somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পরীক্ষাভীতিই ব্যর্থতার মুল কারণ

২৩ শে মে, ২০১৩ রাত ১২:৫৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

এই পরীক্ষাভীতিই যে বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীদের ব্যর্থতার মুল কারণ তা আমি এই লেখায় ব্যাখ্যা করার চেস্টা করব।
ভর্তি পরীক্ষাগুলো সাধারণত এইচ.এস.সি পরীক্ষার ৩-৪ মাস পর শুরু হয়। সবার প্রথমে হয় মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আর তারপর ইঞ্জিনিয়ারিং বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে পরীক্ষা শুরু হয়। এভাবে এইচ.এস.সি পরীক্ষার প্রায় ৬ মাস পর যেয়ে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ভর্তি পরীক্ষা শুরু হয়। তারমানে দেখা যাচ্ছে কেউ যদি মেডিকেল কলেজগুলোতে ভর্তি হওয়ার জন্য আদাজল খেয়ে নামে এবং তারপর কোন কারণে ব্যর্থ হয় তবে সে নিজেকে বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষার জন্য নিজেকে প্রস্তুত করতে মাত্র ১-২ মাস সময় পায়। আবার কখনও সে এর চাইতে অনেক কম সময়ও পায় কারণ আজকাল সেশনজট দুর করার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলো তাদের ভর্তি কার্যক্রম বেশ এগিয়ে নিএয় এসেছে। জাহাঙ্গীরনগর আর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় তো মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা শেষ হওয়ার এক মাসের মাঝেই ভর্তি পরীক্ষা নেওয়া শুরু করে দেয়। এমনকি আজকাল কখনও কখনও ইঞ্জিনিয়ারিং বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ভর্তি পরীক্ষা আর পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ভর্তি পরীক্ষা একই দিনে অনুষ্ঠিত হতেও দেখা যায়। পরিক্ষার্থীদের এই দুটির মাঝে যেকোন একটি বেছে নিতে হয় !!
বুঝাই যাচ্ছে যে মেডিকেলের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে সে তার গণিতের দুর্বলতা কাটানোর জন্য যথেষ্ট সময় পাচ্ছে না !! এমন না যে বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষায় গণিত না পারলে ভর্তি পরীক্ষায় টিকা একেবারেই সম্ভব না, কিন্তু গণিতে ভালো নম্বর না তুলতে পারলে দেখা যায় যে শিক্ষার্থীরা নিজেদের পছন্দের বিষয়টিতে ভর্তি হতে পারছে না !! আর ভর্তি পরীক্ষার অংকগুলো এইচ.এস.সি পরীক্ষার অংকগুলোর মত একইরকম হলেও প্রায়োগিক দিক দিয়ে এই দুই ধরনের অংকের মাঝে অনেক পার্থক্য থাকে। বোর্ড পরীক্ষার প্রশ্নগুলো হয় অনেকটা রচনামুলক ধরনের, মানে সেখানে পরীক্ষার্থীকে একটা গাণিতিক সমস্যার সমাধান বিশদভাবে করতে হয়। সমস্যাগুলো সমাধানের জন্য পর্যাপ্ত সময়ও থাকে। কিন্তু ভর্তি পরীক্ষার অংকগুলোর উত্তর দিতে হয় OMR শীটে সঠিক উত্তর চিহ্নিত করে। এখানে অংক করার জন্য আলাদা কোন কাগজ দেওয়া হয় না। সময় থাকে গড়ে বড়জোর ৩০ সেকেন্ড করে। তাই বলা যায় ভর্তি পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর উপস্থিত বুদ্ধি এবং গাণিতিক জ্ঞানের বুদ্ধিদীপ্ত প্রয়োগের পরীক্ষা হয়। এখন আগে থেকে যদি পর্যাপ্ত পরিমাণ অংক অনুশীলন করা না থাকে তবে কারও পক্ষে কি পরীক্ষার হলে সর্বোচ্চ দক্ষতা দেখানো সম্ভব ? মোটেই না। তারউপর আবার নির্ধারিত সময়ের মাঝে একই সাথে অন্যান্য বিষয়ের প্রশ্নগুলোর উত্তরও দিতে হয়। আগে থেকে অনুশীলন করা না থাকলে কোন পরিক্ষার্থীর পক্ষেই পরীক্ষার হলে চিন্তা করে করে অংক করে ভালো করা সম্ভব নয়।



