somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বহিবিশ্বে প্রাণের অস্তিত্ব আছে কি? তারা কি আমাদের একদিন হামলা করবে? যুলকারনাইনের ইতিহাস।

৩১ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৪১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

বিজ্ঞানীরা আজ শত শত বিলিয়ন ডলার খরচ করছে পৃথিবীর বাইরে প্রাণের অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়ার জন্য।

বিজ্ঞানীরা বিশ্বাস করে পৃথিবীর বাইরে প্রাণ আছে ও তা যৌক্তিক । অন্য ধর্মের কথা ঠিক জানিনা ইসলাম ধর্মে এই নিয়ে কোন সমস্যা নেই কারন আল্লাহ কোরআনে তাদের কথা আমাদের বলেদিয়েছেন। বিজ্ঞানীরা আজ এও বলছে যে তারা হয়ত একদিন আমাদের কে হানা দিবে{ কোন সাইন্স ফিকশন মুভির কথা বলছি না}

চলুন মত নোটে আসা যাক...

মুসলিমরা বিশ্বাস করে শুধু পৃথিবী নয় বরং আল্লাহ পৃথিবীর মত অনেক গ্রহ সৃষ্টি করেছেন পুরো মহাবিশ্বে।

(Quran 65.12) Allah is the one who created seven heavens and from Earth like them (of corresponding type); [Allah’s] command descends among them (heavens and earths) so that you may know that Allah is capable of anything and that Allah knows everything.

আল্লাহ সপ্তাকাশ{অতিরিক্ত স্থানিক মাত্রা} সৃষ্টি করেছেন এবং পৃথিবীও সেই পরিমাণে, এসবের মধ্যে তাঁর আদেশ অবতীর্ণ হয়, যাতে তোমরা জানতে পার যে, আল্লাহ সর্বশক্তিমান এবং সবকিছু তাঁর গোচরীভূত।



ইসলামে শুধুমাত্র পৃথিবীই একক গ্রহ নয় বরং পৃথিবীর মত বহু গ্রহের অস্তিত্ব আছে এই মহাবিশ্বে।

(Quran 42.29) And from His signs He created the heavens and the Earth; and the land animals that He scattered in BOTH of them (heavens and Earth); And He is capable of gathering them (in one place) if He wishes.



তাঁর এক নিদর্শন নভোমন্ডল ও ভূমন্ডলের সৃষ্টি এবং এতদুভয়ের মধ্যে তিনি যেসব জীব-জন্তু ছড়িয়ে দিয়েছেন। তিনি যখন ইচ্ছা এগুলোকে একত্রিত করতে সক্ষম।



এতএব কোরআনের মতে মহাবিশ্বেও ভূমি প্রানি বা জীবজন্তু আছে আমাদের পৃথিবীর মত{ শুধুমাত্র ফেরেশতারা না}।

আসলে কোরআন বলছে যে কিছু অতিক্ষেত্রিক সৃষ্টিগুলো { extraterrestrial creatures} পৃথিবীতে হানা দিবে!!!

অদ্ভুদ লাগছে তাই না? কীভাবে আমাদের কে হানা দিবে?? ঠিক পৃথিবীর এখানে একটি ওয়ার্মহোল আছে যা পৃথিবীকে অন্য গ্রহের সাথে সংযোগ করে। একদিন ঐ গ্রহের সৃষ্টিগুলো ওয়ার্মহোল ব্যবহার করে পৃথিবীতে হানা দিবে।

আল্লাহ তাঁর ফেরেশতাদের এই মহাবিশ্বের সর্বত্র বিচরণের জন্য একটি পদ্ধতি দিয়েছেন। কোরআন তাদের বলে ''মারেজ' ।

(Quran 70.3)--> তা আসবে আল্লাহ তাআলার পক্ষ থেকে, যিনি সমুন্নত মর্তবার অধিকারী।

এবং বর্ণনা করে কীভাবে ফেরেশতারা তাদের ব্যবহার করে লম্বা দূরত্ব অতিক্রম করার জন্য। [আমরা জানি যে ওয়ার্মহোল দিয়ে সময় পরিভ্রমণ সম্ভব আর ইহা কোন সাইন্স ফিকশন নয় যা আমরা মুভিতে দেখে থাকি]। আর মুসলিমরা জানে আজ সেই 'মারেজ' হল টা যা বিজ্ঞানীরা আজ তাদের ওয়ার্ম হোল বলে ।


