মুক্তিবাহিনীর ডেপুটি চিফ অভ আর্মি স্টাফ এ কে খন্দকার তাঁর বইতে যা লিখেছেন সবই সঠিক; তিনি মুক্তিযোদ্ধা, তিনি যা জানেনে তা সঠিভাবে জানেন, তিনি যা লিখেছেন, তা সঠিক।
তাঁর লেখার কারণে শেখ সাহেবের ঐতিহাসিক অবদান কোনভাবে ক্ষুণ্ণ হয়নি, বা হবে না; বিএনপি কোন সুযোগ নিতে পারবে না; কারণ তারা জামাতের সাথে একই অপরাধে অপরাধী: ওরা বাংলাদেশের বিপক্ষে যুদ্ধ করেছে, এবং বাংলাদেশ চাহেনি; ওদের বক্তব্য থাকতে পারে না। যুদ্ধের সময় ওরা পেলে জিয়াকে টুকরা টুকরা করে ফেলতো।
শেখ সাহেবের হয়ে যেসব চোরের বাচ্ছারা শিয়ালের ডাক দিচ্ছে, তাদের স্হান ছিল চোরের সারিতে, আজীবন থাকবে সেখানে; প্রতিটি মুক্তিযোদ্ধা আছেন খন্দকারের সাথে।
শেখ সাহেব জীবিত থাকাকালে কখনো বলেননি যে, তিনি ৭ই মার্চে স্বাধীনতা ঘোষনা করেছিলেন: ৭ই মার্চেও তিনি আশা করছিলেন যে, পাকিস্তানের সামরিক সরকার চাপের মুখে মানুষের দাবী মেনে নেবে, ভোটের রায় অনুসারে সরকার গঠন করতে দেবে; তিনি ছাত্রলীগের ছাত্রদের মত মগজহীনজীব ছিলেন না; তাঁর দায়িত্ব ছিল, তিনি দলের প্রধান ছিলেন।
আওয়ামী লীগের বিরাট অংশ স্বাধিনতা যুদ্ধের সময় সক্রিয় ছিল না, সক্রিয় ছিল মুক্তিযো্দ্ধারা: ১ লাখ ২০ হাজার মুক্তিযোদ্ধা অস্ত্র ধরেছিলেন, ২২ হাজার প্রাণ দিয়েছেন, তাঁরাই দেশ এনেছেন; তাঁরা যা করেছেন, তাঁরা যা দেখেছেন, সেটাই সঠিক।
শেখ সাহেব যা করেছেন জাতির জন্য সেটাই যথেস্ঠ, উনার নামে মিথ্যা যারা ছড়াচ্ছে, তারা চোর ডাকাত; মিথ্যা বলে উনাকে বড় বা ছোট করার দরকার নেই; উনার স্হানে উনি আছেন; আর খন্দকার যা দেখেছেন, যা করেছেন, তাই লিখেছেন, উনার ভাবনা সঠিক।
খন্দকার শেখ সাহেবকে ছোট করেনি, শেখ সাহেবকে ছোট করছে চোর ডাকাতেরা।
****** সামু আমাকে ৫ বার ব্যান করেছে, বর্তমানে 'জেনারেল ব্লগার' থেকে 'ওয়াচে' এনেছে; এটা ভয়ানক অন্যায়!
সর্বশেষ এডিট : ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪৮