ড.ইউনূসের ভালো কাজগুলোর সমর্থন করি। কিন্তু রাষ্ট্রের সার্বভৌমত্বের জন্য হুমকি এমন কাজ সমর্থন করি না।
আমার চিন্তাভাবনায় ভুল থাকতে পারে। কিন্তু ভয় কাটানোর কোন বাস্তবিক উপায় আছে?
রোহিঙ্গাদের জন্য মানবিক করিডোর সমর্থন দিয়ে দেশকে ফি-লিস্তিন বানানোর জন্য এটাই যথেষ্ট। ই-সরায়েল এভাবে প্রথমে লেজ ঢুকিয়েছে, পরে সেই লেজ দিয়ে পুরো ফিলিস্তিন গিলে ফেলেছে। সেই ই-সরায়েলের পেছনে যারা আছে, এখানেও তারা। গিলতেও পারবো না, ফেলতেও পারবো না। আল্লাহর কাছে দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় সাহায্য চাই। আমাদের শাসক একেকটা মাশাল্লাহ। কার আগে কে দেশ বিক্রি করবে আল্লাহই জানে। একটা ইন্ডিয়ারে দিয়ে দেয়, আরেকটা পাকিস্তানরে। এখন নোবেলম্যান দেখি আরো এক ধাপ এগিয়ে গেছে।
লা হাওলা ওলা...........
তাছাড়া সার্বভৌমত্বের হুমকির জন্য প্রধান কারণ হলো- বাংলাদেশের দুর্বল পররাষ্ট্রনীতি আর রাজনৈতিক নেতাদের অদূরদর্শী চিন্তাভাবনা। বেশিরভাগ নেতাই অশিক্ষিত তেলবাজ। এদের দিয়ে হাল চাষ সম্ভব, দেশ চালানো সম্ভব নয়। এদের চালচলন বাংলাদেশকে আরেকটা গাজা বানাতে সময় নিবে না।
ভারতকে মোকাবিলার আমাদের ক্ষমতা নেই, আমরা আমেরিকাকে শক্ত হাতে কিভাবে মোকাবেলা করব? মোকাবেলার জন্য আমাদের কী আছে?
না আছে সামরিক শক্তি না আছে অর্থনৈতিক শক্তি। প্রচুর পরিমাণ জনগণ আছে ঠিকই, কিন্তু নিরস্ত্র। ট্রেনিং-এর ব্যবস্থা থাকলে ভালো হতো। অবশ্যই আমাদের ছাত্রলীগ আছে। কিছুটা স্বস্তি পাচ্ছি এতক্ষণে। যারা নিজের দেশের জনগণের উপর এরকম আক্রমণাত্মক, তারা অবশ্যই বিদেশিদের নেংটু করে ছাড়বে বলে আমার বিশ্বাস।
কিন্তু অদক্ষ জনশক্তি রাজনৈতিক ভোট ব্যাংক মাত্র, মিসাইল নয়।
ট্রেনিং থাকলে একেকটা বাঙালি, একেকটা মিসাইল হতে সময় নিবে না।
ইন্টেরিমকে দেশ সংস্কার করতে দিয়েছি, কিন্তু তারা দেশের অস্তিত্ব সংস্কার করে ফেলবে জানতাম না।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



