somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আমি কি ভুলিতে পারি!!!!!!!!!!!

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ২:৫২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আওয়ামীলীগের শাসনকালকে জামাত ই ইসলামী বা তাদের সমর্থকরা বলছে দুঃশাসন। সন্ত্রাসের এমন নগ্নচিত্র নাকি তারা বাংলাদেশে কোন কালেই দেখেনি। তাদের বাক স্বাধীনতা রাজনৈতিক মতামত রাখার অধিকার নাকি খর্ব হচ্ছে চরমভাবে। বলতে ইচ্ছা করছে, “মামা শুরুটা করেছিল কারা?!!!”
এখনকার প্রজন্ম দেখছে বিশ্বজিৎ হত্যা (অবশ্যই দুঃখজনক), জামাত, শিবির কর্মিদের প্রতি পুলিশ বা ছাত্রলীগ কর্মিদের নির্যাতন, হত্যা,গুম খুন ইত্যাদি ইত্যাদি। জামাতের প্রপাগান্ডা নাকের শিন্নি চোখের পানি এক করে নাকি কান্না কেঁদে সহানুভূতি পাওয়ার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে প্রতিনিয়ত। এই কান্না দেখে, আজকের প্রজন্ম যারা বর্তমান রাজনীতি নিয়ে নিরপেক্ষ দৃষ্টি রাখেন তাদের অনেকের মনেই সহানুভূতি জেগে উঠতেই পারে। কিন্তু এই দিন তো দিন না, আরও দিন আছে।আরও দিন যেমন আছে তেমনি আরও দিন অতিতেও ছিল। সেই অতীত দিন গুলো একটু ঘেঁটে দেখারও দরকার আছে। যেহেতু আমি চট্টগ্রামের মানুষ, তাই চট্টগ্রামের সেই অতীত দিনগুলোর কথাই মনে পড়ে। আমার প্রজন্মের অনেকেই দেখেছেন বা শুনেছেন।
১৯৭৮ সাল থেকেই চট্টগ্রামে, মহসিন কলেজ, চট্টগ্রাম কলেজ ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় আজকের ক্রন্দনরত শিবিরের দুর্ধর্ষ ঘাটি ছিল। সাথে চকবাজারের রেটিনা কোচিং সেন্টার থেকে শুরু করে আর ও অনেক প্রতিষ্ঠান। এ সব ঘাটি এক দিনে বা এমনি এমনি তৈরি হয় নি। এর জন্য রক্ত ঝরিয়েছে শিবির কর্মিরা। না নিজেদের রক্ত না। প্রতিপক্ষের রক্ত।
১৯৭৭ সালের ৬ ফেব্রয়ারি স্বৈরাচারের পৃষ্টপোষকতায় বাংলাদেশের মাটিতে জন্ম হয় একাত্তরের ঘাতক দালাল ও তাদের উত্তরসূরিদের নিয়ে ইসলামি ছাত্র শিবির নামের বর্বর পৈশাচিক এক সংগঠনের। শিবিরের প্রথম সভাপতি হয় মীর কাশেম আলী ও সেক্রেটারি হয় মোহাম্মদ কামরুজ্জামান। মীর কাশেম আলীর ডাক নাম পিয়ার। ১৯৭১ সালের প্রথম দিকে মীর কাশেম আলী ছিলো জামায়াতের ছাত্রসংগঠন ইসলামী ছাত্রসংঘের চট্টগ্রাম জেলা সভাপতি, পরে রাজাকার কর্মে কৃতিত্বের পুরস্কার হিসেবে পূর্ব পাকিস্তান ইসলামী ছাত্রসংঘের সাধারণ সম্পাদকের পদ দেয়া হয় তাকে। ইসলামি ছাত্রশিবিরকে চট্টগ্রামে নিয়ে যাওয়ার মূল পরিকল্পনা ছিল মীর কাশেম আলীর।