অন্যদিকে ইঞ্জিনিয়ারিং ভর্তি পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি নেওয়া পরিক্ষার্থীরা এইক্ষেত্রে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি নেওয়া পরীক্ষার্থীদের থেকে কিছুটা হলেও এগিয়ে থাকে। যেমন তাদের দুর্বলতা থাকে শুধুমাত্র জীববিজ্ঞানে। এবং জীববিজ্ঞানে দখল আনার জন্য গণিতের মত এত অনুশীলনের দরকার হয় না। পরীক্ষার হলেও উত্তর জানা থাকলে জীববিজ্ঞানের এক একটি প্রশ্নের উত্তর দিতে সর্বোচ্চ ১৫ সেকেন্ড সময় লাগে। তারমানে ভালো প্রস্তুতি থাকলে খুব দ্রুত এবং সহজে জীববিজ্ঞানের প্রশ্নগুলোর উত্তর দিয়ে অন্য বিষয়গুলোর দিকে নজর দেওয়া যায়। বুঝাই যাচ্ছে যে, জীববিজ্ঞানের মাঝে গণিতের মত এত প্যাঁচ নেই। কিন্তু সমস্যা যেটা হয় সেটা হচ্ছে জীববিজ্ঞানের জন্য প্রস্তুতি নেওয়া বেশ সময়সাপেক্ষ এবং ধৈর্যের ব্যাপার। ছোট্ট একটা উদাহরণ দিলে বলা যায়- এক একটি প্রাণী কিংবা উদ্ভিদের বৈজ্ঞানিক নাম মুখস্থ করা বা মনে রাখা চাট্টিখানি কথা নয়। সময় ব্যয় না করলে, বার বার রিভিশন না দিলে কখনই এসব মনে রাখা সম্ভব না। এখন এই যে সময় সেটা কিন্তু ইঞ্জিনিয়ারিং বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর জন্য প্রস্তুতি নেওয়া পরিক্ষার্থীরা একদমই পায় না। কারণ আগেই বলা হয়েছে যে মাঝে মাঝে পাবলিক এবং ইঞ্জিনিয়ারিং বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ভর্তি পরীক্ষা একই দিনে পরে যায় !! আর একই দিনে না পরলেও দেখা যায় আজকে একটা বিশ্ববিদ্যালয়ে পরীক্ষা কালকে বা পরশু আরেকটা বিশ্ববিদ্যালয়ে!!
এসব কারণে পরীক্ষার্থীদের মাঝে এক ধরনের পরীক্ষাভীতি কাজ করে এবং যেটা তাদের জন্য কখনই ভালো ফল বয়ে আনে না।

