somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

সাভারের দশর্নীয় স্থান

২৫ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:১৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

সাভার ঢাকা জেলার অন্তর্গত একটি উপজেলা। এইবার আমাদের ডে ট্রিপের উদ্দ্যেশ ছিল সাভারে ঘুরে বেড়ানো। ঢাকার এই উপজেলাটি জাতীয় স্মৃতিসৌধের জন্য বিখ্যাত হলেও এই জেলার আনাচে কানাচে লুকিয়ে আছে পুরাকীর্তি, প্রকৃতি ও বিনোদনের এক অপূর্ব সম্ভার। তাই সময় পেলে এসে পড়তে পারেন। সাভারের উত্তরে কালিয়াকৈর উপজেলা এবং গাজীপুর সদর উপজেলা; দক্ষিণে কেরানীগঞ্জ উপজেলা; পূর্বে মিরপুর, মোহাম্মদপুর, পল্লবী থানা এবং উত্তরা থানা এবং পশ্চিমে ধামরাই উপজেলা এবং সিঙ্গাইর উপজেলা দিয়ে বেষ্টিত।
পরিচ্ছেদসমূহ [দেখাও]

★কোথায় থাকবেন

যেহেতু দিনে গিয়ে দিনে দিনে এসে পড়বেন তাই এখানে থাকাটা মূখ্য নয়। এরপর থাকতে চাইলে সাভার বাজার মোড়ে হোটেল সাভার ইন থাকতে পারেন।

★কি ভাবে যাবেন

সাভার ঢাকার বিভিন্ন স্থান থেকে যাওয়া যায়। যেহেতু আমার যাত্রাপথ ছিল মতিঝিল থেকে আমি এখানে মতিঝিলের কথা উল্লেখ্য করছি। মতিঝিল থেকে বিআরটিসি আর ওয়েলকাম বাস সাভার নবীনগর পর্যন্ত যায়। ভাড়া নিতে পারে ৪০-৬০ টাকা। বিআরটিসির দ্বোতলা বাসে হেলে দুলে ঢাকা শহর দেখতে দেখতে যেতে চাইলে ট্রাই করতে পারেন তবে ইহার গতি কচ্ছপের থেকেও স্লো

দর্শনীয় স্থান
১। বংশী নদী : সাভার ধামরাইয়ের মাঝ দিয়ে বয়ে যাওয়া বংশী নদীর দুই কুল ঘিরেই যেন সবুজের হাতছানি। সময় সুযোগ হলে ঘুরে আসতে পারেন বংশী নদী। পরিবেশের সাথে সাথে নদী পাড়ের মানুষ গুলোও চমৎকার। বাদাম চিবুতে চিবুতে নিজেকে প্রকৃতির মাঝে এলিয়ে দিতে পারেন। নৌকা ভাড়া করে আশে পাশের গ্রাম গুলোতেও ঘুরতে পারেন।