১৯৮১ সালের ২০ সেপ্টেম্বর। চট্টগ্রাম কলেজের ছাত্র সংসদ নির্বাচনে ছাত্রলীগ সমর্থিত জাফর-আদর পরিষদ বিপুল ভোটে নির্বাচিত হওয়ার পর বিজয় মিছিলের আয়োজন করা হয়। এতে নগর ছাত্রলীগসহ নগরীর বিভিন্ন কলেজের ছাত্রলীগ-ছাত্র সংসদের নেতাদের আমন্ত্রিত অতিথি করা হয়। সেদিন চট্টগ্রাম কলেজ ক্যাম্পাসে ছাত্রলীগের মিছিল প্রদক্ষিণের এক পর্যায়ে পূর্ব পরিকল্পিতভাবে শিবিরের ক্যাডাররা স্বয়ংক্রিয় অস্ত্র-শস্ত্র নিয়ে মিছিলে হামলা চালায়। অসংখ্য ছাত্রলীগ নেতাকর্মী গুরতর আহত হয়। সেখান থেকে আহত চট্টগ্রাম সিটি কলেজের নির্বাচিত এজিএস ছাত্রলীগ নেতা “তবারক হোসেনকে” তুলে নিয়ে গিয়ে যায় শিবির।পরে চট্টগ্রাম কলেজের লিচু তলায় প্রকাশ্য দিবালোকে শিবির কর্মীরা রামদা ও কিরিচ দিয়ে কুপিয়ে কুপিয়ে হত্যা করে তবারক হোসেনকে। এটি ছিল শিবিরের প্রথম হত্যা। মৃত্যুর মুখোমুখি দাঁড়িয়ে তবারক যখন পানি পানি বলে চিৎকার করছিলেন তখন এক শিবির কর্মী তার মুখে প্রস্রাব করে দেয়।
এর পর থেকেই শুরু।
১৯৮৪ সালে চট্টগাম কলেজে নিজেদের কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করতে ২৮ মে ইসলামি ছাত্রশিবির চট্টগ্রাম কলেজের মেধাবী ছাত্র শাহাদাত হোসেনকে ঘুমের মধ্যে জবাই হত্যা করে। শাহাদাত হোসেন সে রাতে তার উচ্চ মাধ্যমিকের ব্যবহারিক পরীক্ষার প্রস্তুতি নিয়ে ঘুমোতে যান। ঘুমের মধ্যেই শিবির ক্যাডার হারুন ও ইউসুফ গলায় ছুরি চালিয়ে জবাই করে হত্যা করে শাহাদাতকে।
১৯৮৬ সালে শিবির ক্যডাররা ডান হাতের কবজি কেটে নেয় চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের জাতীয় ছাত্রসমাজের নেতা আবদুল হামিদের। পরবর্তীতে ঐ কর্তিত হাত বল্লমের ফলায় গেঁথে তারা উল্লাস প্রকাশ করে। ছাত্রনেতা হামিদের হাত কাটার মধ্য দিয়ে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুপ্রবেশ করে ছাত্র-শিবির। এরপর ২৭ বছর ধরে একক রাজত্ব করছে তারা।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবির প্রথম হত্যা করে ছাত্রমৈত্রী নেতা ফারুককে। ১৯৯০ সালের ২২ ডিসেম্বর ক্যাম্পাসে শান্তিপূর্ণ এক মিছিলে গুলি চালিয়ে তারা ফারুককে হত্যা করে।
১৯৯৪ সালের ২৭ অক্টোবর বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের সাংগঠনিক সম্পাদক নুরুল হুদা মুছার ওপর হামলা চালায় শিবির। এরপর ৯ নভেম্বর চিকিৎসাধীন অবস্থায় হাসপাতালে মারা যান তিনি।
১৯৯৬ থেকে ২০০১ সাল আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় এলেও এ সব ঘাটি উচ্ছেদ করা সম্ভব হয় নি। শেখ হাসিনা সরকার তখন কেবল বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যা মামলা শুরু করতে পেরেছিল। জামাত-শিবিরকে তখন চেপে না ধরার মাসুল ছাত্রলীগ,ছাত্র ইউনিয়ন সাথে ছাত্রদলকেও গুনতে হয়েছিল কড়ায় গণ্ডায়।
১৯৯৭ সালে চট্টগ্রাম পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট দখল করার জন্য ইসলামি ছাত্র শিবিরের ক্যাডাররা ছাত্র সংসদের ভিপি মোহাম্মদ জমির ও ছাত্রদলের সাধারন সম্পাদক ফরিদউদ্দিনকে গুলি করার পর তাদের হাত পায়ের রগ কেটে হত্যা করে।
