শেখ হাসিনার প্রাক্তন মন্ত্রী দিলীপ বড়ুয়ার ৪ মেয়ে আমেরিকা ও কানাডায় পড়ছে: ডাক্তার, ইনজিনিয়ার হচ্ছে; আমেরিকার মিজোরী রাজ্যের ফারগুসন শহরের জন্ম নেয়া আফ্রিকান আমেরিকান ছেলে মাইকেল ব্রাউন কলেজে পড়ার সুযোগ পায়নি, চাকুরী নেই, চুরি ইত্যাদি করে বেড়াতো; ২ সপ্তাহ আগে পুলিশের গুলিতে মরেছে, আজ তার দাফন। এই হলো প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি পড়ালেখার নামে ডাকাতি, যেখানে দিলীপ বড়ুয়ার মেয়েরা এসে পরে, অথচ আমেরিকানরা পড়তে পারছে না।
চট্টগ্রামে, আমাদের 'জাতীয় অধ্যাপক' নুরুল ইসলাম সাহেবের প্রাইভেট ইউনিভার্সিটিতে বিদেশীরা এসে পড়ছে, দেশের পয়সাওয়ালাদের ছেলেমেয়েরা পড়ছে; কিন্তু দরিদ্রের ছেলেমেয়েরা পড়ার সুযোগ পাচ্ছে না। ডাক্তার নুরল ইসলাম সাহেব, ১৯৪৫ সালে, কলিকাতার মাটিয়াবুরুজের 'চট্টগ্রাম সমিতি'র অনুদান পেয়ে ডাক্তারী পড়েছিলেন; আজ উনার ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি হওয়ার সময় ৫ লাখ টাকা দিতে হয় ডাক্তারী পড়ার জন্য; এইচএসসি'তে সায়েন্স না নিয়েও ওখানে টাকার জোরে ডাক্তার হচ্ছে।
এগুলো ডাকাতী; সম্প্রতি শিক্ষামন্ত্রী নাহিদো এদের ডাকাত বলেছে; শেখ হাসিনা ডাকাত সৃস্টি করছে; উনার মন্ত্রী তাদের পালন করছে।
বাংগালী জাতির মুক্তিযোদ্ধারা দেশকে স্বাধীন করে দিয়েছে; বিএনপি, আওয়ামী লীগ, জামাত, জাপা মিলে দেশে 'নবাবী আমল' ফিরায়ে এনেছে।
খালেদা বেগম ও শেখ হাসিনা শিক্ষা ব্যবস্হাকে ডাকাতদের হাতে তুলে দিয়েছে; শিক্ষাংগন থেকে এষব ডাকাতদের তাড়ানোর জন্য আরেকটা যুদ্ধের দরকার; এই যুদ্ধ না করলে দীর্ঘদিন এই নবাবী আমল চলবে।