somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

কম খরচে (১,৫০০ টাকায়) ঘুরে আসুন কলমাকান্দা-পাঁচগাঁও-লেঙ্গুরা

২০ শে অক্টোবর, ২০২৫ রাত ৯:৪৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



অনেকদিন হলো "কম খরচে ঘোরাঘুরি" নিয়ে কিছু লেখি না। কারণ, একে তো ঘোরাঘুরি কমতে কমতে চলে গেছে তলানিতে; তার উপর বেশি লিখতাম "ভারত ভ্রমণ" নিয়ে, যা ২০২২ এর পরে বন্ধ আছে। তো, গতকাল নেত্রকোনা'র কলমাকান্দা ➤ পাঁচগাঁও ➤ লেঙ্গুরা ঘুরে আসার পরে অনেকেই এই ভ্রমণ নিয়ে আগ্রহ দেখিয়েছেন। গ্রুপ ট্যুর নিয়ে অনেক পোস্ট পাবেন অথবা ভিডিও। আমি বরং আমার অভিজ্ঞতা বলি। বাজেট ট্যুর মানেই কিন্তু কম খরচে ভ্রমণ নয়। আমি ভারতে প্রতিদিন ১০ হাজার রুপীর বেশী খরুচে ট্যুর যেমন দিয়েছি, তেমনি দৈনিক ১২০০ রুপীতে সকল খরচ ম্যানেজ করা ট্যুরও দিয়েছি। মূল বিষয় আপনার মিনিমাম কমফোর্ট লেভেল এবং ভ্রমণ আনন্দের পূর্ণতা ও স্বাচ্ছন্দ; এই দুইয়ের সমন্বয় করা। তো আসুন আমার নেত্রকোনা'র কলমাকান্দা ➤ পাঁচগাঁও ➤ লেঙ্গুরা ভ্রমণের সামারি করা যাক।

১ম দিন: রাতের ট্রেনে যাত্রা করুন। "হাওর এক্সপ্রেস" ঢাকা থেকে নেত্রকোনার মোহনগঞ্জ এর উদ্দেশ্যে ছেড়ে যাওয়ার শিডিউল টাইম ১০:১৫ মিনিট হলেও ট্রেন লেট করে ছাড়ে প্রায় নিয়মিতই। ট্রেন থামবে ঢাকা বিমানবন্দর, জয়দেবপুর জংশন, গফরগাঁও, ময়মনসিংহ জংশন, গৌরীপুর জংশন, শ্যামগঞ্জ জংশন, নেত্রকোণা, ঠাকুরাকোণা এবং সবশেষে মোহনগঞ্জ। সমস্যা বেশীরভাগ স্টেশনেই যাত্রাবিরতি একটু দীর্ঘ হয়, পুরো ট্রেনের ইলেক্ট্রিসিটি অফ করে দেয়। প্রচুর লোকাল লোকজন উঠে। এসব সইতে পারলে মন্দ হবে না। ১৯০ টাকার শোভন শ্রেণীর টিকেট যা অনলাইনে ২১০ টাকা নিলেও বেশী সিট এভেইলেবল দেখি নাই। তাই এসব ঝামেলা এড়াতে চাইলে ঢাকার মহাখালী হতে নেত্রকোনা বা কলমাকান্দা বা পাঁচগাও এর রাতের বাসে রওনা হয়ে যেতে পারেন। এখন পাঁচগাও রুটেও বাস আছে। ভাড়া ৪০০ টাকার আশেপাশেই। আমি পছন্দ করেছিলাম যে রুট: ঢাকা-ঠাকুরাকোণা-কলমাকান্দা-পাঁচগাও-লেঙ্গুরা-নেত্রকোণা-ঢাকা। চাইলে লেঙুরা হতে দূর্গাপুর-বিরিশিরি হয়ে ঢাকা ব্যাক করার প্ল্যান করতে পারেন। সেক্ষেত্রে সাইটসিয়িং এর ট্রান্সপোর্ট অবশ্যই বিরিশিরি বা নেত্রকোণা বাসস্ট্যান্ড পর্যন্ত নিবেন কমপক্ষে।

