somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

জাহিদুল হক শোভন
এই শহরে অনেক হাজার হাজার ছেলে আছে যারা চুপচাপ থাকে, কথা কম বলে। পৃথিবীতে তারা বোকা, লাজুক, হাঁদারাম নামে পরিচিত। আমাকে এর সাথে তুলনা করলে তেমন একটা ভুল হবে না। নিজের ব্যাপারে বলাটা অনেক কঠিন। তবে নিজেকে মাঝে মাঝে অনিকেত প্রান্তর ভাবি।

গল্প: নীল রোদ

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আমার কোন বিপদ বা দূর্ঘটনা হওয়ার সম্ভাবনা থাকলে নিহা কেমন করে যেন আঁচ করে ফেলতে পারে। মাঝে মাঝে অনুধাবন করি নিহার অদ্ভুত কোন শক্তি আছে কিনা। অন্য সময় আমার ঘুম থেকে উঠতে দেরি হলে নিহা আমাকে ডেকে দিয়ে বলে "এই যে জনাব অফিসে যাবেন নাহ? আর কত ঘুমাবেন হ্যাঁ?” কিন্তু আজ আমায় ডাকেনি। হুট করেই যখন আমার ঘুমটা ভেঙ্গে গেল তখন আমি ঘড়ির দিকে তাকিয়ে দেখি নয়টা বাজার দশ মিনিট বাকি। আমি চোখ কচলিয়ে তড়িগড়ি করে উঠে ফ্রেশ হয়ে দ্রুত তৈরি হতেই দেখি নিহা পিছনে হাত রেখে দরজার মাঝে হেলান দিয়ে দাঁড়িয়ে আছে। আমি শার্টের বোতাম লাগাতে লাগাতেই বললাম "কি ব্যাপার আজ ডাক দিলে না কেন?" আজ কিন্তু অনেক দেরি হয়ে গেছে।" ও কিছু না বলে চুপ করে রইলো। আমি ওর চুপ থাকার মাঝে বিষন্নতার ছায়া দেখছি। ওর এই বিষন্নতার ছায়া যেদিন আমার বাসার দেয়ালে ছড়িয়ে পড়বে সেদিন বাসার সব কিছুই আমার কাছে অন্য রকম লাগে। অন্যদিন হলে সে নিজেই আমার শার্টের বোতাম লাগিয়ে দেয়। এই ব্যাপারটার মাঝে নাকি সে ভালো লাগার অনুভুতি অনুভব করে। আমি বললাম "কিছু হয়েছে নাকি? এইভাবে দাঁড়িয়ে আছো কেন? কিছু বলবে তুমি?" সে তারপরও চুপ করে রইলো। এই চুপ থাকার বিষয়টা আমার মনে প্রশ্ন জাগিয়ে তুলছে। আমি ওর কাছে গিয়ে বললাম "কি হয়েছে বলবে তো। না বললে বুঝবো কিভাবে? এমনিতে লেইট হয়ে গেছে। আজকে তাও মিটিং আছে এগারোটার নাগাত। অফিসে গিয়েই ডকুমেন্ট প্রিন্ট আউট করে বাকি কাজটা শেষ করতে হবে। এমন মুখ গোমড়া করে থেকো না।" সে আমার দিকে গোমড়া মুখে তাকিয়ে থেকে ইতস্তত করে বললো "আজকে অফিসে না গেলে হয় না? আমার মন একদম ঠিক নেই। আমার মন বলছে কি যেন একটা হতে চলছে। আমার একদম ভালো লাগছে না। আজকে আপনাকে অফিসে যেতে দিব না বলে ঘুম থেকে ডাক দেইনি এমনকি নাস্তাও তৈরি করিনি। আমি আপনাকে আজকে অফিসে যেতে দিব না।" ওর এই কথার প্রত্যুত্তরে কি বলা যায় আমি চুপ করে ভাবছি। কিছুক্ষন ওর দিকে তাকিয়ে থেকে আমি ওর দুই গাল স্পর্শ করে বললাম "আমাকে যে অফিসে যেতেই হবে। যাও আজকে একটু তাড়াতাড়ি ফিরবো। মিটিং শেষ করেই চলে আসবো কেমন?" সে আবার চুপ করে থেকে আমার বাসার দেয়ালে বিষন্নতা ছড়িয়ে দেয়। এই বিষন্নতা ছড়িয়ে দেওয়ার সহিত আমার ভিতরটাও ধক করে