মুসলিমরা এও বিশ্বাস করে যে শুধুমাত্র সীমাবদ্ধ ভাবে ফেরেশতারা ওয়ার্মহোল ব্যবহার করে না বরং নবী মুহাম্মাদ[সা] একবার এই ওয়ার্ম হোল ব্যহার করেছিলেন ইস্রা ও মিরাজের মধ্যে{ মিরাজ হল মারেজের সিঙ্গুলার]। (Quran 17.1)--> '' ''পরম পবিত্র ও মহিমাময় সত্তা তিনি, যিনি স্বীয় বান্দাকে রাত্রি বেলায় ভ্রমণ করিয়েছিলেন মসজিদে হারাম থেকে মসজিদে আকসা পর্যান্ত-যার চার দিকে আমি পর্যাপ্ত বরকত দান করেছি যাতে আমি তাঁকে কুদরতের কিছু নিদর্শন দেখিয়ে দেই। নিশ্চয়ই তিনি পরম শ্রবণকারী ও দর্শনশীল।''

অন্য ঘটনায় কোরআন আবার ইয়াজুজ ও মাজুজের বংশের ওয়ার্মহোল ব্যবহারের ঘটনা বর্ণনা করছে।



ওয়ার্মহোল সম্পূর্ণভাবে স্বচ্ছ। এটি এর আকৃতিকে খোদাই করে দিয়েছে যা কিছু বস্তু এর ভিতরে ছিল। এই ঘটনায় এটি পাহাড়ের মধ্যে এতএব এটি এর আকৃতিকে খোদাই করে দিয়েছে। পাহাড়ের একটি খোলক আছে প্রতিটি এই মারেজের সমাপ্তি এই আয়াতে দুইটা খোলক হল এই মিরাজের দুইটি প্রবেশদ্বার।

আল- যুল কারনাইন লোহার ব্লকে উপনীত হয়েছিলো সে মিরাজের দুইটি সমাপ্তিতে তাদের কে সম্না ভাবে বিদীর্ণ করেছিল। সে দুইটা বাঁধ এর মধ্যে লোহা গলিয়েছিল। একটি বাঁধ প্রতিটির সমাপ্তি । এক্ সময় এই মারেজ দুর্গম হয়ে গিয়েছিলো তারা আর পৃথিবীতে হানা দিতে পারে নি । একদিন এই মাধ ভেঙ্গে যাবে ও ইয়াজুজ ও মাজুজের পৃথিবীতে হানা দিবে।

Quran 18.92-99) Then he (Thu Al-Karnein) followed a direction 93 When he reached between the two dams (inside the Me'raj) he found BEYOND them (ma dunihima in Arabic) a clan that cannot understand speech. 94 (The local humans) Said: 'O Thu Al-Karnein! Yagog and Magog are spoiling Earth. Shall we pay you tribute and in return you build between us and them a barrier?' 95 (Thu Al-Karnein) said 'What my Lord endowed me with is better (than your tribute), so supply me with manpower to build between you and them a sediment. 96 Bring me blocks of iron'. When he (Thu Al-Karnein) split the iron equally between the two shells (the two doorways of the Me'raj). He said: 'Blow (on the fire)' until it became ablaze. He said: 'Bring me (the molten iron) to pour it'. 97 So (Yagog and Magog) could no longer access (the shell on their side) nor pierce through (their iron dam). 98 (Thu Al-Karnein) said 'This is a mercy from my Lord: but when the promise of my Lord is due, He will make it into waste; and the promise of my Lord is true.' 99 On that day (when that dam becomes waste) We [Allah] shall leave them (Humans and clan of Yagog & Magog) to flow like waves one into the other; (Then) the trumpet will be blown, and We will gather them together.

