিষ্যৎবানী পূর্ণ করার লক্ষ্যে বানানো হয়েছে। যেমন ম্যাথিও তে বর্ণনা আছে জিসাসের জন্মের পর কিং হেরোডের ভয়ে তার পিতা মাতা ইজিপ্টে পালিয়ে যায়। এই ঘটানা বলার পর পরই এটাকে ওল্ড টেস্টামেন্টের সাথে লিঙ্ক করে দেখানো হয়েছে ওল্ড টেস্টামেন্টের ভবিষ্যতবাণী পুরন হয়েছেঃ

He remained there until the death of Herod. This was to fulfill what had been spoken by the Lord through the prophet: "OUT OF EGYPT I CALLED MY SON." (Matthew 2:15)

এই ভার্সের সাথে লিঙ্ক করা হয়েছে ওল্ড টেস্টামেন্টের Exodus 4:22, Numbers 24:8, Hosea 11:1। প্রতিটা গস পলে এই রকম প্রচুর উদাহরণ আছে।

নিউ টেস্টামেন্টের মুল চরিত্র যদিও জিসাস, তবু তার জীবনের প্রাথমিক দিকের কোন তথ্য গসপলের মধ্যে পাওয়া যায় না। এর একটা সুন্দর ব্যাখা আছে। অনেক স্কলারা ধরানা করেন যে গসপলে জিসাসের জীবনের তিন মাসের মত সময়ের বর্ণনা আছে। গসপল এবং পলের বর্ণনা অনুসারে আমরা যদি জিসাস সংক্রান্ত বর্ণিত তথ্য একসাথে করি, তবে কিছু ইন্টারেস্টিং বিষয় দেখতে পাই। নিউ টেস্টামেন্ট যতই এডিট করা হোক না কেন, এখনও এর মধ্যে জিসাসের সত্যিকার পরিচয় বের করা যায়। একটা উদাহরণ দেইঃ পলের বর্ণনা অনুযায়ী জিসাস হচ্ছে জুডা ট্রাইবের সন্তান, কিং ডেভিডের বংশধর (পল হচ্ছে বেঞ্জামিন গোত্রের সন্তান) এবং ইস্রায়েলি সিংহাসনের উত্তরাধিকারী। (এই জুডা এবং অন্যান্য ইস্রায়েলী ট্রাইবের মধ্যে একত্রিত হওয়ার পর থেকেই বিদ্বেষ ছিল সেই প্রথম থেকেই -এক্সডাসের পর থেকে তৎকালীন জেরুজালেমেও) সে জেরুজালেমে এসেছিল তার প্রাপ্য অধিকার বুঝে নিতে।

নিউ টেস্টামেন্টে বর্ণিত জিসাসের বিভন্ন কার্যকলাপ যদি একটু ভাল্ভাবে লক্ষ্য করা যায় তাহলে বুঝা যাবে সে ছিল একজন রাজনৈতিক ব্যাক্তিত্ব। তার মুল উদ্দেশ্য ছিল তার পূর্ব পুরষের হারানো সিংহাসন উদ্বার করা, যা বংশানুক্রমে তার অধিকার (ডেভিডের বংশধর)। চারটি গসপলেই জিসাস কে বলা হয়েছে “নাযরানি” (the Nazarene)। খ্রিস্টাব্দ তৃতীয় শতকের আগে নাযরাত নামক কোন শহরের অস্তিত্বের কোন প্রমান নেই। মুসলমানদের ভাল করেই জানার কথা নাযরান কোথায়, এবং নাসারা কারা।

যদিও তিন জন গসপল লেখক জিসাসের মায়ের নাম বলেছেন “মেরি”, জন এই ব্যাপারে নিরব ছিল। জনের ভাষ্য অনুযায়ী “মেরী” হচ্ছে জিসাসের খালার নাম। যাই হোক নিউ টেস্টামেন্টের ঘটনাবলীতে তৎকালীন রাজনৈতিক অবস্থা এবং ইস্রায়েলীদের নিজেদের মধ্যে অন্তকোন্দলের বিভিন্ন চিত্র ফুটে উঠেছে। পলের লিখিত চিঠি এনালাইসিস করলে খৃস্টান ধর্মের উৎপত্তি সম্পর্কে সাম্যক ধারনা পাওয়া যায়। এইখানে একটা কথা বলা যেতে পারেঃ

“ইহুদীরা সঠিক ছিল। জিসাস হিব্রু বাইবেলের বর্ণিত প্রতীক্ষিত মেসাইয়া না" কোরআনে বর্ণিত ঈসা এবং নিউ টেস্টামেন্টের জিসাস এক ব্যাক্তি না। দুই জন সম্পূর্ণ ভিন্ন দুই ব্যাক্তি – ভিন্ন সময়ের।