চলবে………… এই পরীক্ষাভীতিই যে বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীদের ব্যর্থতার মুল কারণ তা আমি এই লেখায় ব্যাখ্যা করার চেস্টা করব।
ভর্তি পরীক্ষাগুলো সাধারণত এইচ.এস.সি পরীক্ষার ৩-৪ মাস পর শুরু হয়। সবার প্রথমে হয় মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আর তারপর ইঞ্জিনিয়ারিং বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে পরীক্ষা শুরু হয়। এভাবে এইচ.এস.সি পরীক্ষার প্রায় ৬ মাস পর যেয়ে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ভর্তি পরীক্ষা শুরু হয়। তারমানে দেখা যাচ্ছে কেউ যদি মেডিকেল কলেজগুলোতে ভর্তি হওয়ার জন্য আদাজল খেয়ে নামে এবং তারপর কোন কারণে ব্যর্থ হয় তবে সে নিজেকে বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষার জন্য নিজেকে প্রস্তুত করতে মাত্র ১-২ মাস সময় পায়। আবার কখনও সে এর চাইতে অনেক কম সময়ও পায় কারণ আজকাল সেশনজট দুর করার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলো তাদের ভর্তি কার্যক্রম বেশ এগিয়ে নিএয় এসেছে। জাহাঙ্গীরনগর আর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় তো মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা শেষ হওয়ার এক মাসের মাঝেই ভর্তি পরীক্ষা নেওয়া শুরু করে দেয়। এমনকি আজকাল কখনও কখনও ইঞ্জিনিয়ারিং বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ভর্তি পরীক্ষা আর পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ভর্তি পরীক্ষা একই দিনে অনুষ্ঠিত হতেও দেখা যায়। পরিক্ষার্থীদের এই দুটির মাঝে যেকোন একটি বেছে নিতে হয় !!
বুঝাই যাচ্ছে যে মেডিকেলের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে সে তার গণিতের দুর্বলতা কাটানোর জন্য যথেষ্ট সময় পাচ্ছে না !! এমন না যে বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষায় গণিত না পারলে ভর্তি পরীক্ষায় টিকা একেবারেই সম্ভব না, কিন্তু গণিতে ভালো নম্বর না তুলতে পারলে দেখা যায় যে শিক্ষার্থীরা নিজেদের পছন্দের বিষয়টিতে ভর্তি হতে পারছে না !! আর ভর্তি পরীক্ষার অংকগুলো এইচ.এস.সি পরীক্ষার অংকগুলোর মত একইরকম হলেও প্রায়োগিক দিক দিয়ে এই দুই ধরনের অংকের মাঝে অনেক পার্থক্য থাকে। বোর্ড পরীক্ষার প্রশ্নগুলো হয় অনেকটা রচনামুলক ধরনের, মানে সেখানে পরীক্ষার্থীকে একটা গাণিতিক সমস্যার সমাধান বিশদভাবে করতে হয়। সমস্যাগুলো সমাধানের জন্য পর্যাপ্ত সময়ও থাকে। কিন্তু ভর্তি পরীক্ষার অংকগুলোর উত্তর দিতে হয় OMR শীটে সঠিক উত্তর চিহ্নিত করে। এখানে অংক করার জন্য আলাদা কোন কাগজ দেওয়া হয় না। সময় থাকে গড়ে বড়জোর ৩০ সেকেন্ড করে। তাই বলা যায় ভর্তি পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর উপস্থিত বুদ্ধি এবং গাণিতিক জ্ঞানের বুদ্ধিদীপ্ত প্রয়োগের পরীক্ষা হয়। এখন আগে থেকে যদি পর্যাপ্ত পরিমাণ অংক অনুশীলন করা না থাকে তবে কারও পক্ষে কি পরীক্ষার হলে সর্বোচ্চ দক্ষতা দেখানো সম্ভব ? মোটেই না। তারউপর আবার নির্ধারিত সময়ের মাঝে একই সাথে অন্যান্য বিষয়ের প্রশ্নগুলোর উত্তরও দিতে হয়। আগে থেকে অনুশীলন করা না থাকলে কোন পরিক্ষার্থীর পক্ষেই পরীক্ষার হলে চিন্তা করে করে অংক করে ভালো করা সম্ভব নয়।



অন্যদিকে ইঞ্জিনিয়ারিং ভর্তি পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি নেওয়া পরিক্ষার্থীরা এইক্ষেত্রে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি নেওয়া পরীক্ষার্থীদের থেকে কিছুটা হলেও এগিয়ে থাকে। যেমন তাদের দুর্বলতা থাকে শুধুমাত্র জীববিজ্ঞানে। এবং জীববিজ্ঞানে দখল আনার জন্য গণিতের মত এত অনুশীলনের দরকার হয় না। পরীক্ষার হলেও উত্তর জানা থাকলে জীববিজ্ঞানের এক একটি প্রশ্নের উত্তর দিতে সর্বোচ্চ ১৫ সেকেন্ড সময় লাগে। তারমানে ভালো প্রস্তুতি থাকলে খুব দ্রুত এবং সহজে জীববিজ্ঞানের প্রশ্নগুলোর উত্তর দিয়ে অন্য বিষয়গুলোর দিকে নজর দেওয়া যায়। বুঝাই যাচ্ছে যে, জীববিজ্ঞানের মাঝে গণিতের মত এত প্যাঁচ নেই। কিন্তু সমস্যা যেটা হয় সেটা হচ্ছে জীববিজ্ঞানের জন্য প্রস্তুতি নেওয়া বেশ সময়সাপেক্ষ এবং ধৈর্যের ব্যাপার। ছোট্ট একটা উদাহরণ দিলে বলা যায়- এক একটি প্রাণী কিংবা উদ্ভিদের বৈজ্ঞানিক নাম মুখস্থ করা বা মনে রাখা চাট্টিখানি কথা নয়। সময় ব্যয় না করলে, বার বার রিভিশন না দিলে কখনই এসব মনে রাখা সম্ভব না। এখন এই যে সময় সেটা কিন্তু ইঞ্জিনিয়ারিং বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর জন্য প্রস্তুতি নেওয়া পরিক্ষার্থীরা একদমই পায় না। কারণ আগেই বলা হয়েছে যে মাঝে মাঝে পাবলিক এবং ইঞ্জিনিয়ারিং বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ভর্তি পরীক্ষা একই দিনে পরে যায় !! আর একই দিনে না পরলেও দেখা যায় আজকে একটা বিশ্ববিদ্যালয়ে পরীক্ষা কালকে বা পরশু আরেকটা বিশ্ববিদ্যালয়ে!!
এসব কারণে পরীক্ষার্থীদের মাঝে এক ধরনের পরীক্ষাভীতি কাজ করে এবং যেটা তাদের জন্য কখনই ভালো ফল বয়ে আনে না।

