somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

একটি তরমুজ এবং আমরা তিন বন্ধু । একখানা ভ্রমণ পোস্ট

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

ভার্সিটি গেইটের জননী রেস্টুরেন্ট । বাইর থাইক্কা একটা বিড়ি ধরাইয়া ভিতরে ঢুকলাম । সেই একখান ভাব । এদিক ওদিক চাইয়া দেখলাম কুনো মাইয়া আছে নি B-) । ধুরর নাইক্কা । যাউগ্যা চাইয়া দেহি শাকিল বন্ধু বইয়া রইছে । ওর পাতে দেহি আবার বিশাল সাইজের রুইমাছের একটা টুকরা । মাছভর্তা , ডিমভর্তা , ডাইলভর্তা , শুঁটকিভর্তা সহ কামাল মামা যত ধরণের ভর্তা বানায় সব একবারে লইয়া টইয়া কাহিল অবস্থা । খাইতাছেও সেই । আর শেষ হয় না । কতক্ষণ চাইয়া চাইয়া দেখলাম । ভাবলাম ডাক দিমু । আবার ভাবলাম পুলাডা এত কষ্ট কইরা খাদ্য গ্রহণে ব্যাপক মনোযোগ আনয়নের যা একখান চেষ্টা চালাইতাছে , তাতে আমার ডাক হুইন্যা হেতের মনোযোগে ব্যাঘাত ঘটা অসম্ভব কিছুই না । তাই আপাতত বাদ দিলাম । আমি আর আমার দোস্ত জয় খারাইয়া খারাইয়া শাকিলের খাওন দেখতাছি আর মনে মনে কইতাছি , ওরে কত ভাত খায় রে :D !! কয়েক সেকেন্ড পর হালায় আমাগোরে দেখতে পাইল । হেরপর ডাক দিল । হের ডাক হুইন্যা হের টেবিলে্র পাশে অবস্থানরত খা্লি চেয়ার দুইডা দখল করলাম আর তার খাওয়া দেখতে লাগলাম । অবশেষে তার খাওয়া শেষ হল । সে এতক্ষণে পাঁচ প্রকারের ভর্তা , এক পিছ রুই মাছ , দুই পিছ মুরগীর মাংস আর দুই বাটি ডাইল এক্কেবারে ফিনিস কইরা ফালাইছে । আমি ভাবলাম আমি এত মুটা একখান মানুষ হইয়াও এত কিছু খাইতে পারি না , আর এই চিকনা শাকিলের পিচ্চি পাকস্থলীতে এত খাওন কেমনে আটল :-/ !!!
যাই হউক । শাকিলের মনে কি যে ভাব উঠল বুঝলাম না সে দেশের সাম্প্রতিক পরিস্থিতি নিয়া প্যাচাল পাড়তে শুরু কইরা দিল । ঐদিন আবার হেফাজতের হরতাল আছিল । আমিও হের লগে প্যাচাল পাড়তাছি আর মনে মনে কইতাছি , হালা আমার টেকা দে । এত প্যাচাল হুইন্যা কাম নাই ।
জাউগ্যা । আমরা তিনকাপ চা আর দুইডা গোল্ডলিফ ফুইক্যা কামাল মামার জননী রেস্টুরেন্ট থাইক্যা বাইর হইয়া গেলাম । ভাইব্বেন না আবার বিল না দিয়াই বাইর হইয়া গেছি । আমার আর জয়ের বিল ১২ টাকা । আর শাকিলের একারই ১৫০ টাকা । ও একটা কথা , জয় দোস্ত আবার ব্যাফক ভালো একখান পুলা । সিগারেট , বিড়ি কিছুই খায় না ।
জাউগ্যা । হাটতে হাটতে শাকিল কইতাছে , চল গেইটের ভেতরে গিয়া বসি । আমরাও সায় দিলাম । মাগার আমি মনে মনে কইতাছি , হালা আমার টেহা কহন দিবি ? তোর লগে কি পিরিতি করতে আমি এই দুপুরবেলা গেইটে আইছি ?
জাউগ্যা গেইটে ১০-১২ জন পুলিশ সদস্য ছিলেন । পুলিশদের আমি ব্যাফুক পছন্দ করি । কারণ আমার ছাত্রীর বাপে আবার পুলিশ কর্মকর্তা । পছন্দ না করলে টেকা দিব না ।
ভার্সিটি গেইটের ভিতরে বইয়া মনে যা একখান ভাব জাগ্রত হইল , মনে হইতাছিল যে পাশ দিয়া কুনো মাইয়া হাইট্টা গেলে নির্ঘাত আমার প্রেমে পইড়া যাইত :P । কিছুক্ষন পর পাশে চাইয়া দেহি শাকিল্যা রাস্তার মইধ্যে হুইত্যা পড়ছে । আর পাশের পুলিশ সদস্যরা খাড়াইয়া খাড়াইয়া মজা দেখতাছে । আমি মনে মনে কইতাছি , হালার হালা । শোয়ার আর জায়গা পাইলি না । খাইয়া দাইয়া রাস্তাতেই শুয়ন লাগে ।
কিছুক্ষণ পর শাকিল কইতাছে , তুই আমার কাছে কত টাকা পাছ ? হুইন্যা আমার মনডা আনন্দে ভরপুর হইয়া গেল :) । কইলাম ২৫০ টাকার মত । সে আমারে ৩৫০ টাকা ধরাইয়া দিল । আমি কই , এত টেকা দেছ কেন? সে কইল , আমি নাকি ৩৫০ এর মতই পাই । এইবার তো আমার মনের ভিতর জালালি কবুতর বাক বাকুম কইরা ডাক দিতে লাগল :D । আমি মনে মনে কইতাছি , দোস্ত তুই আসলেই বস । না হইলে এত পিচ্চি একখানা পাকস্থলীতে এতগুলা খাওন আটাইলি কেমনে ?
জাউগ্যা । হেরপর শাকিল কইতাছে হের মনের মধ্যে নাকি ভাব জাগছে । হেতে নাকি গেরামের মধ্যে ধানখেতের পাশে গিয়া শুইয়া থাকব । আমার মনের ভিতর তো তখন কইতরের বাকবাকুম নৃত্য :D ! আমি কইলাম , চল যাই । জয়ও সায় দিল ।
কাঠফাটা রৌদ্রের মধ্যে তিনজনে হাঁটা ধরলাম । হরতাল তো গাড়ি ঘোড়া নাইক্যা । রিকশাও পাইলাম না । হাঁটতে হাঁটতে যখন তেমুখিতে আইছি তখন দেহি ২০-২৫ টা মাইক্রো কই জানি জাইতেছে । আরেকটু সামনে গিয়া দেহি ঐগুলা রাস্তার মধ্যে লাইন ধইরা খাড়াইয়া রইছে । গাড়িতে উঁকি দিয়া বুঝলাম এইগুলা বরযাত্রীর গাড়ি । আরেকটু আগ বাড়াইয়া দেখলাম হেফাজতের কর্মীরা গাড়ি আটকাইয়া দিছে । বাঙ্গালীর স্বভাব হইল ভিড় বাড়ানো । আমরা তিনজনে বাঙালির স্বভাব অক্ষুন্ন রাখবার সফল প্রচেস্টা চালাইলাম । বেশ কিছুক্ষণ বাকবিতণ্ডার পর হেফাজতের বিছানো জায়নামাজ সরাইয়া ফালাইয়া হ্যাঁগোর বেশ কয়েকটা গাড়িরে যাইতে দেয়া হল ।
জাউগ্যা আমাগো হন্টনক্রিয়া থাইম্যা নাই । কিছুদুর যাওনের পর দেহি পিচ্চি পুলাপান লাঠি লইয়া খাড়াইয়া রইছে । তারা কয়েকটা মোটরসাইকেলও সার্থকভাবে আটকাইয়া দিছে । আর তাগোর যা ভাষা । হুইন্যা আমরা তিনজনেই ভাষা হারাইয়া ফালাইলাম :-*