রাজা হরিশ চন্দ্রের
প্রত্নস্থল
২। রাজা হরিশ চন্দ্রের প্যালেস : এই পুরাকীর্তি বা প্রত্নস্থলটি হরিশ রাজার ভিটা বা ঢিবি হিসাবেও বেশ পরিচিত। আশ্চর্য হলেও সত্য এই রাজার ইতিহাস সম্পর্কে বেশি তথ্য পাওয়া যায়নি। এটি সাভারে রাজাসন এলাকার মজিদপুরে (সাভার বাজার বাসস্ট্যান্ড হতে পূর্ব দিকে) অবস্থিত। এই ঢিবিটি ১৯০০ শতকের শেষ সময় পর্যন্ত মাটির নিচে চাপা পড়া ছিল। পরবর্তীতে ১৯১৮ সালে ড.নলণীকান্ত ভট্টশালী নামক এক প্রত্নতাত্ত্বিক এই অঞ্চলে খননের কাজ শুরু করলে গুপ্ত রাজবংশের অনেক নির্দশন আবিষ্কৃত হয়। এর সূত্র ধরে ৯০ দশকের শুরুর দিকে প্রত্নতাত্ত্বিক বিভাগ এখানে খননের কাজ শুরু করে। এই ঢিবি উৎখননের ফলে অনাবৃত হয় মাঝারি আকারের একটি নিবেদনস্তূপ এবং দক্ষিণে একটি বৌদ্ধ বিহারের ভগ্নপ্রায় অবকাঠামো। এই বিহারের আবিষ্কৃত সব নির্দশন বর্তমানে জাতীয় জাদুঘরে গেলে দেখতে পারবেন।বর্তমানে এই স্থানের ঐতিহাসিক গুরত্ব না থাকলেও প্রাচীন কালে মজিদপুর ছিল সমৃদ্ধ নগরী। প্রাচীন বংশাবতী বা অধুনা বংশী নদীর বাঁ তীরে অবস্থিত ছিল হরিশ রাজার রাজ্যের রাজধানী। তিনি সর্বেশ্বর রাজ্যের রাজা ছিলেন। যার রাজধানী ছিল সম্ভার। এই সম্ভার নাম থেকেই সাভার নামের উৎপত্তি হয় বলে অনেকে ধারনা করেন। বিখ্যাত ইতিহাসবিদ ও ভূগোলবিদ জেমস রেনেলের মানচিত্রে এই সম্ভার স্থানটির নাম উল্লেখ্য ছিল। এই থেকে এই অঞ্চলের ঐতিহাসিক গুরত্ব কিছুটা হলেও বুঝা যায়। রেনেল সাভার এলাকায় ১৭৬৭ খ্রিস্টাব্দে জরিপ করে মানচিত্রটির সংশ্লিষ্ট খণ্ড তৈরি করেছিলেন।




আড়াপাড়া জমিদার বাড়ি

৩। আড়াপাড়া জমিদার বাড়ী : যে কোন পুরান জমিদার বাড়ীর নাম শুনলে দেখার জন্য মনটা ছুটে যায়। ঢাকার এত কাছে জমিদার বাড়ী পেলে তো আর কোন কথাই নাই। বিভিন্ন পেপার পত্রিকা আর্টিকেলে এই জমিদার বাড়ীটি সম্পর্কে পড়ার পর মন স্থির করে নিয়েছিলাম সময় সুযোগ পেলে জমিদার বাড়ীটি দেখে নিব। জাহাঙ্গীরনগর যাওয়ার কারনে সেই সুযোগ এসে গেলে। সাভার বাজার বাস স্ট্যান্ড থেকে খুব বেশি দূরে নয় আড়াপাড়া জমিদারবাড়ি। জমিদার বাড়ী ঢুকবার মুখেই রাধা গোবিন্দ মন্দির। এই মন্দিরের প্রতিষ্ঠাতা জমিদার বাড়ীর বংশধর। মন্দিরের পাশেই অবস্থিত হাজামাজা একটি সবুজ পানার পুকুর। এই পুকুরের অপর পাড় থেকে মন্দিরের দুই চূড়া বিশিস্ট প্রবেশ দ্বার দেখলে মনে হয় এটিই মূল মন্দির। আসল মূল মন্দিরটি ভিতরে। এই মন্দিরটির বেশ বড় হলেও উপরে কোন চূড়া নেই। প্রবেশ দ্বারের পাশেই আছে ছোট কালী মন্দির। পুকুরের অপর পাড়ে বট বৃক্ষের নিচে আছে পাকা বিশ্রামালয় এবং বাবা লোকনাথের ছোট মন্দির। আশেপাশের পরিবেশটা বেশ চমৎকার। মূল জমিদার বাড়ীর প্রবেশ পথে রয়েছে সিংহ দুয়ার। যার বাম পাশের সিংহটি বহু আগে ভেংগে পড়ে গিয়েছি।আর ডান পাশেরটি কোন রকম টিকে থেকে নিজের অস্তিতের বয়ান দিচ্ছে। এই সিংহ দুয়ার দিয়ে প্রবেশ করে খিলানযুক্ত প্রবেশ দ্বার দিয়ে ভিতরে ঢোকার আগ পর্যন্ত বেশ কয়েক্টি নারী মূর্তির সাথে দেখা হবে যার কোনটার মুখ ভাংগা আবার কোনটার হাত পা কালের বির্বতনে হারিয়ে গেছে। মূল প্রবেশপথের দুই পাশে বারান্দাযুক্ত রুমের বাড়তি অংশ। অনেকটা এখনকার অফিস ঘর বা রিসিপশন রুমের মতো। এই অংশটি পার হয়ে মূল বাড়ীর উঠান। এরপর জমিদার বাড়ী। এই ভবনের সিড়িতে দুটি ভাষ্কর্য আছে। এই বাড়ীর দোতলার অংশটি অনেক পরে সংযোজন করা হয়েছে। সিমেন্টে খোদাই করা নেমপ্লেট অনুসারে সিংহদরজার সোজাসুজি রাই শশী নিবাস। এর নির্মান কাল ১৯০০ সাল, প্রায় ১১৬ বছরের পুরানো ভবন। এর পাশের ভবনে রাই নিকেতন লেখা সেটিও প্রায় ৭৯ বছর আগে নির্মিত। একেবারে উপরে দোতলায় লেখা আর এম হাউজ। বাড়ীর বাসিন্দাদের অনুমতি নিয়ে ভিতরটা ঘুরে দেখতে পারেন। এই জমিদার বাড়ী থেকে অল্প দূরত্বেই আছে আর একটা শতবর্ষী ভবন বংশী বাড়ী। স্থানীয়দের জিজ্ঞেস করলেই দেখিয়ে দিবে বংশী দাদার বাড়ী।


