somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বিলিতিসের গান Songs of Bilitis(ধারাবাহিক)

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২২ রাত ১:৫০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



প্রথম প্রকাশিত হয় ১৮৯৪ সালে,গ্রীসের নামকরা কবি,সাপ্পোর সমসাময়িক,বিলিতিস নামের কোন এক কবির অনুবাদ হিসাবে,ফরাসী লেখক পিয়ের লুইসের অনুবাদ।বিরাট এক চাঞ্চল্য সৃষ্টি করে লেখাটা অনুরাগীদের মনে-খ্রীষ্টপূর্ব ৬০০ সালের এ ধরনের সর্ম্পূন লেখা খুঁজে পাওয়া ছিল অনেকটা অবিশ্বাস্য।আর প্রকাশ্য ভাবে সমকামিতা নিয়ে প্রকাশনা সেটা তো আরও অভাবনীয়।পরে অবশ্য জানা যায়-বিলিতিস বলে কোন কবির অস্তিত্বই ছিল না,ঐ সময়।ওটা আর কিছু না পিয়ের লুইসের তৈরী করা একটা অভাবনীয় ফেরেপবাজী।সাজানো হলেও, তবুওএক পুরুষের লেখা মেয়েদের নিয়ে বেশ সাহসী এক প্রকাশনা,লেখার মর্যাদাটা আজও কমে যায়ন।


(১৪) একটা গান

আমাকে একজন দিল মুক্তার গলার হার,যা দিয়ে কেনা যাবে একটা
শহর ,হয়তো কেনা যাবে মন্দির,ধনসম্পত্তি আর ক্রীতদাস ভঁরা প্রাসাদও হতে পারে একটা।

দ্বিতীয়জন,আমাকে উৎসর্গ করে আবৃত্তি করলো কবিতা-আমার উত্তরীয়টা কালো রাতের অন্ধকার,আর চোখ দুটো নীল-যেন চলে যাওয়া দিনের গল্পকথা।

তৃতীয়জন বেশ সুপুরুষ-অবাক হয়ে দেখার মত চেহারা,লাল হয়ে উঠে সে তার মায়ের চুমুতেও,হাঁটুতে হাত রেখে চুমু খেল আমার পায়ে।

আর তুমি,তুমি তো কিছুই বলনি আমাকে।দাওনি কোন উপহার,
তুমি একটা শয়তান,তুমি যে গরীব,তা বলা যাবে না কোনভাবেই।তুমি সুপুরুষ না যদিও,তবুও আমি ভালবাসি তোমাকেই।


একজন প্রেমিকের জন্যে কিছু উপদেশ

তুমি যদি প্রেমিক হতে চাও কোন সুন্দরী যুবতীর,সুপুরুষ বন্ধু আমার-বলো না তাকে মনের কথা,দেখা করো প্রতিদিন,হারিয়ে যেও হঠাৎ করে,তবে ফিরে এসো কোন একসময়।

যদি শুধু কথা হয় তোমার সাথে,ছড়াতে পার কামনার সুর তুমি,আকাঙ্খার প্রচণ্ডতা জানান না দিয়ে।মনে রেখ নিজেই আসবে সে কোন একসময় তোমার কাছে,ছেড়ে দিও না তখন,জোর করতে হলেও জোর করো,দেখো একসময় নিজেকে সে বিলিয়ে দিবে তোমার কাছে।

শুধু নিজের আনন্দে,হারিয়ে যাবে না বিছানায়।একটা কামুক মেয়ের হাত কাঁপে ভঁয়ে,ভালবাসার ছোঁয়া থাকে না সেখানে।পারলে,ক্ষমা করো তার কামনার ঝড়।

দূরে রেখ না নিজেকে,আর অযথা বিরত থাকবে না কোনভাবেই।চুমু খাবে যতক্ষন না নিঃশ্বাস বন্ধ হয়ে আসে,ঘুমাতে দিও না তাকে,যতই কাকুতি মিনতি করুক না সে।চুমু খাবে শরীরের সেই সব জায়গায় যাতে লজ্জায় মূখ ঘুরিয়ে নেয় সে।


রাতের খাবারে,আমার বন্ধুরা

মাওমেরিস,মাসকালে-বন্ধুরা,চল আমার সাথে।কোন প্রেমিক প্রেমিকা নেই আজকে ঘরে আমার,একা শুয়ে শুয়ে বিছানায় সময় কাটবে কেমন করে?চল রাতের খাবারের পরে আনন্দে সময় কাটাবো একসাথে সবাই আমরা বিছানায় শুয়ে।