২য় দিন: ভোররাত চারটার আশেপাশে পৌছে যাবেন ঠাকুরাকোনা। রেলস্টেশনের বাইরে এই শেষ রাতের দিকেই পেয়ে যাবেন শেয়ারড সিএনজি এবং অটোরিকশা। সব যাত্রী বের হয়ে গেলে সেখানে আর কোন যানবাহন থাকবে না। আমি এই কাজ করেছিলাম এবং স্টেশনের বাইরে একটা বেড়ার হোটেলে বসে বসে আলো ফোঁটার অপেক্ষা করছিলাম। ফজরের আজানের পরপর স্টেশন থেকে বের হয়ে মেইনরোডে এসে হাতের ডানদিক ধরে মিনিট দশেকের কম হাঁটলে পৌঁছে যাবেন দেউলি, বারহাট্টা এলাকার ধনাইখালি নদীর উপর ঠাকুরাকোনা ব্রিজের অপর মাথায়। ব্রিজের উপর হতে ভোরের প্রথম আলোর রূপের হাতছানিতে থমকে দাঁড়াতে পারেন কিছু সময়ের জন্য। এর আগে পথেই সেরে নিতে পারেন ফজরের নামাজ, মসজিদ হতে আজানের আওয়াজ পাবেন, দেখা মিলবে নামাজীদের মসজিদে যাওয়ার পথে।

নামাজ শেষে ব্রিজের অপর মাথায় এসে শেয়ারড সিএনজি পেয়ে যাবেন জনপ্রতি ৮০-১০০ টাকা ভাড়ায়। ৫ জনের দল হলে ৪০০ টাকায় রিজার্ভ করে নিতে পারবেন কলমাকান্দা পর্যন্ত, ৮০০-১০০০ টাকায় পাঁচগাঁও। সারাদিনের জন্য লেঙ্গুরা পর্যন্ত ২০০০-২৫০০ টাকা আর দূর্গাপুর পর্যন্ত হাজার চারেক নিতে পারে, এটার খোঁজ নেই নাই। আমি কলমাকান্দা থেকে পাঁচগাঁও এর চন্দ্রডিঙ্গা-পাতলাবন-মোমিনের টিলা হয়ে লেঙ্গুরা সাত শহীদের মাজার পর্যন্ত ঘুরে কলমাকান্দা ব্যাক করেছিলাম ৮০০ টাকা ভাড়ার মোটরসাইকেল দিয়ে যা দূর্গাপুরের চিনামাটির পাহাড়, জিরো পয়েন্ট পর্যন্ত ঘুরিয়ে বিরিশিরি বাসস্ট্যান্ড পর্যন্ত নিবে ১৫০০ টাকায়।

এবার ভ্রমণ সময়সূচি নিয়ে বলি। নেত্রকোনা অঞ্চলের গরম আমার প্রতিবারই ভালো লাগে না, গায়ে জ্বালা করে, সহ্য হয় না। তাই খুব ভোরে যাত্রা শুরু করলে প্ল্যান এমন করুন:

ভোর ৬:০০-০৭:৩০টা ⇨কলমাকান্দা টু পাঁচগাঁও এর চন্দ্রডিঙ্গা যাত্রা এবং ঘুরে দেখা।

সকাল ৭:৩০-০৯:০০টা ⇨ চন্দ্রডিঙ্গা টু পাতলাবন ভায়া গনেশ্বর নদী পারাপারে জলে পা ভিজিয়ে নদীর তীরে ঘুরে নিতে পারেন। পাতলাবন ঘুরে দেখা।

সাথে রুটি-কলা জাতীয় খাবার রাখুন নাস্তার জন্য, এই প্ল্যানের রুটে ভালো খাবার হোটেল নাই। চন্দ্রডিঙ্গা স্পটে কিছু খাবারের দোকানেও নাস্তা করতে পারেন। মোমিনের টিলা বা পাতলাবন এর কাছাকাছিও লোকাল খাবার হোটেলে নাস্তা করে নিতে পারেন। তবে ভালো চা কোনটায় পাই নাই একমাত্র কলমাকান্দা বাসস্ট্যান্ডের চায়ের দোকানেরটা ছাড়া, খুব জমজমাট এবং দুধের মালাই দেয়া চা ১০টাকা কাপ। আমি যাওয়া এবং আসার পথে দু'বার এই চায়ের স্বাদ নিতে ভুলি নাই।

সকাল ০৯:০০-১১:০০টা ⇨ পাতলাবন টু মোমিনের টিলা পৌঁছানো এবং ঘুরে দেখা এবং লেঙ্গুরা সাত শহীদের মাজার ভ্রমণ শেষে কলমাকান্দার উদ্দেশ্যে রওনা।

বেলা ১১:০০-১২:০০টা ⇨কলমাকান্দা পৌঁছে এককাপ মালাই চা পাণ করে নেত্রকোনার উদ্দেশ্য যাত্রা।

