somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বিশ্ব পর্যটন দিবস, এশিয়ান ট্যুরিজম ফেয়ার ও বাংলাদেশ পৃথিবীর অন্যতম পর্যটন গন্তব্য।

২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



পৃথিবী জুড়ে পর্যটন শিল্প এখন বৃহত্তম শিল্প হিসেবে স্বীকৃত। পর্যটনই টেকসই উন্নয়নের হাতিয়ার। পর্যটন-সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, বর্তমানে বিশ্বব্যাপী পর্যটকের সংখ্যা প্রায় ১০০ কোটি। ২০২০ সাল নাগাদ এই সংখ্যা দাঁড়াবে ১৬০ কোটি। আধুনিক বিশ্বের প্রতিটি দেশেই পর্যটন একটি গুরুত্বপূর্ণ শিল্প। যেকোনো দেশের অর্থনীতিতে পর্যটনের আয় ব্যাপক অবদান রাখতে পারে। প্রতি বছর ২৭ সেপ্টেম্বর পালন করা হয় ‘বিশ্ব পর্যটন দিবস’। জাতিসংঘের অধীনস্থ বিশ্ব পর্যটন সংস্থার প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে ১৯৮০ সাল থেকে সকল সদস্য দেশে এটি পালিত হয়ে আসছে।


২য় বিশ্বযুদ্ধের পরিসমাপ্তির পর বিভিন্ন ধরনের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের সম্প্রসারণের ফলশ্রুতিতে বিশ্বব্যাপী পর্যটন ব্যবসার প্রসার ঘটে। এ অবস্থায় পর্যটনের সাথে সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান, ব্যক্তিবর্গ ও ভোক্তা শ্রেণীর সমন্বয়ে গড়ে ওঠে আন্তর্জাতিক ভ্রমণবিষয়ক সংস্থা বা আইইউওটিও। এ সংস্থাটি বিশ্বব্যাপী পর্যটন ব্যবস্থার উন্নয়ন ও প্রসারের মাধ্যমে বিভিন্ন দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও রাজস্ব আয়ে বিশেষ অবদান রাখার প্রেক্ষিতে পরবর্তীকালে জাতিসংঘের একটি বিশেষায়িত প্রতিষ্ঠানরূপে যুক্ত হয়। সংস্থাটির কার্যক্রম আরো জোরদার করার লক্ষ্যে জাতিসংঘের বাৎসরিক সম্মেলনের সময় এই সংস্থার সদস্যভূক্ত দেশগুলো বিভিন্ন বিষয় নিয়ে বিশদ আলোচনা-পর্যালোচনার মাধ্যমে করণীয় ঠিক করার মাধ্যমে বিশেষ অবদান রেখে যাচ্ছিল।

১৯৭০ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর তারিখে সংস্থাটির বার্ষিক সম্মেলনে এর নাম, লক্ষ্য, উদ্দেশ্য পুণঃমূল্যায়ণ ও নির্ধারণ করা হয় এবং তখন থেকে এটি "বিশ্ব পর্যটন সংস্থা" নামে চিহ্নিত করার বিষয়ে সদস্যদের মধ্যে ঐকমত্য প্রতিষ্ঠিত হয়, যার কার্যক্রম নতুন নামে ১৯৭৪ সাল থেকে শুরু হয়। ১৯৮০ সালের বার্ষিক সম্মেলনে, এই সংস্থার গঠনের দিবসে অর্থাৎ ২৭ সেপ্টেম্বর তারিখে বিশ্বব্যাপী পর্যটন দিবস পালনের বিষয়ে ঐকমত্য প্রতিষ্ঠিত হয়। পরবর্তীতে ১৯৯৭ সালে তুরস্কে অনুষ্ঠিত বার্ষিক সম্মেলনে এতে একটি স্বাগতিক দেশ নির্বাচনের মাধ্যমে বিশ্ব পর্যটন দিবস পালনের কার্যক্রমে আরো গতিশীলতা আনয়ণের পক্ষে ঐকমত্য প্রতিষ্ঠিত হয়।

দিবসটির মূল উদ্দেশ্য হলো আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় ও পর্যটন কেন্দ্রের সাথে সেতুবন্ধন গড়ে তোলা। পর্যটনের সম্পর্কে জনসচেতনতা বৃদ্ধির পাশাপাশি সামাজিক, সাংস্কৃতিক, রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিক উপযোগিতাকে বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে দেওয়াও এই দিবসের অন্যতম লক্ষ্য। তবে বাণিজ্য নির্ভর আজকের দুনিয়া পর্যটনের অত্যন্ত ন্যক্কারজনক দিককেও সামনে নিয়ে এসেছে। অনেক জায়গাতেই মানুষের দারিদ্র, পিছিয়ে থাকা অবস্থাকে বিক্রি করে চলছে ইকো ট্যুরিজম বা পরিবেশ পর্যটন। সেগুলো যাতে বন্ধ হয়, সেটিও অন্যতম শপথ হওয়া উচিৎ পর্যটন দিবসের।



