somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বিলিতিসের গান Songs of Bilitis(ধারাবাহিক)

১১ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১২:৪৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

প্রথম প্রকাশিত হয় ১৮৯৪ সালে,গ্রীসের নামকরা কবি,সাপ্পোর সমসাময়িক,বিলিতিস নামের কোন এক কবির অনুবাদ হিসাবে,ফরাসী লেখক পিয়ের লুইসের অনুবাদ।বিরাট এক চাঞ্চল্য সৃষ্টি করে লেখাটা অনুরাগীদের মনে-খ্রীষ্টপূর্ব ৬০০ সালের এ ধরনের সর্ম্পূন লেখা খুঁজে পাওয়া ছিল অনেকটা অবিশ্বাস্য।আর প্রকাশ্য ভাবে সমকামিতা নিয়ে প্রকাশনা সেটা তো আরও অভাবনীয়।পরে অবশ্য জানা যায়-বিলিতিস বলে কোন কবির অস্তিত্বই ছিল না,ঐ সময়।ওটা আর কিছু না পিয়ের লুইসের তৈরী করা একটা অভাবনীয় ফেরেপবাজী।সাজানো হলেও, তবুওএক পুরুষের লেখা মেয়েদের নিয়ে বেশ সাহসী এক প্রকাশনা,লেখার মর্যাদাটা আজও কমে যায়নি।




(১৫) শেষ অংশ অপরিচিত একজন

শোন এটা অজানা একটা শহর,না জেনে যেখানে সেখানে ঘোরা ফেরা করা কি ঠিক হবে?তা ছাড়া,এই এলাকা ছাড়া অন্য কোন জায়গায় তুমি আর এ ধরণের অভিজ্ঞ কমবয়সী মেয়ে খুঁজে পাবে না।আমি সসট্রটা,আমার বেশ নামডাক আছে চারপাশে।

এই মেয়েটাকে দেখ,চোখ দুটো যেন সবুজ ঘাসে শিশির ফোঁটা,বলো তোমার পচ্ছব্দ না?আরও অন্য কত ধরণের চোখের মেয়ে আছে এখানে,কালো ভায়োলেট ফুলের মত,আছে মেয়েরা যাদের লম্বা চুল ছুটে যায় হাঁটুর নীচে।

এ ছাড়াও আছে আরও নানান ধরণের সুন্দরী,ভাল ভাল সব মেয়ে পাবে এখানে।জানথাও,খুলে ফেল পোশাক আর বুকের বাঁধন।অজানা বন্ধু আমার,ওর স্তনটা ছুঁয়ে দেখ,দাঁড়ানো একেবারে ডাঁসা পেয়ারার মত।আর নাভির দিকে দেখ,কি সুন্দর,যেন কাপ্রিয়ানের সুন্দর তিনটা ভাঁজ।

ওর বোনও আছে সাথে,যদিও মনে হয় এখনও তৈরী হয়নি যৌনখেলার জন্যে,
তবে সাহায্য করার জন্যে তুলনা হয় না তার।বলা যায় দুই দেবী যেন একসাথে নেমে আসা পৃথিবীতে।দেখে মনে হয় তুমি বেশ সম্ব্রান্ত লোক,ফিলিস আর জানথাও,যাও যাও ভদ্রলোকের সাথে যাও।



মনাসিডিকার স্মৃতি

একে অন্যের সাথে ছন্দে ছন্দে নাচছিল,এই যেন ছুঁয়ে যাবে অন্যের শরীরের এখানে ওখানে,তবে সেটা হয়নি,শুধু চুমু খাওয়া ছাড়া আর কিছু।

একজন আরেকজনের পেছনে দাড়িয়ে ছিল নাচের ঘোরায়,ঘাড় বাঁকা করে অবাক চোখে দেখছিল একে অন্যেকে।ঘামের ফোঁটা জ্বলজ্বল করে দেখা যাচ্ছিল বগলে,আর কফোটা যেন ঘাম গর্বের সাথে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে ছিল স্তনে।

