পর্ব ১
Click This Link
পর্ব ২
Click This Link
[
]
]
সুন্দরীদের বিবাহিতকাল- 'সবাই খালি চান্স নিবার চায়'
সুন্দরীদের জীবনে এই পর্বের সূচনা হয় বিয়ের পর অথবা কর্মজীবনে প্রবেশের সাথে সাথে (যেটি আগে আসে)। বিবাহিত জীবনে সুন্দরীরা খুব তাড়াতাড়ি শ্বাশুড়ী-ননদীর চক্ষুশূলে পরিণত হতে থাকেন। তাদের মনে এ ধারণা বাসা বাঁধতে থাকে যে তাদের এতদিনের চেনা ছেলেটা/ভাইটা ধীরে ধীরে ঐ 'ডাইনি'টার খপ্পরে চলে যাচ্ছে। ওদিকে দানা বেঁধে উঠতে থাকে আরেক বিপদ। শ্বশুর বাড়ির নতুন আত্নীয় স্বজন থেকে শুরু করে জামাইয়ের বন্ধু বান্ধব, সেখান থেকে পুরনো প্রেমিক/বন্ধু এবং সবশেষে পাশের বাড়ির সদ্য গোঁফ ওঠা কিশোর (যে নিয়মিত 'যায় যায় দিনে'র চটি পড়ে) ভাবতে থাকে .............সাধনায় কী না হয়
বিয়ের পরে কিছু সুন্দরীর খায়েশ হয় 'সুপ্ত' প্রতিভার বিকাশ ঘটানোর। কেউ গান, কেউ অভিনয় আবার কেউ মডেলিংয়ের সাধনা শুরু করে। প্রথম প্রথম স্বামী-শ্বাশুরীর প্রবল উৎসাহ থাকে। কিন্তু যখন সত্যি সত্যি প্রতিভার বিকাশ ঘটা শুরু করে তখন উৎসাহে ভাটা পড়তে থাকে। একদিন দুঃস্বপ্ন সত্যি হয়ে যায়, বারো হাত কাঁকুড়ের বিচি চোদ্দ হাত লম্বা হয়ে যায়...........ঘরের সুন্দরী বউ স্টার হয়ে যায়!!!
অনেক সুন্দরী অবশ্য পুরোদস্তুর গিন্নি বনে যায়, ২/৩ বাচ্চার মা আর পতীব্রতা স্ত্রী হয়ে জীবন কাটাতে থাকে। চেহারা ফিগারের যত্ন না নেয়ায় এক সময় পাড়ার তরুনদের রাতের ঘুম কেড়ে নেয়া সুন্দরী পরিণত হয় রক্ত মাংসের বেঢপ একটি পিন্ডে। স্বামী প্রবর অবশ্য স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলে।
কর্মজীবনে সুন্দরী
যারা চাকরীজীবি তাদের জন্য প্রথমে একটা প্রশ্ন, আপনার প্রতিষ্ঠানে দীর্ঘদিন প্রমোশন হয়না এমন নারী কলিগদের কথা চিন্তা করুন। তাদের সবার মধ্যে কমন কিছু কি আছে? হ্যাঁ, ঠিকই ধরেছেন তারা কেউ সুন্দরী না!! আমি অন্ততঃ আমার প্রতিষ্ঠানে এটি দেখেছি (সামান্য কিছু ব্যতিক্রম ছাড়া)। সুন্দরী মেয়ে যদি একটু খেলোয়াড় হয় কর্পোরেটে তার উন্নতি ঠেকানোর সাধ্য কারো বাপেরও নাই। কি তার লেখাপড়া, কি তার যোগ্যতা, কি তার কাজকাম, কিন্তু বছর বছর দেখি বান্ধা প্রমোশন। হ্যাঁ ব্যতিক্রম অবশ্যই আছে কিন্তু তাদেরকে অনেকক্ষেত্রেই মূল্য দিতে হয় 'প্রত্যাশার চাপ' পূরণ করতে না পারায় ক্যারিয়ার স্যাক্রিফাইস করার মাধ্যমে।
কর্মজীবি সুন্দরীদের উপর চান্স নেয়ার সুযোগ যেমন অনেক বেশী আর যারা চান্স নিতে চায় তারাও অনেক স্মার্ট। তাই সুন্দরীদের অনেক বেশী চ্যালেন্জের মোকাবেলা করতে হয় এখানে। বিশেষ করে অফিসের বাইরের ট্যুর গুলোতে। অনেকেই সেফ সাইডে থাকার জন্য কোন কলিগকে বিয়ে করে। বেশীর ভাগ ক্ষেত্রেই এই স্ট্র্যাটেজি অবশ্য কাজে দেয়। কারণ একই অফিসে কাজ করার কারণে 'কলিগ জামাই' জানে কার লালায় কত লুল। সেজন্য কলিগের বউ যত সুন্দরীই হোক তারে ঘাটাইতে চায়না কেউ।
শেষ পর্ব এখানে.....
Click This Link
সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে মার্চ, ২০০৯ ভোর ৬:৫৫

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