হাতে সময় বেশী থাকলে নিজের মতো করে রিলাক্স মুডে চারটি স্পটই ঘুরে দেখতে পারেন। সন্ধ্যার পর নেত্রকোনা ব্যাক করে রাত ৭/৮ টার গাড়ীতে ঢাকা রওনা হলে রাত ১২টার মধ্যে ঢাকা পৌঁছে যাবেন ইনশাআল্লাহ কোন অস্বাভাবিক ট্রাফিক জ্যাম না থাকলে।

অক্টোবর-ডিসেম্বর সেরা সময় এই জায়গা ভ্রমণের জন্য। গাছের সবুজ আলপনা মুছে যাওয়ার আগেই এখানে ভ্রমণ উত্তম।

বেলা ১২:০০-দুপুর ০২:০০টা
⇨ কলমাকান্দা হতে নেত্রকোনা রওনা শেয়ারড সিএনজি করে, ভাড়া ১২০ টাকা, ঢাকা বাসস্ট্যান্ড পর্যন্ত ১৪০ টাকা জনপ্রতি। দেড়টার মধ্যে পৌঁছে যাবেন। নামাজ এবং দুপুরের খাবার শেষ করুন এই সময়ে।

দুপুর ০২:৩০-সন্ধ্যা ০৬:৩০টা ⇨ নেত্রকোনা টু ঢাকা বাস যাত্রা। রাস্তা ভালো, অস্বাভাবিক জ্যাম না থাকলে ৪ ঘন্টায় উত্তরা পৌঁছে যাবেন। আমি হাউজবিল্ডিং নেমে মেট্রোরেল করে ঢাকা ইউনিভার্সিটি স্টেশনে আসছি, ১ঘন্টার মধ্যে; সবমিলিয়ে ৫ ঘন্টার মধ্যে নিজ এলাকায় পৌঁছে গেছিলাম।

মোট খরচ:

➤ ঢাকা নিজ বাসা হতে কমলাপুর/বিমানবন্দর স্টেশন যাতায়াত ১৫০টাকা। ট্রেন টিকেট ২১০টাকা। চা নাস্তা হালকা ট্রেনে হকার থেকে কিছু খেতে পারেন, আপনার রুচিসম্মত মনে হলে। সর্বমোট ৪০০ টাকা বরাদ্দ রইলো। বাস ভাড়াও এমনই।

➤ ঠাকুরাকোনা টু কলমাকান্দা, কলমাকান্দা টু নেত্রকোনা শেয়ারড সিএনজি ২৫০ টাকা।

➤ রিজার্ভ মোটরসাইকেল ৮০০টাকা। আমি ভাড়া করেছিলাম আব্দুস সালামকে, ভালো ছেলে, কল করে বুকিং দিতে পারবেন এই নম্বরে 01915283955।

➤ সকালের নাস্তা, দুপুরের লাঞ্চ, পানি এবং চা (১০০+১৫০+৫০+৫০) ৩৫০ টাকা।

➤ নেত্রকোনা টু ঢাকা ৪০০ টাকা। বাস "রফরফ পরিবহন" নিয়মিত আধঘন্টা পরপর বাস। ভাটিবাংলা সহ অন্যান্য বাস জায়গায় জায়গায় থেমে যাত্রী উঠায়, সময় ঘন্টা দুয়েক বেশীও যায় অনেক সময়।

➤➤➤ মোট খরচ ২,২০০ টাকা। ৫ জনের গ্রুপ হলে ১,৫০০ টাকা জনপ্রতি খরচে ঘুরে আসতে পারবেন একদিনের ছুটিতে বা শুক্রবার এর বন্ধে।

আর বেলা ১১:০০টায় দূর্গাপুরের উদ্দেশ্যে রওনা হয়ে বিকেলের মধ্যে বিরিশিরির চিনামাটির পাহার, জিরোপয়েন্ট, সোমেশ্বরী নদী, রানীখং গির্জা, এবং কমলা রানীর দিঘী দেখা শেষ করুন বিকেলের মধ্যে এবং ধরুন ঢাকার বাস। চাইলে থাকতে পারেন রাতে; আছে হোটেল এবং রেস্টহাউজ। উল্লেখযোগ্য কিছুর তালিকা নীচে দিয়ে দিলাম।

১। জেলা পরিষদ ডাক বাংলো। মোবাইল: 01558380383, 01725571795

২। ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী কালচারাল একাডেমী গেস্ট হাউজ। ফোন: 0952556042, মোবাইল: 0181548200