৪। অরণ্যালয় মিনি চিড়িয়াখানা : ঢাকার চিড়িয়াখানা তো অনেক দেখলেন। সাভার আসলে দেখে যেতে পারেন এই মিনি চিড়িয়াখানা। ঢাকার চিড়িয়াখানার মত জাঁকজমক না হলেও আর্মি পরিচালিত ছিমছাম চিড়িয়াখানাটি দেখতে একদম খারাপও লাগবে না।এই চিড়িয়াখানায় রয়েছে চিত্রা, সাম্বার, মায়া প্রজাতির হরিণ, খরগোশ, গিনিপিগ, অজগর, ভাল্লুক ছাড়াও আছে বেশ কয়েক জাতের পাখি আর বানর।

৫। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় : প্রকৃতির আলো ছায়ায় সবুজের সমরোহে বেস্টিত জাহাংগীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়। বুক ভরা অক্সিজেন নেবার জন্য চমৎকার একটি জায়গা। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের কাম্পাসে শীতকালে অতিথি পাখির আগমন দেখা যায়। দূর দূরান্ত থেকে পাখি প্রেমিকরা এখানে আসে পাখি দেখতে। এছাড়াও এই ক্যাম্পাসে আসলে দেখতে পাবেন সুউচ্চ শহীদ মিনার। ক্যাম্পাসের কেন্দ্রস্থল বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা মানবিক অনুষদের সাম্ন শহীদ মিনারটি অবস্থিত। শহীদ মিনারটি স্থপতি রবিউল হুসাইন।