কিছুক্ষণ পর ভাষা ফিরা পাইয়া দেশের অবস্থা নিয়া তিনজনেই উদ্বেগময় বক্তব্য পেশ করলাম । বক্তব্যের পেশক্রিয়া সমাপ্ত হইবার পরে শাকিল কইতাছে হে নাকি তরমুজ খাইব । এত গরমের মইধ্যে তরমুজ তো ব্যাফক শান্তির বিষয় :D । টুকেরবাজারে একটা ফলের দুকানে শাকিল একটা তরমুজের দাম জিগাইল । দোকানদার কয় ,
- ১০০ টাকা দেওয়া লাগব
- কিছু টাকা কম দেই ?
- ৯০ টাকা দিয়েন ।
- এইডাই লাস্ট নাকি কিছু বলতে পারব ।
- আর কমাইতে পারব না । ৮০ টাকাই লাস্ট ।
- আমি একটা দাম বলি ...................
- আর কমাইতে পারুম না ৭৫ টাকা দিয়েন ।
- এইডাই কি লাস্ট ? আমি একটা দাম বলি ................
- এইডাই লাস্ট । যান ৭০ টাকা দিয়েন ।
দুকানদারের কুনডা লাস্ট আর কুনডা ফার্স্ট বুঝতে না পাইরা আমরা পাশের দুকানির কাছে গেলাম । হেরে একটা তরমুজের দাম জিগাইলাম সে কয় আপনি কত দিবেন ? সে নিজে কুনো দাম কয় না । ভাবতাছি , দাম না কইতে চাইলে আমাগোরে মাগনা দিয়া দিলেই তো হয় !! যাই হোক তার দোকান ছাইড়া পাশের দোকানে গেলাম । ওইখান থাইক্যা ৭০ টাকা দিয়া একটা তরমুজ কিনলাম । শাকিল চিল্লাইতাছে হে নাকি এইডারে ঘুষাইয়া লাইথ্যাইয়া ভাইঙ্গা খাইব :-* । , আমি কইলাম , না , কাইট্যা লইয়া যাই । শেষ পর্যন্ত ঐডারে মাঝ বরাবর দুই ভাগ কইরা কাটাইয়া লইয়া গেলাম ।
তরমুজটা আমার হাতে ছিল । কিছুক্ষণ পর মনে হইল জিনিসটা অনেক ভারী । তাই তিনজনে ভাগ বাটোয়ারা কইরা জিনিসটা লইয়া হাঁটতে লাগলাম । বেশ কিছুক্ষণ হাঁটার পর একটা মাঠের পাশে গিয়া পৌঁছলাম । মাঠে পুলাপাইন ক্রিকেট খেলতাছিল । মাঠের পাশের রাস্তায় বইয়া পড়লাম । উদ্দেশ্য তরমুজ ভক্ষণ । কিন্তু সমস্যা হইল তরমুজটা দুই ভাগ হইয়া আমাগো দিকে চাইয়া রইছে । যতই চাপাচাপি টানাটানি করি কুনো লাভই হয় না । তরমুজ খালি অনড় হইয়া চাইয়ায় থাহে । এহন কিতা করি ! পাশে একটা ঝোপের মধ্যে অনেকগুলো কাটাওয়ালা পাতা জাতীয় উদ্ভিত দেইখ্যা শাকিল বন্ধু কইল ঐ পাতা দিয়াই সে তরমুজ কাটবে । আমি আর জয় মোটামুটি নিশ্চিত যে , ঐ পাতা দিয়া আর যাই হোক তরমুজ কাটন যাইব না । শাকিল একটা পাতা ছিঁড়া আনল । তারপর ঐডা দিয়া মাঝ বরাবর তরমুজ কাটা শুরু করল ।