ওঠে। মাঝে মাঝে আমি ভাবি কি করে এমনটা হয়। ভালোবাসার নাকি অদ্ভুত এক শক্তি আছে। প্রিয় মানুষটা এই প্রান্ত থেকে অপর প্রান্তের মানুষটার অনুভূতি অনুভব করতে পারে। অপর প্রান্তের মানুষটার কিছু হলে এই প্রান্তের মানুষটার মনে ভালো না লাগার উদাসীনতা হঠাৎ করেই তৈরি হয়। তার মনে ছটফটানি বাড়তে থাকে। চিন্তা হয়, চিন্তায় কপালে বিন্দু বিন্দু ঘাম বের হয়। এটাই নাকি ভালোবাসার এক অদ্ভুত শক্তি।
.
কিছুক্ষন পর আমি যখন অফিসে যাওয়ার জন্য রওনা দিব তখন নিহা এসে বললো "ডিমটা খেয়ে যান। কোন মতে শুধু ডিমপোস করেছি। আমি ডিম খেয়ে দরজার কাছে যেতেই ও ডাক দিয়ে বললো "শুনুন" আমি চুপ করে ওর দিকে ফিরে তাকিয়ে থাকি। সে আমার কাছে এসে দোয়া পড়ে আমার বুকে ফু দিয়ে দেয়। সাথে সাথে আমার বুকটা ধড়ফড় করে উঠে। আমি কখনো ভাবিনি আমার মত একটা গাধাকে এমন ভয়ংকর ভাবে কেউ ভালোবাসতে পারে। এমন ভয়ংকর সুন্দর ভালোবাসা পাওয়ার ক্ষমতা কি আমি রাখি? আমি আর কিছু না ভেবে ওর কপালে আলতো করে চুমু দিয়ে অফিসে যাওয়ার জন্য বের হয়ে যাই।
.
সকাল বেলার এই রোদ্দুর আলোটার মাঝে স্ব শরীর সংমিশ্রিত করে আমি হাটতে হাটতে বাসে উঠে সিটে বসে জানালাটা খুলে দেই। সকাল বেলার রোদ্দুর আলো আর বাতাসে আমার মনের ভিতর একটা শীতল প্রবাহ তৈরি করে। আমি নিস্তব্ধ হয়ে ভাবি নিহার কথা। ওর কথা গুলো আমার ভিতরকে ভাবান্তর করে তুলেছে। রাতে আমার চোখে যখন মাঝে মাঝে ঘুম আসে না তখন আমি বিছানায় এপাশ ওপাশ করতে থাকি। নিহা আমায় বলে "এমন করেন কেন? ঘুম আসে নাহ?" আমি বলি "না" সে বলে "আমার জড়িয়ে ধরেন। আমি আপনার মাথায় হাত বুলিয়ে দিব।" আমি ওকে জড়িয়ে ধরি। সে আমার মাথায় হাত বুলিয়ে দিয়ে ঘুম পারানির গল্প বলে, তার গ্রামের কথা বলে, গ্রামের আকা বাকা মেঠো পথের গল্প বলে। এই গল্প শুনতে শুনতে আমি নিদ্রায় চলে যাই। ওর সাথে আমার বিয়ে হয়েছে সাত মাস। বিয়ের এক মাসপর ওর বাবা মায়ের জন্য ওর মন যখন খুব কাঁদলো আমি ওকে ওর গ্রামে নিয়ে গিয়েছিলাম। চারদিন থাকার পর আমি আবার নিজ শহরে আসার জন্য বাসের টিকিট কেটেছিলাম। বাসে উঠে সিটে বসার বিশ মিনিট পর বাস স্টার্ট দিয়ে যখন কিছুটা পথ অতিক্রম করলো নিহা আমায় বললো "আমার না কেমন জানি লাগছে।" আমি ভেবেছিলাম তার বাসে চলার অভ্যাস নেই। হয়তো বমি বমি ভাব লাগছে। আমি বলেছিলাম "বমি বমি ভাব লাগছে?" সে মাথা নেড়ে না সূচক ইশারা দিয়ে বলে "এই বাসে করে আমি যাবো না। এই বাস থেকে নামেন।" আমি একটু অবাক হয়ে গিয়েছিলাম। ওকে বুঝালাম এটা সম্ভব না। অন্য বাসে করে গেলে আবার টিকিট কাটতে হবে। কিন্তু নিহা কোন মতে আমার কথা মানতে চাইলো না। পরে আমি কিছু না ভেবে বাস থেকে ওকে নিয়ে নেমে গিয়েছিলাম। কেন এমন আচরন