৩। দূর্গাপুর ডাক বাংলো, দূর্গাপুর। ফোন: 0952556015

এই তিনটি সরকারি আবাসনে রাত্রীযাপন করতে গেলে ভাড়া পড়বে রুমপ্রতি ৩০০-৫০০ টাকা

৪। ইয়ুথ মেন খ্রিস্টান অ্যাসোসিয়েশন বা ওয়াইএমসিএ -এর রেস্ট হাউজ। মোবাইল- 01818613496, 01716277637, 01714418039, 01743306230, 01727833332, 01924975935

৫। YWCA গেস্ট হাউজ। মোবাইল – 01712042916, 01711027901

উপজাতীয় সংগঠন পরিচালিত এই দুইটি আবাসনে রাত্রীযাপন করতে চাইলে ভাড়া পড়বে রুমপ্রতি ৫০০-৮০০ টাকা।

৬। স্বর্ণা গেস্ট হাউজ (দুর্গাপুর বাসস্ট্যান্ডের সাথে)। মোবাইল: 01712228698, 01728438712, 01748964322

৭। হোটেল নিরালা (বিরিশিরি বাসস্ট্যান্ড থেকে ২ কি.মি. উত্তরে)। মোবাইল: 01712786798

৮। হোটেল সুসং। মোবাইল: 01914791254

৯। আমাদের বাড়ি রিসোর্ট (বিজয়পুর সাদা মাটির পাহাড়ের কাছে)। মোবাইল: 01711071171, 01818664748

১০। হোটেল গুলশান। মোবাইল: 01711150807

১১। বিচিত্রা গেস্ট হাউজ (দুর্গাপুর বাসস্ট্যান্ডের সাথে)। মোবাইল: 01793695945
সর্বশেষ এডিট : ২০ শে অক্টোবর, ২০২৫ রাত ১০:২২
৫টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

দ্যা এডামেন্ট আনকম্প্রোমাইজিং লিডার : বেগম খালেদা জিয়া

লিখেছেন ডি এম শফিক তাসলিম, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:০৪

১৯৪৫ সালে জন্ম নেয়া এই ভদ্রমহিলা অন্য দশজন নারীর মতই সংসার নিয়ে ব্যস্ত ছিলেন, বিয়ে করেছিলেন স্বাধীন বাংলাদেশের অন্যতম সুশাসক শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান কে! ১৯৭১সালে এ... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছি , অবৈধ দখলদার॥ আজকের প্রতিটি অন‍্যায়ের বিচার হবে একদিন।

লিখেছেন ক্লোন রাফা, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:১০



ধিক ‼️বর্তমান অবৈধভাবে দখলদার বর্তমান নরাধমদের। মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে স্বাধীন বাংলাদেশে । বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ক্ষমা চাইতে হলো ! রাজাকার তাজুলের অবৈধ আদালতে। এর চাইতে অবমাননা আর কিছুই হোতে পারেনা।... ...বাকিটুকু পড়ুন

আম্লিগকে স্থায়ীভাবে নিষিদ্ধে আর কোন বাধা নেই

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:২২


মঈন উদ্দিন ফখর উদ্দিনের ওয়ান-ইলেভেনে সরকারের ২০০৮ সালের ডিসেম্বরে ভারতের সহায়তায় পাতানো নির্বাচনে হাসিনা ক্ষমতায় বসে। এরপরই পরিকল্পিত উপায়ে মাত্র দুই মাসের মধ্যে দেশপ্রেমিক সেনা অফিসারদের পর্যায়ক্রমে বিডিআরে পদায়ন... ...বাকিটুকু পড়ুন

মিশন: কাঁসার থালা–বাটি

লিখেছেন কলিমুদ্দি দফাদার, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:২৭

বড় ভাই–ভাবীর ম্যারেজ ডে। কিছু একটা উপহার দেওয়া দরকার। কিন্তু সমস্যা হলো—ভাই আমার পোশাক–আশাক বা লাইফস্টাইল নিয়ে খুবই উদাসীন। এসব কিনে দেওয়া মানে পুরো টাকা জ্বলে ঠালা! আগের দেওয়া অনেক... ...বাকিটুকু পড়ুন

আওয়ামী লীগের পাশাপাশি জামায়াতে ইসলামীকেও নিষিদ্ধ করা যেতে পারে ।

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:৪৫


বাংলাদেশে আসলে দুইটা পক্ষের লোকজনই মূলত রাজনীতিটা নিয়ন্ত্রণ করে। একটা হলো স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি এবং অন্যটি হলো স্বাধীনতার বিপক্ষ শক্তি। এর মাঝে আধা পক্ষ-বিপক্ষ শক্তি হিসেবে একটা রাজনৈতিক দল... ...বাকিটুকু পড়ুন

×