নেশালো চোখ,আগুনের মত লাল টুকটুকে গাল,চোখে মুখের গম্ভীরতা,সব সাজিয়ে নিয়ে তিনটা গান অধীর আগ্রহে গাইলো দুজনে।সাথে কামনার খেলায় একে অন্যের নিতম্ব দোলানো নিতম্বে।

হঠাৎ কোন একসময় কামনার প্রচণ্ডতা তাদের নিয়ে গেল মেঝেতে…মনাসিডিহাসের স্মৃতি।ঠিক তখনই তোমার দেখা,তুমি ছাড়া আমার সারা পৃথিবী ছিল অর্থহীন।



একজন কিশোরী মা

অযথাযা তা ভেব না মাইরোমেরিস,কেন ভাবছো মা হয়ে গেছ বলে তোমার সৌন্দর্য কমে গেছে একেবারেই।এখনও পোষাকের নীচে ভরাট তোমার শরীর,
পূর্নতার নতুন আরেক রুপ,সাজানো আনন্দে ভেসে যাওয়ার জন্যে।

বিশাল দুটো স্তন ফুলের মত সাজানো বুকে,আছে বোটা ভরা দুধের স্বাদ।
তোমার নাভি,তলপেঠ এতই নরম গলে যাবে যেন হাতের তালুতে।

এখন ভাবছো সন্তানের কথা,যার জন্মের কারণ তো তোমার কামনার জোয়ার।
সন্ধ্যায় অপরিচিত লোকটার সাথে শরীর খেলার ফল,নামটাও যার জানা নাই তোমার।এখন দূরে কোথাও খুঁজে বেড়াও তুমি স্বপ্নের মুখটা।

ছোট ছোট চোখ দুটো এখনও ঠিকমত খোলে না যা,বড় হয়ে একদিন হবে সুন্দর স্বপ্নিল কালো দুটা চোখ।ভুরুর কুচকানো ভঙ্গী একসময় জ্বালাবে হাজারটা মন।


অচেনা লোকটা

ঘুমাচ্ছে লোকটা,চিনিনা তাকে,আমি-তবু ভঁয় করি প্রচন্ড।ওর কাছে বেশ ভালই টাকাপয়সা আর সোনা আছে।ক্রীতদাসকেই তো দিল চারটা ড্রাকমা,আমি নিশ্চয় কম হলেও পাব একটা মিনা।

ফ্রাইগিয়ান লোকটাকে আমন্ত্রন জানালাম আমার বাড়ীতে যাওয়ার জন্যে।মানুষটা একেবারেই মাতাল তখন,অন্য কারও কথা ভেবে আমাকে নিয়ে গেল সাথে।
কি লজ্জা,মৃত্যুই বরং ভাল ছিল এই লোকটাকে শরীর দেয়ার থেকে।

হায়!আমি ভাবছিলাম টাওরোসের স্বপ্নের দেশটার কথা…আমি কুমারী তখন…
স্তনগুলোও এমন ভারী হয়নি,কামনায় এতই মাতাল ছিলাম যে বিবাহিত বোনদেরকেও হিংসা করতাম।

আজ রাতে কত সহজে না করে দিলাম অথচ সে দিন কেন যে পারিনি।
আমার স্তন দুধে টইটুম্বুর,আর ক্লান্ত কামনার দেবতা শুয়ে আছে এখন।




চালাকি

ঘুম ভেঙ্গে গেল।চলে গেছে লোকটা।কিছু একটা রেখে গেছে হয়তো!নাঃদুটা খালি মদের জগ আর শুকনো ফুল কয়েকটা।গালিচাও লাল হয়ে আছে মদে।

ঘুম যে আমার হয়নি তা না,তবে নেশাটা কাটেনি এখনও…কার সাথে যে বাড়ীতে ফিরলাম?...যাকগে এটুকু জানি বিছানায় ছিলাম আমরা দুজন।বিছানা
এখনও ভিজে আছে দুজনার ঘামে।

