ইসলামের যত উতসব আসে তার মাঝে কুরবানি অন্যতম। কুরবানির প্রথা কবে থেকে চালু সেটা সকলেরই যানা। ঈদুল আঝা একই সাথে কুরবানি এবং হজ এর সময়। কুরবানির সময় যে পশু জবাই করা হয় তার কোন অংশটি আল্লাহর কাছে যায়? কুরবানি করার নামে হাজার হাজার পশু জবাই করা হয় এর দারা কি করে আল্লাহ ভক্তি প্রকাশ পায় তা বুঝি না। এই নিরিহ পশু জবাই না করে নিজের মনের মাঝের পশু কে কুরবানি করে মানুষ কে মানুষ হিসাবে দেখেন দেখবেন প্রিথিবিতে ভেদাভেদ কমবে। ঘুশের টাকায় হাটের বড় গরু কিনে গলায় মালা দিয়ে ঘুরিয়ে দেখাচ্ছেন কুরবানি দিচ্ছেন? লাভ কি তাতে? মানবতা বধটা জাগ্রত করেন, পাশের অভুক্ত মানুশের দিকে খেয়াল করুন দেখবেন অনেক পরিবরতন আসবে জনজিবনে।
এবার আসা জাক হজ প্রসংগে: হজ ইসলামের ৫ টি মুল স্তম্বের একটি। এই হজে মানুষ যায় পবিত্রতা অরজনের উদ্দেশ্য, কিন্তু সেখানে জেয়ে পবিত্রতার নামে যৌন হয়রানি এটা কি পবিত্রতার অংশ? কালো পাথরে চুম্বন কি বুঝায়? ইসলামে মুরতি পুজা হারাম, তবে মিনাতে শয়তানের প্রতিকৃত তৌইরি করে পাথর নিক্ষেপ এর মর্মারথ কি? এতো আল্লাহ সরাসরি শয়তানকে অইখানে বেধে দিলেই ভাল হত না? মুমিনদের পাথর নিক্ষেপ সার্থক হত। পরিশেষ রএ একটি কথাই বলবো হজ হচ্ছে আরব বাশির টাকা ইনকামের সব থেকে সহজ উপায়।
বি: দ্র: কারো অনুভুতি তে আঘাত দিয়ে কিছু লিখিনি। যদি কারো খারাপ লাগে তবে পোষ্টটি না পড়লে খুশি হব। আর হা গালাগালি করবেন না পিলিজ। আপনাদের মতামত থাকলে বলবেন নিজেকে শুধরে নিয়ার চেষ্টা করবো