করেছিল আমি কিছুই বুঝতে পারিনি। এই ব্যাপারটা নিয়ে মন মেজাজ খারাপ হয়ে গিয়েছিল। এই রকম পাগলামো করার মানে কি? আমি নিজেকে যথেষ্ট স্বাভাবিক রেখেছিলাম। কিন্তু এর মিনিট দশেক পরেই জানতে পারি সামনেই একটা বাস এক্সিডেন্ট করে। এই বাসটাতেই আমরা উঠেছিলাম। এই ব্যাপারটা ঘটার পর আমি অনেকটা নিশ্চুপ হয়ে গিয়েছিলাম। নিহা আমার দিকে ছলোছলো চোখে তাকিয়ে আমার হাত আকড়ে ধরে বলেছিল "আপনাকে আমি কখনো হারাতে চাই না" আমি এই কথার প্রত্যুত্তরে কি বলবো কিছুই আমার মাথায় আসেনি। এই ব্যাপারটা আমার মাথা থেকে চলে গিয়েছিল। কিন্তু গত দু মাস আগে আমার মামা অসুস্ততার জন্য প্রাইভেট হসপিটালে পাঁচ তলায় ভর্তি হয়েছিল। মামাকে দেখার জন্য নিহাকে নিয়ে গ্র্যান্ডফ্লোর থেকে যখন লিফটে উঠতে যাচ্ছিলাম তখন নিহা আমার হাত ধরে বললো “লিফটে যাবো না। সিড়ি দিয়ে উঠেন।” আমি বলেছিলাম “কেন লিফট দিয়ে উঠতে সমস্যা কি?” ও খুব ইতস্তত হয়ে বললো “কোন সমস্যা নেই। আমার হঠাৎ করেই কেন যেন অস্বস্থি লাগছে। আর কেন লাগছে আমি এর কিছুই জানি না।” এরপর আমি আর কিছু বলি নি। দুতলায় উঠতেই শুনলাম লিফটের একটা তার ছিড়ে গিয়ে একটা ছোট্ট দূর্ঘটনা ঘটে। যদিও কারো কোন ক্ষতি হয়নি। সেদিনের পর থেকেই আমি বুঝতে পারলাম আমার কোন বিপদ আপদ হওয়ার সম্ভাবনা থাকলে নিহার মন ঠিক থাকে না। আমি বাসের জানালা দিয়ে আকাশটার দিকে তাকিয়ে থাকি আর ভাবি নিশ্চয় নিহা আমাকে নিয়ে এখন চিন্তা করছে।
.
অফিসে আসতেই নয়টা চল্লিশ বেজে গিয়েছে। আসাদ ভাই আমাকে দেখে বললো "জাহেদ আজকে যে মিটিং আছে তুই ভুলে গেছিস?" আমি একটা দীর্ঘশ্বাস ফেলে বলি "ভুলি নাই, রাতে ডকুমেন্ট তৈরি করতে করতে ঘুমিয়েছি দেরিতে তাই উঠতে লেইট হয়ে গেছে। ডকুমেন্টটা রাতেই তোমাকে মেইল করেছি চেক করেছো কি?" আসাদ ভাই হ্যাঁ সূচক সম্মতি দিয়ে বলে যায় রিলেক্স হয়ে সব কিছু গুছিয়ে নে। এদিকে আমার ভিতরে নিরব চিন্তা ক্রমান্বয়ে বাড়তে থাকে। চিন্তাটা আমার ভিতরটাকে নাড়া দেয়। ভিতরটা নাড়া পড়লে আমার মনের আকাশের সময় নিশ্চুপ থাকে। সময়ের নিশ্চুপতা আমাকে অবশ অনুভুতির ছায়ায় ঠেলে দেয়। আর এই ছায়ার মাঝে আমি নিহাকে খুঁজি। ছায়ার সময়টা যত এগোয় নিহার কথা গুলো আমাকে ঠিক মত নিশ্বাস নিতে দেয় না। তবু আমি নিজের ভিতরে দুরুহ তৈরি করে নিজেকে স্বাভাবিক রাখি।
.
