somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

কেমন হবে PHC (Program for Human Care)?

০৭ ই আগস্ট, ২০১০ সকাল ১১:১২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

কেমন হবে PHC'র কর্মকান্ড। তা নিয়ে গতকাল রাত ৮.০০টায় অনলাইনে এক সভার আয়োজন করা হয়। তাতে নানা গুরুত্বপূর্ণ বিষয় তুলে ধরা হয়। যেমন- পি এইচ সি ও এনজিওর মত কিছু উদ্যমী মানুষ ।
কিন্তু পার্থক্য হচ্ছে এনজিওতে বেশ সময় ও অর্থ খরচ করা লাগে পি এইচ সিতে সময় ও অর্থ তাই দিতে হবে যা একদম বাড়তি পড়ে থাকে। পি এই স সিতে সিস্টেম এমন হবে এখান থেকে কিছুই নেয়ার কোন সুযোগ থাকবে না। সুতরাং কেউ এটাতে ব্যবসার মত পুজি বিনিয়োগ করবেনা।

যাদের বাড়তি সময় অর্থ আছে তারা তা করবে। যাদের নাই তারা করবেনা।

পি এইচ সির কোন কেন্দ্রিয় ফান্ড হবে না। কারণ কেন্দ্রিয় ফান্ড হওয়ার অর্থই হচ্ছে অফিস, স্টাফ, রেজিস্টেশন। পি এই সি ফান্ড হবে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ভিত্তিক। একজন করে ভাল মানসিকতার শিক্ষক, ছাত্র, ছাত্রী, অভিভাবক এই চারজনের নামে ব্যাংক একাউন্ট হবে সেই অঞ্চলের যারা মানবকল্যাণে কাজ করতে চায় তাই ঐ একান্টে ডোনেট করেব। সেখানে এই কার্যক্রম তদারক করবে পিএইচসির একজন প্রতিনিধি। প্রতিনিধি প্যানেলে অনলাইনে তার নাম ও পরিচিতি থাকবে।


যতটা স্কুল, যতটা কলেজ ঠিক ততটা পি এইচ সি একাউন্ট হবে, এই একাউন্টে পি এইচ সি কেন্দ্রিয় কমিটির কোন হাত থাকবে না। এমনকি কেউ যেন পি এইচসির কোন সদস্যকে ব্যক্তিগত ভাবে কোন ক্যাশ ডোনেট না করে তার স্পষ্ট করে দিতে হবে।
পি এইচ সি বড় ধরনের অবদান রাখা শুরু করলে কোন পুরস্কার যেমন নোবেল জাতিয় কোন কিছু গ্রহন করার জন্য নিজেকে উপস্থান করবে না। কারণ এতে ঐ কর্তৃপক্ষ দ্বারা গাইডেড হওয়ার সুযোগ থাকে।

নামটা যে পি এইচ সি হতে হবে এমন কোন কথা নেই। আবার ডোনেট যে ঐ স্কুল ফান্ডে করতে হবে তারও কোন বাধ্যবাধকতা নাই। কয়েকজন মিলেও একটা ফান্ড করতে পারে। মুল কথা হচ্ছে এই যে বিচ্ছিন্ন ভিক্ষাবৃত্তি তা দিয়ে হবেনা।

উদাহরন স্বরূপ এই রাজধানীটাতে যদি ১ লক্ষ গাড়ী চলে প্রতিটিতে যিদ একজন ভিক্ষুক ২ টাকা করেও পায় (গড় হিসেবে) তাহলে ২ লক্ষ্য টাকা। এই দুই লক্ষ টাকা বা তার অনেক বেশি প্রতিদিন ভিক্ষা হিসেবে বিতরন হওয়ার পরও একট ভিক্ষুক ও কি কমেছে। অথচ একসাথ করা হলে অবশ্যই প্রতিদিন ১০০ জন করে মানুষকে ভিক্ষা থেকে পুনর্বাসন করা সম্ভব। ১০০ জন পথ শিশুকে উদ্ধার করা সম্ভব।

কিন্তু এই টাকা মানুষ কাকে বিশ্বাস করে দেবে। এ জন্য প্রয়োজন হবে বহুকেন্দ্রিক স্থানীয় ফান্ড। যা এলাকার লোকজন জাস্টিফাই করার সুযোগ পাবে।

সবার বিস্তারিত পড়তে নিছের লিংকটিতে প্রবেশ করুন-
http://opest.net/1111.post
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

এ যুগের বুদ্ধিজীবীরা !

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১:৪০


ডিসেম্বর মাসের চৌদ্দ তারিখ বাংলাদেশে বুদ্ধিজীবী দিবস পালন করা হয়। পাকিস্তান মিলিটারী ও তাদের সহযোগীরা মিলে ঘর থেকে ডেকে নিয়ে হত্যা করেন লেখক, ডাক্তার, চিকিৎসক সহ নানান পেশার বাংলাদেশপন্থী বুদ্ধিজীবীদের!... ...বাকিটুকু পড়ুন

মায়াময় স্মৃতি, পবিত্র হজ্জ্ব- ২০২৫….(৭)

লিখেছেন খায়রুল আহসান, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০৭

ষষ্ঠ পর্বের লিঙ্কঃ মায়াময় স্মৃতি, পবিত্র হজ্জ্ব- ২০২৫-….(৬)

০৬ জুন ২০২৫ তারিখে সূর্যোদয়ের পরে পরেই আমাদেরকে বাসে করে আরাফাতের ময়দানে নিয়ে আসা হলো। এই দিনটি বছরের পবিত্রতম দিন।... ...বাকিটুকু পড়ুন

টাঙ্গাইল শাড়িঃ অবশেষে মিললো ইউনস্কর স্বীকৃতি

লিখেছেন কিরকুট, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:৫৭



চারিদিকে যে পরিমান দুঃসংবাদ ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে এর মধ্যে নতুন এক গৌরবময় অধ্যায়ের সূচনা হলো বাংলাদেশের টাঙ্গাইলের তাতের শাড়ি এর জন্য, ইউনেস্কো এই প্রাচীন হ্যান্ডলুম বুননের শিল্পকে Intangible Cultural... ...বাকিটুকু পড়ুন

আধা রাজাকারি পোষ্ট ......

লিখেছেন কলিমুদ্দি দফাদার, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:৫৬


আমি স্বাধীন বাংলাদেশে জন্মগ্রহণ করেছি। আমার কাছে একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ, স্বাধীনতা, বা পূর্ব পাকিস্তানের সঙ্গে আজকের বাংলাদেশের তুলনা—এসব নিয়ে কোনো আবেগ বা নস্টালজিয়া নেই। আমি জন্মগতভাবেই স্বাধীন দেশের নাগরিক, কিন্তু... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইন্দিরা কেন ভারতীয় বাহিনীকে বাংলাদেশে দীর্ঘদিন রাখেনি?

লিখেছেন জেন একাত্তর, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:২০



কারণ, কোল্ডওয়ারের সেই যুগে (১৯৭১সাল ), আমেরিকা ও চীন পাকিস্তানের পক্ষে ছিলো; ইন্দিরা বাংলাদেশে সৈন্য রেখে বিশ্বের বড় শক্তিগুলোর সাথে বিতন্ডায় জড়াতে চাহেনি।

ব্লগে নতুন পাগলের উদ্ভব ঘটেছে;... ...বাকিটুকু পড়ুন

×