রাতের বিশ্রামে উপকারও হবে শরীরের,শুয়ে থাকবে আমার বিছানায়,কোন প্রসাধন নাই,কাপড়টাও থাকবে না গায়ে।যদি চাও হাল্কা একটা চাদর গায়ে দিতে পার আর গহনাগুলো খুলে রেখ একপাশে।

নাচতে বলবে না কেউ তোমাকে,তোমার মন ভোলানো পা দুটো দেখার জন্যে,দরকার নেই তোমার নিতম্বের দোলা।জিজ্ঞাসা করবে না কেউ দেবীর মূর্তির সামনে প্রতিজ্ঞা করে তোমার কামনার প্রচন্ডতা প্রমান করার জন্যে।

কোন সুন্দরী বারবনিতা আসেনি আমাদের কামনার আগুন বাড়ানোর জন্যে,
আছে দুটো বিরাট গামলায় মটরশুটির সুপ,মধু দিয়ে তৈরী কেক,ভাজা মাংস আর কিয়স থেকে আনা মদ।


একজন তরুনী বারবনিতার সমাধি

এখানে শুয়ে আছে ভেঙ্গে পড়া শরীরের লিডিয়া,ছোট্ট ঘুঘু পাখীর মত মেয়েটা, হাসিখুশী বারবনিতা একজন।বাতাসে ভেসে যাওয়া খোলাচুলে,হাল্কা নাচের পায়ের মেয়েটা,ফুলের রংএ সাজানো ফিনফিনে চাদর গায়ে কোনদিন লুকিয়ে রাখেনি যে কামনার প্রচন্ডতা।

বড়ই পচ্ছন্দ ছিল তার গলায় আদরের চুমু,গালের চুমুটা,একপাশে রাখা বাতিটা সাক্ষী হয়ে আছে আজও সবকিছুর।ভালবাসা তছনছ করে দেয় জীবন,এখন সে আর কিছুই না শুধু ছায়া একটা।

তাকে সমাধিস্থ করার আগে তার চুলগুলো ছিল সুন্দর ভাবে সাজানো,গোলাপের বিছানায় শোয়ানো ছিল সে,আর যে পাথরটায় ঢাকা সে আজ,সেটায় ছড়ানো ছিটানো মিষ্টি সুবাস।

পবিত্র ধরিত্রী দেবী,সব সৃষ্টির মা,দোহাই তোমার,আদর করে তুলে নিও ঐ অভাগিনীকে।সমাধির পাথরে হয়তো আছে কটা গাছ,আসবে বসন্তের ফুল কোন একসময়।




ফুলের ব্যাবসায়ী-ছোট্ট মেয়েটা

‘গতকালকে বাজারে’,নাইয়স বললো, ‘পুরোনো ছেঁড়া কাপড় পরা অল্পবয়সী একটা মেয়ে কয়েকটা গোলাপ কুড়ি তুলে দিল একটা সুপুরুষ যুবকের হাতে,তাদের আলাপ যা শুনলাম আমিঃ

‘আমার কাছ থেকে কিছু কিনবে,তুমি?
–মিষ্টি মুখের ছোট্ট মানুষ,জানি না কি কিনবো?কি বিক্রি করছো তুমি্, গোলাপ না নিজেকে?নাকি দুটোই একসাথে?
-সব ফুল যদি কিনে নিও,আপত্তি নাই আমার নিজেকে দিতে।
-কত চাও তোমার সব গোলাপগুলোর জন্যে?
-আমার মায়ের চাই ষোলটা রুপার ওবোলি না হলে ঐ শয়তান ধরে অত্যাচার করবে আমাকে।
–ঠিক আছে চল আমার সাথে,একটা ড্রামকা দিতেও আপত্তি নাই আমার।
–তা হলে আমার ছোট বোনকেও নিয়ে যাব সাথে।

-তারপর দুজনেই গেল ঐ লোকগুলোর সাথে। বিশ্বাস করো বিলিতিস ঐ মেয়ে দুজনের স্তন বলতে কিছুই ছিল না।এমন কি কামুক হাসি দেয়ার ধরণটাও শেখেনি ওরা।হেঁটে গেল তারা যেন বলির দুজন শিশু।


বাদানুবাদ

আহ!আফ্রোদাইতির দোহাই তোমাকে,বসে আছ তুমি!ওফাল!আর্বজনা!পচা!দুর্গন্ধে ভরা!অকেজো!অপদার্থ!পালাবার চেষ্টা করো না,আমার কাছে আস!