প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি বাংলাদেশে স্বাভাবিকভাবে পর্যটন শিল্প উন্নয়নের সম্ভাবনা অপরিসীম। এখানকার ইতিহাস-ঐতিহ্য ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্য সবসময়ই মুগ্ধ করে দেশি-বিদেশি পর্যটকদের। প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন, ঐতিহাসিক মসজিদ ও মিনার, পৃথিবীর দীর্ঘতম প্রাকৃতিক সমুদ্র সৈকত, পাহাড়, অরণ্য; সব মিলিয়ে বাংলাদেশে পর্যটক-আকর্ষক স্থানের অভাব নেই। প্রকৃতির রূপ লুকিয়ে আছে সারাবাংলাতেই।



বাংলাদেশে পৃথিবীর দীর্ঘতম অখন্ড সমুদ্র সৈকত আছে। কিন্তু বিদেশী পর্যটকরা শুধু সমুদ্র সৈকত দেখার জন্য এখানে আসবে না। যদি বিদেশী পর্যটকদের জন্য নানা ধরণের আকর্ষণ ও বিনোদন যেমন প্যারা সেইলিং, স্কুভা ডাইবিং, বার-ক্যাসিনো এবং সিনেপ্লেক্স ইত্যাদির আয়োজন করা যায় তবেই এখানে বিদেশী পর্যটক আসবে। ইন্দোনেশিয়ার বালি দ্বীপে পর্যটন সুযোগ সুবিধা প্রবর্তন করে শুধুমাত্র বিদেশী পর্যটকদের জন্য উন্মুক্ত রাখা হয়েছে। এ দ্বীপ থেকে ইন্দোনেশিয়া প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা আয় করে। বাংলাদেশর নিঝুম দ্বীপকে বালি দ্বীপের আদলে গড়ে তোলা যায়। তবে আশার কথা বাংলাদেশ সরকার ইতিমধ্যে টেকনাফ উপজেলার সাবরাংএ একটি এক্সকু্লসিভ ট্যুরিস্ট জোন গড়ে তুলছে। এ প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে বাংলাদেশে বিদেশী পর্যটক গমনা-গমনের হার বাড়বে। আর বর্তমানে সারা পৃথিবীতে এডভেঞ্চার ট্যুরিজম খুব জনপ্রিয় একটি বিষয়। যারা বয়সে যুবা তারাই এডভেঞ্চার করতে পছন্দ করে। তারা চায় ট্র্যাকিং করে পাহাড়ের চূড়ায় উঠতে, বনের মধ্যে ক্যাম্পিং করতে।


আমাদের আছে বান্দরবানের মতো দূর্গম পাহাড়ি অঞ্চল, আছে পৃথিবীর সর্ববৃহৎ ম্যানগ্রোভ বন সুন্দরবন। এ সব স্থানে আমরা যদি এডভেঞ্চার ট্যুরিজমের সুযোগ-সুবিধা প্রবর্তন করে নিরাপত্তা জোরদার করতে পারি তবে আশা করা যায় বিদেশী তরুণ পর্যটকদের বড় একটি অংশ বাংলাদেশে আসবে। পর্যটন স্থান উন্নয়নের পাশাপাশি আমাদের দেশীয় ঐতিহ্যবাহী পণ্যসামগ্রীকে যদি ফোকাস করা যায় তাহলেও বিদেশী পর্যটক আকর্ষণ করা যাবে। যেমন- আর্জেন্টিনায় মেন্ডোজা নামে একটি শহর আছে এবং সেখানে প্রচুর আঙ্গুরের ফলন হয় এবং এ আঙ্গুর থেকে ওয়াইন তৈরি হয়। আর মেন্ডোজাতে প্রতিবছর ওয়াইন ফেসটিভাল হয়। এ ওয়াইন ফেসটিভালে যোগ দিতে পৃথিবীর লক্ষ লক্ষ পর্যটক সেখানে উপস্থিত হয়। সেরকম আমাদের দেশে ইলিশ মৌসুমে প্রচুর ইলিশ ধরা পড়ে এ সময় আমরা যদি চাঁদপুর শহরে ইলিশ ফেসটিভালের আয়োজন করি আমার বিশ্বাস উল্লেখযোগ্য সংখ্যক পর্যটক আমরা ভারত থেকেই পাবো। কারণ ভারতীয়রা বাংলাদেশের পদ্মার ইলিশ খুব পছন্দ করে। চীনের স্প্রিং ফেসটিভাল এর মতো আমাদের পহেলা বৈশাখকে ফোকাস করে প্রচুর বিদেশী পর্যটক নিয়ে আসতে পারি।

পৃথিবীর সর্ববৃহৎ ম্যানগ্রোভ বন সুন্দরবন ভ্রমন করতে ইচ্ছুক?