চলবে…………
সর্বশেষ এডিট : ২৩ শে মে, ২০১৩ সকাল ৯:১৭
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

জামাত কি দেশটাকে আবার পূর্ব পাকিস্তান বানাতে চায়? পারবে?

লিখেছেন ঋণাত্মক শূণ্য, ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৭:২৮

অন্য যে কোন সময়ে জামাতকে নিয়ে মানুষ যতটা চিন্তিত ছিলো, বর্তমানে তার থেকে অনেক বেশী চিন্তিত বলেই মনে করি।



১৯৭১ এ জামাতের যে অবস্থান, তা নিঃসন্দেহে বাংলাদেশের অস্তিত্বের বিরুদ্ধে... ...বাকিটুকু পড়ুন

১৯৭১ সালে পাক ভারত যুদ্ধে ভারত বিজয়ী!

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০৯


দীর্ঘ ২৫ বছরের নানা লাঞ্ছনা গঞ্জনা বঞ্চনা সহ্য করে যখন পাকিস্তানের বিরুদ্ধে বীর বাঙালী অস্ত্র হাতে তুলে নিয়ে বীরবিক্রমে যুদ্ধ করে দেশ প্রায় স্বাধীন করে ফেলবে এমন সময় বাংলাদেশী ভারতীয়... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইন্দিরা গান্ধীর চোখে মুক্তিযুদ্ধ ও বাংলাদেশ-ভারত-পাকিস্তান সম্পর্ক: ওরিয়ানা ফলাচির সাক্ষাৎকার

লিখেছেন শ্রাবণধারা, ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১১:৫৫


১৯৭২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে ইতালীয় সাংবাদিক ওরিয়ানা ফলাচি ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর সাক্ষাৎকার নেন। এই সাক্ষাৎকারে মুক্তিযুদ্ধ, শরনার্থী সমস্যা, ভারত-পাকিস্তান সম্পর্ক, আমেরিকার সাম্রাজ্যবাদী পররাষ্ট্রনীতি এবং পাকিস্তানে তাদের সামরিক... ...বাকিটুকু পড়ুন

=যাচ্ছি হেঁটে, সঙ্গে যাবি?=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:০৬


যাচ্ছি হেঁটে দূরের বনে
তুই কি আমার সঙ্গি হবি?
পাশাপাশি হেঁটে কি তুই
দুঃখ সুখের কথা ক'বি?

যাচ্ছি একা অন্য কোথাও,
যেখানটাতে সবুজ আলো
এই শহরে পেরেশানি
আর লাগে না আমার ভালো!

যাবি কি তুই সঙ্গে আমার
যেথায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

আগামী নির্বাচন কি জাতিকে সাহায্য করবে, নাকি আরো বিপদের দিকে ঠেলে দিবে?

লিখেছেন জেন একাত্তর, ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:১২



আগামী নির্বচন জাতিকে আরো কমপ্লেক্স সমস্যার মাঝে ঠেলে দিবে; জাতির সমস্যাগুলো কঠিন থেকে কঠিনতর হবে। এই নির্বাচনটা মুলত করা হচ্ছে আমেরিকান দুতাবাসের প্রয়োজনে, আমাদের দেশের কি হবে, সেটা... ...বাকিটুকু পড়ুন

×