কবার যে যৌনখেলা হলো আমাদের ছড়ানো ছিটানো বিছানা দেখে কোনভাবেই বোঝার উপায় নাই।কেউ না কেউ কি দেখেনি।ঐ যে আমার ফ্রাইগিয়ান।
মেয়েটা এখনও ঘুমাচ্ছে দরজার দ্গারে।

তার স্তনে লাথি মেরে বললাম…শয়তান তুমিও কি সূযোগ নিলে…আমার গলার স্বর তখন ভোঁতা হয়ে গেছে,কোন কথা বের হচ্ছিল না আর।


শেষ প্রেমিক

এই ছেলে শোন,আমার সাথে প্রেমের খেলা না করে কোথাও যাবে না।এই কাপড়চোপড়ের নীচে লুকানো এখনও আমি কম সুন্দরী না।দেখবে অবাক হয়ে আমার শরতের সু্রের আনন্দ অনেক বেশী,অন্যদের বসন্তের চেয়ে…।

কুমারীদের ভালবাসা খুঁজে লাভ কি বলো।প্রেমের খেলা,শরীরের আনন্দ কুমারীদের জানা নেই খুব একটা।আমি সারাটা জীবন শিখে গেলাম শরীর খেলার বিশেষ সুর,আমার শেষ প্রেমিকের জন্যে।

আমি জানি তুমিই আমার সেই শেষ প্রেমিক।এই ঠোঁট আর মুখ,একটা দেশ ভেসে গেছে যার আকাঙ্খায়।আর এই চুল,যার গুণগান করে নামকরা গায়ক সাফফাও গান করে গেছে এক সময়।

যৌবন স্মৃতির সব কিছু নিয়ে আমি অপেক্ষা করবো তোমার জন্যে।তুমি যদি চাও,আমার স্মৃতির সব কিছুই পোড়াবো আগুনে।তোমাকে দেব লাইকাসের বাঁশী…মনাসিডিকার কোমরের ফিতা।


ঘুঘু পাখীটা


সব সময়ই বেশ সুন্দরী ছিলাম আমি,তবে এমন দিন আসছে,হারাবে সেই মেয়েটা।জ্বালাবে স্মৃতির আগুন,একাকীত্বের নিস্তব্ধতা,আর চোখের জলে ভেসে যাবে শরীরটাও।

জীবন যদি একটা স্বপ্ন হয়,কি লাভ অযথা যুদ্ধ করে?এখন রাতে চার,পাঁচবার আমি খুঁজি শরীরের আনন্দ,আমার উরুগুলো যখন ক্লান্ত হয়ে যায়,ঘুমাই যেখানেই আছে শরীরটা আমার।

সকালে শীতে কাঁপি।একটা ঘুঘু পাখী বসে আছে জানালায়,জিজ্ঞেস করলাম,সে কি জানে কি মাস এটা,বললো পাখীটা, ‘এটা সেই মাস মেয়েরা যখন প্রেমে উন্মাদ’।

মাসটা যাই হোক না কেন,ঘুঘু পাখীর কথাই সত্যি,কাইপ্রিস।আমি প্রেমিকের গলা ধরে কাঁপতে কাঁপতে ছুটে যাব বিছানায়।


সকালের বৃষ্টি

রাতের অন্ধকার ফ্যাকাসে হয়ে আসছে।তারাগুলো তো অনেক দূরে।আর সব বারবনিতারা ফিরে যাচ্ছে তাদের অবৈধ প্রেমের পালা শেষ করে।আর সকালের বৃষ্টির সুরে আমি লিখছি এই কথাগুলো তোমার জন্যে।

গাছের পাতাগুলো ভারী হয়ে আছে বৃষ্টির জলে।ছোট্ট জলের নালায় ভেসে যাচ্ছে শুকনো ভেজা পাতা।বৃষ্টি ফোঁটায় ফোঁটায় কেমন জানি এলেমেলো করে দিচ্ছে আমার গানটা।

আহ!বেশ একা আর দুঃখী আমি এখানে।কমবয়সী ছেলেরা আর তাকায় না আমার দিকে,বুড়োরাও ভুলে গেছে আমাকে।‘এটাই ভাল হয়তো,ওরা শিখবে শুধু আমার গান,শিখবে ওদের সন্তানেরা,সন্তানের সন্তানেরাও…।