শাকিল এবং আমরা এহেন কার্যে সফল হইয়া ব্যাপক আনন্দিত হইলাম :D । তরমুজটা সুন্দরমত চার ভাগ হইয়া গেল ।
এরপর খাওয়া :-/ ।, আহ ! তরমুজের কি স্বাদ !! চাকুম চাকুম !!! এত স্বাদের তরমুজ জীবনে খাইছি কিনা মনে করতে পারতাছিনা :D:D । তরমুজের সাদা অংশ সুইদ্যা খাইয়া ফালাইলাম । অফ ! এই গরমে চরম শান্তি !! মাঝখানে খাইতে গিয়া জয়ের তরমুজ দুইবার মাটিতে পইড়া গেছিল । তাতে কি হইছে ? মাটি থেকে তুইল্যা আবার ধুমছে খাওয়া :)!
খাওয়া দাওয়া শেষ কইরা আবার হাঁটতে শুরু করলাম । মাঝখানে একটা হাটবাজার পড়ল । একটা টিউবওয়েল পাইয়া সেইটাতে হাত মুখ ধুইলাম । অনেক খুইজ্যা একখানা চায়ের দোকান পাইলাম । তাও আবার লাল চা । চা আর বিড়ি ফুইক্যা আবার হাটলাম । এইবার পাইলাম আরও একটা মাঠের খোঁজ । আমি আর শাকিল নগদে শুয়ে পড়লাম ।