'' আবার তিনি এক পথ ধরলেন।অবশেষে যখন তিনি দুই পর্বত{ হবে বাঁধ} প্রচীরের মধ্যস্থলে পৌছলেন, তখন তিনি সেখানে এক জাতিকে পেলেন{বাইরে} {মা দুনিহমাহ যারা মানুষের কথা বুঝে না} , যারা তাঁর কথা একেবারেই বুঝতে পারছিল না।তারা বললঃ হে যুলকারনাইন, ইয়াজুজ ও মাজুজ দেশে অশান্তি সৃষ্টি করেছে। আপনি বললে আমরা আপনার জন্যে কিছু কর ধার্য করব এই শর্তে যে, আপনি আমাদের ও তাদের মধ্যে একটি প্রাচীর নির্মাণ করে দেবেন।তিনি বললেনঃ আমার পালনকর্তা আমাকে যে সামর্থø দিয়েছেন, তাই যথেষ্ট। অতএব, তোমরা আমাকে শ্রম দিয়ে সাহায্য কর। আমি তোমাদের ও তাদের মধ্যে একটি সুদৃঢ় প্রাচীর নির্মাণ করে দেব।তোমরা আমাকে লোহার পাত এনে দাও। অবশেষে যখন পাহাড়ের {বাঁধ} মধ্যবর্তী ফাঁকা স্থান পূর্ণ হয়ে গেল, তখন তিনি বললেনঃ তোমরা হাঁপরে দম দিতে থাক। অবশেষে যখন তা আগুনে পরিণত হল, তখন তিনি বললেনঃ তোমরা গলিত তামা নিয়ে এস, আমি তা এর উপরে ঢেলে দেই।অতঃপর ইয়াজুজ ও মাজুজ তার উপরে আরোহণ করতে পারল না এবং তা ভেদ করতে ও সক্ষম হল না।যুলকারনাইন বললেনঃ এটা আমার পালনকর্তার অনুগ্রহ। যখন আমার পালনকর্তার প্রতিশ্রুত সময় আসবে, তখন তিনি একে চূর্ণ-বিচূর্ণ করে দেবেন এবং আমার পালনকর্তার প্রতিশ্রুতি সত্য।আমি সেদিন তাদেরকে দলে দলে তরঙ্গের আকারে ছেড়ে দেব এবং শিঙ্গায় ফুঁৎকার দেয়া হবে। অতঃপর আমি তাদের সবাইকে একত্রিত করে আনব।''



এখানে আরবিতে সাদ্দাইন হোল দুইটি বাঁধ একে ভুল অনুবাদ করা হয়ে বলা হয়েছে দুইটি পাহাড় এমন কি আমাদের বাংলা ভাষায়ও। আর আরবি শব্দ সাদাফাইন হোল দুটি খোলক কেও পাহাড় বলে ভুল অনুবাদিত হয়েছে।

ইয়াজুজ ও মাজুজের জাতির দুটি বাঁধয়ের বাইরে {মাহ দুনিহ মা} তাদের মধ্যে না{ মা বাইনা}

এতএব তারা যদি তাদের বাইরে বা দূরে থাকে তাহলে কীভাবে তারা আতকে থাকেতে পারে ?? তারা একমাত্র আতকে থাকতে পারে যদি তাদের দ্বিতীয় বাঁধটি পৃথিবীতে না হয় ।মারেজের দ্বিতীয় সমাপ্তিটি পৃথিবীতেও হতে পারে বা মহাবিশ্বের যে কোন জায়গায়ও হতে পারে। কিন্তু এই বিশেষ ব্যাপারে একে হতে হবে অন্য গ্রহে , এতএব ইয়াজুজ ও মাজুজ দুইটা বাঁধয়ের বাইরে আটকিয়ে আছে পৃথিবীতে না । একদিন এই বাঁধ ভেঙ্গে যাবে ও ইয়াজুজ ও মাজুজ পৃথিবীতে হানা দিবে ।



ইসলামে প্রান শুধুমাত্র পৃথিবীতে সীমাবদ্ধ নয় আল্লাহ পৃথিবীর মত অনেক গ্রহ সৃষ্টি করেছেন

'' সপ্ত আকাশ ও পৃথিবী এবং এগুলোর মধ্যে যাকিছু আছে সমস্ত কিছু তাঁরই পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করে। এবং এমন কিছু নেই যা তার সপ্রশংস পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষনা করে না। কিন্তু তাদের পবিত্রতা, মহিমা ঘোষণা তোমরা অনুধাবন করতে পার না। নিশ্চয় তিনি অতি সহনশীল, ক্ষমাপরায়ণ।'[ সুরাহ ইস্রা ; ৪৪]

'' (Quran 16.49-50) And to Allah kneels what's in the heavens and what's on Earth, of land animals and angels, and they act with no arrogance; 50 They fear their Lord above them and they do what they are ordered.