৬। জাতীয় স্মৃতিসৌধ: জাতীয় স্মৃতিসৌধ বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি রক্ষার্থে নির্মিত একটি স্মারক স্থাপনা। এর স্থপতি সৈয়দ মাইনুল হাসান। এই স্মৃতিসৌধের পাশেই আছে ১০ জন শহীদের গনকবর। বাংলাদেশ স্বাধীন হবার পর প্রথম বিজয় দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি বংগবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৬ই ডিসেম্বর ১৯৭২ সালে এর ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করেন। পরবর্তীতে রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান ১৯৭৮ সালে ইহা নির্মানের জন্য উদ্যাগ গ্রহন করেন। ১৯৮২ সালে ১৬ই ডিসেম্বরের কিছুদিন আগে এর নির্মান কাজ শেষ হয়। বিদেশী রাষ্ট্রনায়ক গন সরকারী ভাবে বাংলাদেশে আসলে স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন করা শিষ্ঠাচার অন্ত:ভুক্ত। এই স্মৃতি সৌধ প্রাংগনের মোট আয়তন ৮৪ একর। ১৫০ ফুট উচ্চতা বিশিস্ট সৌধটি সাত জোড়া ত্রিভুজাকৃতির দেয়াল নিয়ে গঠিত। এই সাতটি দেয়াল বাংলাদেশেএ স্বাধীনতা আন্দোলনের ৭টি পর্যায় কে নির্দেশ করে। অনেকের মধ্যে মিস কনসেপসন আছে এই সাতটি দেয়াল সাত বীরশ্রেষ্ঠ কে স্মরন করে তৈরি করা হয়েছে ধারনাটি ভুল।
ভ্রমণ পরিকল্পনা
যত সকালে ঢাকা থেকে বের হতে পারবেন তত দ্রুত ঢাকায় ফিরতে পারবেন এই কথা মাথায় রেখে বের হবেন। সাভার বাজার বাস স্ট্যান্ড নেমে রাস্তার ওপারে পূর্বদিকে রাজা হরিশ চন্দ্র প্যালেস লিখা প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের একটি নীল বোর্ডের সাইনবোর্ড দেখতে পারবেন। সাইন বোর্ড বরাবর গিয়ে ১০-১৫ মিনিট হাটলেই পেয়ে যাবেন হরিশ রাজার প্রসাদ। রিক্সায় আসতে চাইলে ১৫টাকা রিক্সা ভাড়া নিবে। হরিশ রাজার প্রসাদ দেখা শেষ হলে আবার চলে আসুন সাভার বাজার বাস স্ট্যান্ড। ফুট ওভার ব্রিজ দিয়ে রাস্তা ক্রস করুন। একটু আগালে পশ্চিম দিকে অটো স্ট্যান্ড দেখতে পারবেন। এখান থেকে ১০ টাকা ভাড়া দিয়ে চলে আসুন আড়াপাড়া। অটো চালক কে আগে থেকে বলে রাখলে আপনাকে জমিদার বাড়ীর সামনে নামিয়ে দিবে। ওখানে নেমে জমিদার বাড়ী ঢোকার পথেই প্রথমে দেখবেন রাধা গোবিন্দ মন্দির এর পাশে একটি কালী মন্দির রয়েছে। এরপর জমিদার বাড়ীর সিংহ দরজা পেরিয়ে একটা গলি রাস্তা দিয়ে জমিদারবাড়ির মূল প্রবেশপথ পেরিয়ে জমিদার বাড়ী ঢুকবেন। দেখা শেষ হলে লোকাল মানুষ কে জিজ্ঞেস করে বংশী বাবুর বাড়ীটি দেখে নিন। এখান থেকে আবার অটো স্ট্যান্ড এর রিক্সা নিন। ভাড়া নিবে ১৫ টাকা। অরণ্যনালয় মিনি চিড়িয়াখানা, জাহাঙ্গীরনগর, জাতীয় স্মৃতিসৌধ এক লাইনে হওয়া নবীনগরগামী যে কোন বাসে উঠে আগে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়। বিশ্ববিদ্যালয় পরিদর্শন শেষে রিক্সা করে সিএন্ডবি বাস স্ট্যান্ডে হেটে বা রিক্সা করে চলে আসুন এখানে আছে মিনি চিড়িয়াখানা। চিড়িয়াখানা দেখে শেষ করে আবার নবীনগরগামী বাসে উঠে জাতীয় স্মৃতিসৌধ। জাতীয় স্মৃতি সৌধ দেখা শেষ হয়ে গেলে আবার ঢাকাগামী যে কোন বাসে উঠে উলাইল বাস স্ট্যান্ড নেমে রিক্সায় কালী নগর খেয়া ঘাট। এখানে এসে উপভোগ করুন বংশী নদীর সৌন্দর্য। চাইলে নৌকা ভাড়া করে নদীতে ঘুরতে পারেন।

