ভারত নিশ্চিত করবে যে ৯০ দিনের সাংবিধানিক সময়সীমার মধ্যে বাংলাদেশে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে এবং আওয়ামী লীগকে পুনর্গঠনের অনুমতি দেয়া হবে : জয়
সূত্র: DW
ভারত নিশ্চিত করার কে?
ভারতের কাছে সরাসরি সাহায্য চাওয়া এটা নিঃসন্দেহে রাষ্ট্রদ্রোহিতার শামিল। বাংলাদেশের স্বাধীনতা আর সার্বভৌমত্বকে কিভাবে অন্য দেশের হাতে তুলে দিচ্ছে জয়, এটা ভেবেই আতঙ্কে আছি। এরা মিডিয়ার সামনে এরকম চক্রান্ত করতে পারলে না জানি গোপনে এরা কী করছে! হাসিনার শাসনামলে ভারতের সাথে যত চুক্তি হয়েছে সব প্রকাশ করা প্রয়োজন।
এরাই মুক্তিযুদ্ধের সময়ের আসল রাজাকার, দেশদ্রোহী। এদের বিচার হওয়া উচিত। এদের নাগরিকত্ব কেড়ে নেয়া প্রয়োজন।
একটা স্বাধীন দেশকে ১৫-১৬ বছরে আওয়ামী লীগ সরকার ভারতের অঙ্গরাজ্যে রূপান্তর করে ফেলেছে। সব রকম সুযোগ সুবিধা, বন্দর, ট্রানজিট, আকাশসীমার অবাধ ব্যবহার, সীমান্তে অবাধ বিচরন, সীমান্ত হত্যা, অবাধ বাণিজ্যিক সুবিধা, রেল ট্রানজিট, দেশের মধ্যে ২৬ লক্ষ ভারতীয়র কর্মসংস্থান, দেশের রাজনীতিতে প্রকাশ্যে হস্তক্ষেপ, জাতীয় নির্বাচনে প্রকাশ্যে হস্তক্ষেপ। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকার জন্যই এমন বেশ্যাবৃত্তি করেছে। লজ্জাশরম আল্লাহ পাক তাদের মধ্যে থেকে উঠিয়ে নিয়ে গেছে।
দুই একটা ব্রীজ, ওভারব্রীজ, সেতু, মেট্রোরেলের উন্নয়ন দেখিয়ে যারা বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার হাতিয়েছে তারা যাইহোক অন্তত দেশের জন্য নিরাপদ না।
যেসব আওয়ামী লীগার এসব দেখেও চুপ থাকেন তারাও রাষ্ট্রদ্রোহী। কোন মুক্তিযোদ্ধাও চুপ থাকলে বুঝতে হবে এরা হয় সার্টিফিকেট কিনে মুক্তিযোদ্ধা হয়েছে অথবা মুক্তিযুদ্ধের সময় ভারতে অবস্থান করে পরবর্তীতে দেশে এসে সার্টিফিকেট হাতিয়েছে।
ছিঃ আওয়ামী লীগ।
সর্বশেষ এডিট : ১৪ ই আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৫:৪৫