জামাত আরাব দেশের টাকায় চলা একটা দল, এরা মাসহারা নিয়ে থাকে তাদের কর্মী সাথী সমর্থক ও শুভাকাংখীদের কাছ থেকে এটা বাধ্যতামূলক, ভাবছেন এই জারজের বাচ্ছাদের দল তো পুরাই ফকিরনি মিস্কিন তাইনা? এটা ভেবে থাকলে আপনি শুধু ভূল নয় ভূলের মহা জগতেই আছেন, বিশ্বাস করেন আর নাই করেন বিগত ৪২ বছরে জামাত অনেক কিছু করেছে অনেক কিছু, আরাব দেশের টাকায় এরা নিজেদের অর্থনৈতিক ভীত শক্ত করেছে সেই ভীতে যোগান হিসেবে এ দেশের ই কিছু কুলাঙ্গার জারজ ও প্রতি মাশে কিংবা কিস্তি অনুযায়ী নিয়মিত চাঁদা দিয়ে অর্থের জোগান ঠিক রেখেছে, যাকে বলা হচ্ছে বায়তুল মাল, কি করেনি জামাত চাকরী ব্যবসা বানিজ্য প্রশাসন গোয়েন্দা বিভাগ প্রতিরক্ষা বাহিনী বিচারালয় স্কুল কলেজ থেকে শুরু করে কিন্ডার গার্টেনে পর্যন্ত তাদের অবস্থান খুব ই শক্ত করেছে, এই ৪২ বছরে তারা অনেক অনেক কিছু করেছে, দেশ বিরোধী এই চক্র মুক্তিযোদ্ধা, বঙ্গবীর কে যেমন রাজাকার বানিয়েছে ঠিক তেমনি সাধারন মানুষদের ও রাজাকার বানিয়েছে, এখনো বানাচ্ছে কিংবা ভবিষ্যতেও বানাবে, এরা যতই যা কিছু করুক শুধু কমাতে পারেনি এদের প্রতি বাঙ্গালীর ঘৃনা এটা ৪২ বছর আগে যেমন ছিলো তার চেয়ে এখন কোটি গুন বৃদ্ধি পেয়েছে, আর ২০১৩ তে এসে এই ঘৃনার মাত্রা ছড়িয়ে গেছে অবুঝ শিশুটি পর্যন্ত, যেই শিশুটি আমাতা আমতা করে কথা বলতে পারে সেও আজ কিছুক্ষন পর পর চেচিয়ে উঠে ”তুই লাজাকার(রাজাকার) তুই লাজাকার ” বলে, তাই বলিকি ৪২ বছরে হয়তো এরা অনেক কিছু করেছে, কিছু জারজ কুলাঙ্গারের শরীরে ফাকিস্তানী রক্ত ঢুকিয়ে দিয়েছে, তাদের শক্তি ও সক্ষমতাও অনেক বৃদ্ধি করেছে, শুধু পারেনি বাঙ্গালীর ঘৃনা বদলাতে, ইনশআল্লাহ এই দেশ যতদিন টিকে থাকবে ততদিন ও পারবেনা এই ঘৃনা কে বিন্দু মাত্র বদলাতে, আজ বাঙ্গালী যেমন সৃত্মি সৌধ ও শহীদ মিনারে ফুল দিতে যায় শহীদদের শ্রদ্ধা জানাতে বিজয় কে স্মরন করতে, ঠিক আর কিছুদিন বাদে রাজাকারদের ফাসী কার্যকরের পর যেখানে তাদের পুতে রাখা হবে মানুষ সেখানে ঘৃনা স্তম্ভ বানিয়ে পুরানো জুতা নিয়ে যাবে ঘৃনা প্রকাশের জন্য কিংবা যার জুতার সামর্থ্য থাকবেনা সে এক দলা থুতু চিটিয়ে আসবে ঘৃনার অহিংস বানী হিসেবে, জাতী প্রচন্ড গৃনাভরে এই জানোয়ার গুলার আত্মাকে জুতা কিংবা থুতু প্রদান করবে, হয়তো কোন উদ্যাম দুষ্টু বালক রাজাকারের স্মরনে নির্মিত ঘৃনা স্তম্ভে দাড়িয়ে প্রস্রাব করে তার ঘৃনা প্রদান করবে, আমাদের প্রজন্ম হয়তো তা দেখেও যেতে পারে, আর এটা যে হবে তা আমি হলপ করে বলতে পারি, কারন ওই যে আমতা আমতা করে যে বুলি ফুটতেছে তুই লাজাকার বলে, বিশ্বাস রাখেন সেই শক্তি হ্যাঁ সেই শক্তি এসব করে ফেলবে, বিগত ৪২ বছরে জামাত মানুষের ঘৃনার বিন্দু মাত্র বদলাতে পারেনি ভবিষ্যতেও পারবেনা, ওরা যতই কাড়ি কাড়ি টাকার পাহার গড়ুক, তাদের সেই টাকার কাছে হয়তো কিছু সার্থ লোভী মুক্তিযোদ্ধা কিংবা বঙ্গবীর বা বুদ্ধিবেশ্যা বেচা গেছে তারা বানিয়েছে নতুন কিছু চুক্তিযোদ্ধা ও ভাড়ায় চালিত তথা কথিত বুদ্ধিজিবী যা দিয়ে তারা দল ভারী ও গ্রহন যোগ্য হওয়ার তুষ্টিতে ভুগে আর ইতিহাস বলে জামাতের জনপ্রিয়তার পারদ ৪২ ধরেই ছিলো নিম্ন মুখী যার দরুন আজো তারা সংখ্যায় ৩ শতাংস ইনশআল্লাহ ভবিষ্যতেও জামাতের জনপ্রিয়তার পারদ নিম্ন মুখি ই থাকবে তিরিশ কোটি মুক্তিযোদ্ধা তারা তৈরি করলেও তিরিশ লাখ শহীদের আত্মার অভিশাপ থেকে এরা কখনোই মুক্তি পাবেনা, আল্লাহ এই পর্যন্ত তার ৭০০ কোটি মানুষ কে ধোকা দিয়ে ভূল পথে পরিচালিত করতে একমাত্র শয়তান ই প্রেরন করেছেন পৃথিবীতে আর জামাতিরাই শয়তানের দায়িত্ব কাধে নিয়ে আমাদের অঞ্চলে তারা শয়তানের চেয়েও বেশ ভালো পারফর্ম্যান্স দেখিয়েছে, এটা দেখেই ইবলিশ ও আজ বলতেছে জামাত ই যদি বানাবে খোদা তবে আমায় দুনিয়ায় পাঠালে কেন?
একজন লেখকের জন্য পাঠকের মন্তব্য অনেক গুরুত্বপুর্ন। আশা করি আপনারা এই লেখাটি নিয়ে আপনাদের মতামত জানাবেন।