এই কথাগুলো যা মাইরটেল,না থাইইস,না গাইকেরা স্বীকার করবে না কোনদিন যদিও তাদের গাল ঝুলে গেছে বয়সের ভারে।যারা আমাকে ভালবাসে,আমি চলে গেলেও তারা আমার গান গেয়ে যাবে অন্ধকারেও।



সত্যিকারের মৃত্যু

আফ্রোদাইতি!নিষ্ঠুর দেবী কি অদ্ভুত তোমার আর্শীবাদ্‌ যৌবনের এই সৌন্দর্য,
কুচকে যাওয়া চামড়ায় হারাবে আর কটা দিন পরে।কেন আমার মৃত্যু হয়নি যৌবন হারানোর সাথে সাথে।

আয়নায় নিজের চেহারা দেখে অবাক আমি,না হাসতে পারি,না কাঁদতে পারি আর।আহ!সেই মিষ্টি মুখটা,মনাসিডিকার ভালবাসার মুখটা,এখন মনে হয় না সেই মিষ্টি মুখটা ছিল আমার।

হয়তো এটাই পথের শেষ!আমি এখনও তো জীবনের কাটাইনি চল্লিশ কি পঞ্চাশ বছর,এই তো কদিন আগে জন্ম আমার,বলাই ভাল আর কেউ ভালবাসবে বা আমাকে।

সব চুল কেটে কোমরের ফিতায় বেঁধে তোমাকে দিলাম,আমার চিরপ্রেমিক কাইপ্রিস।তোমার জন্যে আমার ভালবাসা শেষ হবে না কোনদিন।এটাই ধার্মিক বিলিতিসের শেষ বলা।


বিলিতিসের সমাধি

প্রথম সমাধি স্তম্ভ

সেই দেশটায় যেখানে নদী আসে সমুদ্র থেকে,আর যেখানে নদীর বুকে ছড়ানো মনিমুক্তা,সেখানেই এই বিলিতিস,জন্ম আমার।

আমার মা ফোনেসিয়ান,বাবা দামোফাইলোস,হেলেনিক।মায়ের কাছ থেকে শেখা আমার বাইবলোসের গান,অনেকটা দুঃখী,হতাশ সকালের চেহারায়।
কাইপ্রোসে আসটারটেকে দেখে মুগ্ধ হতাম আমি।লেবসের সাফফা অচেনা ছিল না আমার।গানগুলোতে বলে গেলাম ভালবাসার কথা আমার।পথিক ভাল লাগলে,
বলো না হয় কথাগুলো তোমার মেয়েকে,কেমন ছিল এই বিলিতিস।

বলি দিও কালো ছাগল আমার স্মৃতিতে,শুধু ভালবাসায় তার মুখ দিয়ে চুমু একবার দিও এই সমাধিতে ।


দ্বিতীয় সমাধি স্তম্ভ

মেলাসের অন্ধকার,পামফিলিয়ার তামাসোসে,আমি বিলিতিস,ডামোফাইলোসের মেয়ের,প্রথম আলো দেখা সেখানে।বিশ্রামের জায়গাটা আমার এখন জন্মভূমি ছেড়ে কতদূরে।

ছোট বেলায় শেখা আমার,এডোন আর আসটারটের ভালবাসা,সিরিয়ার পবিত্র রহস্য,মৃত্যু,এ জীবন থেকে ছেড়ে চলে যাওয়ার গল্পকথা।

আমি যদি বারবনিতা হতাম,তাতে দোষ ছিল কোথায়?কিন্ত একটা মেয়ে হিসাবে কি করা না করা,সেটা আমার?পথিক,সকলের মা ধরিত্রী মাতা,সেই নারীই দেখায় পথ আমাদের।
বল,তার উপদেশ কি অবজ্ঞা করা যায়?