জাহাজের লোকটার কাজের মেয়েটাকে দেখে অবাক হই,যে জানে না কি ভাবে কাপড় ভাঁজ করতে হয়,প্রসাধন এমন ভাবে করে যে চোখের কালো রং নেমে আসে গালে,লেখার কালির মত।

তুমি ফিনিসিয়ান,যাও শুয়ে থাক তোমার জাতের লোকজনদের সাথে।আমি হেলেনিক এলাকার,যারা পেটাসোস(শোলার টুপি)পরে থাকে তাদের সকলের উপরেই অধিকার আছে আমার,অধিকার আছে বেছে নেয়ার যাদের পচ্ছন্দ হয়,আমার।

আমাদের এই রাস্তায় ঢুকবে না আর,না হলে সোজা পাঠাবো তোমাকে মরলোকের রাজা হেডেসের দেশে,ষ্টিক্স নদীর মাঝি চারনের সাথে যৌনসঙ্গম করতে,আর এটাও বলবো আমি, ‘মাটিও থাকবে না বেশী তোমার কবরে’,যাতে কুকুরের দল মাটি খুড়ে বের করতে পারে,তোমাকে।


হতাশা

শীতে কাঁপছি আমি,আর চারপাশের গাছপালাগুলোও বেশ স্যাতস্যাতে,তাতে শীত আরও বাড়ছে।কেন আনলে এখানে আমাকে?আমার বিছানাটা কি শ্যাওলার স্যাতস্যাতে বিছানার চেয়ে নরম না?

আমার এই কাজকরা সুন্দর ফুলের পোশাক দাগ পড়ে নষ্ট হয়ে যাবে শ্যাওলা দিয়ে,চুলেও হয়তো আটকে যাবে নানান ধরনের জঞ্জাল।আমার কনুইটা দেখ,এর মধ্যেই ভিজে নোংরা হয়ে গেছে।

একসময় আমি অবশ্য ওর পেছনে পেছনে যেতাম জঙ্গলে…একটু ক্ষান্তি দাও।
মনটা খুব খারাপ আজকে।কিছু বলো না,শুধু হাত দিয়ে চোখটা ঢেকে রাখ আমার।

সত্যিই এত অধৈর্য তুমি!তুমি কি মনে কর আমাদের জন্ত জানোয়ারের চেয়েও অধম যখন যা ইচ্ছা করবে,ছেড়ে যাও আমাদের।চুমু খাবে না আমার ঠোঁটে,হাতও দিও না ঠোঁটে।ভুলে যাও উরু সরিয়ে যোনী নিয়ে খেলার কথা। কাঁদতে যেন না হয় তাই দুটো চোখই বন্ধ আমার।


ছোট্ট ফানিয়োন(আফ্রোদাইতির পূজারিনী)

দাড়াও,দেখ কে হাতছানি দিচ্ছে তোমাকেঃঐ যে কোসের ছোট্ট ফানিয়োন,ওকে তো খুবই পচ্ছন্দ করো তুমি।

সুন্দর কোকড়ানো চুল,নরম তুলতুলে মাখনের মত মসৃন চামড়া,একটা ঘুঘু পাখীর শরীর যেন।ছোট্ট বাতামী চেহারার মেয়েটা,কথাবার্তাও বলতে পারে মন্দ না।

তুমি যদি তার সঙ্গ চাও,ও জানতে চাইবে না তোমার অন্যান্য কোন খেলার গল্প,একটা ড্রাকমা না হয় চামড়ার স্যান্ডেল আর কিছু দরকার হবে না তোমার।

সুন্দর একটা বিছানা আছে তার বাড়ীতে,আছে মিষ্টি ডুমুর,দুধ,মদ, শীতের জন্যে আছে আগুন পোহানোর ব্যাবস্থাও।


একটা খবর

পথিক,তুমি যদি পচ্ছন্দ কর,আহ!পাতলা উরু,শক্ত গলা,কোমরের দোলায় বেসুরো শব্দ করা হাঁটু মেয়ে,যাও খুঁজে নাও প্নানগোকে,মেয়েটা আমার বেশ ভাল বন্ধু একজন।

পচ্ছন্দ যদি তোমার সুডৌল গোল গোল স্তনের মেয়েদের,নিতম্ব যাদের সাজানো যেন মাখনে,তাহলে রাস্তার ওপাশে আছে স্পাইডোরডেলিস।

আর যদি হারাতে চাও নিজেকে বারবনিতার হাতের বাঁধনে,তার মসৃন চামড়ায়,
নাভির উষ্ণতায়,তার কোমরের ফিতার গন্ধে,দয়া করে তাহলে খুঁজে নিও মিল্টোকে,হতাশ হবে না তুমি।

কিন্ত ভালবাসা,আবেগ ওগুলো আশা করো না আবার,এটা আমার অভিজ্ঞতার থেকেই বলা।রাতের অন্ধকারে নগ্ন শরীরে যা চাও তাই পাবে,একশ ড্রাকমা রেখে দিও একপাশে।