'আল্লাহকে সেজদা করে যা কিছু নভোমন্ডলে আছে এবং যা কিছু ভুমন্ডলে আছে এবং ফেরেশতাগণ; তারা অহংকার করে না।

তারা তাদের উপর পরাক্রমশালী তাদের পালনকর্তাকে ভয় করে এবং তারা যা আদেশ পায়, তা করে।
এই বংশ বা জাতির { যারা মানুষের ভাষা বুঝত না} পৃথিবীর উপর ব্যাপক ধ্বংসের প্রতিশোধ লত্তয়ার জন্য বসে ছিল।

তারা এসেছিলো দুইটা বাঁধের বাইরে থেকে যা কে মানুষ বলে যুলকারনাইন এর নির্মিত। সে দুইটা লোহার বাঁধ বেধে না নির্মাণ করেছিলো। প্রত্যকে ই একটি মারেজের শেষ। এই মারেজের সমাপ্তি দেখতে দুইটি খোলকের মত।[ ঠিক দেখতে আধুনিক বিজ্ঞান যেভাবে একে ওয়ার্মহোলের দরজা বলছে]



ওয়ার্মহোল সম্পূর্ণভাবে স্বচ্ছ। এটি এর আকৃতিকে খোদাই করে দিয়েছে যা কিছু বস্তু এর ভিতরে ছিল। এই ঘটনায় এটি পাহাড়ের মধ্যে এতএব এটি এর আকৃতিকে খোদাই করে দিয়েছে। পাহাড়ের একটি খোলক আছে প্রতিটি এই মারেজের সমাপ্তি এই আয়াতে দুইটা খোলক হল এই মিরাজের দুইটি প্রবেশদ্বার।

আল- যুল কারনাইন লোহার ব্লকে উপনীত হয়েছিলো সে মিরাজের দুইটি সমাপ্তিতে তাদের কে সম্না ভাবে বিদীর্ণ করেছিল। সে দুইটা বাঁধ এর মধ্যে লোহা গলিয়েছিল। একটি বাঁধ প্রতিটির সমাপ্তি । এক্ সময় এই মারেজ দুর্গম হয়ে গিয়েছিলো তারা আর পৃথিবীতে হানা দিতে পারে নি । একদিন এই মাধ ভেঙ্গে যাবে ও ইয়াজুজ ও মাজুজের পৃথিবীতে হানা দিবে।

Quran 18.92-99) Then he (Thu Al-Karnein) followed a direction 93 When he reached between the two dams (inside the Me'raj) he found BEYOND them (ma dunihima in Arabic) a clan that cannot understand speech. 94 (The local humans) Said: 'O Thu Al-Karnein! Yagog and Magog are spoiling Earth. Shall we pay you tribute and in return you build between us and them a barrier?' 95 (Thu Al-Karnein) said 'What my Lord endowed me with is better (than your tribute), so supply me with manpower to build between you and them a sediment. 96 Bring me blocks of iron'. When he (Thu Al-Karnein) split the iron equally between the two shells (the two doorways of the Me'raj). He said: 'Blow (on the fire)' until it became ablaze. He said: 'Bring me (the molten iron) to pour it'. 97 So (Yagog and Magog) could no longer access (the shell on their side) nor pierce through (their iron dam). 98 (Thu Al-Karnein) said 'This is a mercy from my Lord: but when the promise of my Lord is due, He will make it into waste; and the promise of my Lord is true.' 99 On that day (when that dam becomes waste) We [Allah] shall leave them (Humans and clan of Yagog & Magog) to flow like waves one into the other; (Then) the trumpet will be blown, and We will gather them together.