এছাড়া চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী জব্বারের বলিখেলা এবং পার্বত্য চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার এর জলকেলি উৎসবকেও পর্যটন আকর্ষণ হিসাবে ফোকাস করা যায়। আরেকটি বিষয় বাংলাদেশের পর্যটন শিল্পের বিকাশের জন্য প্রচুর পরিমাণে দেশি-বিদেশী বিনিয়োগ প্রয়োজন। এ জন্য পর্যটন বিশেষায়িত একটি ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করতে হবে। যে ব্যাংকের কাজ হবে পর্যটন উদ্যোক্তা তৈরি করার জন্য ঋণ প্রদান করা এবং বিদেশী বিনিয়োগ আকর্ষণ করার জন্য পর্যটন বান্ধব অবকাঠামো উন্নয়ন ঘটাতে সহায়তা করা। এরপর বাংলাদেশের পর্যটন শিল্পে দক্ষ জনশক্তির অভাব রয়েছে। তবে বাংলাদেশে পর্যটন কর্পোরেশনের অধীনস্থ ‘ন্যাশনাল হোটেল এন্ড ট্যুরিজম ট্রেনিং ইনস্টিটিউট’ দক্ষ পর্যটন কর্মী তৈরীর ক্ষেত্রে নিরলস কাজ করে যাচ্ছে। এর পাশাপাশি মূলধরার শিক্ষা ব্যবস্থার সাথে যদি আরো নিবিড়ভাবে পর্যটন শিক্ষাকে সম্পৃক্ত করা যায় তবে বাংলাদেশে দক্ষ পর্যটন কর্মীর অভাব হবে না। বিদেশী পর্যটক আনয়নে বিদেশে অবস্থিত বাংলাদেশী দূতাবাস সমূহকে আরো কার্যকরী পদক্ষেপ নিতে হবে। দেখা যায় অনেক বিদেশী পর্যটক ভারতে আসার পর বাংলাদেশে আসতে চায় কিন্তু ভিসা জটিলতার কারণে আসতে পারেনা। সর্বোপরি বাংলাদেশের পর্যটন শিল্প উন্নয়নের লক্ষ্যে সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ের সকল স্টেক হোল্ডারদের একযোগে কাজ করতে হবে।



বাংলাদেশে এখন প্রতি বছর এ দিবসটি পালন করা হয়। কিন্তুু জনগণের বৃহৎ অংশ পর্যটন দিবস এবং পর্যটন শিল্প সর্ম্পকে সচেতন নয়। এরপরও বাংলাদেশে পর্যটন শিল্প দিন দিন বিকশিত হচ্ছে। পর্যটন দিবস উপলক্ষে প্রতিবছর আয়োজন করা হয় এশিয়ান ট্যুরিজম ফেয়ার। বিগত বছরের ধারাবাহিকতায় এবারও অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে এশিয়ান ট্যুরিজম ফেয়ার। পর্যটন শিল্প বিকাশ এবং পর্যটন বিষয়ক সব তথ্য একই ছাদের নিচে দেয়ার লক্ষে আয়োজিত হতে যাচ্ছে এ মেলা। চলতি মাসের ২৮, ২৯ ও ৩০ তারিখে রাজধানীর বসুন্ধরার ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সেন্টারে অনুষ্ঠিত হবে ‘সপ্তম এশিয়ান ট্যুরিজম ফেয়ার-২০১৮’। প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত আটটা পর্যন্ত এই মেলা চলবে। এবার নিয়ে সপ্তমবারের মতো হচ্ছে ‘এশিয়ান ট্যুরিজম ফেয়ার’। মেলার আয়োজন করছে পর্যটন বিচিত্রা। আর এতে সহযোগিতা করছে বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ড (বিটিবি) ও বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশন (বিপিসি)। এখানে বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন বড় বড় পর্যটন বিষয়ক প্রতিষ্ঠান অংশ নেবে।


মহিউদ্দিন হেলাল বলেন, একজন পর্যটককে যত ধরনের সুবিধা দেয়া যায় এর ব্যবস্থা করা হবে মেলায়। এবারের মেলায় ১২০টি স্টলে অংশগ্রহণ করবে বাংলাদেশসহ ভারত, নেপাল, চীন, ইন্দোনেশিয়া, ফিলিপাইন, সিঙ্গাপুরের বিভিন্ন পর্যটন সংস্থা। আসন্ন পর্যটন মৌসুমে দেশ ও বিদেশে বেড়ানোর বিভিন্ন আকর্ষণীয় ভ্রমণ অফার, হোটেল, রিসোর্ট বা প্যাকেজ বুকিংসহ বিশেষ ছাড়ের ব্যবস্থা। মেলায় অংশগ্রহণকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে রয়েছে হোটেল, মোটেল, রিসোর্ট, ট্যুর অপারেটর, ট্রাভেল শপ, থিমপার্কসহ বিনোদনের আরো অনেক প্রতিষ্ঠান।


