হ্যাকাররা ইন্টারনেটের মাধ্যমে এমন ভাইরাস ছড়িয়ে দেয় যার ফলে কমপিউটারের অপারেটিং সিসটেম বিকল হয়ে যায়।
1870-এর দশকে কয়েকজন টিএনজার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সদ্য চালু টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থা বিকল করে দিতে সক্ষম হয়। তারও প্রায় 100 বছর পর 1970-এর দশকের গোড়ার দিকে জন ড্র্যাপার নামে এক হ্যাকার হ্যাকিংয়ের জন্য অভিযুক্ত হন। ড্র্যাপার প্রচলিত টেলিফোন সিসটেমের প্রতি লাইন খোলার নির্দেশ বাহক একটি সংক্ষিপ্ত টোন অপর একটি টেলিফোনে প্রেরণ করে বিনা পয়সায় দূরবতর্ী টেলিফোনে আলাপ করে নেন। হ্যাকার ড্র্যাপার বারবার টেলিফোন ট্যামপারিংয়ের জন্য গ্রেফতার হয়ে ক্যাপ্টেন ক্রাচ নামে কুখ্যাতি অর্জন করেন। এ সময় 'ঈপ্পি সোশ্যাল মুভমেন্ট' নামে একটি সংগঠন টেলিফোন হ্যাকারদের বিনা খরচে দূরবতর্ী কল করার জন্য অভিযুক্ত হয়।
হ্যাকিংয়ের শুরুটা টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থা দিয়ে হলেও এখন হ্যাকারদের লক্ষ্যবস্তু হচ্ছে কমপিউটার। 60-এর দশকের গোড়ার দিকে সর্বপ্রথম মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটস ইনসটিটিউট অব টেকনোলজির আর্টিফিশিয়াল ল্যাবের মেইনফ্রেম কমপিউটারে হ্যাকাররা আঘাত হানে।
সর্বশেষ এডিট : ৩১ শে ডিসেম্বর, ১৯৬৯ সন্ধ্যা ৭:০০

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