'' আবার তিনি এক পথ ধরলেন।অবশেষে যখন তিনি দুই পর্বত{ হবে বাঁধ} প্রচীরের মধ্যস্থলে পৌছলেন, তখন তিনি সেখানে এক জাতিকে পেলেন{বাইরে} {মা দুনিহমাহ যারা মানুষের কথা বুঝে না} , যারা তাঁর কথা একেবারেই বুঝতে পারছিল না।তারা বললঃ হে যুলকারনাইন, ইয়াজুজ ও মাজুজ দেশে অশান্তি সৃষ্টি করেছে। আপনি বললে আমরা আপনার জন্যে কিছু কর ধার্য করব এই শর্তে যে, আপনি আমাদের ও তাদের মধ্যে একটি প্রাচীর নির্মাণ করে দেবেন।তিনি বললেনঃ আমার পালনকর্তা আমাকে যে সামর্থø দিয়েছেন, তাই যথেষ্ট। অতএব, তোমরা আমাকে শ্রম দিয়ে সাহায্য কর। আমি তোমাদের ও তাদের মধ্যে একটি সুদৃঢ় প্রাচীর নির্মাণ করে দেব।তোমরা আমাকে লোহার পাত এনে দাও। অবশেষে যখন পাহাড়ের {বাঁধ} মধ্যবর্তী ফাঁকা স্থান পূর্ণ হয়ে গেল, তখন তিনি বললেনঃ তোমরা হাঁপরে দম দিতে থাক। অবশেষে যখন তা আগুনে পরিণত হল, তখন তিনি বললেনঃ তোমরা গলিত তামা নিয়ে এস, আমি তা এর উপরে ঢেলে দেই।অতঃপর ইয়াজুজ ও মাজুজ তার উপরে আরোহণ করতে পারল না এবং তা ভেদ করতে ও সক্ষম হল না।যুলকারনাইন বললেনঃ এটা আমার পালনকর্তার অনুগ্রহ। যখন আমার পালনকর্তার প্রতিশ্রুত সময় আসবে, তখন তিনি একে চূর্ণ-বিচূর্ণ করে দেবেন এবং আমার পালনকর্তার প্রতিশ্রুতি সত্য।আমি সেদিন তাদেরকে দলে দলে তরঙ্গের আকারে ছেড়ে দেব এবং শিঙ্গায় ফুঁৎকার দেয়া হবে। অতঃপর আমি তাদের সবাইকে একত্রিত করে আনব।''



এখানে আরবিতে সাদ্দাইন হোল দুইটি বাঁধ একে ভুল অনুবাদ করা হয়ে বলা হয়েছে দুইটি পাহাড় এমন কি আমাদের বাংলা ভাষায়ও। আর আরবি শব্দ সাদাফাইন হোল দুটি খোলক কেও পাহাড় বলে ভুল অনুবাদিত হয়েছে।

ইয়াজুজ ও মাজুজের জাতির দুটি বাঁধয়ের বাইরে {মাহ দুনিহ মা} তাদের মধ্যে না{ মা বাইনা}

এতএব তারা যদি তাদের বাইরে বা দূরে থাকে তাহলে কীভাবে তারা আতকে থাকেতে পারে ?? তারা একমাত্র আতকে থাকতে পারে যদি তাদের দ্বিতীয় বাঁধটি পৃথিবীতে না হয় ।মারেজের দ্বিতীয় সমাপ্তিটি পৃথিবীতেও হতে পারে বা মহাবিশ্বের যে কোন জায়গায়ও হতে পারে। কিন্তু এই বিশেষ ব্যাপারে একে হতে হবে অন্য গ্রহে , এতএব ইয়াজুজ ও মাজুজ দুইটা বাঁধয়ের বাইরে আটকিয়ে আছে পৃথিবীতে না । একদিন এই বাঁধ ভেঙ্গে যাবে ও ইয়াজুজ ও মাজুজ পৃথিবীতে হানা দিবে ।



ইসলামে প্রান শুধুমাত্র পৃথিবীতে সীমাবদ্ধ নয় আল্লাহ পৃথিবীর মত অনেক গ্রহ সৃষ্টি করেছেন