জয় বেচারা বইয়া বইয়া আমাগোরে পাহারা দিতাছিল । তারপর তিনজন মিল্লা নিজেদের মনের নানা কথা শেয়ার করতে লাগলাম । পারসোনাল কথাবার্তা , ব্লগে কউয়া যাইব না । আমি উইঠ্যা বসতে না বসতেই শাকিল আমার কোলে হুইত্যা পড়ল । তারপর কইল মাথা বানাইয়া দিতে । আমি অবশ্য এই কাজটা তেমন একটা পারি না । কিছুক্ষন চেষ্টা চালানোর পর শাকিল কইল , এবার তুই শো , আমি কি করি ;) ! আমি শাকিলের কোলে শুইয়্যা পড়লাম । শাকিল আমার চুল টানে । মাথায় কিল ঘুষি মারে । আর আমি পরম শান্তিতে চোখ বুইজ্যা ভাবি , শাকিল আসলেই বস । শাকিলের মত ভাল নাপিত আমি জীবনেও দেহি নাই ;) ।, মাঠে বানানো শেষ হইল । আমার আরাম আর ফুড়ায় না :) ।, আহ ! শান্তি ! :D
জাউগ্যা এবার ফেরার পালা । হাঁটতে হাঁটতে আবার টুকেরবাজার এলাম । একটা মিস্টির দোকান দেইখ্যা মিস্টি খাইবার খুব মুঞ্চাইল । যেই ভাবা সেই কাজ । মিস্টির দুকানে ঢুইক্যা তিনজনে বিভিন্ন প্রকারের প্রায় সেরখেনেক মিস্টােন্নর ভবলীলা সাঙ্গ কইরা দিলাম :D । সাথে আরও সেরখানেক সদ্যপ্রস্তুত দই :D:D । তারপর আবার হাঁটতে হাঁটতে তেমুখি পৌঁছলাম । সেখানে সুরমা নদীর উপরে একখানা ব্রিজ আছে । ব্রিজের উপরে খোলা হাওয়ায় খোলা মনে কতক্ষণ চিল্লাপাল্লা করলাম । লোকজন পাগল ভেবে দৌড়ানি দেয়ার আগেই ব্রিজ থেকে নেমে নদীর পাড় দিয়ে কিছুক্ষণ হাঁটলাম । তারপর ৩ টাকা ভাড়ার বিনিময়ে ইঞ্জিনচালিত নৌকায় নদী পার হলাম । নদীর পার থেকে হাঁটতে গিয়ে মনে হইল যেন পায়ের ডিজেল ফুড়াইয়া গেছে /:) ।, তাই রিকশাযোগে মেসে পৌঁছলাম ।


সর্বশেষ এডিট : ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৪
১১টি মন্তব্য ১১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আবারও রাফসান দা ছোট ভাই প্রসঙ্গ।

লিখেছেন মঞ্জুর চৌধুরী, ১৮ ই মে, ২০২৪ ভোর ৬:২৬

আবারও রাফসান দা ছোট ভাই প্রসঙ্গ।
প্রথমত বলে দেই, না আমি তার ভক্ত, না ফলোয়ার, না মুরিদ, না হেটার। দেশি ফুড রিভিউয়ারদের ঘোড়ার আন্ডা রিভিউ দেখতে ভাল লাগেনা। তারপরে যখন... ...বাকিটুকু পড়ুন

মসজিদ না কী মার্কেট!

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১৮ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:৩৯

চলুন প্রথমেই মেশকাত শরীফের একটা হাদীস শুনি৷

আবু উমামাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, ইহুদীদের একজন বুদ্ধিজীবী রাসুল দ. -কে জিজ্ঞেস করলেন, কোন জায়গা সবচেয়ে উত্তম? রাসুল দ. নীরব রইলেন। বললেন,... ...বাকিটুকু পড়ুন

আকুতি

লিখেছেন অধীতি, ১৮ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:৩০

দেবোলীনা!
হাত রাখো হাতে।
আঙ্গুলে আঙ্গুল ছুঁয়ে বিষাদ নেমে আসুক।
ঝড়াপাতার গন্ধে বসন্ত পাখি ডেকে উঠুক।
বিকেলের কমলা রঙের রোদ তুলে নাও আঁচল জুড়ে।
সন্ধেবেলা শুকতারার সাথে কথা বলো,
অকৃত্রিম আলোয় মেশাও দেহ,
উষ্ণতা ছড়াও কোমল শরীরে,
বহুদিন... ...বাকিটুকু পড়ুন

ক- এর নুডুলস

লিখেছেন করুণাধারা, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:৫২



অনেকেই জানেন, তবু ক এর গল্পটা দিয়ে শুরু করলাম, কারণ আমার আজকের পোস্ট পুরোটাই ক বিষয়ক।


একজন পরীক্ষক এসএসসি পরীক্ষার অংক খাতা দেখতে গিয়ে একটা মোটাসোটা খাতা পেলেন । খুলে দেখলেন,... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্প্রিং মোল্লার কোরআন পাঠ : সূরা নং - ২ : আল-বাকারা : আয়াত নং - ১

লিখেছেন মরুভূমির জলদস্যু, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:১৬

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
আল্লাহর নামের সাথে যিনি একমাত্র দাতা একমাত্র দয়ালু

২-১ : আলিফ-লাম-মীম


আল-বাকারা (গাভী) সূরাটি কোরআনের দ্বিতীয় এবং বৃহত্তম সূরা। সূরাটি শুরু হয়েছে আলিফ, লাম, মীম হরফ তিনটি দিয়ে।
... ...বাকিটুকু পড়ুন

×