একই বছর চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র ইউনিয়নের কর্মী সঞ্জয় তলাপত্রকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয় এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের পাশ্ববর্তী মোজাম্মেল কটেজে শিবিরের হামলায় প্রাণ হারান আমিনুল ইসলাম ও আইয়ুব আলী নামে দুই ছাত্র।
১৯৯৮ সালে ৬ মে ছাত্রলীগ নিয়ন্ত্রিত আমানত হলে হামলা চালায় শিবির। সেই হামলায় বরিশাল থেকে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা দিতে আসা ছাত্র আইয়ুব আলী নিহত হন। একই বছরের ১৮ মে নগরীর অক্সিজেন-হাটহাজারী সড়কের বালুচরা এলাকায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক বহনকারী বাসে নির্বিচারে গুলি চালায় শিবিরের নেতাকর্মীরা। এসময় ওই বাসে থাকা চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের (চমেক) শিক্ষার্থী মুশফিক সালেহীন নামে এক শিক্ষকের ছেলে মারা যান।
১৯৯৯ সালে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ড. এনামুল হকের ছেলে ও ছাত্রদল নেতা মোহাম্মদ মুছাকে শিবিরকমীরা নৃশংসভাবে হত্যা করে।
২০০০ সালের ১২ জুলাই চট্টগ্রাম গর্ভমেন্ট কমার্শিয়াল ইনিস্টিটিউটের সাবেক ভিপি ও সাবেক এ.জি.এসসহ ৮ ছাত্রলীগ নেতাকর্মী দলীয় কর্মসূচীতে অংশ নেয়ার জন্য যাওয়ার পথে বহদ্দারহাটের কাছে তাদের মাইক্রোবাস থামিয়ে জামায়াত-শিবিরের সন্ত্রাসীরা প্রকাশ্যে দিবালোকে একে৪৭ এর ব্রাশ ফায়ারে ঝাঁজরা করে দেয় তাদের মাইক্রবাসটি। দুর্ধর্ষ এই হামলার ঘটনায় সে সময় সারাদেশে ব্যাপক নিন্দার ঝড় উঠে। এই ঘটনা এইট মার্ডার হিসেবে পরিচিতি লাভ করে। এ ঘটনায় নিহতরা হলেন সরকারি কমার্শিয়াল ইনস্টিটিউট (পলিটেকনিক এলাকাস্থ) ছাত্র সংসদের ভিপি হাসিবুর রহমান হেলাল, এজিএস রফিকুল ইসলাম সোহাগ, ইনস্টেটিউটের ছাত্র জাহাঙ্গীর হোসেন, বায়েজিদ বোস্তামী ওয়ার্ড ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম, শেরশাহ কলেজ ছাত্রলীগের সহসম্পাদক আবুল কাশেম, জাহিদ হোসেন এরশাদ, মাইক্রোবাস চালক মনু মিয়া এবং অটোরিকশা চালক কাশেম।
আমরা তখন এইচ এস সি পাশ করেছি কেবল। আওয়ামীলীগ সরকার ক্ষমতায়। এতগুলো তর তাজা প্রানের নির্সংস হত্যায় সারা নগরবাসীরই মন কেঁদে উঠেছিল। ছাত্রলীগ প্রতিশোধের নেশায় ফুঁসছিল এবং এই একটি ঘটনাই কারন হিসাবে যথেষ্ট ছিল শিবিরের অবস্থা এখনকার মত করে তুলতে। ২০০১ সালের নির্বাচনে ক্ষমতাসীন আওয়ামীলীগের মেরুদন্ড ভাঙ্গার এমন নির্লজ্জ চেষ্টা আজকের তথাকথিত আওয়ামী দুঃশাসনের আমলে, খোদ আওয়ামীলীগ, বি এন পি (+জামাতের) প্রতি করেছে বলে আমার জানা নেই।
এই মামলার অন্যতম আসামী শহরের বায়েজীদ বোস্তামী থানার চালিতাতলী এলাকার আবদুল গনি কন্ট্রাক্টরের ছেলে দুর্ধর্ষ শিবির ক্যাডার সাজ্জাদের নাম শোনেনি তেমন মানুষ আমাদের প্রজন্মে খুজে পাওয়া যাবে না। পরবর্তি বি এন পি জামাত জোট সরকারের আমলে হাই কোর্টের রায়ে সাজ্জাদের জামিন হয় এবং সে দেশের বাইরে পালিয়ে যায়।