মিটিং শুরু হওয়ার সাত মিনিট পর আমার ফোন ভাইব্রেশন হতে থাকে। আমি চুপ করে এই কেপে উঠার শব্দকে অনুভব করি। আমার ভিতরটা আবার ধক করে ওঠে। বার বার ভিতরটা ধক করলে চেহারায় চিন্তার আভাটা প্রকাশ পায়। চোখে জল আসে। মন ছটফট করে। কিন্তু এই সময়টায় আমি নিজেকে শান্ত রাখলাম। ফোন কেটে দিয়ে মনকে মিটিং এর দিকে ঝুলিয়ে দিয়ে ব্যস্ত রাখতে চেষ্টা করলাম। তার কয়েক সেকেন্ড পরই আবার সেই কম্পনের শব্দ। এই কম্পনের শব্দে আমার বুকটা ধড়ফড় করছে। আমি আবার ফোনটা কেটে দেই। অফিসে আসার পর নিহাকে আমার একবার ফোন করার উচিৎ ছিল। আমি নিজেকে এমনিই মাঝে মাঝে গাধা ভাবি না। এমন মিটিং এর মাঝেও আমার চিন্তা চলে যায় নিহার মাঝে। আমাকে এই মেয়েটা ভয়ংকার ভাবে ভালোবাসে। এই ভয়ংকর ভালোবাসা গুলোকে মনে পড়ে আমার। মনে পড়ে নিহার সুন্দর কাজলে আঁকা চোখ গুলোকে। এমন মায়া মায়া কাজলে আঁকা চোখের মাঝে আমি সারাদিন রাত তাকিয়ে থাকতে পারবো। এসব ভাবতেই আবার যখন ফোনটা বাজলো আমি মিটিং এ উপস্থিতরত সকলের দিকে একবার ভালো করে তাকিয়ে কনফারেন্স রুম থেকে বের হয়ে আর কিছু না ভেবে ফোনটা রিসিভ করলাম। ফোনের ওপাশ থেকে বড় বড় নিশ্বাসের শব্দ। যেই আমি বলতে যাবো "আমি খুব স্যরি তোমাকে একবার ফোন করার উচিৎ ছিল" কিন্তু এই কথা বলার আগেই সে কান্না করতে করতে বললো "আপনি এখন যে কাজেই থাকুন সব বাদ দিয়ে আমার কাছে আসেন। আমার ভয় করছে। আপনাকে সকালে বলেছিলাম না আমার মন ভালো নেই। তারপরও কেন গেলেন অফিসে?" আমি বললাম "একটু বুঝার চেষ্টা করো" নিহা বললো "আমি কিচ্ছু বুঝবো না এখন। আপনি এখনি আমার কাছে আসবেন আসবেন আসবেন। না আসলে আমি কান্না থামাবো না।" এই কথার প্রত্যুত্তরে আমি কি বলবো বুঝতে পারলাম না। এরপর আসাদ ভাইকে বলে আমি নিহার কাছে চলে আসি। বাসার দরজাটা খোলার সাথে সাথেই ও আমার দিকে একবার তাকিয়ে জড়িয়ে ধরে কান্না করতে লাগলো। যেই আমি বলতে যাবো “আমার কিছু হয়নি তো দেখো। শুধু শুধু চিন্তা করো” কিন্তু এই কথা বলার আগেই। সে আমার চোখের দিকে তাকিয়ে বলে “আমাকে খুব শক্ত করে জড়িয়ে ধরেন। আমার কথা শোনেন নি কেন হ্যাঁ? আমিচুপ করে ওকে জড়িয়ে ধরে আমার বাহুডোরে মিশিয়ে নেই। ওর নয়নে বর্ষার মত জল। কেন যেন মনে হচ্ছে এই জল আমাকে ভাসিয়ে দিচ্ছে নদীর স্রোতের মত। এর পরেই আমার মোবাইলে মেসেজ আসে। আমি চেক করে দেখি আসাদ ভাই এর মেসেজ। ওখানে ছোট্ট করে লেখা "অফিসে শর্ট সার্কিট হয়ে আগুন লেগেছে। অবস্থা ভালো না।" মুহুর্তের মধ্যে আমার শিরদাড়ায় একটা শিতল প্রবাহ আচ্ছন্নো করলো। ওকে আমার কখনো কখনো নীল রোদ মনে হয়। যে রোদকে দেখা যায় না শুধু অনুভব করা যায়। কেমন করে এই মেয়েটা আগে থেকে এসব কিছু অনুমান করতে পারে? এটা কি করে সম্ভব? আমি এর কিছুই জানিনা। জানতেও চাই না। শুধু এইটুকু জানি এই মায়ামায়া মেয়েটার ভালোবাসা ছাড়া আমার সব কিছুই অসমাপ্ত। আর এই মায়ামায়া মেয়েটার ভয়ংকর ভালোবাসাকে আমি একটুর জন্যও হারাতে চাই না...
সর্বশেষ এডিট : ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:০০
৫টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

