ছেলেটি ছিল খুব দুষ্ট টাইপের। সবাইকে হাসাতে যেন কোন
জুরি।ছেলেটির নাম দিলাম রানা ।। ছেলেটি প্রতিটা সেকেন্ড
নতুন নতুন দুষ্টামি করত আর সবাইকে হাসি খুশি রাখে।
একদিন ব্যাচে গিয়ে প্রতিদিনের মত ছেলেটির দুষ্টামি দেখে
ব্যাচের সবাই খুব হাসাহাসি করছিল, এক সাথে সব বন্ধু
বান্ধবিরা যা করে আর কি।।। একটি মেয়ে সবার থেকে ছিল সম্পন্ন আলাদা।।এক কোনে চুপ আস্তে আস্তে কি কথায় যেন খুব ব্যাস্ত ছিল।মেয়েটি মুখটাই যেন হাসি মাখা
কথা বলার সময়ও মনে হয় হাসছে ,,,এক পলকেই দুষ্ট ছেলেটি প্রেমে পড়ে যায় ,,,যাকে বলে প্রথম দেখায়
আকাশের পরীর সাথে প্রেম ।।
ছেলেটি মেয়েটির হাসি মাখা মুখ দেখে সামনে এসে
হঠাৎ তোমার ঐ হাসি ঘোর লাগে মোর মনে
ইচ্ছে করে চেয়ে থাকি হাজার অজুত লক্ষ বছর ধরে
সবাই অবাক হয়ে থাকায় ,রানা চেয়ে থাকে মেয়েটার দিকে।
মেয়েটা এমনিতে আকাশের পরীকেও হার মানায়।।তার উপর যে ভাবে হাসে যে কোন পুরুষের মন চুরি করে নিবে।
মেয়েটাকে দেখার পর থেকে রানার জীবন যেন উল্ট পাল্ট হইয়া যায়,,,প্রতিটা সেকেন্ড আকাশের সেই পরীটার কথা ভেবে সময় অতিবাহিত করে।।।।।।।
প্রতিটা ছেলের জীবনে একটা আকাশের পরী আসে।
এসে জীবনটা উল্টা পাল্টা করে দিয়ে চলে যায়।।।।।