মেয়ের ব্যাবসায়ী

-ওখানে কে তুমি?
-আমি একজন মেয়ের ব্যাবসায়ী।
-দরজাটা খোল সসট্রাটা।
-দুটো ভাল কারণ আছে আমার আজকে আসার।প্রথমটা,আনাসট্রোলিস এদিকে আস,খুলে ফেল কাপড় সব।
-একটু ভারিক্কী চেহারার মেয়েটা।
-ভাল করে দেখ,বেশ সুন্দরী মেয়েটা।তা ছাড়া জানে কোড্রাক্স নাচ,প্রায় আশিটা গানও জানা আছে তার।
–ঠিক আছে,ঘুরে দাড়াও।হাত দুটো উপরে তুল।চুলগুলোও দেখাও।তুলে ধর পা দুটো।একটু হাস,বাহ!বেশ,চমৎকার।

-এই মেয়েটাকে দেখ?
–ও তো বয়সে বেশ ছোট।
–না,না একেবারেই ভুল কথা।ওর বার বছর হয়ে গেছে দিন দুয়েক আগে,ওকে তোমার নতুন করে শেখানোর কিছু নাই আর।
–আচ্ছা ঠিক আছে,তোমার কাপড় খুলে ফেল,এখন দেখি।না,খুবই পাতলা মেয়েটা।

-ওর জন্য খুব একটা বেশী্ খরচ হবে না,এক মিনা হলেই হবে।
–আর প্রথম মেয়েটার জন্যে?
-দুই মিনা হলেই হবে।
–আর দুইজনের জন্যে,তিন মিনায় চলবে?
-ঠিক আছে।
–ঠিক আছে ভেতরে ঢোকো তোমরা,গা হাত পা ধুয়ে প্রস্তত হও।তুমি যাও,
তোমার সাথে দেখা হবে পরে।


০০০০০০০০০


(তোমার সাথে দেখা হবে পরে।


০০০০০০০০০
সর্বশেষ এডিট : ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২২ রাত ১:৫৩
১টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ছিঁচকাঁদুনে ছেলে আর চোখ মোছানো মেয়ে...

লিখেছেন খায়রুল আহসান, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:০৯

ছিঁচকাঁদুনে ছেলে আর চোখ মোছানো মেয়ে,
পড়তো তারা প্লে গ্রুপে এক প্রিপারেটরি স্কুলে।
রোজ সকালে মা তাদের বিছানা থেকে তুলে,
টেনে টুনে রেডি করাতেন মহা হুলস্থূলে।

মেয়ের মুখে থাকতো হাসি, ছেলের চোখে... ...বাকিটুকু পড়ুন

অহমিকা পাগলা

লিখেছেন আলমগীর সরকার লিটন, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:১৪


এক আবেগ অনুভূতি আর
উপলব্ধির গন্ধ নিলো না
কি পাষাণ ধর্মলয় মানুষ;
আশপাশ কবর দেখে না
কি মাটির প্রণয় ভাবে না-
এই হলো বাস্তবতা আর
আবেগ, তাই না শুধু বাতাস
গায়ে লাগে না, মন জুড়ায় না;
বলো... ...বাকিটুকু পড়ুন

হার জিত চ্যাপ্টার ৩০

লিখেছেন স্প্যানকড, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩




তোমার হুটহাট
চলে আসার অপেক্ষায় থাকি
কি যে এক ছটফটানি
তোমার ফিরে আসা
যেন প্রিয় কারো সনে
কোথাও ঘুরতে যাবার মতো আনন্দ
বারবার ঘড়ি দেখা
বারবার অস্থির হতে হতে
ঘুম ছুটে... ...বাকিটুকু পড়ুন

জীবনাস্ত

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৪৪



ভোরবেলা তুমি নিশ্চুপ হয়ে গেলে একদম,
তোমার বাম হাত আমার গলায় পেঁচিয়ে নেই,
ভাবলাম,তুমি অতিনিদ্রায় আচ্ছন্ন ,
কিন্তু এমন তো কখনো হয়নি
তুমি বরফ জমা নিথর হয়ে আছ ,
আমি... ...বাকিটুকু পড়ুন

যে দেশে সকাল শুরু হয় দুর্ঘটনার খবর দেখে

লিখেছেন এম ডি মুসা, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:১১

প্রতি মিনিটে দুর্ঘটনার খবর দেখে অভ্যস্ত। প্রতিনিয়ত বন্যা জলোচ্ছ্বাস আসে না, প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনার খবর আসে। আগে খুব ভোরে হকার এসে বাসায় পত্রিকা দিয়ে যেত। বর্তমানেও প্রচলিত আছে তবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×