'' সপ্ত আকাশ ও পৃথিবী এবং এগুলোর মধ্যে যাকিছু আছে সমস্ত কিছু তাঁরই পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করে। এবং এমন কিছু নেই যা তার সপ্রশংস পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষনা করে না। কিন্তু তাদের পবিত্রতা, মহিমা ঘোষণা তোমরা অনুধাবন করতে পার না। নিশ্চয় তিনি অতি সহনশীল, ক্ষমাপরায়ণ।'[ সুরাহ ইস্রা ; ৪৪]

'' (Quran 16.49-50) And to Allah kneels what's in the heavens and what's on Earth, of land animals and angels, and they act with no arrogance; 50 They fear their Lord above them and they do what they are ordered.

'আল্লাহকে সেজদা করে যা কিছু নভোমন্ডলে আছে এবং যা কিছু ভুমন্ডলে আছে এবং ফেরেশতাগণ; তারা অহংকার করে না।

তারা তাদের উপর পরাক্রমশালী তাদের পালনকর্তাকে ভয় করে এবং তারা যা আদেশ পায়, তা করে।
পৃথিবীর মধ্যেই একটি ওয়ার্মহোল আছে যা পৃথিবীকে অন্য গ্রহের সাথে সংযোগ করে যাতে প্রান আছে।
৯টি মন্তব্য ৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ছাঁদ কুঠরির কাব্যঃ মিসড কল

লিখেছেন রানার ব্লগ, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ৯:৫৫



নতুন নতুন শহরে এলে মনে হয় প্রতি টি ছেলেরি এক টা প্রেম করতে ইচ্ছে হয় । এর পেছনের কারন যা আমার মনে হয় তা হলো, বাড়িতে মা, বোনের আদরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

হিটস্ট্রোক - লক্ষণ ও তাৎক্ষণিক করণীয়

লিখেছেন ঢাকার লোক, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:০৭

সাধারণত গরমে পরিশ্রম করার ফলে হিটস্ট্রোক হতে পারে। এতে দেহের তাপমাত্রা অতি দ্রুত বেড়ে ১০৪ ডিগ্রী ফারেনহাইট বা তারও বেশি হয়ে যেতে পারে।

হিটস্ট্রোক জরুরি চিকিৎসা প্রয়োজন। চিকিৎসা... ...বাকিটুকু পড়ুন

আল্লাহকে অবিশ্বাস করার সংগত কোন কারণ নাই

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:৪৩



সব কিছু এমনি এমনি হতে পারলে আল্লাহ এমনি এমনি হতে সমস্যা নাই। বীগ ব্যাং এ সব কিছু হতে পারলে আল্লাহও হতে পারেন। সব কিছুর প্রথম ঈশ্বর কণা হতে পারলে আল্লাহও... ...বাকিটুকু পড়ুন

যুক্তরাষ্ট্রে ইসরাইল বিরোধী প্রতিবাদ বিক্ষোভ

লিখেছেন হাসান কালবৈশাখী, ০৩ রা মে, ২০২৪ সকাল ৮:০২

গাজায় হামাস উচ্ছেদ অতি সন্নিকটে হওয়ায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে নিউইয়র্ক ও লসএঞ্জেলসে কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বিক্ষোভ ছড়িয়ে পরেছিল। আস্তে আস্তে নিউ ইয়র্ক ও অন্যান্ন ইউনিভার্সিটিতে বিক্ষোভকারীরা রীতিমত তাঁবু টানিয়ে সেখানে অবস্থান নিয়েছিল।


... ...বাকিটুকু পড়ুন

৫০১–এর মুক্তিতে অনেকেই আলহামদুলিল্লাহ বলছে…

লিখেছেন বিচার মানি তালগাছ আমার, ০৩ রা মে, ২০২৪ বিকাল ৩:০০



১. মামুনুল হক কোন সময় ৫০১-এ ধরা পড়েছিলেন? যে সময় অনেক মাদ্রাসা ছাত্র রাজনৈতিক হত্যাকান্ডের শিকার হয়েছিল। দেশ তখন উত্তাল। ঐ সময় তার মত পরিচিত একজন লোকের কীভাবে মাথায় আসলো... ...বাকিটুকু পড়ুন

×