তাও শেষ হয় নি।
২০০১ সালে ২৯ ডিসেম্বর ফতেয়াবাদের ছড়ারকুল এলাকায় শিবির ক্যাডাররা ব্রাশফায়ারে হত্যা করে ছাত্রলীগ নেতা আলী মর্তুজাকে। একই বছরের ১১ ফেব্রুয়ারি নগরীর ষোলশহর রেলস্টেশনে কুপিয়ে হত্যা করে রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগের ছাত্র এ এম মহিউদ্দিনকে। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের আলাওল হলের আবাসিক ছাত্র ছিলেন। মহিউদ্দিন খুন হওয়ার পর শিবির মহিউদ্দিনকে নিজেদের কর্মী বলে দাবি করে। এছাড়াও শিবির ক্যাডাররা গোপাল কৃষ্ণ মূহুরীকে নগরীর জামাল খান এলাকায় তার নিজ বাস ভবনে ঢুকে মাথায় অস্ত্র ঠেকিয়ে গুলি করে। পয়েন্ট ব্ল্যাংকে করা মাথার খুলি ভেদ করে ঢুকে যাওয়া বুলেটের ছিদ্র দিয়ে বেরিয়ে আসা এক দলা মাথার মগজসহ লাশের বীভৎস ছবি পর দিন সব কটা দৈনিক পত্রিকায় ছাপা হয়।
২০১০ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি সন্ত্রাসী হামলায় রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগের মাস্টার্সের ছাত্র মহিউদ্দিন মাসুম এবং একই বছরের ২৯ মার্চ রাতে চৌধুরীহাট স্টেশনের কাছে মার্কেটিং তৃতীয় বর্ষের ছাত্র হারুণ-অর-রশিদ কায়সার খুন হন।
২০১০ সালের ১৫ এপ্রিল বিশ্ববিদ্যালয় রেলস্টেশনে বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডারত আসাদুজ্জামান আসাদকে ছুরিকাঘাত করে হত্যা করা হয়।
এগুলো সবই চট্টগ্রামের চাঞ্চল্যকর হত্যাকাণ্ডের হিসাব। এগুলো ছাড়া আরও অনেক আছে। তাছাড়া সারা দেশে ওই সময়ে রাজনৈতিক অসংখ্য হত্যাকাণ্ডের ঘটনা আছে শিবির ক্যডারদের। তাদের হত্যার রাজনীতি এতটাই ভয়ংকর হয়ে উঠেছিল যে ১৯৯৩ সালে রাজশাহী বিশ্ব বিদ্যালয়ে শিবির ক্যডারদের হামলায় তৎকালীন সরকার বি এন পির এক নেত্রির পুত্র রিমু নিহত হওয়ার পর জাতীয় সংসদে, ১৬জন বি এন পি র ও ১২ জন আওয়ামীলিগের সংসদ সদস্য বক্তব্য রেখেছিলেন সন্ত্রাসী শিবিরের কর্মকান্ডের কারনে জামতের রাজনিতির নিশিদ্ধ করার মুলতবি প্রস্তাবে। সেই বি এন পি জামাতকে এখনো কোলে তুলে রেখেছে। জামাতের সাংসদরা সেই আলোচনা চলা অবস্থায় সংসদ ছেড়ে চলে যায়। রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করতে শিবিরের একমাত্র হাতিয়ারই ছিল হত্যাকাণ্ড। ১৯৮১ সাল থেকেই তারা শুরু করেছিল। তাই আজকে যারা নাকি কান্না কাদছে তাদের দেখে আমার মায়া হয় না। দয়া আসে না। কারন আজকের এই পরিস্থিতি তারাই সৃষ্টি করতে বাধ্য করেছে। আওয়ামীলীগ যদি শিবিরের কায়দায় শিবির উচ্ছেদের চেষ্টাও করতো তাহলে দুই দশকে তিন মেয়াদে ক্ষমতায় থাকার পরও ২০১৫ সালের ১৬ই ডিসেম্বর চট্টগ্রাম কলেজে, ছাত্রলীগের সাথে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ার মত শিবির কর্মি বেচে থাকতো কি না সন্দেহ আছে।