টেকসই পর্যটন বিষয়ে আলোচনার পাশাপাশি থাকবে বিজনেস টু বিজনেস মিটিং। মেলার প্রথম ও দ্বিতীয় দিন বিকালে রয়েছে বাংলাদেশ, ফিলিপাইন্স ও ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন বিষয়ক প্রেজেন্টেশন ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। এই মেলার মাধ্যমে পর্যটন শিল্পের একটি পূর্ণাঙ্গ চিত্র দর্শনার্থীদের মাঝে তুলে ধরার প্রচেষ্টা থাকবে।

মেলায় প্রবেশমূল্য ২০ টাকা ধরা হয়েছে জানিয়ে মহিউদ্দিন হেলাল বলেন, মেলার ক্রজ পার্টনার ‘ঢাকা ডিনার ক্রজ’। এখানে Click This Link অনলাইনে রেজিস্ট্রেশন করলেই ‘ঢাকা ডিনার ক্রুজের’ সৌজন্যে ইমেইলে পাওয়া যাবে মেলায় প্রবেশের ফ্রি টিকেট। আমরা প্রতিটি টিকিটেই র‌্যাফেল ড্র রেখেছি। যেখানে থাকছে আকর্ষণীয় পুরস্কার।
সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৯
৩টি মন্তব্য ৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

এ যুগের বুদ্ধিজীবীরা !

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১:৪০


ডিসেম্বর মাসের চৌদ্দ তারিখ বাংলাদেশে বুদ্ধিজীবী দিবস পালন করা হয়। পাকিস্তান মিলিটারী ও তাদের সহযোগীরা মিলে ঘর থেকে ডেকে নিয়ে হত্যা করেন লেখক, ডাক্তার, চিকিৎসক সহ নানান পেশার বাংলাদেশপন্থী বুদ্ধিজীবীদের!... ...বাকিটুকু পড়ুন

মায়াময় স্মৃতি, পবিত্র হজ্জ্ব- ২০২৫….(৭)

লিখেছেন খায়রুল আহসান, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০৭

ষষ্ঠ পর্বের লিঙ্কঃ মায়াময় স্মৃতি, পবিত্র হজ্জ্ব- ২০২৫-….(৬)

০৬ জুন ২০২৫ তারিখে সূর্যোদয়ের পরে পরেই আমাদেরকে বাসে করে আরাফাতের ময়দানে নিয়ে আসা হলো। এই দিনটি বছরের পবিত্রতম দিন।... ...বাকিটুকু পড়ুন

টাঙ্গাইল শাড়িঃ অবশেষে মিললো ইউনস্কর স্বীকৃতি

লিখেছেন কিরকুট, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:৫৭



চারিদিকে যে পরিমান দুঃসংবাদ ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে এর মধ্যে নতুন এক গৌরবময় অধ্যায়ের সূচনা হলো বাংলাদেশের টাঙ্গাইলের তাতের শাড়ি এর জন্য, ইউনেস্কো এই প্রাচীন হ্যান্ডলুম বুননের শিল্পকে Intangible Cultural... ...বাকিটুকু পড়ুন

আধা রাজাকারি পোষ্ট ......

লিখেছেন কলিমুদ্দি দফাদার, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:৫৬


আমি স্বাধীন বাংলাদেশে জন্মগ্রহণ করেছি। আমার কাছে একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ, স্বাধীনতা, বা পূর্ব পাকিস্তানের সঙ্গে আজকের বাংলাদেশের তুলনা—এসব নিয়ে কোনো আবেগ বা নস্টালজিয়া নেই। আমি জন্মগতভাবেই স্বাধীন দেশের নাগরিক, কিন্তু... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইন্দিরা কেন ভারতীয় বাহিনীকে বাংলাদেশে দীর্ঘদিন রাখেনি?

লিখেছেন জেন একাত্তর, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:২০



কারণ, কোল্ডওয়ারের সেই যুগে (১৯৭১সাল ), আমেরিকা ও চীন পাকিস্তানের পক্ষে ছিলো; ইন্দিরা বাংলাদেশে সৈন্য রেখে বিশ্বের বড় শক্তিগুলোর সাথে বিতন্ডায় জড়াতে চাহেনি।

ব্লগে নতুন পাগলের উদ্ভব ঘটেছে;... ...বাকিটুকু পড়ুন

×