যারা এতক্ষণ কস্ট করে এই লেখাটা পড়েছেন, তারা নিশ্চয় বুঝতে পারছেন কোরআনে বর্ণিত ইঞ্জিল এবং খৃস্টানদের নিউ টেস্টামেন্ট একই জিনিস না। কোরআন সম্পূর্ণ ভিন্ন ইঞ্জিলের কথা বলছে- যা নবী ঈসা কে দেওয়া হয়েছিল, গসপল লেখকদের গসপলের সাথে এর কোন সম্পর্ক নেই। কিন্তু যে কেউই প্রশ্ন করতে পারেন যে তাহলে গসপলের জিসাস সম্পর্কিত কিছু কাহিনীর সাথে কোরআনের কাহিনীর মিল কিভাবে আসল? এর উত্তর হচ্ছে, কোরআন অনেক ক্ষেত্রে ইঞ্জিলের কাহিনী বর্ণনা করেছে এবং গসপল লেখকরা কোন ভাবে সেই ইঞ্জিলের কিছু অংশের (সম্ভবত বিকৃত ভার্সন- আরামিক ভাষায় লিখিত) সন্ধান পেয়েছিলেন।

এর উত্তর লুকিয়ে আছে পলের আরাবিয়া ভ্রমণের মধ্যে। জিসাস যখন ভিসনের মাধ্যমে পলকে দেখা দিল, তখন পল কেন জেরুজালেমে না গিয়ে আরাবিয়াতে গিয়েছিল, সেখান থেকে সে কি নিয়ে ফিরে এসেছিল। পল কে ভালভাবে স্টাডি করলেই জিসাসের আসল পরিচয়, গসপল লেখকদের লেখার উৎস এবং খৃস্টান ধর্মের উৎপত্তি সম্পর্কে ধারনা পাওয়া যায়। পলের একটা উক্তি যা আপনাদের মনে চিন্তার খোরাক যোগাতে পারেঃ

For it is written that Abraham had two sons: the one by a bondmaid, the other by a freewoman. But he who was of the bondwoman was born after the flesh; but he of the freewoman was by promise. Which things are an allegory: for these are the two covenants; the one from the mount Sinai, which gendereth to abondage, which is Agar. For this Agar is Mount Sinai in Arabia, and answereth to Jerusalem which now is, and is in bondage with her children. (Gal. 4 :22-25)

সর্বশেষ এডিট : ২২ শে জুন, ২০১৭ দুপুর ১:৫৯
৫টি মন্তব্য ৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

মেঘ ভাসে - বৃষ্টি নামে

লিখেছেন লাইলী আরজুমান খানম লায়লা, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৩১

সেই ছোট বেলার কথা। চৈত্রের দাবানলে আমাদের বিরাট পুকুর প্রায় শুকিয়ে যায় যায় অবস্থা। আশেপাশের জমিজমা শুকিয়ে ফেটে চৌচির। গরমে আমাদের শীতল কুয়া হঠাৎই অশীতল হয়ে উঠলো। আম, জাম, কাঁঠাল,... ...বাকিটুকু পড়ুন

= নিরস জীবনের প্রতিচ্ছবি=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৪১



এখন সময় নেই আর ভালোবাসার
ব্যস্ততার ঘাড়ে পা ঝুলিয়ে নিথর বসেছি,
চাইলেও ফেরত আসা যাবে না এখানে
সময় অল্প, গুছাতে হবে জমে যাওয়া কাজ।

বাতাসে সময় কুঁড়িয়েছি মুঠো ভরে
অবসরের বুকে শুয়ে বসে... ...বাকিটুকু পড়ুন

Instrumentation & Control (INC) সাবজেক্ট বাংলাদেশে নেই

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৫




শিক্ষা ব্যবস্থার মান যে বাংলাদেশে এক্কেবারেই খারাপ তা বলার কোনো সুযোগ নেই। সারাদিন শিক্ষার মান নিয়ে চেঁচামেচি করলেও বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরাই বিশ্বের অনেক উন্নত দেশে সার্ভিস দিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

জীবনের গল্প

লিখেছেন ঢাকার লোক, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:৩৫

মাত্র মাস দুই আগে আমার এক আত্মীয়ের সাথে দেখা আমার এক বোনের বাড়ি। তার স্ত্রী মারা গেছেন তার সপ্তাহ দুই আগে। মক্কায় উমরাহ করতে গিয়ে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

অভিমান

লিখেছেন জিনাত নাজিয়া, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:১২

" অভিমান "

তোমার ঠোঁটে বোল শিখেছি
তুমি আমার মা, কেমন করে
ভুলছ আমায় বলতে
পারিনা। এমন করে চলে
গেলে, ফিরে ও এলেনা। হয়তো
তোমার সুখেই কাটছে দিন,
আমায় ভাবছ না।

আমি এখন সাগর... ...বাকিটুকু পড়ুন

×