ধন্যবাদ তোমাকে,কিছুক্ষন তুমি থেমে যে গেলে এখানে।আর্শীবাদ করিঃ ভালবাসে কেউ যেন তোমাকে,যেন ভেসে না যাও ব্যার্থ ভালবাসায়।
দেখা যদি না হয় আর,বুড়ো বয়সে মনে রেখ এসেছিলে একবার এ সমাধিতে।

শেষ সমাধি স্তম্ভ

সবুজ লতার নীচে আছে কালো পাতাগুলো, ‘ছড়ানো গোলাপের নীচে,ঘুমিয়ে আমি অনন্তের বিছানায়,সেই আমি যে সুর করে সাজাতো গান,যার চুমুর ছোঁয়ায় গোলাপের মত।

জীবনের অনেকটা সময় কাটানো আমার জলপরীদের রাজ্যে,প্রেমিকদের মাঝে।শেষ দিনগুলো কাটলো কাইপ্রিস দ্বীপে।এ জন্যেই আমার নামে আছে বিশেষত্ব,আর সমাধিটা এখনও সবাই ঘষামাজা করা সুবাস তেলে।

কেদ না আমার জন্যে,আমার শেষ যাত্রা ছিল বেশ মধুর,লোকজনের গাল ভঁরা ছিল চোখের জলে,আমার আয়না,গহনা সব ছড়ানো সমাধিতে।

এখন খোলা মাঠের কালো ছায়ায়,হেটে যাই আমি একা,সাথে নেই কেউ আর, আছে শুধু ফেলে আসা জগতের স্মৃতি।


সর্বশেষ এডিট : ১১ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ৯:৩৭
৩টি মন্তব্য ৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

সবুজের মাঝে বড় হলেন, বাচ্চার জন্যে সবুজ রাখবেন না?

লিখেছেন অপলক , ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:১৮

যাদের বয়স ৩০এর বেশি, তারা যতনা সবুজ গাছপালা দেখেছে শৈশবে, তার ৫ বছরের কম বয়সী শিশুও ১০% সবুজ দেখেনা। এটা বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থা।



নব্বয়ের দশকে দেশের বনভূমি ছিল ১৬... ...বাকিটুকু পড়ুন

আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে লীগ আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে জামাত

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৪৬


বাংলাদেশে রাজনৈতিক ছদ্মবেশের প্রথম কারিগর জামাত-শিবির। নিরাপত্তার অজুহাতে উনারা এটি করে থাকেন। আইনী কোন বাঁধা নেই এতে,তবে নৈতিক ব্যাপারটা তো অবশ্যই থাকে, রাজনৈতিক সংহিতার কারণেই এটি বেশি হয়ে থাকে। বাংলাদেশে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাঙ্গালির আরব হওয়ার প্রাণান্ত চেষ্টা!

লিখেছেন কাল্পনিক সত্ত্বা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:১০



কিছুদিন আগে এক হুজুরকে বলতে শুনলাম ২০৪০ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে নাকি তারা আমূল বদলে ফেলবেন। প্রধানমন্ত্রী হতে হলে সূরা ফাতেহার তরজমা করতে জানতে হবে,থানার ওসি হতে হলে জানতে হবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

লিখেছেন নতুন নকিব, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৪৩

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

চা বাগানের ছবি কৃতজ্ঞতা: http://www.peakpx.com এর প্রতি।

আমাদের সময় একাডেমিক পড়াশোনার একটা আলাদা বৈশিষ্ট্য ছিল। চয়নিকা বইয়ের গল্পগুলো বেশ আনন্দদায়ক ছিল। যেমন, চাষীর... ...বাকিটুকু পড়ুন

অবিশ্বাসের কি প্রমাণ আছে?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩১



এক অবিশ্বাসী বলল, বিশ্বাসের প্রমাণ নাই, বিজ্ঞানের প্রমাণ আছে।কিন্তু অবিশ্বাসের প্রমাণ আছে কি? যদি অবিশ্বাসের প্রমাণ না থাকে তাহলে বিজ্ঞানের প্রমাণ থেকে অবিশ্বাসীর লাভ কি? এক স্যার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×