আড়াপাড়া:রাধা-গোবিন্দ মন্দিরের প্রবেশদ্বার

আড়াপাড়া জমিদার বাড়ী:সিংহ দুয়ার

হরিশ রাজার ঢিবি

হরিশ রাজার ঢিবি
আর একটু অন্য রকম প্ল্যান থাকলে আর সময় হাতে থাকলে চলে যেতে পারেন মানিকগঞ্জ বালিয়াটি জমিদার বাড়ী। সাভার বাজার বাস স্ট্যান্ড থেকে এস.বি লিংকের বাস পাবেন যেই বাস আপনাকে জমিদার বাড়ীর সামনে নামিয়ে দিবে। এই স্থান গুলো ছাড়াও সাভারে ঘোরার মত আরও জায়গা আছে। বিরুলিয়া, সাদুল্লাপুর ফুলের বাগান, আশুলিয়া, সাভার সেনানিবাস, সাপের বাজার এর মধ্যে অন্যতম। এছাড়া বিনোদনের জন্য রয়েছে ফ্যান্টাসি কিংডম, নন্দনের মত amusement পার্ক। তাই দেরি না করে ঢাকার এই কাছের উপজেলাটিতে ঢু দিয়ে আসতে পারেন।

সর্বশেষ এডিট : ২৫ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৪
৫টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

হাদির আসল হত্যাকারি জামাত শিবির কেন আলোচনার বাহিরে?

লিখেছেন এ আর ১৫, ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:৫৪


গত মাসের শেষের দিকে জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পারওয়ারের ছেলে সালমান, উসমান হাদির সঙ্গে খু*নি ফয়সালের পরিচয় করিয়ে দেন। সেই সময় হাদিকে আশ্বস্ত করা হয়—নির্বাচন পরিচালনা ও ক্যাম্পেইনে তারা... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাংলাদেশ একদিন মাথা উঁচু করে দাঁড়াবেই

লিখেছেন নতুন নকিব, ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১:৫৩

বাংলাদেশ একদিন মাথা উঁচু করে দাঁড়াবেই

ছবি এআই জেনারেটেড।

ভিনদেশী আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে সত্যের বজ্রনিনাদে সোচ্চার হওয়ার কারণেই খুন হতে হয়েছে দেশপ্রেমিক আবরার ফাহাদকে। সেদিন আবরারের রক্তে লাল হয়েছিল বুয়েটের পবিত্র... ...বাকিটুকু পড়ুন

রাজাকারের বিয়াইন

লিখেছেন প্রামানিক, ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:০৪


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

রাজাকারের বিয়াইন তিনি
মুক্তিযোদ্ধার সন্তান
ওদের সাথে দুস্তি করায়
যায় না রে সম্মান?

কিন্তু যদি মুক্তিযোদ্ধাও
বিপক্ষতে যায়
রাজাকারের ধুয়া তুলে
আচ্ছা পেটন খায়।

রাজাকাররা বিয়াই হলে
নয়তো তখন দুষি
মেয়ের শ্বশুর হওয়ার ফলে
মুক্তিযোদ্ধাও খুশি।

রচনা কালঃ ১৮-০৪-২০১৪ইং... ...বাকিটুকু পড়ুন

দিপুকে হত্যা ও পোড়ানো বনাম তৌহিদী জনতা!

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:০৫


পাইওনিয়ার নিটওয়্যারস বিডি লিমিটেড (Pioneer Knitwears (BD) Ltd.) হলো বাদশা গ্রুপের (Badsha Group) একটি অঙ্গ প্রতিষ্ঠান। বাদশা গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান কর্ণধার হলেন জনাব বাদশা মিয়া, যিনি একইসাথে এই... ...বাকিটুকু পড়ুন

সাজানো ভোটে বিএনপিকে সেনাবাহিনী আর আমলারা ক্ষমতায় আনতেছে। ভোট তো কেবল লোক দেখানো আনুষ্ঠানিকতা মাত্র।

লিখেছেন তানভির জুমার, ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:২২



১০০% নিশ্চিত বিএনপি ক্ষমতায় আসছে, এবং আওয়ামী স্টাইলে ক্ষমতা চালাবে। সন্ত্রাসী লীগকে এই বিএনপিই আবার ফিরিয়ে আনবে।সেনাবাহিনী আর আমলাদের সাথে ডিল কমপ্লিট। সহসাই এই দেশে ন্যায়-ইনসাফ ফিরবে না। লুটপাট... ...বাকিটুকু পড়ুন

×