সর্বশেষ এডিট : ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ২:৫৩
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

বাংলাদেশের রাজনীতিতে নতুন ছায়াযুদ্ধ: R থেকে MIT—কুয়াশার ভেতর নতুন ক্ষমতার সমীকরণ

লিখেছেন এস.এম. আজাদ রহমান, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:৪৪



বাংলাদেশের রাজনীতিতে নতুন ছায়াযুদ্ধ: R থেকে MIT—কুয়াশার ভেতর নতুন ক্ষমতার সমীকরণ

কেন বিএনপি–জামায়াত–তুরস্ক প্রসঙ্গ এখন এত তপ্ত?
বাংলাদেশের রাজনীতিতে দীর্ঘদিন ধরে একটি পরিচিত ভয়–সংস্কৃতি কাজ করেছে—
“র”—ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা নিয়ে রাজনীতিতে গুজব,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুহূর্ত কথাঃ সময়

লিখেছেন ফাহমিদা বারী, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:৩৭



সামুতে সবসময় দেখেছি, কেমন জানি ভালো ব্লগাররা ধীরে ধীরে হারিয়ে যায়! যারা নিয়মিত লেখে, তাদের মধ্যে কেউ কেউ প্রচণ্ড নেগেটিভ স্বভাবের মানুষ। অন্যকে ক্রমাগত খোঁচাচ্ছে, গারবেজ গারবেজ বলে মুখে... ...বাকিটুকু পড়ুন

নিশ্চিত থাকেন জামায়েত ইসলাম এবার সরকার গঠন করবে

লিখেছেন সূচরিতা সেন, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:৪২


আমাদের বুঝ হওয়ার পর থেকেই শুনে এসেছি জামায়েত ইসলাম,রাজাকার আলবদর ছিল,এবং সেই সূত্র ধরে বিগত সরকারদের আমলে
জামায়েত ইসলামের উপরে নানান ধরনের বিচার কার্য এমন কি জামায়েতের অনেক নেতা... ...বাকিটুকু পড়ুন

প্রকৌশলী এবং অসততা

লিখেছেন ফাহমিদা বারী, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১১:৫৭


যখন নব্বইয়ের দশকে ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার সিদ্ধান্ত নিলাম এবং পছন্দ করলাম পুরকৌশল, তখন পরিচিত অপরিচিত অনেকেই অনেকরকম জ্ঞান দিলেন। জানেন তো, বাঙালির ইঞ্জিনিয়ারিং এবং ডাক্তারিতে পিএইচডি করা আছে। জেনারেল পিএইচডি। সবাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

NVR (No Visa Required) এর জন্য জেনে রাখা দরকার

লিখেছেন মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন, ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৮:৪৯
×