অন্যায় অত্যাচার ও অনিয়মের দেশ, শেখ হাসিনার বাংলাদেশ

লিখেছেন রাজীব নুর, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:৪০



'অন্যায় অত্যাচার ও অনিয়মের দেশ, শেখ হাসিনার বাংলাদেশ'।
হাহাকার ভরা কথাটা আমার নয়, একজন পথচারীর। পথচারীর দুই হাত ভরতি বাজার। কিন্ত সে ফুটপাত দিয়ে হাটতে পারছে না। মানুষের... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তিযোদ্ধাদের বিবিধ গ্রুপে বিভক্ত করার বেকুবী প্রয়াস ( মুমিন, কমিন, জমিন )

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০



যাঁরা মুক্তিযদ্ধ করেননি, মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে লেখা তাঁদের পক্ষে মোটামুটি অসম্ভব কাজ। ১৯৭১ সালের মার্চে, কৃষকের যেই ছেলেটি কলেজ, ইউনিভার্সিতে পড়ছিলো, কিংবা চাষ নিয়ে ব্যস্ত ছিলো, সেই ছেলেটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সাংঘাতিক উস্কানি মুলক আচরন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪



কি সাঙ্ঘাতিক উস্কানিমুলক আচরন আমাদের রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রীর । নাহ আমি তার এই আচরনে ক্ষুব্ধ । ...বাকিটুকু পড়ুন

একটি ছবি ব্লগ ও ছবির মতো সুন্দর চট্টগ্রাম।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৩৮


এটি উন্নত বিশ্বের কোন দেশ বা কোন বিদেশী মেয়ের ছবি নয় - ছবিতে চট্টগ্রামের কাপ্তাই সংলগ্ন রাঙামাটির পাহাড়ি প্রকৃতির একটি ছবি।

ব্লগার চাঁদগাজী আমাকে মাঝে মাঝে বলেন চট্টগ্রাম ও... ...বাকিটুকু পড়ুন

দ্য অরিজিনস অফ পলিটিক্যাল জোকস

লিখেছেন শেরজা তপন, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:১৯


রাজনৈতিক আলোচনা - এমন কিছু যা অনেকেই আন্তরিকভাবে ঘৃণা করেন বা এবং কিছু মানুষ এই ব্যাপারে একেবারেই উদাসীন। ধর্ম, যৌন, পড়াশুনা, যুদ্ধ, রোগ বালাই, বাজার দর থেকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×